শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৭ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ভয় পেয়েছিলেন ইয়াসির আলী

একেই বলে মন্দ কপাল। সেই কবে থেকে জাতীয় দলের সাথে আছেন। হোক টি-টোয়েন্টি, কিংবা ওয়ানডে অথবা টেস্ট স্কোয়াড। কিন্তু সেরা একাদশে আর সুযোগ পাওয়া হয়নি। তিনি হলেন ইয়াসির আলী। অবশেষে অপেক্ষার প্রহর কেটে গিয়ে তার আকাশে নতুন সূর্যোদয় উঠেছিল পাকিস্তানের বিপক্ষে চট্টগ্রাম টেস্টে। কিন্তু কথায় আছে না অভাগা যেদিক তাকায়, সেদিকে সাগর শুকিয়ে যায়! ইয়াসির আলীর অবস্থাও হয়েছিল অনেকটা সে রকমই।

সেরা একাদশে সুযোগ পেয়ে ব্যাটিং করতে নেমেছিলেন ইয়াসির আলী। প্রথম ইনিংসে(৪) সুবিধা করতে না পারলেও দ্বিতীয় ইনিংসে ঠিকই বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে যান তিনি। তাও দলের বিপর্যয়ে ৪৩ রানে ৫ উইকেট হারানোর পর। ব্যাটিংয়েও এক ধাপ উন্নতি ঘটে। প্রথম ইনিংসে নেমে ছিলেন সাত নাম্বারে। দ্বিতীয় ইনিংসে এক ধাপ উন্নতি পেয়ে ছয়ে। ক্রান্তিকালে পাকিস্তানের বোলিং তোপ উপেক্ষা করে নামের পাশে রান যোগ করেই যেতে থাকেন তিনি। একে একে যোগ করেন ৩৬। তখনই ঘটে বিপত্তি। ৭২ বলে ছয় বাউন্ডারিতে তার সাজানো ইনিংসের সমাপ্তি ঘটে।

শাহীন শাহ আফ্রিদির বল মাথায় লাগলে মাঠ ছেড়ে আসেতে বাধ্য হন ইয়াসির আলী। পরে তাকে নিয়ে যাওযা হয় সিটি স্ক্যান করানোর জন্য হাসপাতালে। তার ইনুজরিতে কনকাশন বদলি হিসেবে মাঠে নেমেছিলেন নুরুল হাসান সোহান। এমনিতেই দলের সাথে থেকে না খেলতে খেলতে একটা বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ছিলেন তিনি। সেখানে খেলতে নেমে পেলেন ভয়ংকর আঘাত। এ যেন এক মিশ্র অনুভূতি। তবে ভাগ্য সহায়ক থাকায় তার আঘাত মারাত্বক হয়নি। ফলে দ্রুতই সেরে উঠেন। তাই তাকে দ্বিতীয় টেস্টের জন্য ঘোষিতে দলেও রাখা হয়।

মাথায় বল লাগাতে সেদিনের ঘটনায় ইয়াসির আলী অনেক ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন। সেই সময়কার অভিজ্ঞতা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘আসলে একটু ভয় পেয়েছিলাম। কারণ মাথায় বল লেগেছিল। সেই সাথে কষ্টও পাচ্ছিলাম যে আমার অভিষেক ম্যাচ। দলকে একটু ভালো জায়গায় নিয়ে যাচ্ছিলাম। কিন্তু শেষ করতে পারিনি। এটা আসলে মিশ্র অভিজ্ঞতা ছিল, ভয় ও কষ্টের।’

কিন্তু ভয় লাগার আগের অনুভূতি ছিল আনন্দদায়ক। এই আনন্দ ছিল দীর্ঘ অপেক্ষার পর প্রথম আর্ন্তজাতিক ম্যাচ খেলার। সেই অভিজ্ঞতা বর্ণনা করতে গিয়ে ইয়াসির আলী বলেন,
‘আলহামদুলিল্লাহ। প্রথম টেস্ট খেলেছি। এর আগে ফিল্ডিং করেছি কিন্তু কখনও একাদশে থাকা হয়নি। এটা দারুণ অভিজ্ঞতা আমার জন্য।’

দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং করা নিয়ে তিনি বলেন, ‘ডোমিস্টিকে যতই ব্যাটিং করি না কেন, আন্তর্জাতিক লেভেলটা অন্যরকম। চাপের ভেতর ব্যাটিং করাটা অন্যরকম। এটা নতুন চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশ দলকে এমন একটা পরিস্থিতি থেকে তুলে আনা। যখন আমি কাজটা করতে পেরেছি। এটা খুব ভালো অনুভূতি।’

আহত হয়ে ব্যাটিং করতে না পারা নিয়ে ইয়াসির বলেন, ‘এটা অনেক হতাশাজনক ছিল। আমি যেভাবে ব্যাট করছিলাম, এভাবে যদি করে যেতে পারতাম। তাহলে দল আরেকটু ভালো অবস্থায় থাকত। একজন নতুন ব্যাটসম্যান ক্রিজে এসে ব্যাটিং করাটা সহজ নয় সবসময়। একটু তো কষ্ট লেগেছেই যখন দেখেছি আমি আউট হওয়ার পর ওভাবে কেউ ব্যাটিং করতে পারেনি।’

দলের সাথে থাকতে থাকতে খেলতে না পারলেও মনোবল হারায়নি ইয়াসির। এ সময় দলের সবার কাছ থেকেই পেয়েছেন অনুপ্রেরণা। তিনি বলেন, ‘এটা চ্যালেঞ্জিং কারণ অনেকদিন ধরে দলের সঙ্গে থাকা হচ্ছিল কিন্তু ম্যাচ খেলা হচ্ছিল না। আমি আগেও বলেছি আমি যে জায়গায় ছিলাম ওটা স্বপ্নের মতো অনেকের কাছে। টিম মেট, কোচ, ফ্রেন্ডস সবাই আমাকে মোটিভেট করত। তারা বলতেন যখনই সুযোগ পাবা কাজে লাগাবা।’

৪ ডিসেম্বর শুরু হবে ঢাকা টেস্ট। প্রথম টেস্ট লড়াই করে হার মেনেছে বাংলাদেশ। ঢাকা টেস্টের ব্যাপারে দলের নবীন সদস্য বলেন, ‘উইকেট কেমন থাকবে জানি না। মূল বিষয় হচ্ছে আমাদের যে প্রসেসটা আছে, সেটা মেইন্টেইন করতে হবে। উইকেট যেমন চায় তেমন ব্যাটিং করা।’

 

এমপি/এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

ওমরাহ করতে যাওয়ার পথে হঠাৎ অসুস্থ বাবর, দুবাই হাসপাতালে ভর্তি

ওমরাহ করতে যাওয়ার পথে হঠাৎ অসুস্থ লুৎফুজ্জামান বাবর। ছবি: সংগৃহীত

সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ওমরাহ পালনের জন্য সৌদি আরব যাচ্ছিলেন, কিন্তু দুবাই পৌঁছানোর পর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে তাকে দুবাইয়ের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

স্থানীয় সময় শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) বিএনপির আহ্বায়ক জাকির হোসেন এ খবর নিশ্চিত করেন।

জাকির হোসেন জানান, বাবর বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা থেকে এমিরেটস এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটে সৌদি আরবের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলেন। ফ্লাইটে চলাকালীন সময়ে তিনি বুকে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করেন। দুবাই বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়, এরপর তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

তিনি আরও বলেন, বাবরের সাথে ছিলেন তার স্ত্রী, দুই মেয়ে এবং ছেলে। তার স্ত্রী ও দুই মেয়ে সৌদি আরবে চলে গেছেন, তবে ছেলে লাবিব এখনো বাবরের পাশে রয়েছেন। বাবর সুস্থ হলে সৌদি আরব যাবেন এবং সেখানে ওমরাহ পালন শেষে সপরিবারে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসার জন্য যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।

প্রসঙ্গত, গত ১৯ জানুয়ারি কারামুক্তির তিন দিন পর বাবর বুকে ব্যথা এবং শ্বাসকষ্ট অনুভব করেন এবং তাকে ঢাকার একটি হাসপাতালে নেয়া হয়। দীর্ঘ ১৭ বছর কারাভোগের পর গত ১৬ জানুয়ারি কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি। তার বিরুদ্ধে চট্টগ্রামের ১০ ট্রাক অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় অস্ত্র আইনে মামলা হয়। গত ১৪ জানুয়ারি সে মামলায় বাবর খালাস পান।

Header Ad
Header Ad

সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান ৫ দিনের রিমান্ডে

সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত

রংপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত মাহমুদুল হাসান মুন্না হত্যা মামলায় সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদকে ৫ দিনের রিমান্ড দিয়েছেন আদালত।

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) সকালে তাকে আদালতে হাজির করা হয়। পরে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মোস্তাফিজার রহমান তার ১৫ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। শুনানি শেষে রংপুর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৩ এর বিচারক দেবী রানী রায় আসামির পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এ বিষয়ে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) মোহাম্মদ শিবলী কায়সার গণমাধ্যমকে বলেন, গোপন সংবাদ ও তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার নামে একাধিক হত্যা মামলা রয়েছে। আজ শুক্রবার রিমান্ড আবেদনের জন্য তাকে আদালতে তোলা হয়।

এর আগে, বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) রাত ৯টার দিকে রংপুর নগরীর সেন্ট্রাল রোডের পোস্ট অফিস-সংলগ্ন একটি বাসা থেকে সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামানকে গ্রেপ্তার করা হয়।

উল্লেখ্য, সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ লালমনিরহাট-২ (কালিগঞ্জ-আদিতমারী) আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন। তিনি ২০১৫ সালে সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী ও ২০১৯ সালে সমাজকল্যাণমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। সবশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি সংসদ সদস্য হন।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে নুরুজ্জামান আত্মগোপনে ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে আজও অনশনে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা

বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে আজও অনশনে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করে প্রজ্ঞাপণ জারির দাবিতে শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) টানা তৃতীয় দিনের মতো আমরণ অনশনে বসেছেন কলেজটির একদল শিক্ষার্থী। অবশ্য এরই মধ্যে তারা কলেজের সামনের সড়কের অবরোধ তুলে নিয়েছেন। এতে করে মহাখালী থেকে গুলশান লিংক রোডের যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।

তবে কলেজের মূল ফটকের সামনে অবস্থান করছেন তারা। আজকের জুমার নামাজ সেখানেই আদায় করার ঘোষণা দিয়েছেন তারা। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) কলেজটির শিক্ষার্থীদের সংগঠন তিতুমীর ঐক্যের পক্ষ থেকে এমন তথ্য জানানো হয়েছে।

সংশ্লিষ্টরা বলেন, আমাদের অনশন কর্মসূচি শুরুর ২৪ ঘণ্টা পর শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে একজন প্রতিনিধি এসেছিলেন। তিনি আশ্বাস দিয়েছেন। কিন্তু কারো মুখের কথা আমরা বিশ্বাস করতে চাইনা। যতক্ষণ পর্যন্ত তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি দেওয়া না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাব। রাতে সড়ক অবরোধ ছাড়লেও ফের অবরোধ করা হবে। রাতে রাজধানীতে কাঁচামালবাহী বিভিন্ন সবজির গাড়ি প্রবেশ করে। তাই তারা সড়ক ছেড়ে দিয়েছিলাম। যেন জনদুর্ভোগ সৃষ্টি না হয়।

তারা বলেন, অনশনরত অবস্থায় অসুস্থ হয়ে তিতুমীর কলেজের ৭ জন শিক্ষার্থী সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। এছাড়া বাংলা বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী রানা আহমেদ ও গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী আমিনুল ইসলাম চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

তিতুমীর ঐক্যের দপ্তর সম্পাদক আমিনুল ইসলাম বলেন, গত বুধবার (২৯ জানুয়ারি) বিকেলে থেকে অনশন শুরু হয়েছে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এই অনশন চলবে। আমরা ৭ দফা দাবি জানিয়েছি। সেগুলো হচ্ছে —

১. তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাকাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রকাশ করতে হবে।

২. তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠন করে ২০২৪-২০২৫ সেশনের ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।

৩. শতভাগ শিক্ষার্থীর আবাসন ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ নতুবা অনতিবিলম্বে শতভাগ শিক্ষার্থীর আবাসিক খরচ বহন করতে হবে।

৪. ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ন্যূনতম দুইটি বিষয় ‘আইন’ এবং ‘জার্নালিজম’ বিষয় সংযোজন করতে হবে।

৫. অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য যোগ্যতাসম্পন্ন পিএইচডিধারী শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে।

৬. শিক্ষার গুণগতমান শতভাগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে আসন সংখ্যা সীমিত করতে হবে।

৭. আন্তর্জাতিক মানের গবেষণাগার বিনির্মাণের লক্ষ্যে জমি ও আর্থিক বরাদ্দ নিশ্চিতকরণ করতে হবে।

এর আগে, গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব নুরুজ্জামান অনশনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দেখা করতে আসেন। তিনি তাদের অনশন কর্মসূচি প্রত্যাহারের অনুরোধ জানান। তবে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত অনশন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ওমরাহ করতে যাওয়ার পথে হঠাৎ অসুস্থ বাবর, দুবাই হাসপাতালে ভর্তি
সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান ৫ দিনের রিমান্ডে
বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে আজও অনশনে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা
টাঙ্গাইলে নিজ বাড়ির পাশে পড়ে ছিল যুবকের গলাকাটা মরদেহ
গাজায় ধ্বংসস্তূপ থেকে আরও ৪২ ফিলিস্তিনির লাশ উদ্ধার
ছাত্রদল নেতার সমন্বয়ক পরিচয়ে প্রকল্প গ্রহণ, বাস্তবায়নে অনিয়মের চাঞ্চল্যকর অভিযোগ
ছাত্রদের চাপে সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামানের হাতে হাতকড়া, ডিম নিক্ষেপ
ওভাল ক্রিকেট টিমের ৪৯ শতাংশ শেয়ার কিনল আম্বানি পরিবার
সামরিক প্রধান মোহাম্মদ দেইফের মৃত্যু নিশ্চিত করল হামাস
প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির
শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক
রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান
কোটা পদ্ধতি পুনরায় পর্যালোচনার নতুন ৩ সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের
আমরা কারও কাছে চাঁদা চাইনি, চাইবোও না: জামায়াত আমির
নওগাঁ বারের নির্বাচনে সব পদে বিএনপি প্যানেলের জয়
আরব আমিরাতে চাঁদ দেখা গেছে, পবিত্র শবে বরাত ১৪ ফেব্রুয়ারি
ডিপসিকের চেয়েও কার্যকর নতুন এআই আনার দাবি আলিবাবার
প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়ন ও গুণগত পরিবর্তনই আমাদের মূল লক্ষ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
বাণিজ্য মেলায় সংঘর্ষ, আহত ১৬
শেখ হাসিনাসহ জড়িতদের বিচার দাবিতে আমরণ অনশনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা