বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সেমিফাইনাল নয়, বাংলাদেশের ভাবনা শুধু পাকিস্তানকে হারানো

যেন যাদুর কাঠির পরশে বদলে গেছে বাংলাদেশ দল। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার আগে ছিল এক বাংলাদেশ আর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আরেক বাংলাদেশ। এ জন্য আকাশ থেকে মাটিতে নয়, মাটি থেকে আকাশে বাংলাদেশ দল।

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার আগে খুবই নাজুক অবস্থা ছিল বাংলাদেশ দলের। কূল নাই, কিনার নাই, ভেসেছে অথৈ সাগরে। এক একটি ম্যাচ খেলতে নামছে। হারছে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বড় ব্যবধানে। সমালোচনার তির বিদ্ধ হতে হতে আর জায়গা ছিল না। তখন প্রয়োজন ছিল সেই ঘা শুকানোর। ঘা শুকানোর মলম হিসেবে কিছুটা কাজে আসতে শুরু করে নিউজিল্যান্ডে তিন জাতির আসর। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এসে পুরো অন্য এক বাংলাদেশ। যে বাংলাদেশ এখনো স্বপ্ন দেখছে সেমিফাইনালে যাওয়ার।

শনিবার (৫ নভেম্বর) জুম মিটিংয়ে দলের টেকনিক্যাল কনসালটেন্ট শ্রীধরন শ্রীরাম এবারের আসরকে বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেরা সাফল্য বলে চিহ্নিত করেছেন।

তিনি বলেন, ‘টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এবারের আগে বাংলাদেশ আর কখনোই সুপার টোয়েলভে দুটি ম্যাচ জিততে পারেনি। এটি অবশ্যই প্রশংসনীয়। ছেলেরা কৃতিত্বের দাবিদার। এ নিয়ে গর্ব করাই যায়।’

পাকিস্তানের বিপক্ষে আগামীকাল রবিবার আ্যডিলেডে বাংলাদেশ খেলবে নিজেদের গ্রুপের শেষ ম্যাচ। শুরু হবে বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টায়। এই ম্যাচে পাকিস্তানকে হারাতে পারলে বাংলাদেশ দল নিজেদের কাজটি করে রাখবে। তখন তাদের চেয়ে থাকতে হবে গ্রুপের অন্য দুটি ম্যাচের দিকে। এই দুইটি ম্যাচের একটিও যদি বাংলাদেশের অনুকূলে আসে, তবেই বাংলাদেশের খেলার সম্ভাবনার দুয়ার খুলে যাবে।

শ্রীধরন বলেন, ‘আমরা ম্যাচ ভাই ম্যাচ ম্যাচ পরিকল্পনা করে এগোচ্ছি। পাকিস্তান কী রকম দল আমরা তা নিউজিল্যান্ডে তিন জাতির টুর্নামেন্টে বুঝেছি। আমরা জানি তারা কী রকম চ্যালেঞ্জ জানাতে পারে আমাদের। পাকিস্তানকে হারাতে হলে আমাদের সেরাটা দিয়ে খেলতে হবে। আমরা শেষটা ভালোভাবে করতে চাই।’

বাংলাদেশ পাকিস্তানকে হারাতে পারলে, তখন নেদারল্যান্ডসের কাছে দক্ষিণ আফ্রিকা অথবা জিম্বাবুয়ের কাছে ভারতকে হারতে হবে। ভারত হারলে বড় ব্যবধানে হারতে হবে অথবা বাংলাদেশকে জিততে হবে পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় ব্যবধানে।

সেমিফাইনালে যাওয়ার এই যে সমীকরণ, সেটা কিন্তু বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার আগে কেউ ভুলেও ভাবেননি। এমনকি টিম ম্যানেজমেন্ট থেকে শুরু করে খেলোয়াড় কেউই না ।কারণ, তখন বাংলাদেশ যে অবস্থায় ছিল, সেখানে একটি জয় পায় কি না তা নিয়ে শঙ্কিত লোকের সংখ্যা ছিল ১০০ তে ১০০। সেমিফাইনালে লড়াইয়ে থাকাটা তো ছিল যেন পাগলের প্রলাপের মতোই। এই সমীকরণে শুধু জানান দেয় বাংলাদেশ দল কী পরিমাণ নিজেদের উন্নতি ঘটিয়েছে। এই পর্যায়ে দাঁড়িয়ে তাই সাবধানী বাংলাদেশ দল।

সেমিফাইনালের বিষয়টা তারা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে দিয়েছে। তাদের ভাবনা শুধু শেষটা করতে চায় ভালোভাবে পাকিস্তানকে হারিয়ে, জয় দিয়ে। তারপর সেমিফাইনালে সমীকরণ কি হয় পরে দেখা যাবে।

বাংলাদেশের মতো একই সমীকরণে দাঁড়িয়ে পাকিস্থান। তবে তারা বাংলাদেশের চেয়ে একটু সুবিধাজনক অবস্থানে, নেট রান রেটে। পাকিস্তানের নেট রান রেট + ১.১১৭ বাংলাদেশের নেট টার্গেট -১.২৭৬ ভারতের + ০.৭৩০। বাংলাদেশকে হারাতে পারলে আর অপর দুই ম্যাচের যেকোনো একটি তাদের অনুকূলে আসলে পাকিস্তান চলে যাবে সেমিফাইনালে। দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারত নিজ নিজ খেলায় জয়ী হলে তখন বাংলাদেশ পাকিস্তান যে দল জিতুক না কেন, জয়টা তখন শুধুই সান্ত্বনা হয়ে থাকবে।

টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ার আগে বাংলাদেশের যেমন সেমিফাইনালে লড়াইয়ে থাকার কোনো আশাই ছিল না, ঠিক তেমনি পাকিস্তান ছিল সেমিফাইনালে যাওয়ার জোর দাবিদার। কিন্তু দুই দলের শুরুটা হয়েছে বিপরীত। বাংলাদেশ জয় দিয়ে শুরু করে পরের ম্যাচে হারে। তৃতীয় ম্যাচে জিতে আবার চতুর্থ ম্যাচে হেরে যায়। পাকিস্তান প্রথম দুই ম্যাচ হেরে সেমিফাইনালে লড়াই থেকে অনেকটা ছিটকেই গিয়েছিল। কিন্তু পরের দুই ম্যাচ জিতে তারা আবার ‘যদি’ নির্ভর সেমিফাইনালে লড়াইয়ে শামিল।

দুই দলই যেমন একই সমীকরণে দাঁড়িয়ে, তেমনি পরস্পরের বিপক্ষে মুখোমুখি হওয়ার আগে শেষ ম্যাচে খেলেছে এবারের আসরে নিজেদের সেরা খেলা। পক্ষপাত দুষ্ট আম্পায়ারিংয়ের কবলে না পড়লে বাংলাদেশতো ভারতকে হারিয়ে দিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত তুমুল লড়াই করে হেরেছে ৫ রানে। অপরদিকে, যে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে বাংলাদেশ দাঁড়াতেই পারেনি, হেরেছিল ১০৪ রানের বিশাল ব্যবধানে, সেই দক্ষিণ আফ্রিকাকে আবার পাকিস্তান উড়িয়ে দিয়েছে ৩৩ রানে। দুই দলই তাই মানসিকভাবে চাঙ্গা হয়ে পরস্পরের বিপক্ষে ময়দানে নামবে।

দুই দল সমান্তরাল থেকে মাঠে নামলেও আগের লড়াইয়ে কিন্তু পাকিস্তান বেশ এগিয়ে। ১৭ বারের মোকাবেলায় পাকিস্তানের জয়ের পাল্লা খুবই ভারি। জিতেছে ১৫ বার। বাংলাদেশের জয় দুটি। দুটি জয়ই ছিল পরপর। ২০১৫ সালে দ্বিপাক্ষিক সিরিজে, পরের বছর এশিয়া কাপে। দুটি ম্যাচই অনুষ্ঠিত হয়েছিল শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে।

বাংলাদেশের জন্য সুখবর লিটন দাস কালকের ম্যাচে খেলবেন সমস্যা ছিল তা তিনি পুরোপুরি কাটিয়ে উঠেছেন বলে দল জানানো হয়েছে। সেরা একাদশে একটি পরিবর্তনের ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছে। ইয়াসির আলী পরিবর্তে সৌম্য সরকারকে আবার সেরা একাদশে ফিরিয়ে আনা হবে।

আজ বাংলাদেশ দলের ঐচ্ছিক অনুশীলন ছিল। নুরুল হাসান সোহান, ইয়াসির আলী, মেহেদী হাসান মিরাজ, নাজমুল হোসেন শান্ত এই চার ক্রিকেটার এসেছিলেন অনুশীলনে।

এমপি/এমএমএ/

Header Ad

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক

হাসনাত-সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম দুই সমন্বয়ক, হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমকে ট্রাকচাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টায় অভিযুক্ত ট্রাক চালক ও হেলপারকে আটক করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া থানা পুলিশ তাদের আটক করে। তবে আটক হওয়া ওই চালক ও হেলপারের নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

এর আগে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এ হত্যাচেষ্টার ঘটনা ঘটে। লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে একটি আইনগত প্রক্রিয়া চলছে।

জানা গেছে, বুধবার অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

এর আগে আজ দুপুরে চট্টগ্রাম নগরের টাইগারপাস মোড়ে চট্টগ্রামে আইনজীবী আলিফ হত্যার প্রতিবাদে এক বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে বক্তব্য দেন হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম। সমাবেশে ইসকনকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে আইনজীবী আলিফ নিহতের ঘটনায় জড়িতদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তারের দাবি জানান তারা।

Header Ad

বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল

বক্তব্য রাখছেন এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। ছবি: সংগৃহীত

একুশ শতকের স্পেশাল বৈষয়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অন্তবর্তীকালীন সরকারের মাধ্যমে বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নতি করাই প্রধান লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। তিনি বলেন, মহড়ার মূল উদ্দেশ্যে হচ্ছে আমাদের সক্ষমতা যাচাই করা এবং এর মাধ্যমে আমরা আমাদের অনেক বিষয় নির্ণয় করে সে মোতাবেক পদক্ষেপ গ্রহণ করি।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার রসুলপুর বিমানবাহিনীর ফায়ারিং রেঞ্জে বার্ষিক গোলা বর্ষণ মহড়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

হাসান মাহমুদ খাঁন বলেন, বিমানবাহিনীর প্রধান ভূমিকা হচ্ছে দিগন্ত, স্থলে ও জলে যে কোন আঘাত প্রতিহত করা। এছাড়াও দেশের যে কোন প্রয়োজনে ২৪ ঘন্টা, ৭ দিন সবসময় আমরা প্রস্তুত থাকি।

এদিকে, মহড়ায় শুরুতেই দেখানো হয় দুর্ঘটনা কবলিত পাইলটকে উদ্ধারে কমান্ডো অভিযান। এতে দুটি যুদ্ধ হেলিকপ্টার ও একটি রেসকিউ হেলিকপ্টার অংশ নেয়। এরপর মহড়ায় যোগ দেয় এফ সেভেন বিজিআই ও  মিগ ২৯সহ পাঁচটি যুদ্ধ বিমান।

এসময় গোলাবর্ষণ ও রকেট নিক্ষেপ করে প্রদর্শন করে নানা যুদ্ধ কৌশল। পরে মিগ ২৯ যুদ্ধ বিমান বিমানবাহিনী প্রধানকে সালামের মাধ্যমে মহড়ার কার্যক্রম শেষ করে। অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, বিভিন্ন মন্ত্রাণালয় ও প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি

দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলমের বহরের একটি গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে গাড়িটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে গেছে।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, চট্টগ্রামে নিহত অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত শেষে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে এই ঘটনায় দুই সমন্বয়ক অক্ষত রয়েছেন।

লোহাগাড়া থানার দায়িত্বরত সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. আলিম দুর্ঘটনার তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, এই ঘটনায় একটি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। জিডির প্রক্রিয়া চলছে। তবে কীভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে তা প্রাথমিকভাবে জানাতে পারেননি এএসআই আলিম।

এদিকে, ফেসবুকে ভাঙা গাড়ির ছবি আপলোড করে বিষয়টি জানান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক হান্নান মাসুদ।

পোস্টে তিনি লিখেন, শহীদ এডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ ভাইয়ের কবর জেয়ারত করে ফেরার পথে আনুমানিক সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিটে চট্রগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের হাজী রাস্তার মোড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সার্জিস আলমের গাড়ি বহরে ট্রাক চাপা দিয়ে হত্যা চেষ্টা করা হয়।

প্রাথমিক তদন্তে ড্রাইভার ময়মনসিংহ থেকে কক্সবাজারে মালামাল খালাস করে আসার কথা বললেও মাল খালাসের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অতীতে ভারতীয় কর্তৃক বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় অনেক ব্যক্তিকে হত্যা করার নজির রয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক
বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল
দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা
দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
সাত কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন মির্জা ফখরুল
ফ্যাসিবাদের দোসরদের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত: রিজভী
জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সামনে বিজেপির বিক্ষোভ
নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ ফিরিয়ে নিলেন স্ত্রী, চাইলেন ক্ষমা
মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
স্ত্রী হত্যা মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এসপি বাবুল
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম, নেতৃত্বে হাসনাত-সারজিস
চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ