মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ | ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দেশবাসীকে তামিমদের ঈদ উপহার

রবিবার (১০ জুলাই) ছিল বাংলাদেশে কোরবানির ঈদ। কোরবানি নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করে সবাই ছিলেন ক্লান্ত। এদিকে বৃষ্টির কারণে মাঠ ভেজা থাকায় উইন্ডিজের বিপক্ষে বাংলাদেশের একদিনের সিরিজের প্রথম ম্যাচ শুরু হতেও বিলম্বে। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার খেলা শুরু হয়েছে রান পৌনে ১১টায়। আবার এবারের উইন্ডিজ সফরে বাংলাদেশ দল এতোই বাজে খেলছে যে অনেকে আগ্রহও হারিয়ে ফেলেছেন। সব মিলিয়ে খেলা যখন শুরু হয়, একনিষ্ঠ ক্রিকেট প্রেমিক ছাড়া অধিকাংশই হয়তো ঘুমের সঙ্গে মিতালি গড়েছেন। আর এমনই একটি অবস্থায় ভোরের আলো ফুটে উঠার ঘণ্টা দেড়েক আগে তামিম ইকবালরা ঘুমন্ত দেশবাসীকে দিয়েছেন ঈদ উপহার। এসেছে কাঙ্খিত জয়। স্বস্তির ফরম্যাটে স্বস্তির বৃষ্টি। গায়ানায় জয়ের আনন্দ উৎসব। টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি সিরিজে দাপট দেখানো উইন্ডিজ পাত্তাই পায়নি। উড়িয়ে দিয়ে ম্যাচ জিতেছে ৬ উইকেটে। বৃষ্টি বিঘ্নিত ৪১ ওভারের ম্যাচে উইন্ডিজের করা ৯ উইকেটে ১৪৯ রান বাংলাদেশ অতিক্রম করে ৩১.৫ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ১৫১ রান করে। উইন্ডিজের বিপক্ষে বাংলাদেশের এটি ছিল টানা নবম জয়। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে ১৩ জুলাই গায়ানাতেই।

স্বস্তির ফরম্যাটে বাংলাদেশকে স্বস্তির জয় এনে দেওয়ার ভীত গড়ে দেন মূলত বোলাররা। তার আগে টস জয়টাও অনেকটা এগিয়ে রেখেছিল বাংলাদেশকে। বৃষ্টির কারণে ৪১ ওভারে নেমে আসা ম্যাচে টস জয়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। টস জয় মানেই স্বাচ্ছন্দ্যে বোলারদের হাতে বল তুলে দেওয়া। তামিম ইকবালও তাই করেন টস জেতার পর। তারপর বোলাররা যা করলেন তা এক কথায় চমৎকার।

বাংলাদেশের বোলিং লাইন ছিল টেস্ট ও টি-টোয়েন্টির সংমিশ্রণ। মোস্তাফিজ-তাসতিন-শরিফুল-মেহেদি মিরাজ-নাসুম। তাদেরকে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি সিরিজে অবলীলায় খেলেছেন উইন্ডিজের ব্যাটসম্যানরা একদিনের ম্যাচে তারাই কপোকাত। পুরো ৪১ ওভার খেলেও পূঁজি মাত্র ১৪৯ রান। এই সংগ্রহ আরো কম হতে পারত যদি দশম উইকেট জুটিতে ফিলিপ ও সিলস ৭.২ ওভার খেলে ৩৯ রান যোগ না করতেন।

শুরুটা করেন মোস্তাফিজ প্রথম বলেই উইকেট নিয়ে। তার উইকেট প্রাপ্তির সঙ্গে যোগ হয় অভিষিক্ত নাসুমের নিয়ন্ত্রিত বোলিং। তার বল খেলতেই পারেননি ব্যাটাররা। ৫ ওভারের প্রথম স্পেলে নাসুমের ৩টি মেডেন নিয়ে মাত্র ৩ রান দেওয়াতেই তা পরিস্কার হয়ে উঠে। এই দুইজনের সঙ্গে বাকি তিনজন মিলে কি পরিমাণ আটোসাঁটো বোলিং করেছেন তা বুঝা যায় মারমুখি কাইল মায়ার্স, সামারা ব্রুকস কিংবা ব্রান্ডন কিংয়ের ব্যাটিংয়ের দিকে দৃষ্টি ফেরালে। মায়ার্স ১০ রান করেন ২৭ বল খেলে। ইনিংসের সর্বোচ্চ ৩৩ রান করা সামারা ব্রুকস বল খেলেন ৬৬টি। ব্রান্ডন কিংয়ের অবস্থা ছিল আরো শোচনীয়। ৮ রান করেন ৩১ বল খেলে। এই
দুইজনে তৃতীয় উইকেটে জুটি বেঁধেছিলেন। ৯.২ ওভারে তারা যোগ করতে পেরেছিলেন মাত্র ২৩ রান। এ সময় বারবার তারা পরাস্ত হয়েছেন। রান করতে সংগ্রহ করতে হয়েছে। পরে দুইজনেই বিদায় নেন শরিফুলের পরপর দুই বলে। এই শরিফুল পরে আবার একই ওভারে জোড়া আঘাত হেনেছিলেন শেফার্ড ও অভিষিক্ত মোটিকে আউট করে। ম্যাচ সেরা মিরাজের শিকার ছিল বেশ বড় বড়। মায়ার্স, নিকোলাস পুরান আর রভম্যান পাওয়েল।

বাংলাদেশের বোলারদের দাপট কিংবা উইন্ডিজের ব্যাটারদের নাজুক অবস্থা বুঝাতে ডট বলের দিকেও নজর দেওয়া যায়। ২৪৬ বলের মাঝে ১৬১ বলে তারা কোনো রান নিতে পারেননি। সবচেয়ে বেশি ডট বল দেন নাসুম ৪০টি। এরপর ৩৭টি ছিল মেহেদি হাসান মিরাজের। তিন পেসারের মাঝে শরিফুলের ডট বল ছিল সবচেয়ে বেশি ৩৪টি। এরপর তাসকিনের ৩২টি। সবার কম ডট বল দেন মোস্তাফিজ ২৭টি। ব্যাটিং পাওয়ার প্লে’র ৮ ওভারে রান আসে এক উইকেটে ২৬। শতরান আসে ৩১.২ ওভারে। গোটা ইনিংসে ছক্কা মাত্র একটি আর বাউন্ডারি ১০টি।

ছোট সংগ্রহ। কিন্তু সফরে বাংলাদেশের ব্যটিং ব্যর্থতা ছিল মহামারির মতো। যে কারণে শঙ্কাতো কিছুটা ছিলই। কারণ যে উইকেটে বাংলাদেশের বোলাররা আনন্দ নৃত্য করতে পারেন, সেই উইকেটে উইন্ডিজের বোলাররাও একই কাজ করার কথা। শুরুতে লিটন দাস ফিরে গিয়ে সেই শঙ্কাকে বেশ ঘনিভূতও করে দিয়েছিলেন। কিন্তু অধিনায় তামিম ইকবাল কিংবা নাজমুল হোসেন শান্ত অথবা মাহমুদউল্লাহ-নুরুল হাসানরা সব শঙ্কা দূর করে দেন।

তামিম ইকবালের স্ট্রাইক রেট ছিল ১০০’র উপরে। মাত্র ২৫ বলে এক ছক্কা আর তিন চারে ৩৩ রান করে তিনি ফিরে যান। নাজমুলের সঙ্গে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে যোগ করেন ৪০ রান। এরপর তৃতীয় উইকেট জুটিতে নাজমুল ও মাহমুদউল্লাহ ৪৯ রান যোগ করেন ১১.৫ ওভারে। নাজমুল ৪৬ বলে ৫ চারে ৩৭ রান করে ফিরে গেলেও মাহমুদউল্লাহ ৪১ রানে অপরাজিত থাকেন। নুরুল হাসানের সঙ্গে জুটি বাঁধার আগে আফিফ ৯ রান করে ফিরে যান। পরে তিনি ও নুরুল মিলে ৮.৫ ওভারে অবিচ্ছিন্ন ৪০ রান যোগ করেন।

এমপি/এসআইএইচ



এসআইএইচ

 

 

Header Ad

সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন ঠেকাতে এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে চলমান অস্থিরতা নিরসনের লক্ষ্যে আগামী এক সপ্তাহব্যাপী ফ্যাসিবাদবিরোধী সকল ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) রাতে রাজধানীর বাংলামোটরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন আয়োজিত অন্যান্য সকল ছাত্রসংগঠনের সঙ্গে জরুরি বৈঠক শেষে এই ঘোষণা দেন আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।

হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, আমরা গত কয়েক দিন যাবত দেখছি আওয়ামী ফ্যাসিবাদীদের পুনর্বাসনে নানা ষড়যন্ত্র চলছে। এমনকি একইসময়ে বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক আন্দোলন শুরু হয়েছে। ছাত্র পরিচয়ে লুঙ্গি পরা ব্যক্তিরাও এসে শিক্ষার্থীদের পিটাচ্ছে, যাদেরকে যে কেউ দেখলেই বুঝতে সক্ষম তারা কারা। আমরা দেখেছি রিকশাচালকদের আন্দোলনেও ছাত্রলীগ উসকানি দিয়েছে এবং সহিংস পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টা করেছে। তাই আজকে আমরা সকল ছাত্রসংগঠন একমত হয়েছি যে, আগামী এক সপ্তাহ আমরা ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ পালন করবো।

তিনি বলেন, আওয়ামী ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসনে ঠেকাতে এবং প্রাতিষ্ঠানিক মেলবন্ধন অক্ষুণ্ন রাখতেই আমরা সপ্তাহব্যাপী এই কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন প্রশ্নে ফ্যাসিবাদবিরোধী প্রতিটি রাজনৈতিক দল এবং ছাত্রসংগঠন এখন থেকে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করবে। অর্থাৎ কোনো ফরমেটেই আওয়ামী লীগকে আর পুনর্বাসনের সুযোগ দেওয়া হবে না।

হাসনাত বলেন, গত ১৬ বছরের দুঃশাসনে আওয়ামী লীগ টাকা পাচার করে দেশের ব্যাংকগুলোকে খালি করেছে। আপনারা জানেন একজন এমপিরও বিদেশে ৩ শতাধিক বাড়ি রয়েছে। আমরা আজকের বৈঠকে সকলেই ঐকমত্য হয়েছি যে, দ্রুততম সময়ে সেসব এমপি-মন্ত্রীদের সকল সম্পদ বাজেয়াপ্ত করতে হবে। আমরা দেখছি বিদেশে বসেও তারা দেশবিরোধী নানা ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। তাদের সকল সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা না হলে, এভাবে তারা ষড়যন্ত্র করতেই থাকবে এবং একের পর এক দেশে নানা বিশৃঙ্খলা তৈরি করবে। তাই আমরা সরকারের কাছে দাবি জানাই, দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার ব্যবস্থা নিতে হবে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আমানুল্লাহ আমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্রদলের সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস, ঢাবি ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি এসএম ফরহাদ, স্বাধীন বাংলাদেশ ছাত্রসংসদের সভাপতি জামালুদ্দিন মোহাম্মদ খালিদ, ইসলামী শাসনতন্ত্রের কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল মুনতাসির আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক ইমরান হোসাইন নূর ও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় সম্পাদক খায়রুল আহসান মারজান, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা, সেক্রেটারি নাজমুল হাসান, ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি মশিউর রহমান খান রিচার্ড আর সেক্রেটারি সৈকত আরিফ প্রমুখ।

আর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ, মুখ্য সংগঠক আবদুল হান্নান মাসউদ ও মুখপাত্র উমামা ফাতেমা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad

গাজায় একদিনে ২৪ জন নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানে রোববার ২৪ ঘণ্টায় নিহত হয়েছেন ২৪ জন। সেই সঙ্গে আহত হয়েছেন আরও ৭১ জন।

রোববারের হামলার পর গাজায় মোট নিহতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৪৪ হাজার ২৩৫ জনে এবং আহত হয়েছেন মোট ১ লাখ ৪ হাজার ৬৩৮ জন। সোমবার এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

“তবে নিহত ও আহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি। কারণ ভবনের ধ্বংস্তূপের তলায় অনেকে চাপা পড়েছেন। প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও জনবলের অভাবে তাদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।”

২০২৩ সালে ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ঢুকে অতর্কিত হামলা চালায় গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা। এলোপাতাড়ি গুলি চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জনকে হত্যার পাশাপাশি ২৪২ জনকে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায় তারা।

জিম্মিদের মুক্ত করতে ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী, যা এখনও চলছে।

জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এ পর্যন্ত বেশ কয়েকবার গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধের জন্য ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে আহ্বান জানিয়েছে। ইতোমধ্যে জাতিসংঘের আদালত নামে পরিচিত ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসে (আইসিজে) ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলাও দায়ের করা হয়েছে।

তবে নেতানিয়াহু স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, হামাসকে পুরোপুরি দুর্বল ও অকার্যকর করা এবং জিম্মিদের মুক্ত করার আগ পর্যন্ত অভিযান চলবে গাজায়।

Header Ad

৯ বছর পর খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান। সোমবার (২৫ নভেম্বর) রাত ৮টার দিকে সৌদি রাষ্ট্রদূতকে বহনকারী গাড়ি বিএনপি চেয়ারপারসনের বাসভবন ফিরোজায় প্রবেশ করে।

সাক্ষাতে খালেদা জিয়ার সঙ্গে আরও রয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন এবং বেগম জিয়ার উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ও তার মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক বিশেষ দূত ড. এনামুল হক চৌধুরী।

২০১৮ সালে কারাবরণ এবং পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে গত ৬ আগস্ট স্থায়ী মুক্তির পর খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের এটি প্রথম সাক্ষাৎ। এর আগে ২০১৫ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর বেগম জিয়ার সঙ্গে ঢাকাস্থ তৎকালীন রাজকীয় সৌদি রাষ্ট্রদূত আবদুল্লাহ এইচ এম আল মুতাইরি সাক্ষাৎ করেন। গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে ওই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়েছিল।

এদিকে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে গত ৫ সেপ্টেম্বর খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তার শারীরিক অবস্থার খোঁজ-খবর নেন ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাই কমিশনার সারাহ ক্যাথেরিন কুক। ফিরোজায় অনুষ্ঠিত ওই সাক্ষাতে খালেদা জিয়াকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান সারাহ কুক।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা
গাজায় একদিনে ২৪ জন নিহত
৯ বছর পর খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
ইসকন নেতা চিন্ময়কে গ্রেপ্তার নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
বেনাপোলে টানা ৪ দিন বন্ধ রয়েছে দূরপাল্লার সকল পরিবহন
৮ হাজার শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে পুলিশের মামলা
ঋণ দেওয়ার নামে শাহবাগে লোক জড়ো করা মোস্তফা আমীন আটক
সেন্ট মার্টিনে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের অনুমতি
আইপিএলে দল পেলেন না মুস্তাফিজুর রহমান
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা আজাহার গ্রেফতার
চলতি মৌসুমে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আজ নওগাঁয়
নির্লজ্জ দলাদলির পরিণতি দেশবাসী দেখেছে: তারেক রহমান
মোল্লা কলেজের সার্টিফিকেট-ল্যাপটপ লুট, ক্ষতি ৭০ কোটি টাকা: অধ্যক্ষ
ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস গ্রেপ্তার
সাত কলেজের স্নাতক পরীক্ষা স্থগিত
সংঘর্ষের ঘটনায় যাত্রাবাড়ী-ডেমরা এলাকায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
পার্থ টেস্টে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে রেকর্ড জয় ভারতের
বদলগাছীতে বাসের ধাক্কায় ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারী নিহত, আহত ২
মামলা না নিলে ওসিকে এক মিনিটে বরখাস্ত করে দেবো: ডিএমপি কমিশনার
মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন