বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৪ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

বাংলাদেশের কাঙ্খিত শেসন

উইকেটের সন্ধানে হন্য হয়ে থাকা বাংলাদেশ দল অবশেষে তার সন্ধান পেয়েছে। একটি, দুইটি নয় তিন তিনটি উইকেট বাংলাদেশের বোলাররা নিজেদের পকেটস্থ করে নেন। আর এই তিনটি উইকেটই এসেছে দ্বিতীয় শেসনে। এই শেসনে উইন্ডিজ রান সংগ্রহ করে তিন উইকেটে হারিয়ে ৭২। ওভার খেলে ২৫টি। যেখানে একটি বড় শিকারও ছিল। উইকেটে সুপার গ্লু আঠার মতো আটকে থাকা উইন্ডিজের অধিনায়ক ব্রেথওয়েটেকে ৬ রানের জন্য সেঞ্চুরি করতে দেননি খালেদ। তবে উইকেট বেশি পড়লেও তাদের রান সংগ্রহের গতি আগের চেয়ে বেগবান ছিল বেশি। দ্বিতীয় শেসন শেষে তাদের রান ৬ উইকেটে ২৩১। বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে আছে ১২৮ রানে। বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে করেছিল ১০৩ রান।

প্রথম শেসনে বোনারকে আউট করার পর ব্রেথওয়েটের সঙ্গে ব্লাকউড জুটি বেঁধে বাংলাদেশের জন্য আরো দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে উঠেন। ব্রেথওয়েটতো আগের দিন থেকেই পিচে কিভাবে টিকে থাকতে হয় তার প্রদশর্নী করে আসছিলেন। ব্লাকউডকে পেয়ে দুই জনে মিলে একই পথে হাঁটতে থাকেন। তবে এ সময় তারা রান সংগ্রহের গতি একটু বাড়িয়ে দেন। বাড়িয়ে নিতে থাকেন নিজেদের লিডও। ব্রেথওয়েট এগুতে থাকেন সেঞ্চুরির দিকে। দলীয় লিড যখন ৯৪, তখন ব্রেথওয়েটের রানও ৯৪। বল খেলে ফেলেছেন ২৬৮টি। অবশিষ্ঠ ৬ রানের জন্য আর কতো বল খেলবেন কে জানে? কিন্তু না! বাংলাদেশের বোলারদের বারবার ধৈর্য্যচ্যুতি ঘটানো ব্রেতওয়েটকে সেঞ্চুরি করতে দেননি খালেদ। ফাঁদে ফেলেন এলবিডব্লিউর। আম্পায়ার আঙ্গুল তুলে দেয়ার পর রিভিউ নেয়ারও প্রয়োজন মনে করেননি তিনি। শেষ হয় তার ৪০০ মিনিট ৯ বাউন্ডারিতে স্থায়ী ২৬৮ বলের ইনিংসের। স্ট্রাইকরেট ছিল মাত্র ৩৫.০৭।

ব্রেথওয়েটকে ফিরিয়ে দেয়ারে পর চাঙ্গা হয়ে উঠেন বাংলাদেশের বোলাররা। পরপর দুই ওভারে মিরাজ একে একে ফিরিয়ে দেন কাইল মায়ার্স ও ডি সিলভাকে। মায়ার্সকে এলবিডব্লিউ ও ডি সিলভাকে উইকেটের পেছনে নুরুল হাসান সোহানের ক্যাচে পরিণত করেন। এর মাঝে মায়ার্সের উইকেটটি ছিল রিভিউ নিয়ে। প্রথম দিনই দুইটি রিভিউ নিয়ে ব্যর্থ বাংলাদেশ দল এ দিন প্রথম রিভিউ নিয়ে সাফল্য পায়। আসলে সাফল্য যখন আসে, তখন সব দিক দিয়েই আসতে থাকে। ৩৩ রানের ব্যবধানে তিন উইকেট নিয়ে বাংলাদেশ ম্যাচে ফিরে আসে। এখন তাদের সামনে বাঁধা হয়ে আছেন ব্লাকউড ৫৩ রানে। তার সঙ্গে ০ রানে অপরাজিত আলজারি জোসেফ। বাংলাদেশের হয়ে মিরাজ দুইটি এবং মোস্তাফিজ, এবাদত, খালেদ ও সাকিব একটি করে উইকেট নেন।
এমপি/এএজেড

Header Ad
Header Ad

‘টাকা-পয়সা-গয়না কেড়ে নেওয়াতে দুঃখ পাইনি, কিন্তু ধর্ষণের মিথ্যা খবর প্রচারে আমি ভেঙে পড়েছি’

ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের বড়াইগ্রামে চলন্ত বাসে ডাকাতির ঘটনায় গণমাধ্যমে প্রকাশিত ধর্ষণের সংবাদ সম্পূর্ণ মিথ্যা দাবি করে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ভুক্তভোগী নারী। তিনি বলেছেন, তাঁর সঙ্গে এ ব্যাপারে কেউ কথা বলেননি, অথচ তার নামে ভিত্তিহীন খবর ছড়ানো হয়েছে। এই গুজব তাঁকে সামাজিকভাবে হেয় করেছে এবং মানসিকভাবে ভেঙে দিয়েছে।

গতকাল বুধবার ভুক্তভোগী নারী বলেন, ‘আমার টাকা-পয়সা–গয়না কেড়ে নেওয়াতে দুঃখ পাইনি, কিন্তু ধর্ষণের মিথ্যা খবর প্রচারে আমি ভেঙে পড়েছি। আমার সমাজের কাছে মুখ দেখানো কঠিন হয়ে গেছে। আমার শ্বশুরবাড়ির লোকজন আমাকে সন্দেহের চোখে দেখছে। এমন পরিস্থিতিতে আমি কীভাবে সমাজে টিকে থাকব?’

ওই নারী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, তাঁর স্বামী দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ। তিনি সড়ক দুর্ঘটনায় পা ভেঙে শয্যাশায়ী, অথচ মিডিয়ায় বলা হয়েছে, বাস ডাকাতির সময় তাঁর স্বামী সঙ্গে ছিলেন এবং তাঁকে মারধর করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘বাস্তবে আমার স্বামী এক বছর ধরে বিছানায় পড়ে আছে। অথচ মিডিয়ায় মিথ্যা তথ্য প্রচার করা হচ্ছে। এটা কি ন্যায়সঙ্গত?’

নিজের জীবনসংগ্রামের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, স্বামী অসুস্থ থাকায় সংসারের খরচ চালাতে গান করেন ও কীর্তন করেন। বড় বোনের স্বামীও লিভার ক্যানসারে মারা গেছেন, তাই পরিবার চালানোর জন্য তাঁর গানই একমাত্র সম্বল। তিনি বলেন, ‘আমরা গরিব হতে পারি, কিন্তু আমাদের সম্মানটাই সবচেয়ে বড়। এখন যদি সেটাই না থাকে, তাহলে বেঁচে থাকার আর কী মানে থাকে?’

১৭ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইলের বড়াইগ্রামে চলন্ত বাসে ডাকাতির ঘটনার বর্ণনা দিয়ে ওই নারী জানান, ডাকাতেরা বাসে উঠে সকল যাত্রীর টাকা-পয়সা ও গয়না ছিনিয়ে নেয়। তাঁর হাতে থাকা সিটি গোল্ডের চুড়ি ছিনিয়ে নেওয়ার সময় তিনি চিৎকার করেন ও কান্নাকাটি করেন। কিন্তু গণমাধ্যম এই ঘটনাকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।

তিনি স্পষ্ট করে বলেন, ‘আমার জানা মতে, কেউ ধর্ষণের শিকার হয়নি। মেয়েদের ওপর নির্যাতন হয়েছে, তল্লাশি করা হয়েছে, কিন্তু ধর্ষণ হয়নি। অথচ মিডিয়ায় মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘এখন সবাই বলছে, মিডিয়ায় এসেছে মানে কিছু তো ঘটেছে! কিন্তু আমার কথার কি কোনো মূল্য নেই? যারা আমার সঙ্গে বাসে ছিল, তারা তো জানে আসল ঘটনা। তবুও সবাই মিডিয়ার মিথ্যা খবরকেই সত্য বলে ধরে নিচ্ছে!’

সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘একজন নারীর সঙ্গে এমন ঘটনা ঘটেছে কি না, তা যাচাই না করে বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রচার করবেন না। আগে সত্যিটা জেনে নিন। মিডিয়ার উচিত নারীর সম্মানহানিকর ভুল তথ্য প্রচার না করা।’

এই বিভ্রান্তিকর সংবাদের কারণে ওই নারী চরম মানসিক বিপর্যয়ের মধ্যে রয়েছেন। তিনি চান, সমাজ তাঁকে ভুল না বোঝে এবং সবাই তাঁর পাশে দাঁড়ায়।

Header Ad
Header Ad

বৈষম্যবিরোধীদের নতুন দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’, নেতৃত্বে যারা

বৈষম্যবিরোধীদের নতুন দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

জুলাই আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্র ও নাগরিকদের নতুন রাজনৈতিক দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’ আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে। দলটির নেতৃত্বে থাকবেন নাহিদ ইসলাম, যিনি তথ্য উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন। তিনি একদফা আন্দোলনের ঘোষক এবং জুলাই আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ সমন্বয়ক হিসেবে পরিচিত।

দলের সদস্য সচিব পদে দায়িত্ব পালন করবেন আখতার হোসেন, যিনি ঢাকসুর সাবেক নেতা এবং গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির সাবেক আহ্বায়ক। উল্লেখ্য, এই ছাত্র সংগঠনের মহাসচিব ছিলেন নাহিদ ইসলামও।

জাতীয় নাগরিক পার্টির মূখ্য সংগঠক হিসেবে থাকবেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, যিনি বর্তমানে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক। এছাড়া, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহকে দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক এবং সারজিস আলমকে উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে।

দলটির আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) জুমার নামাজের পর সংসদ ভবনের সামনে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে একটি জমায়েতের মাধ্যমে হবে। প্রথমে ১৫১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হবে, যেখানে অন্তত ১১০ জন সদস্য আসবেন জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে। কমিটিতে যোগ দেবেন কয়েকজন পেশাজীবীও।

Header Ad
Header Ad

নিরাপদ পানি পাওয়া নাগরিকের মৌলিক অধিকার: হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়

ছবি: সংগৃহীত

নিরাপদ খাবার ও ব্যবহারযোগ্য পানি প্রত্যেক নাগরিকের মৌলিক অধিকার—এমন ঘোষণা দিয়ে ঐতিহাসিক রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। আদালত বলেছেন, বাংলাদেশ সংবিধানের ৩২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, বিশুদ্ধ পানির নিশ্চয়তা দেওয়া রাষ্ট্রের দায়িত্ব।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল ও বিচারপতি কাজী ওয়ালিউল ইসলামের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় দেন। এর আগে ২০২০ সালে বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল ও বিচারপতি মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের বেঞ্চ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে এই বিষয়ে রুল জারি করেছিলেন।

আইনজীবী মোহাম্মদ হুমায়ন কবির পল্লব জানান, ২০২০ সালে হাইকোর্ট স্বপ্রণোদিত হয়ে একটি রুল জারি করে জানতে চেয়েছিল—বাংলাদেশের সকল নাগরিকের জন্য নিরাপদ পানীয় পানি সরবরাহ করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব কি না এবং এটি মৌলিক অধিকার হিসেবে ঘোষণা করা হবে কি না। সেই রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে আজ আদালত ঐতিহাসিক এই রায় ঘোষণা করেন।

হাইকোর্ট এই রায়ে নিরাপদ পানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে সরকারের জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দিয়েছেন—

১. এক বছরের মধ্যে দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থান, যেমন—আদালত, ধর্মীয় উপাসনালয়, হাসপাতাল, রেল স্টেশন, হাট-বাজার ও বিমানবন্দরে সকল নাগরিকের জন্য নিরাপদ পানীয় পানি নিশ্চিত করতে হবে।

২. আগামী ১০ বছরের মধ্যে দেশের প্রতিটি নাগরিকের জন্য নিরাপদ ও সাশ্রয়ী মূল্যের পানীয় জল সরবরাহ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে।

৩. ২০২৬ সালের মধ্যে পাবলিক প্লেসে বিনামূল্যে নিরাপদ পানি সরবরাহের পরিকল্পনা কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে, সে বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।

আইনজীবী পল্লব আরও জানান, হাইকোর্টের এই রায় একটি চলমান আদেশ হিসেবে কার্যকর থাকবে। আদালত ইতোমধ্যে তুরাগ নদী, সোনারগাঁ এবং হাতিরঝিল সংক্রান্ত রায়ের নির্দেশনাগুলোকেও এই রায়ের অংশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছেন। এছাড়া, দেশের সব পানির উৎস যাতে ক্ষয়িষ্ণু না হয়, দূষিত না হয় এবং অবৈধ দখলদারদের হাত থেকে রক্ষা পায়—তা নিশ্চিত করতে সরকারকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

এই রায়ের মাধ্যমে নাগরিকদের মৌলিক অধিকার হিসেবে নিরাপদ পানির বিষয়টি নতুন মাত্রা পেল এবং সরকারকে এ বিষয়ে দ্রুত কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘টাকা-পয়সা-গয়না কেড়ে নেওয়াতে দুঃখ পাইনি, কিন্তু ধর্ষণের মিথ্যা খবর প্রচারে আমি ভেঙে পড়েছি’
বৈষম্যবিরোধীদের নতুন দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’, নেতৃত্বে যারা
নিরাপদ পানি পাওয়া নাগরিকের মৌলিক অধিকার: হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়
সারাদেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’: বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ৭৪৩ জন
বৃষ্টির কারণে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ পরিত্যক্ত
বেক্সিমকোর শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ শুরু ৯ মার্চ, সরকারের ব্যয় ৫২৫ কোটি টাকা
চা দোকানির ছেলে হলেন বিচারক
টাঙ্গাইলে ট্রাক-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে ঝরে গেল চালকের প্রাণ
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীতে ২৭১ পদে বিশাল নিয়োগ
বাংলাদেশ-জার্মানি সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী ঢাকা: প্রধান উপদেষ্টা
কোন বয়সী পুরুষদের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হন নারীরা?
এসএসসি পাসে পুলিশে চাকরি, আবেদন ফি ৪০ টাকা
সেনাবাহিনীর সব সদস্যকে সর্বোচ্চ দায়িত্বপালনে প্রস্তুত থাকতে হবে: সেনাপ্রধান
দেশ ও জাতির স্বার্থে সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে: খালেদা জিয়া
নির্বাচন নিয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা পাচ্ছি না: মির্জা ফখরুল  
প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড পেতে লাগবে ৫ বছরের অভিজ্ঞতা
অবশেষে ৬ শতাধিক ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিলো ইসরাইল  
চবি ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিল স্থানীয় জনতা
তারেক রহমানের নাম উচ্চারণে ওজু করা নিয়ে বক্তব্যে বুলুর দুঃখ প্রকাশ  
ইউরোপীয় ইউনিয়নের ওপর ২৫ শতাংশ ট্যারিফ আরোপের প্রতিশ্রুতি ট্রাম্পের