বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৪ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ব্যর্থতার মাঝেও সাকিব খুশি!

১৫ সেশনের তিন সেশন খেলা হয়েছে। তাতেই বাংলাদেশ ব্যাক ফুটে। নিজেরা এক সেশনের সামান্য কিছু সময় বেশি ব্যাটিং করে মাত্র ১০৩ রানে অলআউট হওয়ার পর প্রথম দিনের বাকি সময় উইন্ডিজ সংগ্রহ করে ২ উইকেটে ৯৫ রান। হাতে ৮ উইকেট নিয়ে তারা ৮ রানে পিছিয়ে। আজ দ্বিতীয় দিন স্বাগতিকরা এই ৮ রানের ব্যবধন গুছিয়ে অনেক দূর এগিয় যেতে চাইবে। আর বাংলাদেশের পরিকল্পনা থাকবে খেলায় ফিরে আসার। প্রতিপক্ষকে দ্রুত অলআউট করা । দলনায়ক সাকিব ম্যাচে ফিরতে দুইটি পরিকল্পনার কথা বলেছেন। তিনি বলেন,‘ টিমের দুইটা অপশন আছে। আমরা ছেড়ে দিয়ে খেললাম। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ওদের মতো যত ইচ্ছা রান করলো। আর আমরা দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করে শেষ হয়ে গেলো। আরেকটা অপশন হচ্ছে, একশ-দেড়শ-দুইশ, এমনকি আড়াইশ রানের মধ্যে তাদের যদি প্রথম ইনিংসে অলআউট করতে পারি। তখন আমরা দ্বিতীয় ইনিংসে ভালো ব্যাটিং করি, তাহলে শেষ ইনিংসে কী হতে পারে তা আমরা জানি না। প্রতিদিনই নতুন। সেই একটা সুযোগ আমাদের কাছে আছে।’

প্রথম দিন ব্যর্থতার মিছিলের মাঝেও সাকিব খোঁজে পেয়েছেন তৃপ্তি। তার সেই তৃপ্তির সবটুকু দলের তিন পেসারদের নিয়ে। তাদের বোলিংয়ে তিনি বেজায় খুশি। তিনি বলেন, ‘আজকের ( বৃহস্পতিবার) দিনে আমি খুব খুশি। কিছু হাফ চান্স ছিল, ওগুলো আমরা নিতে পারলে পেসারদের জন্য দারুণ দিন হতে পারতো। এমনটা আমরা বেশ কিছু দিন ধরে পাইনি। সব মিলিয়ে পেস ইউনিট খুব ভালো বল করেছে। পার্টনারশিপে ভালো বল করেছে। মোস্তাফিজ ভালো করেছে, আমি মনে করি খালেদও নতুন বলে অনেক ভালো বল করেছে। ইবাদত সবসময় টেস্টে ভালো করছে। তিন বোলারই ভালো বল করেছে, আমি মনে করি তারা একটু আনলাকি ছিল যে আরও দুটা উইকেট তারা পেতে পারতো। সেটা হলে আমরা মোটামুটি একটা ভালো অবস্থানে থাকতাম। একশ রানে ৪ উইকেট থাকলে কালকে ( দ্বিতীয় দিন ) আমরা আর ১০০ রানের মধ্যে অলআউট করে দিতে পারতাম তাহলে আমরা ম্যাচে থাকতে পারতাম।’ তাই বলে যে আজ দ্বিতীয় দিন হবে না এমনটি আবার মনে করেন না সাকিব। তিনি বলেন, ‘এখনও যে হবে না তা আমরা বলছি না। হতে পারে। কিন্তু ওদের কয়েকজন ব্যাটসম্যান রয়েছে, কালকে এসেও আমাদের একই কাজ করতে হবে। আমাদের বোলারদের চ্যালেঞ্জ হবে কালকে যেহেতু উইকেটটা ভালো হবে, আমরা কতটা গোছালোভাবে বল করতে পারি।’

মাত্র ১০৩ রানে অলআউট হওয়ার পরও হাল ছেড়ে না দিয়ে ফিরে আসার মন্ত্রে উজ্জীবিত খেলোয়াড়দের দেখে সাকিব বলেন, ‘ আমি খুশি যে এটাকে পুরো দল চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে এবং চেষ্টা করছে ভালো বোলিং করতে, যেন ব্যাটসম্যানদের কাছ থেকে সমর্থন পেতে পারি, যেটা আমরা পাইনি।’ তার বিশ্বাস দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটসম্যানরা ঘগুরে দাঁড়াবে। তিনি বলেন,‘ আশা করি সেকেন্ড ইনিংসে ব্যাটসম্যানরা এমনভাবে ঘুরে দাঁড়াবে যেন আমরা এই ব্যর্থতা থেকে রিকভার করতে পারে। সেই চ্যালেঞ্জটা থাকবে।’

 

এমপি/

Header Ad
Header Ad

‘টাকা-পয়সা-গয়না কেড়ে নেওয়াতে দুঃখ পাইনি, কিন্তু ধর্ষণের মিথ্যা খবর প্রচারে আমি ভেঙে পড়েছি’

ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের বড়াইগ্রামে চলন্ত বাসে ডাকাতির ঘটনায় গণমাধ্যমে প্রকাশিত ধর্ষণের সংবাদ সম্পূর্ণ মিথ্যা দাবি করে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ভুক্তভোগী নারী। তিনি বলেছেন, তাঁর সঙ্গে এ ব্যাপারে কেউ কথা বলেননি, অথচ তার নামে ভিত্তিহীন খবর ছড়ানো হয়েছে। এই গুজব তাঁকে সামাজিকভাবে হেয় করেছে এবং মানসিকভাবে ভেঙে দিয়েছে।

গতকাল বুধবার ভুক্তভোগী নারী বলেন, ‘আমার টাকা-পয়সা–গয়না কেড়ে নেওয়াতে দুঃখ পাইনি, কিন্তু ধর্ষণের মিথ্যা খবর প্রচারে আমি ভেঙে পড়েছি। আমার সমাজের কাছে মুখ দেখানো কঠিন হয়ে গেছে। আমার শ্বশুরবাড়ির লোকজন আমাকে সন্দেহের চোখে দেখছে। এমন পরিস্থিতিতে আমি কীভাবে সমাজে টিকে থাকব?’

ওই নারী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, তাঁর স্বামী দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ। তিনি সড়ক দুর্ঘটনায় পা ভেঙে শয্যাশায়ী, অথচ মিডিয়ায় বলা হয়েছে, বাস ডাকাতির সময় তাঁর স্বামী সঙ্গে ছিলেন এবং তাঁকে মারধর করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘বাস্তবে আমার স্বামী এক বছর ধরে বিছানায় পড়ে আছে। অথচ মিডিয়ায় মিথ্যা তথ্য প্রচার করা হচ্ছে। এটা কি ন্যায়সঙ্গত?’

নিজের জীবনসংগ্রামের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, স্বামী অসুস্থ থাকায় সংসারের খরচ চালাতে গান করেন ও কীর্তন করেন। বড় বোনের স্বামীও লিভার ক্যানসারে মারা গেছেন, তাই পরিবার চালানোর জন্য তাঁর গানই একমাত্র সম্বল। তিনি বলেন, ‘আমরা গরিব হতে পারি, কিন্তু আমাদের সম্মানটাই সবচেয়ে বড়। এখন যদি সেটাই না থাকে, তাহলে বেঁচে থাকার আর কী মানে থাকে?’

১৭ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইলের বড়াইগ্রামে চলন্ত বাসে ডাকাতির ঘটনার বর্ণনা দিয়ে ওই নারী জানান, ডাকাতেরা বাসে উঠে সকল যাত্রীর টাকা-পয়সা ও গয়না ছিনিয়ে নেয়। তাঁর হাতে থাকা সিটি গোল্ডের চুড়ি ছিনিয়ে নেওয়ার সময় তিনি চিৎকার করেন ও কান্নাকাটি করেন। কিন্তু গণমাধ্যম এই ঘটনাকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।

তিনি স্পষ্ট করে বলেন, ‘আমার জানা মতে, কেউ ধর্ষণের শিকার হয়নি। মেয়েদের ওপর নির্যাতন হয়েছে, তল্লাশি করা হয়েছে, কিন্তু ধর্ষণ হয়নি। অথচ মিডিয়ায় মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘এখন সবাই বলছে, মিডিয়ায় এসেছে মানে কিছু তো ঘটেছে! কিন্তু আমার কথার কি কোনো মূল্য নেই? যারা আমার সঙ্গে বাসে ছিল, তারা তো জানে আসল ঘটনা। তবুও সবাই মিডিয়ার মিথ্যা খবরকেই সত্য বলে ধরে নিচ্ছে!’

সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘একজন নারীর সঙ্গে এমন ঘটনা ঘটেছে কি না, তা যাচাই না করে বিভ্রান্তিকর সংবাদ প্রচার করবেন না। আগে সত্যিটা জেনে নিন। মিডিয়ার উচিত নারীর সম্মানহানিকর ভুল তথ্য প্রচার না করা।’

এই বিভ্রান্তিকর সংবাদের কারণে ওই নারী চরম মানসিক বিপর্যয়ের মধ্যে রয়েছেন। তিনি চান, সমাজ তাঁকে ভুল না বোঝে এবং সবাই তাঁর পাশে দাঁড়ায়।

Header Ad
Header Ad

বৈষম্যবিরোধীদের নতুন দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’, নেতৃত্বে যারা

বৈষম্যবিরোধীদের নতুন দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

জুলাই আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্র ও নাগরিকদের নতুন রাজনৈতিক দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’ আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে। দলটির নেতৃত্বে থাকবেন নাহিদ ইসলাম, যিনি তথ্য উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন। তিনি একদফা আন্দোলনের ঘোষক এবং জুলাই আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ সমন্বয়ক হিসেবে পরিচিত।

দলের সদস্য সচিব পদে দায়িত্ব পালন করবেন আখতার হোসেন, যিনি ঢাকসুর সাবেক নেতা এবং গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির সাবেক আহ্বায়ক। উল্লেখ্য, এই ছাত্র সংগঠনের মহাসচিব ছিলেন নাহিদ ইসলামও।

জাতীয় নাগরিক পার্টির মূখ্য সংগঠক হিসেবে থাকবেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, যিনি বর্তমানে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক। এছাড়া, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহকে দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক এবং সারজিস আলমকে উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে।

দলটির আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) জুমার নামাজের পর সংসদ ভবনের সামনে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে একটি জমায়েতের মাধ্যমে হবে। প্রথমে ১৫১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হবে, যেখানে অন্তত ১১০ জন সদস্য আসবেন জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে। কমিটিতে যোগ দেবেন কয়েকজন পেশাজীবীও।

Header Ad
Header Ad

নিরাপদ পানি পাওয়া নাগরিকের মৌলিক অধিকার: হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়

ছবি: সংগৃহীত

নিরাপদ খাবার ও ব্যবহারযোগ্য পানি প্রত্যেক নাগরিকের মৌলিক অধিকার—এমন ঘোষণা দিয়ে ঐতিহাসিক রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। আদালত বলেছেন, বাংলাদেশ সংবিধানের ৩২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, বিশুদ্ধ পানির নিশ্চয়তা দেওয়া রাষ্ট্রের দায়িত্ব।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল ও বিচারপতি কাজী ওয়ালিউল ইসলামের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় দেন। এর আগে ২০২০ সালে বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল ও বিচারপতি মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের বেঞ্চ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে এই বিষয়ে রুল জারি করেছিলেন।

আইনজীবী মোহাম্মদ হুমায়ন কবির পল্লব জানান, ২০২০ সালে হাইকোর্ট স্বপ্রণোদিত হয়ে একটি রুল জারি করে জানতে চেয়েছিল—বাংলাদেশের সকল নাগরিকের জন্য নিরাপদ পানীয় পানি সরবরাহ করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব কি না এবং এটি মৌলিক অধিকার হিসেবে ঘোষণা করা হবে কি না। সেই রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে আজ আদালত ঐতিহাসিক এই রায় ঘোষণা করেন।

হাইকোর্ট এই রায়ে নিরাপদ পানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে সরকারের জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দিয়েছেন—

১. এক বছরের মধ্যে দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থান, যেমন—আদালত, ধর্মীয় উপাসনালয়, হাসপাতাল, রেল স্টেশন, হাট-বাজার ও বিমানবন্দরে সকল নাগরিকের জন্য নিরাপদ পানীয় পানি নিশ্চিত করতে হবে।

২. আগামী ১০ বছরের মধ্যে দেশের প্রতিটি নাগরিকের জন্য নিরাপদ ও সাশ্রয়ী মূল্যের পানীয় জল সরবরাহ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে।

৩. ২০২৬ সালের মধ্যে পাবলিক প্লেসে বিনামূল্যে নিরাপদ পানি সরবরাহের পরিকল্পনা কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে, সে বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।

আইনজীবী পল্লব আরও জানান, হাইকোর্টের এই রায় একটি চলমান আদেশ হিসেবে কার্যকর থাকবে। আদালত ইতোমধ্যে তুরাগ নদী, সোনারগাঁ এবং হাতিরঝিল সংক্রান্ত রায়ের নির্দেশনাগুলোকেও এই রায়ের অংশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছেন। এছাড়া, দেশের সব পানির উৎস যাতে ক্ষয়িষ্ণু না হয়, দূষিত না হয় এবং অবৈধ দখলদারদের হাত থেকে রক্ষা পায়—তা নিশ্চিত করতে সরকারকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

এই রায়ের মাধ্যমে নাগরিকদের মৌলিক অধিকার হিসেবে নিরাপদ পানির বিষয়টি নতুন মাত্রা পেল এবং সরকারকে এ বিষয়ে দ্রুত কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘টাকা-পয়সা-গয়না কেড়ে নেওয়াতে দুঃখ পাইনি, কিন্তু ধর্ষণের মিথ্যা খবর প্রচারে আমি ভেঙে পড়েছি’
বৈষম্যবিরোধীদের নতুন দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’, নেতৃত্বে যারা
নিরাপদ পানি পাওয়া নাগরিকের মৌলিক অধিকার: হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়
সারাদেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’: বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ৭৪৩ জন
বৃষ্টির কারণে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ পরিত্যক্ত
বেক্সিমকোর শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ শুরু ৯ মার্চ, সরকারের ব্যয় ৫২৫ কোটি টাকা
চা দোকানির ছেলে হলেন বিচারক
টাঙ্গাইলে ট্রাক-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে ঝরে গেল চালকের প্রাণ
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীতে ২৭১ পদে বিশাল নিয়োগ
বাংলাদেশ-জার্মানি সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী ঢাকা: প্রধান উপদেষ্টা
কোন বয়সী পুরুষদের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হন নারীরা?
এসএসসি পাসে পুলিশে চাকরি, আবেদন ফি ৪০ টাকা
সেনাবাহিনীর সব সদস্যকে সর্বোচ্চ দায়িত্বপালনে প্রস্তুত থাকতে হবে: সেনাপ্রধান
দেশ ও জাতির স্বার্থে সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে: খালেদা জিয়া
নির্বাচন নিয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা পাচ্ছি না: মির্জা ফখরুল  
প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড পেতে লাগবে ৫ বছরের অভিজ্ঞতা
অবশেষে ৬ শতাধিক ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিলো ইসরাইল  
চবি ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিল স্থানীয় জনতা
তারেক রহমানের নাম উচ্চারণে ওজু করা নিয়ে বক্তব্যে বুলুর দুঃখ প্রকাশ  
ইউরোপীয় ইউনিয়নের ওপর ২৫ শতাংশ ট্যারিফ আরোপের প্রতিশ্রুতি ট্রাম্পের