সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সিসিকের ‘উন্নয়ন দুর্ভোগ’, নগরের ড্রেনে ভাসে ময়লার স্তুপ

দোকানের সামনের রাস্তা থেকে ময়লা-আবর্জনা সরাচ্ছিলেন শফিক মিয়া। আধ ঘণ্টার বৃষ্টিতে পাশের ড্রেন থেকে ভেসে আসছিল ময়লা-আবর্জনার স্তুপ। এসব ময়লা থেকে ভেসে আসছে দুর্গন্ধ। দুর্গন্ধের কারণে শফিক মিয়ার দোকানের নিয়মিত ক্রেতারা আসতে চাইছেন না দোকানে! অগত্যা একটি লোহা জাতীয় বস্তু দিয়ে তিনি ভেসে আসা ময়লাগুলো সরিয়ে দিতে চেষ্টা করেন।

শফিক মিয়ার দোকান নগরীর নাইওরপুলে। শুধু শফিক মিয়াই নন, এমন দুর্ভোগের শিকার তালতলা এলাকার টায়ার ব্যবসায়ী কুতুব উদ্দিনও। একই অভিযোগ ধোপাদীঘির পাড়স্থ ব্যবসায়ী শওকত আলীর। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন কালিঘাট, ছড়ারপাড় ও মাছিমপুর এলাকার লোকজন। জলাবদ্ধতাসহ ড্রেনের আবর্জনার চিত্র এই এলাকার নিত্য-নৈমিত্তিক ব্যাপার। এর ফলে পানির স্বাভাবিক প্রবাহ বন্ধ হয়ে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। যার ফলে বর্ষা মৌসুমে নগরবাসী ফের বন্যার কবলে আক্রান্ত হতে পারেন।

বৃহস্পতিবার নগরীর লামাবাজার ভাতালিয়া গলির নোয়াপাড়া মসজিদের পূবে সড়কের পাশে দেখা যায় খোলা ড্রেনে আবর্জনা জমে পানিপ্রবাহ বন্ধের উপক্রম। বদ্ধ পানি থেকে ছড়াচ্ছে বিকট দুর্গন্ধ।

এই দুর্ভোগ লাঘবে কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ পেলেও টানা দুইবারে নগর পিতা নগরবাসীর এই দুর্ভোগ সমাধান করতে পুরোপুরি ব্যর্থ। বর্ষা যখন কড়া নাড়ছে দরোজায়, ঠিক সেই সময়টাতে বরাবরের মতো শঙ্কায় নগরবাসী। মাত্র কয়েক মিনিটের বৃষ্টিতে নালা-ছড়া উপচে রাস্তায় পানি উঠে আসে। এর সাথে আসে ময়লা আবর্জনা। বৃষ্টি থামলে পানি নেমে গেলেও বিভিন্ন বাসাবাড়ির উঠোন ও রাস্তায় পড়ে থাকে ড্রেন থেকে উঠে আসা ময়লা-কাদা ও বিভিন্ন আবর্জনা। এসব আবর্জনায় আশপাশ নোংরা হওয়ার পাশাপাশি ছড়ায় দুর্গন্ধ। ড্রেনে ময়লার স্তুপের কারণ পানি প্রবাহ বন্ধ হয়ে বর্ষায় ভয়ানক দুর্ভোগের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

ঠিকমতো নালা, ছড়া, ড্রেন পরিষ্কার না করায় এমন হচ্ছে বলে মনে করেন ভুক্তভোগীরা। তারা অভিযোগ করেন, সিটি করপোরেশন দায়সারাভাবে মাঝে মধ্যে ড্রেন পরিষ্কারের কাজ করে। তা ছাড়া যখন পরিষ্কার করে তখন ড্রেন থেকে তোলা আবর্জনা ড্রেনের পাশেই কয়েকদিন ফেলে রাখে। এতে মানুষের পায়ে লেগে কিংবা বাতাসে তার বেশিরভাগ আবার ড্রেনেই চলে যায়। তা ছাড়া কুকুর এসব আবর্জনা নাড়াচাড়া করায় দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পরে। এতে একদিকে যেমন পরিবেশ দূষিত হচ্ছে এর সঙ্গে ছড়াচ্ছে নানান রোগবালাই। পানিবন্দির বিড়ম্বনা তো থাকছেই।

সরেজমিনে নগরীর লামাবাজার, ভাতালিয়া, নোয়াপাড়া, দাড়িয়াপাড়া, জল্লারপাড়ায় দেখা গেছে প্রতিটি এলাকায় ড্রেনে ময়লার স্তুপ। বড়ো বড়ো ড্রেনগুলোর মুখে ময়লা জমে বন্ধ হয়ে আছে আর ছোট ছোট ড্রেনগুলো পুরোটাই ময়লা-আবর্জনায় ঢেকে আছে। এলাকাবাসী জানান, মাঝে মধ্যে সিটি করপোরেশন থেকে পরিচ্ছন্ন কর্মীরা ড্রেন পরিষ্কার করেন। তারা রাস্তার পাশের সামনের দিকে পরিষ্কার করলেও ভেতরের দিকে হাত দেন না। এতে আসলে তারা দায় সারছেন কিন্তু নাগরিক দুর্ভোগ লাঘব হচ্ছে না।

বৃষ্টির পানিতে ভেসে আসা ময়লা-আবর্জনা সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সিলেটের সভাপতি ফারুক মাহমুদ চৌধুরী বলেন, নিঃসন্দেহে বিষয়টি গভীর উদ্বেগের। তবে এই ঘটনার জন্য শুধু মেয়রকে এককভাবে দায়ী করা যুক্তিযুক্ত নয়। এমন সমস্যা নগরীর সবকটি ওয়ার্ডে বিদ্যমান।

তিনি বলেন, প্রত্যেক ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নিজ নিজ ওয়ার্ডের জলাবদ্ধতা নিরসনে নিজেদের ডিমান্ড জানালে মেয়র মহোদয়ের জন্য কাজটি সফলভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হতো। তবে তিনি নগরবাসীকেও এ ব্যাপারে সচেতন থাকার উপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, ময়লা-আবর্জনা নির্ধারিত স্থানে না ফেলে রাস্তার ফেলে রাখার কারণে এমন সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে।

সম্মিলিত সামাজিক আন্দোলনের সিলেট জেলা সাবেক আহ্বায়ক মুকির হোসেন চৌধুরী বলেন, ড্রেন ঠিকমতো পরিষ্কার না করায় কয়েক মিনিটের বৃষ্টিতে ড্রেন উপচে পানি আর ময়লা রাস্তায় চলে আসে। বৃষ্টি হলেই আমরা আতঙ্কে থাকি কখন পানি এসে বাসায় ঢুকে। পানির চেয়ে আরও বেশি সমস্যা পানি নেমে যাওয়ার পর ময়লা কাদা আর আবর্জনার বিড়ম্বনা। পানি নেমে গেলেও এগুলো তো আর নামে না। তাই এবিষয়ে সংশ্লিষ্টদের নজর দেওয়া জরুরি। এতে মানুষের দুর্ভোগ যেমন বাড়ছে তেমনি নগর কর্তৃপক্ষের প্রতি ক্ষোভও বাড়ছে।

সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ই ইউ শহিদুল ইসলাম শাহীন বলেন, ‘এরই নাম অপরিকল্পিত উন্নয়ন। যে খাতে টাকার অপচয় এবং লুটপাট চলবে কিন্তু কমবে না দুর্ভোগ। এর ফলে নগরীর ১১টি ছড়া ও খাল উদ্ধার, ড্রেনেজ সংস্কারের নামে সরকারি বরাদ্দ এলেও শঙ্কা কমছে না নগরবাসীর।

নগরীর ১৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম মুমিন বলেন, কিছু ড্রেনের সংস্কার কাজ এখনো চলমান। ময়লা আবর্জনার বিষয়টি স্বীকার করলেও তিনি বলেন, এখন আর ছড়ারপাড়ে জলাবদ্ধতা দেখা দেয় না। তবে চলমান কাজ শেষ হলে জলাবদ্ধতা এবং ড্রেনেজ সমস্যা থেকে ওয়ার্ডবাসী পরিত্রাণ পাবে।

সিসিকের প্রধান নিবার্হী বদরুল হক বলেন, ময়লা-আবর্জনা নির্ধারিত স্থানে ফেলে না দিয়ে অনেকেই ড্রেনের মধ্যে ফেলেন। এর ফলে সিসিকের ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কারের দায়িত্বে থাকা লোকজন প্রতিদিন কাজ করলেও ড্রেনগুলো ফের ময়লায় ভরে যায়। তিনি বলেন, নগরবাসী সচেতন হলেই এবং নির্ধারিত স্থানে ময়লা-আবর্জনা ফেলে দেওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারলেই জলাবদ্ধতা এবং ময়লা আবর্জনাজনিত সমস্যার সমাধান সম্ভব।

এসএন

Header Ad
Header Ad

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে উল্লেখ করেছেন এনসিপির মূখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে নাহিদ ইসলামের জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ফেসবুক পোস্টে হাসনাত আব্দুল্লাহ লেখেন, "শুভ জন্মদিন। বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী নাহিদ ইসলাম।" তার এই মন্তব্য সামাজিক মাধ্যমে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। ছবি: সংগৃহীত

বিশেষজ্ঞদের সুপারিশের ভিত্তিতে দেশে কিছু লোডশেডিং চালু রাখার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। তিনি বলেন, কিছু লোডশেডিং না দিলে ভর্তুকির পরিমাণ বেড়ে যাবে। তবে লোডশেডিং যাতে সহনীয় পর্যায়ে থাকে, সে চেষ্টা করা হবে। তিনি জানান, শহর ও গ্রামে সমানভাবে লোডশেডিং কার্যকর করা হবে।

সচিবালয়ে গ্রিড বিপর্যয় নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। উপদেষ্টা জানান, বর্তমানে দেশে সাড়ে ১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। গরমের কারণে আগামী দিনে বিদ্যুতের চাহিদা ১৮ হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। তখন চাহিদা মেটাতে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর উৎপাদন আরও বাড়ানো হবে। তিনি আরও বলেন, যে হারে এসি স্থাপন করা হচ্ছে, সে হারে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব হয়নি। অনেকে অকারণে লাইট, ফ্যান ও এসি চালু রাখায় বিদ্যুৎচাহিদা বেড়ে যাচ্ছে।

তিনি আরও জানান, দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল ও খুলনায় ২৬ এপ্রিল যে গ্রিড বিপর্যয় ঘটে, তার তদন্তে আট সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটির প্রধান করা হয়েছে বুয়েটের উপ-উপাচার্য আবদুল হাসিব চৌধুরীকে। কমিটি সাত কর্মদিবসের মধ্যে গ্রিড বিপর্যয়ের কারণ, দায়ী ব্যক্তিদের ভূমিকা ও ভবিষ্যতে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা সম্পর্কে সুপারিশ করবে।

মেট্রোরেল এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকার কারণও তদন্তে নেওয়া হয়েছে। বুয়েটের অধ্যাপক শামসুল হককে প্রধান করে একটি আলাদা কমিটি গঠন করা হয়েছে। উপদেষ্টা বলেন, মেট্রোরেল বন্ধ থাকার মূল কারণ ছিল বিদ্যুৎ সংকট।

এ সময় মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, দেশে গ্যাসের উৎপাদন কমে যাচ্ছে এবং এলএনজি আমদানির আর্থিক সামর্থ্যও কমে গেছে। ফলে চাহিদা অনুযায়ী গ্যাস সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে না।

পিজিসিবি ও পিডিবি জানায়, আমিনবাজার-গোপালগঞ্জ সার্কিট লাইনের ৪০০ কিলোভোল্টের দুটি তার কাছাকাছি আসায় শর্ট সার্কিট হয় এবং সমস্যার সৃষ্টি হয়। এর ফলে বরিশাল ও খুলনা বিভাগের ১৫টি জেলা—খুলনা, যশোর, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, ভোলা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর ও রাজবাড়ী—প্রায় ১৫ মিনিট থেকে ৯৬ মিনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ছিল। তবে সন্ধ্যার পর থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করে এবং রাত সাড়ে আটটার পর পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়।

Header Ad
Header Ad

গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের পূবাইলের হায়দরাবাদ এলাকায় একাধিক শিশু-কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগে এক মসজিদের ইমাম গণপিটুনির শিকার হয়ে পরে কারাগারে মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃত ইমামের নাম রহিজ উদ্দিন (৩৫), তিনি চাঁদপুর জেলার মতলব থানার বাদশা মিয়ার ছেলে এবং হায়দরাবাদ আখলাদুল জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকালে গাজীপুর মহানগরীর হায়দরাবাদ এলাকায় এক কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগ ওঠে রহিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে। এতে উত্তেজিত এলাকাবাসী তাকে গাছে বেঁধে ব্যাপক মারধর করে, এমনকি তার গলায় জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে এবং নির্যাতিত এক কিশোরের বাবার দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখায়।

পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে গাজীপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। একই রাতের (২৭ এপ্রিল) দিবাগত ৩টার দিকে রহিজ উদ্দিন কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েন। দ্রুত শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

জেলা কারাগারের জেল সুপার রফিকুল কাদের জানান, মৃত ইমামের শরীরে গণপিটুনির চিহ্ন ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, গণপিটুনিতে গুরুতর আহত হওয়ার ফলেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং মৃত্যুবরণ করেন।

পূবাইল থানার ওসি এসএম আমিরুল ইসলাম বলেন, রহিজ উদ্দিন স্থানীয় স্কুল-কলেজপড়ুয়া ছেলেদের নিজের থাকার কক্ষে এনে কম্পিউটার গেমস ও মোবাইল গেম খেলার সুযোগ দিতেন এবং কোমল পানীয় খাওয়াতেন। ওই পানীয় সেবনের পর অচেতন হয়ে পড়লে তিনি তাদের বলৎকার করতেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এক কলেজছাত্রের কাছ থেকে বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকাবাসী উত্তেজিত হয়ে তাকে গণধোলাই দেয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য
ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি