শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১২ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ফসলরক্ষা বাঁধের গোড়ার মাটি কেটে বাঁধেই দেওয়া হচ্ছে!

সুনামগঞ্জে প্রবল বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলের কারণে দেখা দেয় অকাল বন্যা। মার্চের দিকে শুরু হওয়া এই বন্যায় জেলার হাওরের বোরো ধান ভাসিয়ে নিয়ে যায়। তাই ধান রক্ষায় প্রতি বছর সুনামগঞ্জ জেলায় হাওরে নির্মাণ করা হয় ফসলরক্ষা বাঁধ। ধান রক্ষায় এ বছরেও ফসলরক্ষা বাঁধের কাজ শুরু হয়েছে। তবে সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলায় এবার হাওরের ফসলরক্ষা বাঁধের কাজে শুরুতেই অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।

দোয়ারাবাজার উপজেলার স্থানীয় কৃষক ও লোকজনের অভিযোগ, বাঁধের গোড়া থেকে এস্কেভেটর দিয়ে মাটি কেটে বাঁধে মাটি দেওয়া হচ্ছে। অনেক বাঁধে এখনও কাজই শুরু করা হয়নি। সঠিক সময়ের মধ্যে ফসলরক্ষা বাঁধের কাজ শেষ করতে না পারলে পাহাড়ি ঢলে বোরো ফসলের ক্ষতির আশংকা করছেন কৃষকরা।

এবছর হাওরের ফসল রক্ষাবাঁধে গত বছরের তুলনায় দ্বিগুণ প্রকল্পের প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে। গত বছরে বাঁধের কাজে মোট বরাদ্দ ছিল ৭ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। এবার দোয়ারাবাজার উপজেলায় ১১০ কিলোমিটার বাঁধ নির্মাণে তা দ্বিগুণ করে প্রায় ১৪ কোটি টাকা বরাদ্দ অনুমোদন চাওয়া হয়েছে।

গত বছর ছিল ৫০ টি প্রকল্প এবার ৭২টি প্রকল্পের প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে। ইতোমধ্যে ৬২টি বাঁধ অনুমোদিত হয়েছে। গেল ১৫ ডিসেম্বর থেকে বাঁধের কাজ শুরু হওয়ার নির্দেশনা থাকলেও উপজেলার দেখার হাওরে ৪টি প্রকল্পের বাঁধে মাটি কাটার কাজ শুরু হয়। ৬২টি বাঁধের অনুমোদন পেলেও বাকী প্রকল্পগুলোতে এখনও কাজ শুরুই হয়নি।

সরজমিন ঘুরে দেখা গেছে, দেখার হাওরে ফসল রক্ষাবাঁধের যে ৪টি প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে এতে বিধিবহির্ভূত বাঁধের কাজ করা হচ্ছে। এবছর শুরুতেই বাঁধের গোড়া থেকে এস্কেভেটর দিয়ে মাটি কাটা হচ্ছে, আবার সেই মাটি বাঁধে দেওয়া হচ্ছে। একেবারে দায়সা কাজ এবং বাঁধের স্থায়িত্ব নিয়ে শুরুতেই জনমনে প্রশ্ন উঠেছে। ওই হাওরে গত দুই বছর যে সকল অপ্রয়োজনীয় বাঁধ বাতিল করা হয়েছিল এবার পাউবোর স্থানীয় কর্মকর্তাদের যোগসাজশে তা আবার প্রস্তাবনায় আনা হয়েছে। এমনকি অপ্রয়োজনীয় বাঁধের কাজই এখন শুরু করা হয়েছে।

স্থানীয় কৃষকরা অভিযোগ করে বলেছেন, প্রতিবছরই সরকার কৃষকদের স্বার্থে কোটি কোটি টাকা ব্যায় করে হাওরে ফসল রক্ষাবাঁধ দেয় কিন্তু এর উপকার কৃষকরা পায় না। বছর ঘুরলেই বরাদ্দ দ্বিগুণ বেড়ে যায়, কিন্তু কাজের কাজ হয় না কিছুই। ব্যবসা বাণিজ্য হয় নেতা, জনপ্রতিনিধি, পাউবোর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। এমন অনেক বাঁধ রয়েছে যা অপ্রয়োজনীয়। প্রয়োজনীয় বাঁধের কাজ শুরুই হয়নি অথচ অপ্রয়োজনীয়গুলোর কাজ চলমান।

দোয়ারাবাজার উপজেলার দোহালিয়া ইউনিয়নের কাঞ্চনপুর গ্রামের বাসিন্দা দবির আহমদ বলেন, ফসল রক্ষাবাঁধে কাজে বাঁধের গোড়া থেকেই মাটি কেটে বাঁধে মাটি ফেলা হচ্ছে। পাহাড়ি ঢলে এগুলার জন্যে বাধ ভেঙে আমাদের এলাকার ধান ভাসিয়ে নিয়ে যাবে। আমরা এখনই প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, আর যারা অনিয়ম করছে তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ যেনো হয়।

পাউবোর উপজেলা উপ-সহকারী প্রকৌশলী আবু সায়েম মোঃ সাফিউল ইসলাম বলেন, এ বছর আমরা ৭২ টি প্রকল্প অনুমোদনের জন্য প্রস্তাবনা পাঠিয়েছি। ইতোমধ্যে ৬২ টি প্রকল্পের অনুমোদন হয়ে গেছে। কয়েকটি প্রকল্পের কাজও শুরু হয়েছে।

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা প্রিয়াংকা ঢাকা প্রকাশ-কে বলেন, কাজে যদি কোনো ধরণের অনিয়ম পাওয়া যায়, সেই অনিয়মের ক্ষেত্রে আমরা কঠোর অবস্থানে আছি। বাঁধের ক্ষেত্রে কোনো কাজে অনিয়ম পাওয়া গেলে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এদিকে শনিবার (৭ জানুয়ারি) দোয়ারাবাজার উপজেলার পান্ডারগাঁও ইউনিয়নের করিমপুর গ্রামের নদীর তীরে দেখার হাওরের পিআইসির কাজ পরিদর্শন করেছেন জেলা প্রশাসক দিদারে আলম মোহাম্মদ মাকসুদ চৌধুরী। তিনি অপ্রয়োজনীয় বাঁধে কাজ না করার নির্দেশ দিয়েছেন।

সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক দিদারে আলম মোহাম্মদ মাকসুদ চৌধুরী বলেন, কারো স্বার্থের জন্য অপ্রয়োজনীয় বাঁধ তৈরি করতে দেওয়া হবে না। ১৫ ডিসেম্বর থেকে কাজ শুরু হওয়ার কথা, কিন্তু মেশিন দিয়ে মাটি কাটা হবে তাই হয়তো দেরি হচ্ছে, তবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ সম্পন্ন করার কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

বাসের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল প্রাইভেটকার, নিহত ৫  

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে সড়ক দুর্ঘটনায় ৫ জন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১০ জন।

শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে ধলেশ্বরী টোল প্লাজা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, সকালে ধলেশ্বরী টোল প্লাজায় একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রাইভেটকারকে ধাক্কা দেয়। এতে পথচারীসহ ৫ জন নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও অন্তত ১০ জন। তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

জেলার শ্রীনগর উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার দেওয়ান আজাদ জানান, দুর্ঘটনায় আহতদের ঢাকা মিটফোর্ড হাসপাতালে পাঠানো হয়। এদের মধ্যে হাসপাতালে নেওয়ার পথে ৫ জন মারা গেছে।

Header Ad
Header Ad

পাঁচ সাংবাদিক বরখাস্তের জন্য সরকার দায়ী নয়: প্রেস সচিব শফিকুল আলম

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

সময় টিভির পাঁচ সাংবাদিকের বরখাস্তের জন্য সরকারকে দায়ী করা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, এর জন্য একমাত্র সিটি গ্রুপই দায়ী।

শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব তার ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন।

ড. ইউনূসের প্রেস সচিব বলেন, বারবার আমরা বলেছি, আমরা কোনো সংবাদমাধ্যমের কার্যক্রমে হস্তক্ষেপ করি না। যদি কেউ প্রমাণ দিতে পারে যে কোনো সরকারি কর্মকর্তা বা গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তা কোনো সাংবাদিককে নিয়োগ বা বরখাস্তের ক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তার করেছেন বা কোনো সংবাদ প্রকাশ বা বন্ধ করতে চাপ দিয়েছেন, আমাদের জানালে আমরা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেব। এর আগেও ‘আমদের সময় সময় পত্রিকা এবং বৈশাখী টিভির ক্ষেত্রে এমন পদক্ষেপ নিয়েছি।

শফিকুল আলম আরও বলেন, আমাদের সরকার ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে ক্ষমতায় এসেছে মানে এই নয় যে আমরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্দেশ মেনে চলি। যদি আমরা তা করতাম, তাহলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের সময় টিভিতে গিয়ে প্রতিবাদ করতে হতো না। তারা আমাদের কাছে তাদের দাবি জানাত এবং আমরা তা সিটি গ্রুপকে কার্যকর করতে বলতাম।

বিবৃতিতে শফিকুল আলমের অভিযোগ, কিছু রাজনৈতিক নেতা সংবাদমাধ্যমের ওপর চাপ প্রয়োগ করে তাদের রাজনৈতিক মতাদর্শের সঙ্গে মিল রেখে সাংবাদিকদের নিয়োগ দিতে বাধ্য করছেন।

তিনি বলেন, সময় টিভি সাংবাদিকদের বরখাস্ত করার পরিবর্তে সংবাদ সম্মেলন করে বলতে পারত যে, তারা শিক্ষার্থীদের দাবির ভিত্তিতে কোনো সাংবাদিককে বরখাস্ত করবে না। কিন্তু তারা সেই পথে না গিয়ে সাংবাদিকদের বরখাস্ত করে নিজেদের ভুক্তভোগী হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছে।

তিনি বলেন, পশ্চিমা দেশগুলোতেও বিভিন্ন অধিকার সংগঠন ও অ্যাডভোকেসি গ্রুপ সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সংবাদমাধ্যমের মালিকপক্ষ সেই চাপ মোকাবিলা করে। অথচ সিটি গ্রুপ এ ক্ষেত্রে ভিন্ন পথ বেছে নিয়েছে।

সাংবাদিকদের চাকরিচ্যুতের ঘটনায় সিটি গ্রুপের ভূমিকা উপেক্ষা করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, এই সমালোচকরা শেখ হাসিনার একনায়কত্বের সময় সময় টিভির ‘সাংবাদিকতা’ নিয়ে কথা বলেননি। বরং তারা মিথ্যা তুলনা করে বর্তমান পরিস্থিতিকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছেন।”

Header Ad
Header Ad

জাহাজে ছেলে খুন, পুত্রশোকে বাবার মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

চাঁদপুরের হাইমচরে এমভি আল-বাখেরা জাহাজে সম্প্রতি সংঘটিত ভয়াবহ হত্যাকাণ্ডের রেশ কাটতে না কাটতেই আরেকটি হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটেছে। নিহত সাতজনের একজন, মাগুরার সজীবুল ইসলামের মৃত্যু শোক সইতে না পেরে বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) রাতে তার বাবা দাউদ মোল্লা মারা গেছেন।

গত সোমবার ছেলের মৃত্যুর খবর শোনার পর থেকে দাউদ মোল্লা এক মুহূর্তের জন্য শান্ত হতে পারেননি। কান্না করতে করতে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। পরে গতকাল রাত পৌনে ১২টায় বাড়িতেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

সজীবুলের মামা আহাদ সরদার দাউদ মোল্লার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে বলেন, আজ সজীবুলের বিয়ের পাঁচ মাস পূর্ণ হলো। স্বপ্ন ছিল পদোন্নতি পেলে বড় জাহাজে চাকরি করবে। সব শেষ হয়ে গেল।

পাঁচ বছর ধরে জাহাজের বিভিন্ন পদে চাকরি করেছিলেন সজীবুল ইসলাম। সম্প্রতি জাহাজের চাকরিতে পদোন্নতি পেতে পরীক্ষা দিয়েছিলেন। সেই ফলাফলের অপেক্ষায় ছিলেন। মাঝের এই সময়টায় বসে না থেকে সপ্তাহ দুয়েক আগে এমভি আল-বাখেরা জাহাজে গ্রিজার পদে চাকরি নেন।

সজীবুল ইসলামের বাড়ি মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার পলাশবাড়িয়া ইউনিয়নে। গত মঙ্গলবার রাত ১২টার দিকে তার মরদেহ গ্রামের বাড়িতে দাফন করা হয়।

মহম্মদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রহমান জানান, জাহাজে হত্যার শিকার সজীবুলের বাবা দাউদ মোল্যার মৃত্যুর সংবাদ রাতেই জানতে পেরেছেন। বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক।

স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মাগুরার মহম্মদপুর ও নড়াইল সীমান্তবর্তী কয়েকটি ইউনিয়নের বহু মানুষ জাহাজে চাকরি করেন। এর আগে ২০২২ সালের অক্টোবরে চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে এমভি সুলতান সানজানা নামের লাইটার জাহাজডুবির ঘটনায় মহম্মদপুরের পলাশবাড়িয়া ইউনিয়নের চারজন নিহত হন।

সোমবার এমভি আল-বাখেরা নামের ওই জাহাজ থেকে মোট সাতজনের রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার করে নৌ পুলিশ। এর মধ্যে পাঁচজনকে পাওয়া যায় মৃত অবস্থায়। দুজনকে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এর বাইরে গুরুতর আহত একজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়। চাঁদপুরের হাইমচরের ঈশানবালা খালের মুখ এলাকায় মেঘনা নদীর একটি ডুবোচরে এমভি আল-বাখেরা নামের জাহাজটি নোঙর করা ছিল। গত সোমবার বেলা তিনটার দিকে নৌ পুলিশ লাশগুলো উদ্ধার করে।

নৌ পুলিশ জানিয়েছে, জাহাজের কর্মীদের ঘুমন্ত অবস্থায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে হত্যা করা হয়। কারও মাথায় গভীর আঘাত, কারও গলা কাটা, শরীরে আঘাতের চিহ্ন মিলেছে। এই হত্যাকাণ্ড শুধু ওই সাতজনের জীবন কেড়ে নেয়নি, তাদের স্বজনদেরও চরম শোক ও অনিশ্চয়তার মধ্যে ফেলে দিয়েছে। সজীবুলের বাবার মৃত্যুর ঘটনা হৃদয়বিদারক বাস্তবতার আরেকটি অধ্যায় যোগ করেছে। স্থানীয়রা বলছেন, এ ধরনের নৃশংস ঘটনা বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ প্রয়োজন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাসের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল প্রাইভেটকার, নিহত ৫  
পাঁচ সাংবাদিক বরখাস্তের জন্য সরকার দায়ী নয়: প্রেস সচিব শফিকুল আলম
জাহাজে ছেলে খুন, পুত্রশোকে বাবার মৃত্যু
ক্রীড়া উপদেষ্টা আপাতত ক্রীড়া পরিষদে অস্থায়ী অফিস করবেন
সংস্কারবিহীন নির্বাচন সম্ভব নয়: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
পানির ট্যাংকে লুকিয়েও রক্ষা পেলেন না আ’লীগ নেত্রী  
গাজার কামাল আদওয়ান হাসপাতালের কাছে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫০
ঐক্য, সংস্কার, নির্বাচন নিয়ে জাতীয় সংলাপ শুরু আজ থেকে
দাঁড়িয়ে থাকা করমিনে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল ৩ জনের
জাহাজে ৭ খুন: অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে নৌযান শ্রমিকেরা  
জেসিও আমিনুল ইসলামের বক্তব্য তার একান্ত ব্যক্তিগত: আইএসপিআর
৯৯৯ থেকে কল এলে সাবধান!
আগেই সতর্ক করেছিলেন গোয়েন্দারা, ব্যবস্থা নেয়নি বিমানের কর্তারা
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র: জাতীয় নাগরিক কমিটি
মারা গেছেন ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং  
ইয়েমেনের বিমানবন্দর-বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ইসরায়েলি বিমান হামলা  
সুপ্রিম কোর্টসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
তিব্বতে ‘বিশ্বের বৃহত্তম’ জলবিদ্যুৎ বাঁধ তৈরি করবে চীন  
ফায়ার ফাইটার নয়ন এর বাড়ীতে শোকের মাতম চলছে
চট্টগ্রামের এক ইঞ্চি মাটিতে হাত দিলে কারও চোখ থাকবে না: ব্যারিস্টার ফুয়াদ