শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সিলেটে আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে ২৪ পদে ৪৮ প্রার্থী

সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচন ১২ জানুয়ারি। ওইদিন সকাল ১০টা থেকে বিকাল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত সমিতির ২ নম্বর হলের ২য় ও ৩য় তলায় একটানা ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। ইতোমধ্যে নির্বাচনকে সামনে রেখে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে সমিতির নির্বাচন কমিশন। বসে নেই প্রার্থীরাও। প্রার্থী এবং ভোটারদের মধ্যে চলছে কুশলাদি বিনিময়। সিলেটের বৃহত্তম এই পেশাজীবী সংগঠনের মোট ভোটার সংখ্যা ১৭৩৩ জন। নির্বাচনে ২৪টি পদের বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৪৮ জন আইনজীবী প্রার্থী।

এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ সভাপতি পদে ৩ জন এবং সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৪ জন প্রার্থী। সভাপতি পদে ৩ জন প্রার্থী হলেন অশোক পুরকায়স্থ, মো. সামছুল হক ও সরওয়ার আহমদ চৌধুরী (আবদাল)। আর সাধারণ সম্পাদক পদের ৪ প্রার্থীরা হলেন গোলাম ইয়াহইয়া চৌধুরী (সুহেল), মো. জোবায়ের বখত জুবের, মোস্তফা দিলওয়ার আল-আজহার ও মহসীন আহমদ চৌধুরী (দুলাল)।

ভোটারদের সাথে কথা বলে জানাগেছে, লড়াই হবে সবকটি পদে। এর মধ্যে সভাপতি পদে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আভাস ভোটারদের। প্রার্থী অশোক পুরকায়স্থের জনপ্রিয়তা রয়েছে ভোটারদের মধ্যে। গেল নির্বাচনেও তিনি সভাপতি পদে নির্বাচন করেন। নির্বাচনে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে অশোক পুরকায়স্থ ৪৬০ ভোট পান। ২৮ ভোট বেশি পেয়ে সভাপতি পদে সামছুল হক (৪৮৮ ভোট) সভাপতি পদে নির্বাচিত হন।

এবারও তিনি প্রার্থী হয়েছেন সভাপতি পদে। সে হিসেবে চলতি কর্মদক্ষতাকে বিবেচনায় রাখবেন ভোটাররা। সভাপতি পদে অপর প্রার্থী সরওয়ার আহমদ চৌধুরী আবদাল এর আগে ছিলেন নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক। একজন সদালাপী মানুষ হিসেবে আইনজীবী সমিতিতে সুখ্যাতি রয়েছে তাঁর। অশোক পুরকায়স্থ ও সরওয়ার আহমদ চৌধুরী আবদাল আওয়ামী ঘরানার অনুসারী হিসেবে পরিচিত। অপর প্রার্থী সামছুল হকও ভোটারদের পছন্দের তালিকায় রয়েছেন। ধারণা করা হচ্ছে- সভাপতি পদে যিনি নির্বাচিত হবেন, তাদের মধ্যে ভোট ব্যবধান খুব একটা বেশি হবে না।

কার্যনির্বাহী কমিটির অন্যান্য পদের মধ্যে সহ-সভাপতি-১ পদে ওলি উল্লাহ আল-মারুফ ও মো. কামাল হোসেন, সহ-সভাপতি-২ পদে মো. আব্দুর রহিম, মো. আব্দুল হান্নান ও মো. নূরুল আমিন, যুগ্ম-সম্পাদক-১ পদে মো. তাজ রীহান (জামান), মো. সালেহ আহমদ (হীরা) ও মো. সলমান উদ্দিন, যুগ্ম-সম্পাদক-২ পদে মাসুম আহমদ, মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন ও মোহাম্মদ সাইফুর রহমান, সমাজ বিষয়ক সম্পাদক পদে মুহাম্মদ মাহবুব হুসাইন ও মো. মতিউর রহমান, সহ-সমাজ বিষয়ক সম্পাদক পদে মো. তানভির আহমেদ (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বেসকারিভাবে নির্বাচিত), লাইব্রেরি সম্পাদক পদে রঞ্জু দেবনাথ ও হেনা বেগম, প্রধান নির্বাচন কমিশনার পদে মো. আব্দুর রহমান চৌধুরী ও শ্যামল সিংহ, সহকারী নির্বাচন কমিশনারের ২টি পদে মো. আল আসলাম মুমিন ও সজল চন্দ্র পাল (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বেসকারিভাবে নির্বাচিত), সহ-সম্পাদকের ৩টি পদে প্রার্থী হয়েছেন এ.এইচ.এম. ওয়াসিম, মো. ওয়াজিহুদ্দিন তারিক, নাদিম রহমান, মো. নজরুল ইসলাম, মো. বদরুল আলম শিপন, মো. মোজাক্কির হোসেন, মোহাম্মদ তোফায়েল আহমদ, রেশমা ইয়াছমিন চৌধুরী ও হানিফ আহমদ।

এছাড়া সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যের ১১টি পদে মো. আখতার বক্স (জাহাঙ্গীর), মো. আখতার হোসেন খান, আবু মোহাম্মদ আসাদ, মো. আব্দুল ওদুদ, আব্দুল মান্নান চৌধুরী, মো. আব্দুল মালিক, আশিক উদ্দিন আশুক, মো. ইলিয়াস, ইশতিয়াক আহমদ জায়গীরদার, এমাদ উদ্দিন, জ্যোতির্ময় পুরকায়স্থ (কাঞ্চন), নোমান মাহমুদ, প্রবীর ভট্টাচার্য্য, মো. মুহিবুর রহমান ও রাজ উদ্দিন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

জেলা আইনজীবী সমিতির অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচন সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে প্রধান নির্বাচন কমিশনার আক্তার উদ্দিন আহমদ, সহকারী নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ সেলিম মিয়া ও মোহাম্মদ আব্দুল মুকিত সমিতির সকল সদস্যের সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করেছেন।
এএজেড

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত