শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

চা শিল্পের সংকট নিরসনে ত্রিপক্ষীয় বৈঠক বুধবার

মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে চলমান আন্দোলন নিয়ে সৃষ্ট চা শিল্পের সংকট নিরসনে ত্রিপক্ষীয় সভা ডেকেছে শ্রম অধিদপ্তর। বুধবার (১৭ আগস্ট) বিকাল ৪টার দিকে ঢাকায় শ্রম অধিদপ্তরের কার্যালয়ে সরকার, চা বাগানের মালিকপক্ষ ও চা শ্রমিক ইউনিয়ন নিয়ে ত্রিপক্ষীয় এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট) ত্রিপক্ষীয় বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খালেদ মামুন চৌধুরী। তিনি বলেন, আগামীকাল বিকালে শ্রম অধিদপ্তর, মালিকপক্ষের সংগঠন বাংলাদেশীয় চা সংসদ এবং শ্রমিকপক্ষের সংগঠন বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নকে নিয়ে এই ত্রিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক বিজয় হাজরা বলেন, শ্রম অধিদপ্তরের ডিজি আমাদের ঢাকায় বৈঠকে বসার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। আমরা সেই সভায় যোগদান করব। তবে আমাদের চলমান যে ধর্মঘট আছে সেটি বহাল থাকবে। মজুরি বৃদ্ধি না হওয়া পর্যন্ত আমরা আন্দোলন স্থগিত করব না।

চা বাগানের মালিকপক্ষের সংগঠন বাংলাদেশীয় চা সংসদ এর চেয়ারম্যান শাহ আলম জানান, আমরা ত্রিপক্ষীয় বৈঠকের ব্যাপারটি জেনেছি। আগামীকাল বৈঠকে আমরা অংশ নিব।

এর আগে মঙ্গলবার সকালে চা শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে চলমান শ্রমিক ধর্মঘট নিরসনের জন্য সরকারের শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খালেদ মামুন চৌধুরীর সঙ্গে বৈঠকে বসেছিল চা শ্রমিক ইউনিয়নের নেতারা। কিন্তু কোনো প্রকার সমঝোতা ছাড়াই শেষ হয়েছে এই বৈঠক।

সভায় চা শ্রমিক ইউনিয়নের নেতারা বলেন, আমরা সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসতে রাজি আছি। কিন্তু মজুরি বৃদ্ধির সুস্পষ্ট ঘোষণা না আসা পর্যন্ত আমরা ধর্মঘট প্রত্যাহার করব না।

বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের সহ-সভাপতি পংকজ কন্দ বলেন, আমরা সরকারের ডাকে বৈঠকে এসেছিলাম কিন্তু চলমান সমস্যা সমাধানের জন্য শুধু শ্রমিক পক্ষ বা সরকারের বসলে হবে না। এখানে মালিক-শ্রমিক দু'পক্ষকে বসতে হবে এবং সরকারকে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে থাকতে হবে। এভাবে আমাদের বন্ধ করা যাবে না, মজুরি বৃদ্ধি না হওয়া পর্যন্ত আমরা আমাদের অবস্থান থেকে এক চুলও নড়ব না।

বাংলাদেশ চা কন্যা নারী সংগঠনের সভাপতি খাইরুন আক্তার বলেন, আমরা চা শ্রমিকরা আজ হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধের ঘোষণা দিয়েছিলাম। কিন্তু সরকারের ডাকে সাড়া দিয়ে আমরা আলোচনায় এসেছি। শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আমাদের দাবি শুনেছেন এবং তা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানোর পাশাপাশি আন্দোলন স্থগিতের অনুরোধ জানান তিনি। কিন্তু আমরা চা শ্রমিকরা মজুরি বৃদ্ধির নির্দেশনা না আসা পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার পূর্বনির্ধারিত সিদ্ধান্তে অটল আছি।

বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের মনু ধলাই ভ্যালীর সভাপতি ধনা বাউরি বলেন, শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক তো এসেছেন আন্দোলন থামাতে। তিনি কোনো সমাধানের কথা বলতে পারেননি।

এদিকে সমঝোতা বৈঠক ভেস্তে যাওয়ায় আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়ন।

বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নিপেন পাল বলেন, যেহেতু আজকের বৈঠকে কোনো ফলপ্রসূ সিদ্ধান্ত আসেনি তাই আমরা আমাদের আন্দোলন চালিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমাদের মজুরি ৩০০ টাকা নির্ধারণ হওয়ার আগ পর্যন্ত চলমান ধর্মঘট কর্মসূচি চলবে। পাশাপাশি প্রতিটি বাগানে বিক্ষোভ মিছিল, প্রতিবাদ সমাবেশ এবং পূর্বনির্ধারিত মহাসড়ক অবরোধের কর্মসূচিও বহাল থাকবে।

শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খালেদ মামুন চৌধুরী বলেন, আমরা তাদের (চা শ্রমিকদের) ধর্মঘট প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছি। আমরা শ্রমিকদের ধর্মঘট প্রত্যাহারের জন্য জোর করতে পারি না। তবে চলমান সমস্যা সমাধানে আমাদের চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

মৌলভীবাজারের বিভাগীয় শ্রম অধিদপ্তরে অনুষ্ঠিত এই সভায় উপস্থিত ছিলেন চা বাগান শ্রমিক ভবিষ্যৎ তহবিলের নিয়ন্ত্রক শেখ কামরুল ইসলাম, শ্রম পরিচালক মো. গিয়াস উদ্দিন, মৌলভীবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শাহীনা আক্তার, হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ সাদিকুর রহমান, হবিগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শৈলেন চাকমা, জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার (এনএসআই) সিলেট বিভাগীয় যুগ্ম পরিচালক বজলুর রহমান, উপ-পরিচালক মুহা. দাদন মুন্সী, এএসপি (শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জ) সার্কেল মো. শহিদুল হক মুন্সী, মৌলভীবাজার শ্রম কর্মকর্তা মো: মোসাহিদ চৌধুরী।

এদিকে দেশের প্রতিটি চা বাগানে টানা চতুর্থ দিনের মতো ধর্মঘট কর্মসূচি চলছে। দেশের ২৩১টি চা বাগানে বন্ধ রয়েছে পাতা তোলা এবং প্রক্রিয়াজাতকরণ। সরেজমিনে মৌলভীবাজারের কয়েকটি চা বাগান ঘুরে দেখা গেছে, শ্রমিকরা বাগানের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে জড়ো হয়ে মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে মিছিল সমাবেশ করছেন। এসময় শ্রমিকরা মালিকপক্ষকে তাদের দাবি দ্রুত মেনে নেওয়ার আহ্বান জানান।

এসজি/

Header Ad
Header Ad

পদ্মাপাড়ে মুখে স্কচটেপ প্যাঁচানো ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার  

ব্যবসায়ী আবুল বাসার ওরফে মিন্টু। ছবিঃ সংগৃহীত

রাজশাহী নগরীর পদ্মাপাড়ে মুখে স্কচটেপ প্যাঁচানো একটি লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার বিকালে নগরীর লালন শাহ মুক্তমঞ্চ সংলগ্ন এলাকার কাশবন থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। পুলিশের ধারণা, হত্যা করে কাশবনে ফেলে দেওয়া হয়েছে লাশটি।

নিহত ব্যক্তির নাম আবুল বাসার ওরফে মিন্টু (৩৫)। পেশায় ব্যবসায়ী মিন্টু নগরীর মির্জাপুর পূর্বপাড়া মহল্লার বাসিন্দা। বিনোদপুর বাজারে তার ইলেকট্রিক ব্যবসার দোকান আছে।

নগরীর রাজপাড়া থানার ওসি আশরাফুল ইসলাম জানান, কাশবনে ঘুরতে আসা কয়েকজন লাশটি দেখে পুলিশে খবর দেয়। ঘুরতে আসা অনেকে লাশের ছবিটি সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মগুলোতে শেয়ার করে। জানাজানির পর নিহতের পরিবার ঘটনাস্থলে এসে লাশটি শনাক্ত করে।

আশরাফুল ইসলাম বলেন, বৃহস্পতিবার বিকাল থেকে মিন্টুর খোঁজ পাচ্ছিল না পরিবার। কাশবনে তার মুখ পলিথিন দিয়ে ঢাকা ছিল। পলিথিনের ওপর স্কচটেপ প্যাঁচানো ছিল।

ওসি আরও বলেন, ‘আলামত দেখে মনে হয়েছে এটি হত্যাকাণ্ড। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে হত্যা মামলা হবে।’

Header Ad
Header Ad

সার্ক পুনরুজ্জীবনের প্রশ্নে বাংলাদেশকে যে বার্তা দিলো ভারত

ওমানের মাসকটে অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের বৈঠক। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি ওমানের রাজধানী মাস্কাটে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার ( ২১ ফেব্রুয়ারি) নয়াদিল্লিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ভারত- বাংলাদেশের মধ্যকার উক্ত বৈঠকের আলোচ্য বিষয়ে কিছু তথ্য তুলে ধরেছেন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল।

তিনি বলেন, মাস্কাটে ওই বৈঠকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা সার্ক পুনরুজ্জীবনের প্রসঙ্গটি তুলেছিলেন। দক্ষিণ এশিয়ার সবাই জানে কোন দেশ ও তার কী ধরনের কর্মকাণ্ড সার্ককে কোণঠাসা করে রেখেছে। তৌহিদ হোসেনকে জয়শঙ্কর এ কথাও বলেছেন, সন্ত্রাসবাদের স্বাভাবিকীকরণ করাটা বাংলাদেশের উচিত নয়।

ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশের কোনো কোনো উপদেষ্টার কিছু কিছু মন্তব্য নিয়েও প্রশ্ন করা হয়। জবাবে রণধীর জয়সোয়াল বলেন, ভারত এসব মন্তব্য নজরে রেখেছে। ওই ধরনের মন্তব্য ও বাংলাদেশের সঙ্গে কাজকর্মে তার প্রভাব–প্রতিক্রিয়ার বিষয়ও ভারতের গোচরে রয়েছে।

তিনি বলেন, এ ধরনের মন্তব্য অবশ্যই সহায়ক নয়। এর প্রতিক্রিয়া কী, তা তাদেরই ভেবে দেখা দরকার।

নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি ও বিএসএফের মহাপরিচালকদের বৈঠক সদ্য শেষ হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বিজিবি মহাপরিচালক এক প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, বাংলাদেশে ৫ আগস্টের পালাবদলের পর সংখ্যালঘু নির্যাতনের অভিযোগগুলো অতিরঞ্জিত, মিডিয়ার সৃষ্টি।

এ প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হলে জয়সোয়াল বলেন, গত কয়েক মাসে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর কী হয়েছে, সে বিষয়ে সবাই অবগত। সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে ভারতের উদ্বেগ বারবার প্রকাশ করা হয়েছে।

তিনি বলেন, সম্প্রতি ওয়াশিংটনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকেও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ওই প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন। যুক্তরাষ্ট্রকেও এ বিষয়ে ভারতের উদ্বেগের কথা জানানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

জামায়াতের আমিরকে যানজট মুক্ত করতে গিয়ে প্রাণ দিলেন কর্মী

ছবিঃ সংগৃহীত

যানজটে আটকে থাকা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের গাড়ি বহরকে সাইড করে দিতে গিয়ে বাস চাপায় নিহত হয়েছেন জসিম উদ্দিন (৫৩) নামে জামায়াতের একজন কর্মী।

নিহত জসিম উদ্দিন উপজেলার বাগমারা উত্তর ইউনিয়নের সৈয়দপুর পশ্চিম পাড়ার মৃত আলী আশ্রাফ মোল্লার ছেলে। তার স্ত্রী ও শিশুসহ তিন ছেলে সন্তান রয়েছে।

শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টায় কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের লালমাই উপজেলার সৈয়দপুর এলাকার ওয়ালটন শো-রুমের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শী সৈয়দপুর গ্রামের বাসিন্দা মারুপ সিরাজী বলেন, লক্ষীপুর যাওয়ার পথে জামায়াত আমিরের বহরের ৪টি গাড়ি বাগমারা উত্তরবাজারে যানজটে আটকা পড়লে জামায়াতের নেতাকর্মীরা ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছিলেন। হঠাৎ তিশা পরিবহনের ঢাকামুখী একটি দ্রুতগতির বাস ধাক্কা দিলে ট্রাফিকের দায়িত্ব পালনকারী জামায়াতের কর্মী জসিম উদ্দীনের মাথা থেতলে যায়। রক্তক্ষরণ হয়ে ঘটনাস্থলেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

বাগমারা বাজারের ব্যবসায়ী মফিজুল ইসলাম মুন্না বলেন, কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত হলেও বাগমারা বাজার অংশে অধিগ্রহণ জটিলতার কারণে দুই লেন করা হয়েছে।সে কারণে ২৪ ঘণ্টাই সড়কের এই অংশে যানজট লেগে থাকে। যানজট নিরসনে পুলিশ দায়িত্ব পালন করলে আজ হয়তো এমন মৃত্যু হতো না।

লালমাই উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা ইমাম হোসেন বলেন, আমিরে জামায়াত লক্ষীপুর যাওয়ার পথে বাগমারা উত্তর বাজার বালুর মাঠে পথসভা করেন। পথসভাস্থলে পৌঁছার কিছুক্ষণ আগে তাঁর গাড়ি বহর যানজটে আটকা পড়ে।

তখন আমিসহ সংগঠনের ১৫/২০ জন কর্মী ট্রাফিকের দায়িত্ব শুরু করি। আমরা আমিরে জামায়াতকে নিয়ে পথসভায় চলে যাওয়ার পর জামায়াতের কর্মী জসিম উদ্দিন বাস চাপায় মারা যান।

লালমাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহ আলম বলেন, বাগমারা উত্তরবাজারে বাস চাপায় জসিম উদ্দিন নামের একজন মারা গেছেন। মরদেহ নিহতের বাড়িতে রয়েছে। খবর পেয়েই নিহতের বাড়িতে গিয়েছি।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পদ্মাপাড়ে মুখে স্কচটেপ প্যাঁচানো ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার  
সার্ক পুনরুজ্জীবনের প্রশ্নে বাংলাদেশকে যে বার্তা দিলো ভারত
জামায়াতের আমিরকে যানজট মুক্ত করতে গিয়ে প্রাণ দিলেন কর্মী
সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা  
একুশে টিভির জিডি, কর্মচারির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে জামায়াত  
আফ্রিকার রানের চাপে বড় ব্যবধানে হারলো আফগানিস্তান
আগামীকাল দুই বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে
অপারেশন ডেভিল হান্ট: ২৪ ঘণ্টায় গ্রেপ্তার ৪৬১
খিলগাঁওয়ে স-মিলে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১০ ইউনিট
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
পশ্চিম তীরে নতুন করে হামলার নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু
মেসির অটোগ্রাফ চেয়ে শাস্তি পেলেন রেফারি
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বেনাপোলে হয়নি দুই বাংলার মিলন মেলা
মাতৃভাষার গুরুত্ব ও ভবিষ্যৎ প্রসঙ্গে যা বললেন ড. ইউনূস
চলন্ত বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি: তিন দিন পর মামলা, আতঙ্কে যাত্রীরা
বিপ্লবের আত্মত্যাগ উন্নত বাংলাদেশের পথে নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে : পররাষ্ট্রসচিব
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে ২০২৪ সালে আওয়ামী সরকারের পতনের কারণ উদঘাটন
চ্যাম্পিয়নশিপের দল শেফিল্ডে মাসে ৪০ কোটি টাকা বেতন পাবেন হামজা চৌধুরী
পবিপ্রবিতে আবাসিক হলগুলোর নাম পরিবর্তন, মুছে ফেলা হলো শেখ পরিবারের নাম
ইসরায়েলের তেল আবিবে তিনটি বাসে বিস্ফোরণ