শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পান না বয়স্কভাতা, ৭০ বছরেও দিনেশের ভরসা ছাতু বিক্রি

পরিবারের ছয় সদস্যের ভার এখনো ৭০ বছর বয়সী দিনেশের উপর। ভারে করে হাতে বানানো বুটের ডালের ছাতু, তিলের খাজা ও গুড়ের মুড়কি বিক্রি করেই সংসার চালান তিনি। তার ছাতুর চাহিদা খুব বেশি থাকলেও তিন কেজির বেশি বিক্রি করতে পারেন না। বয়স ভর করেছে শরীরে। একদিকে বেশি ছাতু বানাতে পারেন না, আরেকদিকে বেশি ভার বইবার সক্ষমতাও আর নেই। কষ্ট হলেও বাদ দিতে পারেন না এভাবে ঘুরে ঘুরে ছাতু বিক্রি। শারীরিক প্রতিবন্ধকতা এবং বয়স ৭০ বছর হলেও পাননি প্রতিবন্ধী বা ভয়স্কভাতার কোনো কার্ড।

নীলফামারীর ডোমার উপজেলার ভুজারীপাড়া গ্রামে দিনেশ কর্মকারের বাড়ি। সংসার চালাতে ৭০ বছর বয়সী দিনেশ কর্মকার এখনো ভার কাঁধে করে ছাতু বিক্রি করে যাচ্ছেন প্রায় ৬০ বছর ধরে। বাবার মৃত্যুর পর ১২ বছর বয়স থেকেই সংসারের হাল ধরেন তিনি। তার বাবাও ছাতু বিক্রি করতেন। মাথার উপরের ছাতাটা যখন চলে গেল কিশোর বয়সে নতুন কিছু চিন্তা করার অবকাশ ছিল না। বাবার ভারে করে বুটের তৈরি সুস্বাদু ছাতু নিয়ে গ্রামে বেরিয়ে পড়া শুরু।

ডোমার উপজেলার ভুজারীপাড়া গ্রামের রমেশ কর্মকারের ছেলে দিনেশ কর্মকার। ছোট বেলায় কলেরা রোগে আক্রান্ত হয়ে তার নাক বন্ধ হয়ে যায়। নাক বন্ধ হলেও দমে না গিয়ে চালিয়ে গেছেন ব্যবসা। প্রতিদিন ছাতু, গুড়ের মুড়কি ও তিলের খাজা তৈরি করে বেরিয়ে পড়েন রাস্তায়। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে তিনি বিক্রি করেন এসব পণ্য। ভেজালমুক্ত এসব খাবারের জন্য তার সুনাম এলাকা জুড়ে। সারাদিন এসব খাবার বিক্রি করে তার তিন থেকে ৫০০ টাকা আয় হয়। আর এই আয় দিয়েই চলে তার ছয়জনের সংসার। তার সংসারের রয়েছে স্ত্রী, ৩ ছেলে ও ২ মেয়ে। সন্তানদের অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াতে পেরেছেন।

দিনেশ কর্মকার বলেন, ছোটবেলা থেকেই আমি ছাতু বিক্রি করতাম। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ছাতু ছাড়াও গুড়ের মুড়কি ও তিলের খাজা বিক্রি করা শুরু করি। অরজিনাল বুটের তৈরি ছাতুর চাহিদা অনেক থাকলেও আমার পক্ষে ৫ কেজির বেশি ছাতু করা সম্ভব হয় না।

তিনি বলেন, আমি ও আমার স্ত্রী মিলে বুট ভিজিয়ে যাতায় ছাল বের করে ছাতু তৈরি করে থাকি। হাতের তৈরি এসব ছাতু, মুড়কি ও তিলের খাজা তৈরি করতে অনেক কষ্ট হয়। কিন্তু বাপ-দাদার এই ব্যবসা ছেড়ে দিতে মন চায় না বলেই এখনো ছাতু বিক্রি করি।

সারাদিন হেঁটে হেঁটে ছাতু বিক্রি করতে অনেক কষ্ট হয় জানিয়ে তিনি বলেন, কষ্ট হলেও সন্তানদের মুখের দিকে তাকিয়ে সব কিছু ভুলে যাই। অবাঙালির প্রিয় খাবার ছাতু এখন বাঙালিরও প্রিয় খাবারে পরিণত হয়ে গেছে। তাই দিনে দিনে ছাতুর চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় আমার বিক্রিও বেড়ে গেছে। তবে আমি হাতে তৈরি করে থাকি বলে আমার পক্ষে দিনে ৫ কেজির বেশি ছাতু তৈরি করা সম্ভব হয়ে উঠে না। এ ছাড়া এই বয়সে বেশি ভার বহন করাও সম্ভব হয় না। 

তিনি বলেন, ডোমারের বাইরেও তার ছাতুর ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে। নীলফামারীর বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষজন ফোন করে ছাতুর অর্ডার করে। ডোমার উপজেলার এমন কেউ নেই যে তার হাতের তৈরি ছাতু খাননি।

কাউন্সিলর রুবেল ইসলাম বলেন, তার হাতের বুটের তৈরি ছাতু আমি কিনে রেখে বাড়ির সবাই মিলে প্রতিদিন খাই। ছাতু শেষ হলে তাকে ফোন করে ছাতুর অর্ডার করে থাকি। আমার মেয়ের খুব প্রিয় এই বুটের ছাতু।

ভুলুয়া নামে এক ব্যবসায়ী জানান, তার হাতের তৈরি ছাতু খেয়ে আমরা রমজান মাসে ইফতার করে থাকি। আমার বাবা ও মা ছাতু ছাড়া ইফতারি করেন না তাই বেশি করে ছাতু কিনে রাখি আমরা।

দিনেশ কর্মকার বলেন, আমি প্রতিবন্ধী ও বয়স্ক হলেও এখন পর্যন্ত আমি সরকারি কোনো সুবিধা পাইনি। প্রতিবন্ধী বা বয়স্কভাতা আমার কপালে জুটেনি। প্রতিদিন ৫ কেজি করে বুট নিয়ে যাই। সেই বুট থেকে ৩ কেজি ছাতু হয়। এই তিন কেজি ছাতু আর ৫ কেজি মুড়কি নিয়ে প্রতিদিন বিক্রি করতে বের হই। কোনো কোনো দিন তিলের খাজাও সঙ্গে থাকে।

সন্ধ্যার আগে সব মাল শেষ হয়ে যায় জানিয়ে তিনি বলেন, সবাই জানে আমার এসব পণ্যতে কোনো ভেজাল থাকে না। তাই আমি যাওয়ায় সঙ্গে সঙ্গে এসব পণ্য বিক্রি হয়ে যায়।

উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকতা ডা. রায়হান বারী জানান, ছাতু দেহের সার্বিক উন্নতিতে বড় ভূমিকা রাখে। এতে থাকা বিভিন্ন প্রকারের খনিজ, ভিটামিন ও ফাইবার নানা ভাবে আমাদের উপকার করে থাকে। হজমে সাহায্য করার পাশাপাশি প্রতিদিন ছাতু খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। এটি নিয়মিত খেলে ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রণে রাখে। রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি শরীর ঠান্ডা রাখে। এসব ছাড়াও বাচ্চাদের জন্য ছাতু নানাভাবে উপকার করে থাকে বলেও তিনি জানিয়েছেন।

ডোমার সদর ইউপি চেয়ারম্যান মো. মাসুম আহম্মেদ জানান, আমি নতুন নির্বাচিত হয়েছি। তিনি কেন কার্ড পাননি আমার বোধ্যগম্য হচ্ছে না। কার্ড পেয়ে না থাকলে এবার তাকে প্রতিবন্ধী অথবা বয়স্ক ভাতার একটি কার্ড করে দেওয়া হবে।

এসএন

Header Ad

২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা

ফাইল ছবি

আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় লঘুচাপ সৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মো. বজলুর রশিদের দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।

আবহাওয়া অফিস জানায়, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত দেশের উত্তরাঞ্চলের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে

রোববার (২৪ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। এছাড়া সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এছাড়া আগামী পাঁচদিনে আবহাওয়া পরিস্থিতি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই।

Header Ad

অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের

ছবি: সংগৃহীত

গত অক্টোবর মাসে দেশজুড়ে সড়ক, রেল ও নৌ-পথে সর্বমোট ৫৩৪টি দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ৫৭৫ জন এবং আহত হয়েছেন ৮৭৫ জন। এরমধ্যে ৪৫২টি সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ৪৭৫ জন এবং আহত হয়েছেন ৮১৫ জন। একই সময়ে রেলপথে ৬৩টি দুর্ঘটনায় ৭৬ নিহত, ২৪ জন আহত হয়েছেন। নৌ-পথে ১৯টি দুর্ঘটনায় ২৪ জন নিহত, ৩৬ জন আহত এবং ৯ জন নিখোঁজ রয়েছেন।

এছাড়া এই সময়ে ১৩৮টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ১৬৩ জন নিহত, ২৩৯ জন আহত হয়েছে। যা মোট দুর্ঘটনার ৩০.৫৩ শতাংশ, নিহত ৩৪.৩১ শতাংশ ও আহত ২৯.৩২ শতাংশ।

শনিবার (২৩ অক্টোবর) সংবাদ মাধ্যমে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরীর পাঠানো এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়। সংগঠনটি বহুল প্রচারিত ও বিশ্বাসযোগ্য জাতীয়, আঞ্চলিক, অনলাইন এবং ইলেক্ট্রনিক সংবাদপত্রে প্রকাশিত সড়ক, রেল ও নৌ-পথের সংগঠিত দুর্ঘটনার সংবাদ মনিটরিং করে এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সড়কে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত ব্যক্তির মধ্যে ১৭ জন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, ১৪৯ চালক, ১৩৭ পথচারী, ৫১ পরিবহন শ্রমিক, ৭৩ শিক্ষার্থী, ১৮ শিক্ষক, ৭৬ নারী, ৬২ শিশু, ৫ চিকিৎসক, ৯ সাংবাদিক এবং ১৩ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীর পরিচয় মিলেছে। এদের মধ্যে নিহত হয়েছে ৬ জন পুলিশ সদস্য, ৩ সেনা সদস্য, ১ আনসার সদস্য, ১২৪ জন বিভিন্ন পরিবহনের চালক, ১১৭ জন পথচারী, ৫৮ জন নারী, ৫১ জন শিশু, ৪৯ জন শিক্ষার্থী, ৩২ জন পরিবহন শ্রমিক, ১৫ জন শিক্ষক, ৪ জন চিকিৎসক, ৬ জন সাংবাদিক, ১৬ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী।

এই সময় সড়ক দুর্ঘটনায় সংগঠিত ৬৩১টি যানবাহনের পরিচয় মিলেছে। এতে দেখা যায়, ২৪.৪১ শতাংশ মোটরসাইকেল, ২২.৫০ শতাংশ ট্রাক-পিকাপ-কাভার্ডভ্যান ও লরি, ১৮.৫৪ শতাংশ বাস, ১৭.৯১ শতাংশ ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক, ৩.৯৬ শতাংশ সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ৬.৬৫ শতাংশ নছিমন-করিমন-মাহিন্দ্রা-ট্রাক্টর ও লেগুনা, ৬.০২ শতাংশ কার-জিপ-মাইক্রোবাস সড়কে দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। সংগঠিত মোট দুর্ঘটনার ৪৯.৪৮ শতাংশ গাড়ি চাপা দেওয়ার ঘটনা, ২৫.২৫ শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষ, ১৪.৭৭ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে, ৯.৫১ শতাংশ বিবিধ কারণে, ০.২৫ শতাংশ ট্রেন যাববাহনে সংঘর্ষ। এবং চাকায় ওড়না পেছিয়ে ০.৭৫ শতাংশ।

সেপ্টেম্বর মাসে সড়ক দুর্ঘটনার উল্লেখযোগ্য কারণ হিসেবে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে— দেশের সড়ক-মহাসড়কে ট্রাফিক পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশের অনুপস্থিতি সুযোগে আইন লঙ্ঘন করে যানবাহনের অবাধ চলাচল; জাতীয় মহাসড়কে রোড সাইন বা রোড মার্কিং, সড়কবাতি না থাকায় এবং অতি বৃষ্টির কারণে সড়কের মাঝে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হওয়া; এসব গর্তের কারণে যানবাহন চলাচলে ঝুঁকি বেড়েছে; জাতীয়, আঞ্চলিক ও ফিডার রোডে টানিং চিহ্ন না থাকার ফলে নতুন চালকের এসব সড়কে দুর্ঘটনায় পতিত হয়েছে; মহাসড়কের নির্মাণ ত্রুটি, যানবাহনের ত্রুটি, ট্রাফিক আইন অমান্য করার প্রবণতা; উল্টোপথে যানবাহন চালানো, সড়কে চাদাঁবাজি, পণ্যবাহী যানে যাত্রী পরিবহন এবং অদক্ষ চালক, ফিটনেসবিহীন যানবাহন, অতিরিক্ত যাত্রী বহন, বেপরোয়া যানবাহন চালানো এবং একজন চালক অতিরিক্ত সময় ধরে যানবাহন চালানোকে।

দুর্ঘটনার প্রতিরোধে সুপারিশ হিসেবে বলা হয়েছে— জরুরি ভিত্তিতে মোটরসাইকেল ও ইজিবাইকের মত ছোট ছোট যানবাহন আমদানি ও নিবন্ধন বন্ধ করা; জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে রাতের বেলায় অবাধে চলাচলের জন্য আলোকসজ্জার ব্যবস্থা করা; দক্ষ চালক তৈরির উদ্যোগ গ্রহণ, যানবাহনের ডিজিটাল পদ্ধতিতে ফিটনেস প্রদান; ধীরগতির যান ও দ্রুতগতির যানের জন্য আলাদা লেনের ব্যবস্থা করা; সড়কে চাদাঁবাজি বন্ধ করা, চালকদের বেতন ও কর্মঘণ্টা সুনিশ্চিত করা; মহাসড়কে ফুটপাত ও পথচারী পারাপারের ব্যবস্থা রাখা, রোড সাইন, রোড মার্কিং স্থাপন করা; সড়ক পরিবহন আইন যথাযতভাবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রয়োগ করা; উন্নতমানের আধুনিক বাস নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা, নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিআরটিএর সক্ষমতা বৃদ্ধি করা; মানসম্মত সড়ক নির্মাণ ও মেরামত সুনিশ্চিত করা, নিয়মিত রোড সেফটি অডিট করা; মেয়াদোত্তীর্ণ গণপরিবহন ও দীর্ঘদিন যাবৎ ফিটনেসহীন যানবাহন স্ক্যাপ করার উদ্যোগ নেওয়া এবং বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক-মহাসড়ক দ্রুত মেরামতের ব্যবস্থা করা।

Header Ad

গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব

ছবি: সংগৃহীত

আর মাত্র তিন পর ওয়েস্ট ইন্ডিজের গায়ানায় পর্দা উঠবে গ্লোবাল সুপার লিগের প্রথম আসরের। বৈশ্বিক ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টগুলোর চ্যাম্পিয়নদের নিয়ে উইন্ডিজ ক্রিকেট আয়োজন করছে গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট লিগ, আর এই টুর্নামেন্টের জন্য তরুণ পেসার তানজিম হাসান সাকিবকে দলে ভিড়িয়েছে স্বাগতিক গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়র্স।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন এই টাইগার পেসার।

এর আগে বাংলাদেশ সময় বুধবার দুপুরে ঢাকা ত্যাগ করেছিলেন সাকিব। এরপর গায়ানায় সাকিবকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেয় ফ্যাঞ্চাইজিটি। নিজেদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্ট করে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে গ্লোবাল সুপার লিগ কতৃপক্ষ।

চোটের কারণে এই আসরে সাকিবের খেলা নিয়ে এতদিন অনিশ্চয়তায় ভুগছিলেন সাকিব। কিন্তু গত সোমবার ফিটনেস টেস্ট দিয়ে সেই অনিশ্চিয়তা দূর করেছেন তিনি। যার ফলে বিসিবির কাছ থেকে এই লিগে খেলার অনুমতি পান সাকিব।

রংপুর রাইডার্স ও গায়ানা আমাজন ওয়ারিয়র্সসহ টুর্নামেন্টটিতে অংশ নেবে পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) লাহোর কালান্দার্স, ইংল্যান্ডের হ্যাম্পশায়ার ও অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া ক্রিকেটে নিয়মিত খেলা ভিক্টোরিয়ান ক্রিকেট দল।

টুর্নামেন্টটির প্রথম রাউন্ডে প্রতিটি দলই একে অপরের মুখোমুখি হবে। পাঁচ দলের মধ্য থেকে চার দল যাবে সেমিফাইনালে। এরপর আগামী ৭ ডিসেম্বর হবে টুর্নামেন্টের ফাইনাল।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা
অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের
গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব
আইপিএল নিলামের আগেই নিষিদ্ধ হলেন ভারতের ২ ক্রিকেটার
গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া
পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...
অ্যান্টিগায় প্রথম দিন শেষে স্বস্তিতে টাইগাররা
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী
বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ
মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে
৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ