সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মানুষের সর্বনাশ করে কয়লাখনি হতে দেওয়া হবে না: আনু মুহাম্মদ

অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেছেন, ‘২০০৬ সালের ২৬ আগষ্ট ফুলবাড়ীর সেই সাহস, ফুলবাড়ীর সেই শক্তি, সেই প্রেরণা, ফুলবাড়ীর সেই শহীদদের প্রেরণা এবং যারা লড়াই করেছেন। সেই প্রেরণা নিয়ে আজকের ২০২২ সালেও ঘোষণা করতে চাই, উন্মুক্ত পদ্ধতিতে যারা কয়লা তুলতে এখনও চক্রান্ত করছেন; তাদের উদ্দেশে বলতে চাই, বাংলাদেশের মানুষের সর্বনাশ করে কোনোভাবেই কয়লাখনি করতে দেওয়া হবে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘২০০৬ সালে এশিয়া এনার্জি যদি ফুলবাড়ীতে প্রকল্প বাস্তবায়ন করত তবে দেশের উত্তরবঙ্গের পানি সম্পদ নষ্ট হতো। এই এলাকা তিন ফসলি জমির ভয়ংকর পরিণতির মধ্যে যেত। এলাকার মাটি, পানি নষ্টসহ মানুষকে ভয়ংকর পরিস্থিতিতে পড়তে হতো। লাখ লাখ মানুষ ঘর ছাড়া হতো, উদ্বাস্তু হতো। সেই ভয়ংকর অবস্থা থেকে ফুলবাড়ীর গণঅভ্যুত্থান শুধু ফুলবাড়ীকে নয়, বাংলাদেশকে রক্ষা করেছে।’

শুক্রবার (২৬ আগষ্ট) দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে তেল-গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির উদ্যোগে ’ফুলবাড়ী কয়লাখনি বিরোধী ট্র্যাজেডি’ দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশে এসব কথা বলেন সংগঠনটির সদস্য সচিব ও অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ।

অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘এশিয়া এনার্জি ফুলবাড়ীর কয়লা সম্পদ লুটপাট করতে আবারও নতুন করে ষড়যন্ত্র করছে। খনি বিরোধী আন্দোলনকে নস্যাৎ করার জন্য আন্দোলনকারি নেতা-কর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা করেছে। নেতা-কর্মীদের নামে দায়ের করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, এশিয়া এনার্জিকে দেশ থেকে বহিষ্কারসহ তাদের সুবিধাভোগীদের গ্রেপ্তার এবং ৬ দফা ফুলবাড়ী সমঝোতা চুক্তির পূর্ণবাস্তবায়ন করতে হবে। বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (তৎকালিন বিরোধী দলীয় নেত্রী) সেই সময় বলেছিলেন ৬ দফা চুক্তি বাস্তবায়ন না করলে পরিস্থিতি ভয়াবহ হবে। কিন্তু তারা বর্তমানে ক্ষমতায় থাকলেও এখন পর্যন্ত তা বাস্তবায়ন হয়নি। এশিয়া এনার্জির মতো জালিয়াতি, টাউট, বাটপার কোম্পানিকে দেশ থেকে অবিলম্বে বহিস্কার করতে হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘জনগণের জন্য যেটা কল্যাণকর নয়, সেটা যতই প্রচারণা করা হোক আমরা তা গ্রহণ করব না। আজকের বাংলাদেশের সরকার ঘাড় ঘুড়াল সেই লুটেরার দিকে। বিদ্যুৎ খাতে যে সংকট এমন সব চুক্তি করা হয়েছে। বিদ্যুৎ কেন্দ্র বসানো হয়েছে, তাদের সঙ্গে চুক্তি করা হয়েছে এবং তাদেরকে বলা হয়েছে তাদের বিদ্যুৎ লাগবে না। বিদ্যুৎ কেন্দ্র বসিয়ে তাদের হাজার হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে। গত ১১ বছরে ৯০ হাজার কোটি টাকা এ রকম টাউটবাটপারকে দেওয়া হয়েছে।’

দিবসটি উপলক্ষে তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি, ফুলবাড়ী পৌর মেয়র ও আমরা ফুলবাড়ী বাসীসহ বিভিন্ন সংগঠনের ব্যানারে আজ সকালে নিহতদের স্মরণে পৌরশহরে শোক, র‌্যালি প্রদক্ষিণ শেষে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা হয়। এরপরে সকাল ১১টায় তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির উদ্যোগে ফুলবাড়ী ছোট যমুনা ব্রিজ সংলগ্ন শহীদ বেদি চত্বরে সমাবেশের আয়োজন করা হয়।

সভাপতিত্বের বক্তব্যে সংগঠনটির উপজেলা শাখা আহ্বায়ক সৈয়দ সাইফুল ইসলাম জুয়েল বলেন, ‘ফুলবাড়ীতে আগামী অক্টোবরের ১৫ তারিখে দেশব্যাপী জ্বালানি বিষয়ক সেমিনার হবে। নভেম্বরের ১৫ তারিখে প্রধানমন্ত্রী বরাবর জেলা প্রশাসনের কাছে স্মারকলিপি পেশ করা হবে। নভেম্বরের ১৫ তারিখে যে ঘোষণা দেওয়া হবে সেটি ডিসেম্বরের ১৫ তারিখের মধ্যে দাবি না মানলে, আমরা রাজপথে আন্দোলনে নামব। তখন রাজপথের আন্দোলন থেকে কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।’

এ ছাড়াও সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন তেল গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি কেন্দ্রীয় সদস্য সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম বাবলু, বাংলাদেশ ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগের কেন্দ্রীয় সম্পাদক মন্ডলির সদস্য মোশাররফ হোসেন নান্নু, বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় সদস্য মোসাদ্দেক হোসেন লাবু, গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য নাজার আহম্মেদ, বাংলাদেশ কমিউনিষ্ট পার্টির জেলা সভাপতি মেহেরুল ইসলাম, উপজেলা শাখা তেল গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব জয় প্রকাশ গুপ্ত, সদস্য হামিদুল হক, সদস্য মো. আব্দুল কাইয়ুম, জেলা শাখা সিপিবির সাধারণ সম্পাদক এস এম নূরুজ্জামান জামান, উপজেলা শাখা বাংলাদেশ ইউনাইটেড কমিউনিষ্ট লীগের সম্পাদক সঞ্জিত প্রসাদ জিতু, ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শিকদার প্রমুখ।

এ ছাড়াও এদিন দোকান কর্মচারি ইউনিয়ন, মটরশ্রমিক ইউনিয়ন, হোটেল কর্মচারি ইউনিয়নসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও পেশাজীবী সংগঠনগুলো পৃথক পৃথক কর্মসূচি পালন করে।

এসআইএইচ

 

Header Ad
Header Ad

কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। ছবি: সংগৃহীত

বিশেষজ্ঞদের সুপারিশের ভিত্তিতে দেশে কিছু লোডশেডিং চালু রাখার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। তিনি বলেন, কিছু লোডশেডিং না দিলে ভর্তুকির পরিমাণ বেড়ে যাবে। তবে লোডশেডিং যাতে সহনীয় পর্যায়ে থাকে, সে চেষ্টা করা হবে। তিনি জানান, শহর ও গ্রামে সমানভাবে লোডশেডিং কার্যকর করা হবে।

সচিবালয়ে গ্রিড বিপর্যয় নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। উপদেষ্টা জানান, বর্তমানে দেশে সাড়ে ১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। গরমের কারণে আগামী দিনে বিদ্যুতের চাহিদা ১৮ হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। তখন চাহিদা মেটাতে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর উৎপাদন আরও বাড়ানো হবে। তিনি আরও বলেন, যে হারে এসি স্থাপন করা হচ্ছে, সে হারে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব হয়নি। অনেকে অকারণে লাইট, ফ্যান ও এসি চালু রাখায় বিদ্যুৎচাহিদা বেড়ে যাচ্ছে।

তিনি আরও জানান, দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল ও খুলনায় ২৬ এপ্রিল যে গ্রিড বিপর্যয় ঘটে, তার তদন্তে আট সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটির প্রধান করা হয়েছে বুয়েটের উপ-উপাচার্য আবদুল হাসিব চৌধুরীকে। কমিটি সাত কর্মদিবসের মধ্যে গ্রিড বিপর্যয়ের কারণ, দায়ী ব্যক্তিদের ভূমিকা ও ভবিষ্যতে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা সম্পর্কে সুপারিশ করবে।

মেট্রোরেল এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকার কারণও তদন্তে নেওয়া হয়েছে। বুয়েটের অধ্যাপক শামসুল হককে প্রধান করে একটি আলাদা কমিটি গঠন করা হয়েছে। উপদেষ্টা বলেন, মেট্রোরেল বন্ধ থাকার মূল কারণ ছিল বিদ্যুৎ সংকট।

এ সময় মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, দেশে গ্যাসের উৎপাদন কমে যাচ্ছে এবং এলএনজি আমদানির আর্থিক সামর্থ্যও কমে গেছে। ফলে চাহিদা অনুযায়ী গ্যাস সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে না।

পিজিসিবি ও পিডিবি জানায়, আমিনবাজার-গোপালগঞ্জ সার্কিট লাইনের ৪০০ কিলোভোল্টের দুটি তার কাছাকাছি আসায় শর্ট সার্কিট হয় এবং সমস্যার সৃষ্টি হয়। এর ফলে বরিশাল ও খুলনা বিভাগের ১৫টি জেলা—খুলনা, যশোর, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, ভোলা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর ও রাজবাড়ী—প্রায় ১৫ মিনিট থেকে ৯৬ মিনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ছিল। তবে সন্ধ্যার পর থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করে এবং রাত সাড়ে আটটার পর পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়।

Header Ad
Header Ad

গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের পূবাইলের হায়দরাবাদ এলাকায় একাধিক শিশু-কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগে এক মসজিদের ইমাম গণপিটুনির শিকার হয়ে পরে কারাগারে মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃত ইমামের নাম রহিজ উদ্দিন (৩৫), তিনি চাঁদপুর জেলার মতলব থানার বাদশা মিয়ার ছেলে এবং হায়দরাবাদ আখলাদুল জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকালে গাজীপুর মহানগরীর হায়দরাবাদ এলাকায় এক কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগ ওঠে রহিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে। এতে উত্তেজিত এলাকাবাসী তাকে গাছে বেঁধে ব্যাপক মারধর করে, এমনকি তার গলায় জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে এবং নির্যাতিত এক কিশোরের বাবার দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখায়।

পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে গাজীপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। একই রাতের (২৭ এপ্রিল) দিবাগত ৩টার দিকে রহিজ উদ্দিন কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েন। দ্রুত শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

জেলা কারাগারের জেল সুপার রফিকুল কাদের জানান, মৃত ইমামের শরীরে গণপিটুনির চিহ্ন ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, গণপিটুনিতে গুরুতর আহত হওয়ার ফলেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং মৃত্যুবরণ করেন।

পূবাইল থানার ওসি এসএম আমিরুল ইসলাম বলেন, রহিজ উদ্দিন স্থানীয় স্কুল-কলেজপড়ুয়া ছেলেদের নিজের থাকার কক্ষে এনে কম্পিউটার গেমস ও মোবাইল গেম খেলার সুযোগ দিতেন এবং কোমল পানীয় খাওয়াতেন। ওই পানীয় সেবনের পর অচেতন হয়ে পড়লে তিনি তাদের বলৎকার করতেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এক কলেজছাত্রের কাছ থেকে বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকাবাসী উত্তেজিত হয়ে তাকে গণধোলাই দেয়।

Header Ad
Header Ad

ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে আদালতের রায় ও গেজেট প্রকাশের বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। ঢাকার দুই বাসিন্দা এই নোটিশ পাঠান, যাতে ইশরাকের নামে গেজেট প্রকাশ ও শপথ অনুষ্ঠান বন্ধ রাখার দাবি জানানো হয়েছে।

নোটিশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই দুই বাসিন্দার পক্ষে আইনজীবী মো. মনিরুজ্জামান। তিনি জানান, গত ২৭ এপ্রিল (রোববার) এ নোটিশ পাঠানো হয়। তবে একই রাতে নির্বাচন কমিশন (ইসি) ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে সংশোধিত গেজেট প্রকাশ করে। ফলে এখন পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ কী হবে, তা নোটিশদাতাদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

এর আগে, গত ২৭ মার্চ ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম ২০২০ সালের ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে তৎকালীন বিএনপি প্রার্থী ইশরাক হোসেনকে বৈধ মেয়র ঘোষণা করেন। ওই নির্বাচনে ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছিল।

নোটিশের পক্ষের দাবি:

- ট্রাইব্যুনাল যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া না মেনে দ্রুত রায় দিয়েছে।

- নির্বাচন কমিশন এ রায় চ্যালেঞ্জ করেনি, বরং গেজেট প্রকাশ করেছে।

- আইন উপদেষ্টার মতামতের জন্য অপেক্ষা না করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।

ট্রাইব্যুনালের আদেশে কার্যকারিতা নেই, কারণ মেয়রের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে এবং পদটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে ইতোমধ্যে শূন্য ঘোষণা করা হয়েছিল।

এই নোটিশ পাঠানো হয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব, আইন সচিব, প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশন সচিব, বিচারক মো. নুরুল ইসলাম এবং ইশরাক হোসেন বরাবর।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য
ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন