সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ফুলবাড়ীতে বেগুনের বাম্পার ফলন, দাম কমায় দুশ্চিন্তায় চাষিরা

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার চরাঞ্চলসহ বিভিন্ন এলাকার চাষীরা সাধারণত রবি শস্যের উপর নির্ভরশীল। উপজেলার নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের চরাঞ্চলসহ বিভিন্ন এলাকা গিয়ে দেখা গেছে, কোনও জমি আর পতিত নেই। বিস্তৃর্ণ কৃষকের মাঠে মাঠে দু-চোখ জুড়ানো সবুজের সমারোহ। যেন চারিদিকে বেগুনের সবুজ রঙে ভরে উঠেছে ফসলের মাঠ। আর নয়ন জুড়ানো দৃশ্য মেতে উঠেছে ফসলের মাঠে। চলতি খরিপ-১ মৌসুমে বেগুনের বাম্পার ফলন ও টানা ১৫ থেকে ২০ দিন ধরে ভাল দাম পাওয়ায় কৃষকের মুখে হাসি ফুটলেও গত দুই দিন বেগুনের একটু দাম কমায় চিন্তিত হয়ে পড়েছেন চাষীরা। তারপরও কোনও কৃষক ঘরে বসে নেই। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে কৃষকরা ক্ষেতের বেগুন বিক্রি করাসহ বেগুন ক্ষেত পরিচর্যার কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন। বেগুন চাষে কৃষকরা লাভবান হওয়ায় আগ্রহ বাড়ছে কৃষকদের মাঝে। তাই গত বছরের চেয়ে চলতি খরিপ-১ মৌসুমে ব্যাপক হারে চাষীরা বেগুন চাষ করছেন। যেসব চাষির নিজস্ব জমি নেই তারাও অন্যের জমি লিজ নিয়ে বেগুন চাষ করে স্বচ্ছলভাবে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করছে।

অধিক লাভের আশায় প্রতি বছরই আগাম বেগুন চাষ করে লাভবান হচ্ছেন এই অঞ্চলের কৃষকরা। তারা বেগুন চাষের পাশপাশি সারা মৌসুমে বিভিন্ন ধরনের সবজির আগাম চাষ করে বদলে দিয়েছে নিজের ভাগ্যের চাকা। এসব চাষ করে স্বালম্বী হয়েছেন এ অঞ্চলের শত শত কৃষক পরিবার। তবে চলতি বছর হঠাৎ করে জ্বালানি তেল, রাসায়নিক সারসহ কীটনাশক ওষুধের দাম বাড়ায় এবারের বেগুন চাষিদের মধ্যে হতাশা দেখা দিয়েছে। এ ছাড়াও প্রায় ১ মাস থেকে চাষিরা ক্ষেতের বেগুন ১ হাজার ৫০০ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকা মন বিক্রি করলেও গত দুই-তিন দিন ধরে বেগুনের দাম কমায় ৮০০ থেকে ৯০০ টাকায় বিক্রি করছেন স্থানীয়সহ বিভিন্ন এলাকার পাইকারদের কাছে।

জেলার অন্য উপজেলার তুলনায় ফুলবাড়ী উপজেলায় বেগুনসহ বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষ কৃষকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে নাওডাঙ্গা ইউনিয়নে ব্যাপক পরিমাণে বেগুনসহ সব ধরনের সবজির চাষাবাদ হয়। তবে এই বছর খরার মাত্রা বেশি থাকায় বেগুন চাষের পাশাপাশি অন্যান্য ফসলও ব্যাপক চাষাবাদ হওয়ার কারণে বেগুনের দাম কম থাকায় একটু দুচিন্তায় পড়েছেন চাষিরা।

কুরুষাফেরুষা এলাকার বর্গা চাষি ঈশা মিয়া জানান, তিনি এবার দুই বিঘা জমি ১ বছরের জন্য ৩৮ হাজার টাকায় বর্গা নিয়ে আগাম বেগুন চাষ করেছেন। গত ৮ থেকে ১০ দিন ধরে মানুষের জমি বর্গা নিয়ে বেগুনসহ বিভিন্ন ধরনের সবজির চাষ করে আসছেন।

তিনি আরও জানান, প্রতি বছর বেগুন চাষ করে লাভ হয়েছে। এ বছর হঠাৎ করে জ্বালানি তেল, সার কীটনাশক ওষুধসহ দিন মজুরের মূল্য বাড়ায় খরচ দিগুন হয়েছে। এদিকে গত এক সপ্তাহ ধরে বেগুনের মন ১৬০০ থেকে ১৭০০ বিক্রি করলেও গত তিন দিন থেকে বেগুনের দাম কমে ৮০০ থেকে ৯০০ টাকায় মন বিক্রি হচ্ছে। বেগুনের দাম না বাড়লে বড় লোকসানের আশঙ্কা করছে এই চাষি।

একই এলাকার বেগন চাষি মনছার আলী ও পুলিল চন্দ্র রায় জানান, এ বছর আবহাওয়া ভালো থাকায় বেগুনের বাম্পার ফলন হয়েছে। প্রথম দিকে প্রায় টানা ১ মাস বেগুনের দাম ভালো ছিল। এখন অর্ধেকে নেমে এসেছে।

তারা আরও জানান, প্রতি বিঘায় বেগুন রোপন করতে খরচ হয় কমপক্ষে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা। বেগুন ক্ষেতে রোগ মুক্ত ও আবহাওয়া অনুকূলসহ বেগুনের ভালো দাম থাকলে ১ বিঘায় ৮০ হাজার টাকা থেকে ১ লাখ টাকায় বিক্রি করা সম্ভব। সেই যাবতীয় খরচ মিটিয়ে বিঘা প্রতি ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা আয় হয়। এ বছর কৃষিতে খরচের পরিমাণ বেশি হচ্ছে। সব জিনিসপত্রের দাম দ্বিগুণ। সেই সামান্য রোগও দেখা যাচ্ছে। তবে বেগুনর মন ১০০০ থেকে ১২০০ টাকা থাকলে আমরা বেগুন চাষি লাভবান হতে পারব।

নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের পশ্চিমফুলমতি এলাকার বেগুন চাষি রফিকুল ইসলাম ও সহিদুল ইসলাম জানান, উপজেলা কৃষি অফিসের পরামর্শে প্রতি বছর বেগুনের চাষ করেছি। এ বছর তারা প্রত্যেকে দুই থেকে তিন বিঘা জমিতে বেগুনের চাষাবাদ করেছে। আবহাওয়া অনুকূল থাকায় বেগুনের ফলন ভালো হয়েছে। তারা ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে ক্ষেতের বেগুন বিক্রি শুরু করবেন বলে জানান।

একই এলাকার মন্টু বর্মন, রোস্তম আলী ও হাসেম আলী জানান, আবহাওয়া অনুকূল থাকায় এ বছর বেগুনের বাম্পার ফলন দেখা দিয়েছে। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে বেগুন বিক্রি শুরু করতে পারব।

তারা আরও জানায়, আপাতত বেগুনের বাজার দর কম। আশা করছি বেগুনের দাম বাড়বে। যদি বেগুনের দাম না বাড়ে তাহলে লাভ তো দূরের কথা লোকসান গুনতে হবে।

এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোছা: নিলুফা ইয়াছমিন জানান, চাষিদের বেগুন চাষে উদ্বুদ্ধ করা ও বিভিন্ন সহযোগীতা দেওয়ায় এ অঞ্চলের চাষিরা বেগুন চাষে ঝুঁকছেন। এ অঞ্চলের মাটি বেগুন চাষের উপযোগী হওয়ায় চলতি খরিপ-১ মৌসুমে প্রায় ২০ হেক্টর জমিতে বেগুন চাষ হয়েছে । অধিকাংশ কৃষক বেগুন বিক্রি করতে শুরু করেছেন। এ বছর খরার মাত্রা বেশি থাকায় বেগুনের পাশাপাশি অন্যান্য ফসলও ব্যাপক চাষাবাদ হয়েছে। প্রায় এক মাস থেকে বেগুনের দাম ভালো ছিল। গত দুই থেকে তিন দিনে একটু দাম কমলেও চাষিদের লোকসান হবে না। বরং বেগুন চাষিরা অধিক লাভবান হবেন। এদিকে শীত মৌসুমের জন্য চাষিরা আগাম বেগুনের চারা রোপনসহ ১০ হেক্টর জমিতে আগাম বেগুনের চাষাবাদ করেছে।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। ছবি: সংগৃহীত

বিশেষজ্ঞদের সুপারিশের ভিত্তিতে দেশে কিছু লোডশেডিং চালু রাখার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। তিনি বলেন, কিছু লোডশেডিং না দিলে ভর্তুকির পরিমাণ বেড়ে যাবে। তবে লোডশেডিং যাতে সহনীয় পর্যায়ে থাকে, সে চেষ্টা করা হবে। তিনি জানান, শহর ও গ্রামে সমানভাবে লোডশেডিং কার্যকর করা হবে।

সচিবালয়ে গ্রিড বিপর্যয় নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। উপদেষ্টা জানান, বর্তমানে দেশে সাড়ে ১৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। গরমের কারণে আগামী দিনে বিদ্যুতের চাহিদা ১৮ হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। তখন চাহিদা মেটাতে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর উৎপাদন আরও বাড়ানো হবে। তিনি আরও বলেন, যে হারে এসি স্থাপন করা হচ্ছে, সে হারে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব হয়নি। অনেকে অকারণে লাইট, ফ্যান ও এসি চালু রাখায় বিদ্যুৎচাহিদা বেড়ে যাচ্ছে।

তিনি আরও জানান, দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল ও খুলনায় ২৬ এপ্রিল যে গ্রিড বিপর্যয় ঘটে, তার তদন্তে আট সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটির প্রধান করা হয়েছে বুয়েটের উপ-উপাচার্য আবদুল হাসিব চৌধুরীকে। কমিটি সাত কর্মদিবসের মধ্যে গ্রিড বিপর্যয়ের কারণ, দায়ী ব্যক্তিদের ভূমিকা ও ভবিষ্যতে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা সম্পর্কে সুপারিশ করবে।

মেট্রোরেল এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকার কারণও তদন্তে নেওয়া হয়েছে। বুয়েটের অধ্যাপক শামসুল হককে প্রধান করে একটি আলাদা কমিটি গঠন করা হয়েছে। উপদেষ্টা বলেন, মেট্রোরেল বন্ধ থাকার মূল কারণ ছিল বিদ্যুৎ সংকট।

এ সময় মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, দেশে গ্যাসের উৎপাদন কমে যাচ্ছে এবং এলএনজি আমদানির আর্থিক সামর্থ্যও কমে গেছে। ফলে চাহিদা অনুযায়ী গ্যাস সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে না।

পিজিসিবি ও পিডিবি জানায়, আমিনবাজার-গোপালগঞ্জ সার্কিট লাইনের ৪০০ কিলোভোল্টের দুটি তার কাছাকাছি আসায় শর্ট সার্কিট হয় এবং সমস্যার সৃষ্টি হয়। এর ফলে বরিশাল ও খুলনা বিভাগের ১৫টি জেলা—খুলনা, যশোর, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, ভোলা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর ও রাজবাড়ী—প্রায় ১৫ মিনিট থেকে ৯৬ মিনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ছিল। তবে সন্ধ্যার পর থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করে এবং রাত সাড়ে আটটার পর পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়।

Header Ad
Header Ad

গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের পূবাইলের হায়দরাবাদ এলাকায় একাধিক শিশু-কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগে এক মসজিদের ইমাম গণপিটুনির শিকার হয়ে পরে কারাগারে মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃত ইমামের নাম রহিজ উদ্দিন (৩৫), তিনি চাঁদপুর জেলার মতলব থানার বাদশা মিয়ার ছেলে এবং হায়দরাবাদ আখলাদুল জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকালে গাজীপুর মহানগরীর হায়দরাবাদ এলাকায় এক কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগ ওঠে রহিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে। এতে উত্তেজিত এলাকাবাসী তাকে গাছে বেঁধে ব্যাপক মারধর করে, এমনকি তার গলায় জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে এবং নির্যাতিত এক কিশোরের বাবার দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখায়।

পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে গাজীপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। একই রাতের (২৭ এপ্রিল) দিবাগত ৩টার দিকে রহিজ উদ্দিন কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়েন। দ্রুত শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

জেলা কারাগারের জেল সুপার রফিকুল কাদের জানান, মৃত ইমামের শরীরে গণপিটুনির চিহ্ন ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, গণপিটুনিতে গুরুতর আহত হওয়ার ফলেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং মৃত্যুবরণ করেন।

পূবাইল থানার ওসি এসএম আমিরুল ইসলাম বলেন, রহিজ উদ্দিন স্থানীয় স্কুল-কলেজপড়ুয়া ছেলেদের নিজের থাকার কক্ষে এনে কম্পিউটার গেমস ও মোবাইল গেম খেলার সুযোগ দিতেন এবং কোমল পানীয় খাওয়াতেন। ওই পানীয় সেবনের পর অচেতন হয়ে পড়লে তিনি তাদের বলৎকার করতেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এক কলেজছাত্রের কাছ থেকে বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকাবাসী উত্তেজিত হয়ে তাকে গণধোলাই দেয়।

Header Ad
Header Ad

ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে আদালতের রায় ও গেজেট প্রকাশের বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। ঢাকার দুই বাসিন্দা এই নোটিশ পাঠান, যাতে ইশরাকের নামে গেজেট প্রকাশ ও শপথ অনুষ্ঠান বন্ধ রাখার দাবি জানানো হয়েছে।

নোটিশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই দুই বাসিন্দার পক্ষে আইনজীবী মো. মনিরুজ্জামান। তিনি জানান, গত ২৭ এপ্রিল (রোববার) এ নোটিশ পাঠানো হয়। তবে একই রাতে নির্বাচন কমিশন (ইসি) ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে সংশোধিত গেজেট প্রকাশ করে। ফলে এখন পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ কী হবে, তা নোটিশদাতাদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

এর আগে, গত ২৭ মার্চ ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম ২০২০ সালের ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে তৎকালীন বিএনপি প্রার্থী ইশরাক হোসেনকে বৈধ মেয়র ঘোষণা করেন। ওই নির্বাচনে ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছিল।

নোটিশের পক্ষের দাবি:

- ট্রাইব্যুনাল যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া না মেনে দ্রুত রায় দিয়েছে।

- নির্বাচন কমিশন এ রায় চ্যালেঞ্জ করেনি, বরং গেজেট প্রকাশ করেছে।

- আইন উপদেষ্টার মতামতের জন্য অপেক্ষা না করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।

ট্রাইব্যুনালের আদেশে কার্যকারিতা নেই, কারণ মেয়রের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে এবং পদটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে ইতোমধ্যে শূন্য ঘোষণা করা হয়েছিল।

এই নোটিশ পাঠানো হয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব, আইন সচিব, প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশন সচিব, বিচারক মো. নুরুল ইসলাম এবং ইশরাক হোসেন বরাবর।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য
ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন