শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১২ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নওগাঁয় তাপমাত্রার পারদ ছাড়ালো ৪০.২ ডিগ্রি

নওগাঁয় মৌসুমের সর্বোচ্চ ৪০.২ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ ৪০দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করেছে বদলগাছি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ অফিস। যা জেলায় মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। সোমবার (২৯ এপ্রিল) বেলা তিনটায় এই তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।

এর আগে রোববার (২৮ এপ্রিল) নওগাঁর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।

বদলগাছি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ অফিসের তথ্য মতে, আজ জেলায় মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ দশমিক ২ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ায় বাতাসের আর্দ্রতা ২৫ শতাংশে পৌঁছেছে। আকাশ পরিষ্কার থাকায় রোদ এর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। আগামী কয়েকদিন জেলায় বৃষ্টির কোনো আগাম বার্তা নেই। দেশে যেহেতু হিট-এলার্ট চলছে তাই খুব প্রয়োজন ছাড়া বাড়ি থেকে বের না হওয়ায় ভালো।

এদিকে তীব্র তাপদাহে বিপাকে পড়েছে জেলার নিম্ন আয়ের মানুষ ও স্কুলের শিক্ষার্থীরা। তাপমাত্রা বেশি থাকায় দৈনন্দিন কাজ করতে তাদের ব্যাঘাত ঘটছে। অনেক স্থানে কাজ না থাকায় অলস সময় পার করছে তারা। জেলায় বর্তমানে ধান কাটাই মাড়াই এর কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা।

জেলা শহর ও আশপাশে ঘুরে জনগণের চরম অস্বস্তি ভাব চোখে পড়েছে। শহরের কেডির মোড়, মুক্তির মোড় বিকেল সাড়ে ৩ টার দিকে তপ্ত দুপুরে স্কুল থেকে বাড়ি ফিরছিলেন কয়েকজন শিক্ষার্থী। গরমে স্কুল করা প্রসঙ্গে তারা বলেন, যত গরমই পড়ুক। আমাদের পড়াশোনা করতেই হবে। বাড়ি থেকে বোতলে করে পানি নিয়ে এসেছি। বেশি বেশি পানি খাচ্ছি।

বদলগাছি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ অফিসের টেলি প্রিন্ট অপারেটর আরমান হোসেন ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, আগামী আরও দু-দিন এ ধরনের পরিস্থিতি বিরাজ করবে। তাপমাত্রাও বাড়তে পারে। এরই মধ্যে বৃষ্টির কোনো পূর্বাভাস নেই।

নওগাঁ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. জাহিদ নজরুল বলেন, প্রচণ্ড গরমের কারণে মানুষের শরীরে একটা প্রভাব পড়েছে। এতে করে ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, সর্দি ও জ্বর হচ্ছে।

পরামর্শ দিয়ে তিনি আরো বলেন, প্রচণ্ড গরমে প্রয়োজন ছাড়া রোদে বা ঘরের বাহিরে না যাওয়া। বাহিরের খাবার না খাওয়া। বিশুদ্ধ পানি খাওয়া ও বেশি করে তরল জাতীয় খাবারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। এছাড়া বাচ্চাদের শরীর ঘেমে গেলে তা মুছে দেওয়ার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। এছাড়াও হিট স্ট্রোক থেকে বাঁচতে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণের কথা জানিয়েছেন এই স্বাস্থ্য কর্মকর্তা।

Header Ad
Header Ad

থাইল্যান্ডে নিখোঁজ হওয়া বাংলাদেশিকে পাওয়া গেল থাই নারীর সঙ্গে হোটেলে  

ছবি: সংগৃহীত

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ থাইল্যান্ডে নিখোঁজ হওয়া এক বাংলাদেশির সন্ধান মিলেছে। তার নাম আবু আল-কাসিম। ৩০ বছর বয়সী এই বাংলাদেশি যুবক দেশটিতে যাওয়ার পর ছয় মাস ধরে তার পরিবারের কাছ থেকে নিখোঁজ ছিলেন।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) তাকে ব্যাংককের একটি হোটেলে তাকে খুঁজে পায় পুলিশ। দক্ষিণ-পূর্ব ব্যাংককের ওই হোটেলটিতে থাই এক নারীর সঙ্গে ছিলেন তিনি এবং তাকে মাদক সংক্রান্ত অভিযোগে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম নেশন থাইল্যান্ড।

সংবাদমাধ্যমটি বলছে, থাইল্যান্ডে যাওয়ার পর ছয় মাস ধরে নিজের পরিবারের কাছে নিখোঁজ থাকা এক বাংলাদেশিকে অবশেষে বৃহস্পতিবার থাই অভিবাসন পুলিশ খুঁজে পেয়েছে এবং শুধুমাত্র মাদক সংক্রান্ত অভিযোগে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

নেশন থাইল্যান্ড বলছে, থাইল্যান্ডের অভিবাসন কর্মকর্তারা ৩০ বছর বয়সী আবু আল-কাসিমকে দক্ষিণ-পূর্ব ব্যাংককের ব্যাং না-তে একটি হোটেলের নবম তলার একটি কক্ষে একজন থাই নারীর সাথে থাকা অবস্থায় খুঁজে পান। পরে ওই কক্ষে তল্লাশি চালিয়ে স্ন্যাক বাক্সে লুকিয়ে রাখা প্রায় ২ গ্রাম ক্রিস্টাল মেথামফেটামিন (“বরফ”) পাওয়া যায়।

ইমিগ্রেশন ডিভিশন ১-এর কর্মকর্তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, আল-কাসিম ছয় মাসেরও বেশি আগে থাইল্যান্ডে আসেন কিন্তু তারপর বাংলাদেশে তার আত্মীয়দের সাথে তার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

তার পাসপোর্টে থাকা তথ্য অনুযায়ী, তিনি এই বছরের মে মাসে থাইল্যান্ডে প্রবেশ করেছিলেন এবং ইতোমধ্যেই তার ট্যুরিস্ট ভিসার মেয়াদও শেষ হয়ে গেছে।

পুলিশ বলেছে, বাংলাদেশি এই যুবক মাদকদ্রব্য রাখার কথা স্বীকার করেছে এবং বলেছে, থাইল্যান্ডে বিদ্যমান স্বাধীনতায় তিনি মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলেন, যার কারণে তিনি মাদকের দিকে ঝুঁকে যান।

সংবাদমাধ্যম বলছে, হোটেলে খুঁজে পাওয়ার পর আবু আল-কাসিমকে বাং না থানায় নিয়ে যাওয়া হয় এবং তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য রাখার ও ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পরও থাইল্যাণ্ডে অবস্থানের অভিযোগ আনা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

হাসিনার দোসররা সচিবালয়ে পরিকল্পিতভাবে অগ্নিকাণ্ড করেছে: শাকিল উজ্জামান

গণঅধিকার পরিষদের দপ্তর সম্পাদক ও উচ্চতর সদস্য শাকিল উজ্জামান। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

গণঅধিকার পরিষদের দপ্তর সম্পাদক ও উচ্চতর সদস্য শাকিল উজ্জামান বলেছেন- শেখ হাসিনা ২০০৮ থেকে ২৪ সালের কিছু সময় পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিল। ক্ষমতাকালে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা দুই বার মাথানত করেছে। এই দুইবারই কিন্তু ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময়ে মাথানত করেছে। একটা হলো ২০১৮ সালে, যখন আমরা কোটা সংস্কারের দাবিতে রাজপথে আন্দোলন সংগ্রাম করি। সে জায়গায় ছাত্রদের কোটা সংস্কার আন্দোলনে ঢাকা-আচিরা মহাসড়ক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের অন্যান্য রাজপথ যখন যৌক্তিক দাবিতে অবরোধ করা হলো তখন শেখ হাসিনা বাধ্য হয়ে কোটা বাতিলের ঘোষণা দিয়েছে। আরেকবার বাধ্য হলো ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান এবং স্বৈরাচার ফ্যাসিস্ট পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে।

শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) দুপুরে টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের মিলনায়তনে আয়োজিত ছাত্র অধিকার পরিষদের টাঙ্গাইল সদর উপজেলা শাখার পরিচিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সচিবালয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দায়ি করে শাকিল উজ্জামান বলেন- আপনারা দেখেছেন, সচিবালয়ে একটা ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড হয়েছে। আমরা বলতে চাই, এই ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডটা সচিবালয়ের ভেতরে শেখ হাসিনার দোষরা পরিকল্পিতভাবে করেছে। শেখ হাসিনা পালিয়ে গেছে, কিন্তু তার দাস-দোসররা এখনো দেশে রয়েছে। তারা এখনো কিন্তু দেশে বসে দেশে নৈরাজ্যের দিকে ঠেলে দেওয়ার চেষ্টা করছে। আমরা অথিতে দেখেছি, আমরা যখন ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রাজপথে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি তখন শেখ হাসিনা তার প্রশাসন বাহিনী দিয়ে আমাদের উপর অমানুষিক নির্যাতন করেছে।

দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান বলেন, আমরা যখন রাজপথে আন্দোলন করেছি সেসময়ে সচিবালয়ের ভেতর থেকে বিভিন্ন রকম আমলা ও কর্মকর্তারা শেখ হাসিনার জন্য তারা মিছিল করে। যে সকল আমলা ও কর্মকর্তারা হাসিনার পক্ষে বিগত সময়ে সচিবালয় থেকে মিছিল করেছে, শেখ হাসিনা অবৈধভাবে ক্ষমতায় রাখার জন্য কাজ করেছে তারা এখনো কিভাবে সচিবালয়ে থাকে। আমরা বলতে চাই, এ সকল শেখ হাসিনার দোসরদের কারণেই সচিবালয়ের ভেতরে অগ্নিসংযোগটা হয়েছে। সচিবালয়কে বলা হয় দেশের হৃদপিণ্ড, সকল কিছু এই সচিবালয়ের ভেতরে থাকে। সেই সচিবালয়ে আওয়ামী লীগের দোসররা এই অগ্নিকাণ্ডটি ঘটিয়েছে।

তিনি আরও বলেন- আপনারা দেখে থাকবেন, বিগত কয়েকদিন ধরে সরকার এবং বিভিন্ন রাজনৈতিকদলের নেতৃবৃন্দরা বিভিন্ন মাধ্যমে শেখ হাসিনা মেগা প্রকল্পের নামে মেগা দুর্নীতির খবরগুলো পত্র-পত্রিকায় এবং বর্হিবিশ্বে প্রচার করা হচ্ছে, তথ্য বেরিয়ে আসছে ঠিক সেই সময়ে শেখ হাসিনা তার যে দোসরগুলো রেখে গেছিল সেই দোসরগুলো দিয়ে শেখ হাসিনা দুর্নীতি, লুটপাট করেছে। এই দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র দেশে এবং বর্হিবিশ্বে যেন প্রচার না হয়, অপরাধ যেন বর্হিবিশ্বে প্রচার না হয় সেই অনিয়ম, দুর্নীতি নথিপত্র তারা তাদের দোসরদের দিয়ে পুড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছে। আমরা বলতে চাই, শেখ হাসিনা তার দোসরদের দিয়ে অনিয়ম-দুর্নীতির নথিপত্র পুড়ে রেহাই পাবে না। এই অপরাধের জন্য তাকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জন্য মুখোমুখি হতে হবে।

এ সময় পরিচিত সভায় ছাত্র অধিকার পরিষদ টাঙ্গাইল সদর উপজেলার সভাপতি আল আমিন উদয়ের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সিয়াম আহমেদের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন- ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় অর্থ সম্পাদক প্রিয়ম আহমেদ, টাঙ্গাইল জেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি ফাহাদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক নবাব আলী, সদর উপজেলা সাংগঠনিক সম্পাদক তামান্না ইসলাম তরী, গণঅধিকার পরিষদের সাবেক আহবায়ক জহিরুল ইসলাম, সদস্য সচিব মাহবুবুর রহমান রাসেল, শ্রমিক অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাসেল হাসান ছানবীর প্রমুখ। অনুষ্ঠানে জেলা ও উপজেলার গণঅধিকারের পরিষদের অন্যান্য নেতৃত্বরা উপস্থিত ছিলেন।

ক্যাপশন:
গণঅধিকার পরিষদের দপ্তর সম্পাদক ও উচ্চতর সদস্য শাকিল উজ্জামান বক্তব্য রাখছেন।

Header Ad
Header Ad

ভারতে ইসকন মন্দিরে চিন্ময়ের আইনজীবীর বৈঠক

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় পতাকাকে অবমাননার অভিযোগে আটক হওয়া হিন্দু ধর্মপণ্ডিত চিন্ময় কৃষ্ণ দাস বর্তমানে কারাগারে বন্দি রয়েছেন। আগামী ২ জানুয়ারি তার জামিন শুনানি হবে, যেখানে তার পক্ষে আইনজীবী রবীন্দ্র ঘোষ আইনি লড়াই করবেন। রবীন্দ্র ঘোষ বর্তমানে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের ব্যারাকপুরে অবস্থান করছেন এবং সেখানেই ইসকনের মন্দিরে বৃহস্পতিবার বৈঠক করেছেন। মন্দিরে তাকে নিয়ে যান ইসকন কলকাতার ভাইস প্রেসিডেন্ট রাধারামণ দাস।

বৈঠকের পর তিনি সাংবাদিকদের জানান, তিনি চিকিৎসার জন্য পশ্চিমবঙ্গ অবস্থান করছেন এবং শারীরিক অবস্থার উন্নতি হলে ২ জানুয়ারি জামিন শুনানিতে আদালতে উপস্থিত থাকবেন। আইনজীবী রবীন্দ্র ঘোষ বলেন, চিন্ময়ের পক্ষে দাঁড়ানোর কারণে তিনি হুমকি-ধামকির মুখে পড়ছেন।

তিনি আরও জানান, শুনানির আগে কলকাতা হাইকোর্টের আইনজীবীদের সঙ্গে পরামর্শ করবেন।

এর আগে, ১৭ ডিসেম্বর চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের আইনজীবী স্থানীয় বিজেপি নেতা অর্জুন সিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন, যেখানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিজেপি নেতা কৌস্তভ বাগচী এবং বিজেপি-ঘনিষ্ঠ সন্ন্যাসী কার্তিক মহারাজ।

এদিকে, ইসকন বাংলাদেশ জানিয়েছে, চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই, তবে কলকাতা শাখা তার পক্ষে ব্যাপকভাবে কাজ করছে। কলকাতার ইসকন নেতার আমন্ত্রণে তিনি মন্দিরে গেছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

থাইল্যান্ডে নিখোঁজ হওয়া বাংলাদেশিকে পাওয়া গেল থাই নারীর সঙ্গে হোটেলে  
হাসিনার দোসররা সচিবালয়ে পরিকল্পিতভাবে অগ্নিকাণ্ড করেছে: শাকিল উজ্জামান
ভারতে ইসকন মন্দিরে চিন্ময়ের আইনজীবীর বৈঠক
ভোটার হওয়ার বয়স ১৭ বছর নির্ধারিত হওয়া উচিত: ড. মুহাম্মদ ইউনূস  
নির্বাচনে অংশ নিতে খালেদা জিয়ার আইনগত কোনো বাধা নাই
বাসের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল প্রাইভেটকার, নিহত ৫  
পাঁচ সাংবাদিক বরখাস্তের জন্য সরকার দায়ী নয়: প্রেস সচিব শফিকুল আলম
জাহাজে ছেলে খুন, পুত্রশোকে বাবার মৃত্যু
ক্রীড়া উপদেষ্টা আপাতত ক্রীড়া পরিষদে অস্থায়ী অফিস করবেন
সংস্কারবিহীন নির্বাচন সম্ভব নয়: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
পানির ট্যাংকে লুকিয়েও রক্ষা পেলেন না আ’লীগ নেত্রী  
গাজার কামাল আদওয়ান হাসপাতালের কাছে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫০
ঐক্য, সংস্কার, নির্বাচন নিয়ে জাতীয় সংলাপ শুরু আজ থেকে
দাঁড়িয়ে থাকা করমিনে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল ৩ জনের
জাহাজে ৭ খুন: অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে নৌযান শ্রমিকেরা  
জেসিও আমিনুল ইসলামের বক্তব্য তার একান্ত ব্যক্তিগত: আইএসপিআর
৯৯৯ থেকে কল এলে সাবধান!
আগেই সতর্ক করেছিলেন গোয়েন্দারা, ব্যবস্থা নেয়নি বিমানের কর্তারা
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র: জাতীয় নাগরিক কমিটি
মারা গেছেন ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং