রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

নওগাঁয় মন্দিরে ৪৮ বছর পর ২টি শিবলিঙ্গ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

একই বয়সের কয়েকজন নারী। তাদের পোশাকও একই রকম। সঙ্গে আছে কয়েকজন পুরুষ। তারা সকলেই প্রস্তুতি নিচ্ছিলো মহাযজ্ঞানুষ্ঠানের জন্য। মন্দিরের ভিতরে চারিদিকে বিভিন্ন বয়সের নারী-পুরষসহ শত শত দর্শণার্থী।

সেখানে পরিণত হয়েছিল এক অন্য রকম পরিবেশ। মনে হলো সেই রাজার আমলে রাজবাড়িটি দর্শণার্থীদের পদচারণায় মুখরিত থাকার মতো অবস্থা। সনাতন বিদ্যাপীঠ বৈদিক গীতা শিক্ষা কেন্দ্র নওগাঁর আয়োজনে দুটি শিবলিঙ্গ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। পাশাপাশি করা হয়েছে নারীদের দিয়ে মহাযজ্ঞ অনুষ্ঠান।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর সদর উপজেলা বলিহার ইউনিয়নে অবস্থিত প্রাগৈতিহাসিক বলিহার রাজবাড়ি মন্দিরে শুক্রবার (৮ মার্চ) বিকেল ৫ থেকে রাত সাড়ে ৮ পর্যন্ত চলে এই অনুষ্ঠান।

সনাতন বিদ্যাপীঠ বৈদিক গীতা শিক্ষা কেন্দ্রের নেতৃত্ব দেওয়া অমিত কুমার জয় জানালেন, ১৮২৩ সালে নির্মিত বলিহার রাজ রাজেশ্বরী মন্দিরে দীর্ঘ ৪৮ বছর পর দুটি শিবলিঙ্গ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এরপর সনাতন ধর্মের বেদ ও গীতার আলোকে নারীরা প্রথম মহাযজ্ঞানুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে। নারী শক্তির জাগরণে সনাতন ধর্মের রীতিনীতি ও সংস্কৃতিকে ধরে রাখার জন্য এই প্রথম সনাতনী নারীরা পুরো যজ্ঞানুষ্ঠানে পৌরহীতের কাজ করেছেন। তারা বেদমন্ত্র ও গীতার আলোকে পুরো যজ্ঞানুষ্ঠানটি মন্ত্রের মাধ্যমে শিবের সহস্র নামের মাধ্যমে সহস্র বেল পাতা দ্বারা আহোতী প্রদান করেছে। যা দেশে একটি বিরল ইতিহাস ও দৃষ্টান্তর হয়ে থাকবে। তিনি জানান, সামাজিক প্রথা ভেঙে সনাতন প্রথায় এই প্রথম দেশের মাটিতে আমরা এমন অনুষ্ঠান করার চেষ্টা করেছি। যে অনুষ্ঠান সনাতনী প্রথায় বেদের আলোকে নারীদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সনাতনী সমাজকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে এই মহাযজ্ঞানুষ্ঠান বলে আমি বিশ্বাস করি।

পাশের গ্রাম থেকে ৬৬ বছরের বলরাম সরকার এসেছেন অনুষ্ঠানটি দেখতে। নারীদের দিয়ে এরকম সুন্দর অনুষ্ঠান করা যায় জানিয়ে তিনি বলেন, তার জীবনে এমন অনুষ্ঠান দেখেননি। তাই তিনি বললেন, খুব ভালো উদ্যোগ এটি। তার মতো একই ভাবে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করলেন উপেন মন্ডল। এছাড়া প্রায় ৬০ বছরের কমলাও জানালেই একই কথা। নারীদের দ্বারা এই অনুষ্ঠান করাতে তিনি খুব খুশি। এছাড়া যজ্ঞানুষ্ঠান করা নারীদের মায়েরা জানালেন, তাদের আমলে কখনো এমন হয়নি। তাদের মেয়েরা করছে, এতে তারা খুশি।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

বলিহার রাজবাড়ির রাজেশ্বরী মন্দিরের সাধারণ সম্পাদক খোকন চন্দ্র প্রামানিক বলেন, ১৮২৩ সালে এই রাজবাড়ি রাজা রাজেন্দ্র নাথ রায় বাহাদুরের নির্মিত রাজ রাজেশ্বরী দূর্গা মন্দির হিসেবে পরিচিত। এর আগে এই মন্দিরে দীর্ঘ ৪৮ বছর তেমন করে পূজা পার্বন ছিলো না। পরবর্তীতে আমরা ২০০৭ সাল থেকে ছোট শিবলিঙ্গে পূজা করতাম। শুক্রবার দুটি বড় শিবলিঙ্গ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। পাশাপাশি নারীদের দিয়ে পুরো যজ্ঞানুষ্ঠান, এটি এক অন্য রকম আনন্দ বা দৃষ্টান্তর। যা আমার জীবনে কখনও এরকম অনুষ্ঠান দেখা হয়নি। সেটা এই মন্দিরে হলো। সত্যিই খুব ভালো লাগছে।

যজ্ঞানুষ্ঠান করতে আসা বিনীতা রাণী বলেন, আজকে এখানে এক যজ্ঞানুষ্ঠান সম্পন্ন হচ্ছে। এর আগে আমরা নারীরা কখনও এরকম অনুষ্ঠানে পৌরহীত করার সুযোগ পেতাম না। আজকে আমরা সরাসরি যজ্ঞানুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পাচ্ছি। সেই জন্য ধন্যবাদ জানাই আমাদের সনাতন বিদ্যাপীঠকে।

একইভাবে ঐষি মন্ডল জানান, ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস। এই নারী দিবসকে আরও স্বরণীয় করে রাখতে এখানে যজ্ঞানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আর সেই পুরো যজ্ঞানুষ্ঠান পরিচালনা করবো আমরা নারীরা। যা বাংলাদেশসহ পৃথিবীতে এক ইতিহাস হতে চলেছে। আর এই ইতিহাসের স্বাক্ষী হতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত।

তাদের মতো আনন্দিত যজ্ঞানুষ্ঠান করতে আসা নারী রিমঝিম মন্ডল, রুপকথা মন্ডল, বৃষ্টি শীল ও চৈতি মন্ডল। পাশাপাশি তাদের মায়েরাও আনন্দিত। এদিকে নারীদের সাথে যজ্ঞানুষ্ঠানে যোগ দিতে পেরে আনন্দিত রাজীব মন্ডল, রুহিতেশ্বর সরকার, পবিত্র বিশ্বাস। উপস্থিত ছিলো শিবাশীষ সরকার পার্থসহ অনেকে। এছাড়া শত শত নারী-পুরুষ ও ছোট ছোট বাচ্চারাও এই মন্দিরে এসে নারীদের যজ্ঞানুষ্ঠান দেখতে পেরে খুশি ও আনন্দিত।

Header Ad
Header Ad

প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু

ছবি: সংগৃহীত

১৯৭১ সালের পর প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সরাসরি বাণিজ্য শুরু হয়েছে। সরকারি পর্যায়ের চুক্তির (জি টু জি) আওতায় বিপুল পরিমাণ চাল নিয়ে একটি পাকিস্তানি কার্গো জাহাজ বাংলাদেশের উদ্দেশে যাত্রা করেছে।

পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন জানিয়েছে, এই প্রথমবার সরকার অনুমোদিত একটি কার্গো জাহাজ করাচির পোর্ট কাসিম থেকে বাংলাদেশের পথে রওনা দিয়েছে। চুক্তির আওতায় বাংলাদেশ পাকিস্তান থেকে মোট ৫০ হাজার টন চাল আমদানি করছে, যা পাকিস্তানের ট্রেডিং করপোরেশন (টিসিপি) সরবরাহ করছে।

চলতি ফেব্রুয়ারির শুরুতে এই চুক্তি চূড়ান্ত করা হয়। দুই ধাপে চাল রপ্তানির প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। প্রথম চালানের আওতায় ২৫ হাজার টন চাল ইতোমধ্যে বাংলাদেশের উদ্দেশে যাত্রা করেছে। আগামী মার্চের শুরুতে দ্বিতীয় চালানে আরও ২৫ হাজার টন চাল পাঠানো হবে।

এবারের চালান বিশেষ গুরুত্ব পাচ্ছে, কারণ এটি ১৯৭১ সালের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তান ন্যাশনাল শিপিং করপোরেশনের (পিএনএসসি) কোনো জাহাজ সরকারি কার্গো নিয়ে বাংলাদেশে পৌঁছাবে। এই ঘটনা দ্বিপাক্ষিক সামুদ্রিক বাণিজ্য সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে সরাসরি বাণিজ্যিক যোগাযোগ স্থগিত ছিল। এই উদ্যোগ দুই দেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করবে এবং সামুদ্রিক পথ ব্যবহারের নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করবে বলে আশা করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সরাসরি জাহাজ চলাচলের ফলে বাণিজ্যিক কার্যক্রম আরও সহজ হবে এবং দুই দেশের ব্যবসায়ীদের জন্য নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।

Header Ad
Header Ad

৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম

পুলিশের ৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর। ছবি: সংগৃহীত

উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক (ডিআইজি) পদের চার কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার। আজ রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপনে তাঁদের বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হয়।

অবসরে পাঠানো চারজন হলেন- এন্টি টেররিজম ইউনিট কর্মরত ডিআইজি মো. নিশারুল আরিফ, নৌ পুলিশের কর্মরত ডিআইজি মো. আব্দুল কুদ্দুছ আমিন, হাইওয়ে পুলিশে কর্মরত ডিআইজি মো. আজাদ মিয়া, এনডিসি ও আমেনা বেগম।

 এতে বলা হয়, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নং আইন)-এর ৪৫ ধারার বিধান অনুযায়ী জনস্বার্থে সরকারি চাকরি থেকে এই চারজনকে অবসর প্রদান করা হলো। 

তারা বিধি অনুযায়ী অবসরজনিত সুবিধাদি প্রাপ্য হবেন। জনস্বার্থে জারীকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়। 

এর আগে বিতর্কিত শেষ তিন সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা তিন সচিবসহ ২২ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর পাঠানো হয়। গত বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে আলাদা প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

Header Ad
Header Ad

পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহীর সারদা পুলিশ একাডেমিতে নবীন পুলিশ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, "বাংলাদেশ পুলিশ কোনো রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর নয়, তারা প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী।"

তিনি রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত কুচকাওয়াজে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এবং শ্রেষ্ঠ প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্যে অ্যাওয়ার্ড বিতরণ করেন।

তিনি বলেন, "বাংলাদেশ রাষ্ট্র সকল নাগরিকের, এটি কোনো নির্দিষ্ট দল, গোষ্ঠী বা সম্প্রদায়ের নয়। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশ রাষ্ট্রের সকল নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় কাজ করবে। কোনো রাজনৈতিক দলের তল্পিবাহক হয়ে বেআইনি নির্দেশনা পালন কিংবা অপেশাদার আচরণ করা পুলিশের দায়িত্ব নয়। আজকের সমাপনী অনুষ্ঠানে নবীন পুলিশ কর্মকর্তারা এই শপথে বলীয়ান হবেন বলে আমি আশাবাদী।"

নবীন কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে তিনি আরও বলেন, "পেশাদারিত্ব, আন্তরিকতা, নিষ্ঠা ও দায়িত্বশীলতার সঙ্গে আপনাদের দায়িত্ব পালন করতে হবে। থানায় আসা সাধারণ মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হয়, সে বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে।"

তিনি আরও উল্লেখ করেন, "জুলাই ও আগস্টের ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে যে নতুন অধ্যায় সৃষ্টি হয়েছে, সেই চেতনাকে ধারণ করে পুলিশ বাহিনীর গৌরব আরও সমুন্নত রাখতে হবে।" এ সময় তিনি নবীন পুলিশ কর্মকর্তাদের নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান।

২০২৩ সালের ২০ অক্টোবর বিসিএস ৪০তম ব্যাচের ৬৩ জন ও ৩৮তম ব্যাচের তিনজনসহ মোট ৬৬ জন শিক্ষানবিশ সহকারী পুলিশ সুপারের এক বছরের মৌলিক প্রশিক্ষণ শুরু হয়। পূর্ব নির্ধারিত সময় অনুযায়ী গত বছরের ২০ অক্টোবর প্রশিক্ষণ সমাপ্তির কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও প্রশাসনের সিদ্ধান্তে তা স্থগিত করা হয়। পরবর্তীতে ২৪ নভেম্বর নতুন করে দিন নির্ধারণ করা হলেও সেবারও অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়।

এরপর প্রশিক্ষণ চলাকালীন শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ এনে গত ১৫ ডিসেম্বর ২৫ জন শিক্ষানবিশ এএসপিকে শোকজ করা হয়। তাদের মধ্যে ছয়জনকে চাকরিচ্যুত করা হয় মাত্র দুই দিন আগে, ২১ ফেব্রুয়ারি। অবশেষে ২৩ ফেব্রুয়ারি ৪০তম বিসিএস ব্যাচের ৫৭ জন ও ৩৮তম বিসিএস ব্যাচের তিনজনসহ মোট ৬০ জন শিক্ষানবিশ এএসপির কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম, সারদা পুলিশ একাডেমির অধ্যক্ষ মাসুদুর রহমান ভূঞা, ১১ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার (বগুড়া সেনানিবাস) মেজর জেনারেল এস এম আসাদুল হক, রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ জাওয়াদুল হক, রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ, অতিরিক্ত আইজি (এইচআরএম) বাংলাদেশ পুলিশ আবু নাছের মোহাম্মদ খালেদ ও আরএমপি কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ানসহ বিভিন্ন উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তারা।

এই প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজের মাধ্যমে নবীন পুলিশ কর্মকর্তারা আনুষ্ঠানিকভাবে মাঠপর্যায়ে দায়িত্ব পালনের জন্য প্রস্তুত হলেন। অনুষ্ঠানে তাঁদের সুদৃঢ় শৃঙ্খলা ও কুচকাওয়াজ প্রদর্শনের জন্য প্রশংসা করেন অতিথিরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু  
জিম্মিদের ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল  
জশ ইংলিসের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড গড়ে ইংল্যান্ডকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে: উপদেষ্টা ফারুক
দিনাজপুরের বিরামপুরে ৮ জুয়াড়ি গ্রেফতার