সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নওগাঁয় অবৈধভাবে ধান-চাল মজুদ, ১০ মিল মালিককে ৫ লাখ টাকা জরিমানা

নওগাঁয় অবৈধভাবে ধান-চাল মজুদ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় ধান ও চালের অবৈধ মজুদ রাখা ও লাইসেন্স বিহীন রাইস মিল পরিচালনায় ১০ মিল মালিককে ৫ লক্ষ ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। একইসাথে ৭ দিনের মধ্যে সকল মালিককে মজুদকৃত সকল ধান ও চাল বাজারজাতকরণের মুচলেকা নেওয়া হয়। সদর উপজেলায় খুচরা বাজারে অভিযান পরিচালনা করে মোটা স্বর্না-৫ জাতের চাল সর্বোচ্চ ৪৬ টাকা কেজি দরে বিক্রি করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

সোমবার (২২ জানুয়ারি) জেলার সদর, সাপাহার, নিয়ামতপুর ও ধামইরহাট উপজেলার পৃথক এলাকায় দিনব্যাপী মজুত বিরোধী অভিযান চালিয়ে এ দণ্ড প্রদান করেন ভ্রাম্যমান আদালতের নিয়ামতপুর-সহকারি কমিশনার (ভূমি) রুপম দাস, সাপাহার -উপজেলা নির্বাহী অফিসার -মাসুদ হোসেন, সদর উপজেলা-সহকারী কমিশনার (ভূমি) - শওকত মেহেদী সেতু, ধামইরহাট- উপজেলা নির্বাহী অফিসার -আসমা খাতুন। পরে রাত সাড়ে ৯টার দিকে জেলা প্রশাসনের মিডিয়া সেলে এসব তথ্য জানানো হয়।

মিডিয়া সেলে বলা হয়, নিয়ামতপুর উপজেলার দামপুরা বাজারে অবৈধভাবে ১৮০০ মন ধান মজুদ করায় জাহাঙ্গীর শেখ নামে এক ব্যক্তিকে ৮০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়। নিয়ামতপুরে নিমদীঘি বাজারে সরকারি অনুমোদনের অতিরিক্ত প্রায় ২৫০০ মন ধান অবৈধভাবে মজুদ করায় রুহুল আমিন নামে এক ব্যক্তিকে ১লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়।

সাপাহার উপজেলায় লাইসেন্স বিহীন ধান মজুদের দায়ে দুইজনকে যথাক্রমে ১৫ হাজার টাকা এবং ১০ হাজার টাকা করে মোট ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

ধামইরহাট উপজেলায় লাইসেন্স বিহীন ধান মজুদের দায়ে কৃষি বিপণন আইন, ২০১৮ এর ১৯ ধারায় ২ জনকে ২০ হাজার করে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে ।

সদর উপজেলায় ধান ও চালের অবৈধ মজুদ রাখা ও লাইসেন্স বিহীন রাইস মিল পরিচালনায় ৪ জন মিল মালিককে ৪ টি মামলায় সর্বমোট ২ লক্ষ ৭০ হাজান টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়। একইসাথে ৭ দিনের মধ্যে সকল মালিককে মজুদকৃত সকল ধান ও চাল বাজারজাতকরণের মুচলেকা নেয়া হয়। সদর উপজেলায় খুচরা বাজারে অভিযান পরিচালনা করে মোটা স্বর্না-৫ জাতের চাল সর্বোচ্চ ৪৬ টাকা কেজি দরে বিক্রি করার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

নওগাঁর জেলা প্রশাসক গোলাম মওলা জানান, অবৈধভাবে মজুতকৃত এসব ধান-চাল সঠিকভাবে খোলাবাজারে বিক্রি নিশ্চিত করতে সহকারী কমিশনার (ভূমি), কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা, উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক এবং একজন উপ পরিদর্শকের (এসআই) সমন্বয়ে টিম গঠন করে দেওয়া হয়েছে। তারা বিষয়টি তদারকি করবে। ধান-চালের বাজার স্থিতিশীল রাখতে মজুতবিরোধী এই অভিযান চলমান থাকবে।

Header Ad
Header Ad

কুমিল্লায় বীর মুক্তিযোদ্ধাকে জুতার মালা পরিয়ে হেনস্তা, ভিডিও ভাইরাল

বীর মুক্তিযোদ্ধাকে জুতার মালা পরিয়ে হেনস্তা। ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে আবদুল হাই কানু নামে এক বীর মুক্তিযোদ্ধাকে গলায় জুতার মালা দিয়ে লাঞ্ছিত করেছেন স্থানীয় লোকজন। রোববার (২২ ডিসেম্বর) সকালে চৌদ্দগ্রামের নিজ এলাকা কুলিয়ারা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে। রাতে এ ঘটনার একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিন্দার ঝড় উঠছে।

ওই বীর মুক্তিযোদ্ধার সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চৌদ্দগ্রাম থানার ওসি এটিএম আক্তারুজ্জামান। এ ঘটনায় অভিযুক্তদের শনাক্তে কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন তিনি।

স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, ওই বীর মুক্তিযোদ্ধার নাম আব্দুল হাই কানু। তিনি চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বাতিসা ইউনিয়ন ইউনিয়নের লুদিয়ারা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বীর মুক্তিযোদ্ধা কানু কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য। স্থানীয় এমপি মুজিবুল হকের সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে তার বিরুদ্ধে আগে একাধিক মামলা হয়েছিল। রোববার দুপুরে তাকে একা পেয়ে স্থানীয় ১০ থেকে ১২ ব্যক্তি হেনস্তা করে গলায় জুতার মালা দেয়।

ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, স্থানীয় জামায়াত সমর্থক প্রবাসী আবুল হাসেমের নেতৃত্বে অহিদ, রাসেল, পলাশসহ ১০ থেকে ১২ ব্যক্তি বীর মুক্তিযোদ্ধা কানুর গলায় জুতার মালা দিয়ে এলাকা এমনকি কুমিল্লায় থাকতে পারবেন না বলে হুমকি দিচ্ছেন। এ সময় তিনি জুতার মালা সরিয়ে এলাকায় আর আসবেন না বলেও জানান। এ সময় তার ভিডিও ধারণ ও ছবি নেওয়া হয়। ওই ব্যক্তিরা বলতে থাকেন ‘এক গ্রাম লোকের সামনে মাফ চাইতে পারবেন কিনা? অন্যরা বলতে থাকেন তিনি কুমিল্লা আউট, এলাকা আউট, ছেড়ে দাও।’

এ বিষয়ে মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই কানু সাংবাদিকদের বলেন, হঠাৎ আমাকে একা পেয়ে জোর করে ওরা জুতার মালা গালায় দিয়ে ভিডিও করেন। বিচার কার কাছে চাইব? মামলা দিয়ে আর কী হবে? তারা সবাই জামায়াতের রাজনীতি করে। আমি আওয়ামী লীগ করলেও বিগত দিনে তাদের কোনও ক্ষতি করিনি। উল্টো আওয়ামী লীগের এমপির রোষানলে পড়ে ৮ বছর এলাকা ছাড়া ছিলাম।

এ বিষয়ে চৌদ্দগ্রাম থানার ওসি এটিএম আক্তারুজ্জামান বলেন, ঘটনার পর ওই মুক্তিযোদ্ধা মোবাইল ফোনে বিষয়টি আমাকে অবগত করেছিলেন। এ বিষয়ে তিনি অভিযোগ করবেন না বলেও জানান। তবে রাতে ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার আবারও তাকে অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে। অভিযোগ দেবেন কি না বিষয়টি এখনও নিশ্চিত বলা যাচ্ছে না। জড়িতদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে।

এদিকে ঘটনার বিষয়ে রোববার রাতে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা জামায়াতের আমির মো. মাহফুজুর রহমান জানান, এ ঘটনার সাথে স্থানীয় জামায়াতের কোনও সম্পৃক্ততা নেই। প্রবাসী আবুল হাসেম আমাদের দলের কেউ না। তবে সমর্থক কিংবা অনুসারী হলেও হতে পারে। এ বিষয়ে আরও খোঁজ-খবর নেওয়া হচ্ছে। জড়িতরা আমাদের কেউ হলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন

ফাইল ছবি

বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় ৭ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছে। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সাংবাদিকদের এ তদন্ত কমিশন গঠনের কথা জানিয়েছেন।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর পিলখানায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদর দপ্তরে বিজিবি দিবস উপলক্ষে পদক প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এ তথ্য জানান।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় ৭ সদস্যের তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছে। রোববার (২২ ডিসেম্বর) রাতে প্রধান উপদেষ্টা এতে সই করেছেন।

এ সময় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেয়া হয়েছে জানিয়ে মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুযায়ীই তাকে ফেরানো যাবে।

সীমান্তে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকাতে আমাদের নীতিগত অবস্থানের কোনো পরিবর্তন আসেনি জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, রোহিঙ্গাদের কোনো অবস্থাতেই প্রবেশ করতে দেবো না। যারা অসুস্থ, শুধু তারাই মানবিক দিক বিবেচনায় আশ্রয় পাচ্ছেন।

‘পররাষ্ট্র উপদেষ্টা দুই মাসের মধ্যে ৬০ হাজার রোহিঙ্গা প্রবেশের যে কথা বলেছেন, সেটা স্লিপ অব টাং। দুই মাসে নয়, গত দেড় থেকে দুই বছরের মধ্যে ৬০ হাজার প্রবেশ করেছে’, যোগ করেন তিনি।

এ সময় কুমিল্লায় মুক্তিযোদ্ধা হেনস্তাকারীদের আইনের আওতায় আনা হবে বলেও জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। তিনি বলেন, যারা মুক্তিযোদ্ধাদের হেনস্তা করছে, তাদের আইনের আওতায় অবশ্যই নিয়ে আসবো।

Header Ad
Header Ad

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন উপদেষ্টা হাসান আরিফ

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন উপদেষ্টা হাসান আরিফ। ছবি: সংগৃহীত

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের প্রয়াত উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফকে রাজধানীর মিরপুরের শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে সমাহিত করা হয়েছে। সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) বেলা পৌনে ১১টার দিকে তাকে সেখানে দাফন করা হয়।

এসময় হাসান আরিফের পরিবারের সদস্যদের পাশাপাশি সরকারের শীর্ষস্থানীয়রা উপস্থিত ছিলেন। এদের মধ্যে ছিলেন স্বরাষ্ট্র এবং কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, ভূমি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব সালেহ আহমেদ, বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব নাসরীন জাহানসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।

গত ২০ ডিসেম্বর উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ বাসায় অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে রাজধানীর ল্যাব এইড হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।

তার প্রথম নামাজে জানাজা ২১ ডিসেম্বর বাদ এশা ধানমন্ডি সাত নাম্বার বায়তুল আমান মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়। সেদিন বেলা ১১টায় হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। তৃতীয় জানাজা ওইদিন দুপুরে সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

পরে তার মরদেহ ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের (সিএমএইচ) হিমঘরে রাখা হয়। সেখান থেকে নিয়ে আজ চিরশায়িত করা হলো হাসান আরিফকে। তার জন্য আজ সোমবার রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হচ্ছে।

প্রসঙ্গত, শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেল ৩টা ১০ মিনিটে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে হাসান আরিফ গত ৮ আগস্ট শপথ নেন। ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলেও আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়, ভূমি এবং ধর্ম মন্ত্রণালয়বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি। এ ছাড়া তিনি ২০০১ থেকে ২০০৫ সালের ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত অ্যাটর্নি জেনারেলের দায়িত্ব পালন করেন।

১৯৪১ সালের ১০ জুলাই কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন হাসান আরিফ। কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। এরপর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক এবং এলএলবি ডিগ্রি সম্পন্ন করেন।

১৯৬৭ সালে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা হাইকোর্টে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। এরপর ঢাকায় এসে বাংলাদেশ হাইকোর্টে কাজ শুরু করেন। ১৯৭০ সালে তিনি হাইকোর্টের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কুমিল্লায় বীর মুক্তিযোদ্ধাকে জুতার মালা পরিয়ে হেনস্তা, ভিডিও ভাইরাল
বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন উপদেষ্টা হাসান আরিফ
বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে ফেরার পথে প্রাণ গেল ৩ যুবকের
যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
বিমান বিধ্বস্ত হয়ে একই পরিবারের ১০ জন নিহত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
গাজায় হাসপাতাল-স্কুল ও ‘সেফ জোনে’ ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৫০
আজ রাজধানীর যেসব সড়ক বন্ধ থাকবে
৯ গোলের রোমাঞ্চকর ম্যাচে টটেনহ্যামকে হারাল লিভারপুল
লাইভে ‘জুবায়েরপন্থী’ বলায় টাঙ্গাইলে সাংবাদিকের ওপর হামলা, আহত ৬
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত শিশু আরাফাত মারা গেছে
আমাদের কেবিনেটে কোনো অসৎ ব্যক্তি নেই: নৌ উপদেষ্টা
কবে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, যা জানা গেল
হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত শতাধিক
নতুন স্বরাষ্ট্রসচিব ড. নাসিমুল গনি
গুম করে বন্দিদের ভারতে পাঠাতেন শেখ হাসিনা!
বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস