রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণার পরও চলছে আরডিএ মার্কেট

এ যেন ‘একের ভিতর সব’ থিউরির প্রতিফলন। এক ছাদের নিচেই ইলেকট্রনিক্স, মুদি, কাপড়, কসমেটিকস, কোকারিজসহ বিভিন্ন পণ্যের দোকান নিয়ে গড়ে উঠে  রাজশাহীর আরডিএ মার্কেট। কিন্তু মার্কেটের নিরাপত্তায় বিরাজ করছে অব্যবস্থাপনা। এর ফলে যেকোনো সময় ঘটতে পারে বড় দুর্ঘটনা। এজন্য ভেঙে ফেলার পরামর্শও সংসদীয় স্থায়ী কমিটির। কিন্তু আপত্তি ব্যবসায়ীদের। আর উদ্বিগ্নতার সঙ্গে ব্যবসায়ীদের আপত্তির মুখে যেন অসহায় স্থানীয় প্রশাসনও। এর ফলে চরম ঝুঁকি নিয়ে চলছে মার্কেটটি।

এই মার্কেটের ভেতরে ঠুকলে আলো-বাতাস ঢোকার ব্যবস্থা নেই। নেই কোনো ভেন্টিলেশন। মার্কেটে আগুন লাগলে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি ঢোকার পথও নেই। এমনকি তাদের নেই নিজস্ব অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থাও।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, এই মার্কেটকে ঝুঁকিপূর্ণ মনে করে ভেঙে ফেলতে চান রাজশাহী সিটি করপোরেশন, ফায়ার সার্ভিস, এমনকি মার্কেটটির নির্মাণকারী সংস্থা রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষও (আরডিএ)। ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনা করে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি মার্কেটটি ভেঙে ফেলার সুপারিশও করেছে। কিন্তু অনড় ব্যবসায়ীরা।

প্রসঙ্গত, ১৯৮৬-৮৭ সালের দিকে সড়ক সম্প্রসারণের কারণে উচ্ছেদ হওয়া ব্যবসায়ীদের পুনর্বাসন করতেই তড়িঘড়ি করে মার্কেটটি তৈরি করা হয়েছিল। যেখানে ১৩৭ জন ব্যবসায়ীকে পুনর্বাসন করেছিল আরডিএ। এজন্য এটি ‘আরডিএ মার্কেট’ নামেই পরিচিত। তবে সময়ের সঙ্গে মার্কেটের আশপাশে ও উপরে জোড়াতালি দিয়ে তিন তলা এই মার্কেটে এখন দোকানের সংখ্যা দুই হাজারের বেশি।

এই মার্কেটটি রাজশাহীর নিম্ন-মধ্যবিত্ত মানুষদের প্রথম পছন্দ। যেকোনো উৎসবের আগে মার্কেটের ভেতরে-বাইরে পা ফেলার জায়গা থাকে না।

সরেজমিনে দেখা যায়, সাহেববাজারের প্রধান সড়কের পাশে এই মার্কেটের পরিবেশ খুবই ঘিঞ্জি। মার্কেটের পূর্ব-পশ্চিম ও দক্ষিণে সরু রাস্তা। এসব রাস্তা দখল করেও ব্যবসা করছেন ব্যবসায়ীরা। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে এই তিন দিক দিয়েই ফায়ার সার্ভিসের গাড়িও ঢুকবে না। মার্কেটের ভেতরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বিদ্যুতের তারের জঞ্জালও অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকি বাড়িয়েছে। যা নিয়ে কোনো দুশ্চিন্তা নেই ব্যবসায়ীদের।
ফায়ার সার্ভিস ২০১৯ সালের এপ্রিলে এই মার্কেটকে ‘খুবই ঝুঁকিপূর্ণ’ ঘোষণা করে তাদের পক্ষ থেকে মার্কেটের প্রবেশপথে একটি পোস্টারও সাঁটিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু রাতারাতি গায়েব হয়ে যায় পোস্টারটি। পরে ২০২০ সালের ডিসেম্বরে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ১৩তম বৈঠকে আরডিএ মার্কেট ভেঙে ফেলার সুপারিশ করা হয়। বৈঠকে এই মার্কেট ভেঙে নতুন করে নির্মাণের জন্য সিটি করপোরেশনের সঙ্গে আরডিএকে আলোচনা করতে বলা হয়। এর মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়। কিন্তু ব্যবসায়ীদের বিরোধিতার কারণে এই প্রক্রিয়া এগোয়নি।

এদিকে আরডিএ’র পুনর্বাসিত সাধারণ ব্যবসায়ী সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক ইয়াসিন আলী জানান, এই মার্কেটে তেমন ঝুঁকি নেই। পরিবেশও ঘিঞ্জি না। তবে মার্কেটের আশপাশ দিয়ে মাকড়সার জালের মতো বিদ্যুতের তার টানার কারণে অগ্নিকাণ্ডের একটু ঝুঁকি আছে।

এ বিষয়ে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের রাজশাহী সদর দপ্তরের উপ-পরিচালক ওহিদুল ইসলাম জানান, এই মার্কেটের পরিবেশ এতটাই ঘিঞ্জি যে আগুন লাগলে ধোয়া বের হওয়ার মতো জায়গা নেই। একেবারে অপরিকল্পিতভাবে মার্কেটটা করা হয়েছে। ভবন করার আগে ফায়ার সার্ভিসের অনুমোদন লাগে। কিন্তু এই মার্কেটের ক্ষেত্রে ফায়ার সার্ভিসের অনুমোদনও নেওয়া হয়নি। দুর্ঘটনা ঝুঁকি এড়াতে কোনো ব্যবস্থায় গ্রহণ করা হয়নি। এ কারণে অনেক আগেই মার্কেটটিকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করেছেন।

রাজশাহী সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী মো. নূর ইসলাম জানান, মার্কেটটি ঝুঁকিপূর্ণ। ভেতরে খাচার মতো পরিবেশ। আগুন লাগলে ব্যবসায়ীদের মালামাল যেমন পুড়বে তেমনি অনেক মানুষের প্রাণহানিরও ঝুঁকি আছে। তাই এটি ভেঙে ফেলার ব্যাপারে তারাও একমত।

তিনি জানান, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি মার্কেটটি ভেঙে ফেলার সুপারিশ করলে আরডিএ চেয়ারম্যান সিটি মেয়রের সঙ্গে আলোচনায় বসেছিলেন। মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনও এটি ভেঙে ফেলার পক্ষে মত দেন। কিন্তু পরে আরডিএ এগোতে পারেনি।

এ ব্যাপারে আরডিএয়ের তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা রাহেনুল ইসলাম রনি জানান, এ বিষয়ে কাজ চলছে। মার্কেটটি ভেঙে নতুন করে নির্মাণের পরিকল্পনা আছে।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  

ছবিঃ সংগৃহীত

নাটোরে বাগাতিপাড়া উপজেলায় বিয়ে বাড়িতে উচ্চ শব্দে গান বাজানোকে কেন্দ্র করে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় বাসরঘরে ঢুকে বরকে মারধর ও বাসরঘর ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন বরের মা, নানীসহ আরও তিনজন।

শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার জয়ন্তীপুর এলাকার মিন্টু আলী শাহের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন দয়ারামপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. মাহাবুবুর রহমান মিঠু। দুই পক্ষকে নিয়ে বসে বিষয়টি মীমাংসা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ১ নম্বর জয়ন্তীপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মো. জাহাঙ্গীর আলম।

শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাগাতিপাড়ার জয়ন্তীপুর এলাকার মিন্টু আলী শাহের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান দয়ারামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মাহাবুবুর রহমান মিঠু।

এ ঘটনায় শনিবার দুই পক্ষকে নিয়ে বসে বিষয়টি মীমাংসা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ১ নম্বর জয়ন্তীপুর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. জাহাঙ্গীর আলম।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার ওই গ্রামের মিন্টু আলী শাহের ছেলে আরাফাত শাহের (২১) সঙ্গে নাটোরের লালপুরের ওয়ালিয়া ছোটময়না এলাকার আব্দুল মজিদের মেয়ের বিয়ে হয়।

বিয়ের অনুষ্ঠান ঘিরে দুইদিন ধরে বাড়িতে সাউন্ড বক্সে উচ্চশব্দে গান বাজিয়ে উদ্‌যাপন করেন আগত অতিথিরা।

বৃহস্পতিবার রাতে বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেশী আব্দুল আওয়াল শাহ অভিযোগ করলে বরের বাবা মিন্টু বক্সের সাউন্ড কমিয়ে দেন।

পরে শুক্রবার রাতে ফের উচ্চশব্দে গান বাজালে আব্দুল আওয়াল শাহ ও তার ছেলেসহ স্থানীয় কয়েকজন এসে বর, তার মা, নানীসহ চারজনকে মারপিট করে। এসময় তারা বাসর ঘরটিও ভাঙচুর করেন।

মিন্টু আলী শাহ স্থানীয় সাংবাদিকদের বলেন, হঠাৎ করে আব্দুল আওয়াল শাহ তার ছেলেসহ স্থানীয় তিনজন আমার ছেলেকে বাসর ঘর থেকে টেনে বাইরে নিয়ে এসে মারপিট করেন।

এরপর তারা বাসর ঘরে ঢুকে বাড়িতে আগত অতিথিদের বলে- তোরা এখন গান বাজা, আমরা বাসর করবো।’ এরপর ঘরে থাকা খাটসহ আসবাবপত্র ভাঙচুর করেন তারা।

তবে অভিযোগ অস্বীকার করে আব্দুল আওয়াল শাহ বলেন, কয়েকদিন ধরে উচ্চস্বরে গান বাজিয়ে এলাকার কাউকে ঘুমাতে দিচ্ছে না বিয়ে বাড়ির লোকজন। আমরা তাদের গান বাজাতে মানা করেছি, কাউকে কোনো মারপিট করা হয়নি।

এ বিষয়ে শনিবার রাত ৮টার দিকে ইউপি সদস্য মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, এ ঘটনায় গ্রাম্যভাবে বসা হয়েছে, বিষয়টি সমাধান করা হচ্ছে। বক্স বাজানোকে কেন্দ্র করেই এ ঘটনা ঘটছে।

তবে তিনি বলেন, ভাঙচুর করেনি, এগুলো মিথ্যা। এখন সেই সালিশে আছি, পরে কথা বলি।

তাহলে সালিশ করছেন কী নিয়ে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ওইযে মারামারি করিছিল, তখন হয়তোবা ইয়া হইছে…। ওরা নিজেরাই হয়তো ভাঙচুর করি এখন ঝামেলা করতিছে।

এ ব্যাপারে বাগাতিপাড়া থানার ওসি রফিকুল ইসলাম বলেন, বিয়ে বাড়িতে সাউন্ড বক্স বাজাচ্ছিল সেই বিষয়কে কেন্দ্র করে একটা ঝামেলা হয়েছিল। বাসরঘরের ফুলটুল টান দিয়ে ছিঁড়ছে, অন্য কিছু না। গান বাজাচ্ছিল এ নিয়ে, রাগের মাথায় দুই একটু হয় না!

চারজন আহত হয়েছে জানেন কিনা জানতে চাইলে ওই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, বাসরঘর ভাঙচুর ও মারপিটের ঘটনা সংক্রান্ত কোনো অভিযোগ আমি থানায় পাইনি।

 

Header Ad
Header Ad

আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  

ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

ভারত নাকি পাকিস্তান! চ্যাম্পিয়নস ট্রফির উত্তাপ আজ দ্বিগুণ, কারণ মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান! রাজনৈতিক বৈরিতার ছায়া পড়েছে ক্রিকেটেও, ভারত পাকিস্তানে না খেলে দুবাইয়ে নিজেদের ম্যাচ আয়োজন করায় টুর্নামেন্ট পেয়েছে নতুন মাত্রা, বাড়িয়েছে উত্তেজনা।

দুবাইয়ে বাংলাদেশ সময় বিকাল ৩টায় ম্যাচ মাঠে গড়াবে। ম্যাচ শুরুর আগেই শুরু হয়েছে কথার লড়াই। প্রথম ম্যাচে জিতে এগিয়ে ভারত। পরাজয় দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করে ব্যাকফুটে পাকিস্তান।

ভারত-পাকিস্তান মানেই বারতি উত্তেজনা। এবার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে পাকিস্তান স্বাগতিক। তবে পাকিস্তানের মাঠে খেলতে অস্বিকৃতি জানানোয় ভারতের ম্যাচগুলো হচ্ছে দুবাইয়ে। স্বাগতিক হয়েও এই ম্যাচে পাকিস্তান অতিথি। হোম ভেন্যুর স্বাদ নিচ্ছে ভারত। ম্যাচ নিয়ে দর্শকদের আগ্রহ সিমাহীন।
প্রথম ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে কোনঠাসা পাকিস্তান। রিজওয়ানদের জন্য ডু অর ডাই ম্যাচ। আইসিসি ইভেন্টে ভারতের বিপক্ষে রেকর্ডটাও পক্ষে নেই। অনুপ্রেরণা শুধু সবশেষ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতকে হারিয়ে শিরোপা হাতে তোলা। যদিও সেই দলের দুই নায়ক ফখর জামান ও মোহাম্মদ আমির নেই এবার।

তুলনায় অনেকটাই নির্ভার ভারত। পুরো টুর্নামেন্ট এই ভেন্যুতেই খেলবে ব্লু শার্টরা। বাংলাদেশের বিপক্ষে বড় জয়ে আত্মবিশ্বাসের পালে হাওয়া। শুভমান গিল সেঞ্চুরি পেয়েছেন, বোলিংয়ে পাঁচ উইকেট মোহাম্মদ শামির। কথার লড়াইয়ে ঢিলের জবাব পাটকেল ছুড়ছে টিম ইন্ডিয়া।

অনেকটা এগিয়ে থেকেই চিরপ্রতিদ্ব্ন্দ্বীর মোকাবেলা করবে টিম ইন্ডিয়া।

 

 

Header Ad
Header Ad

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  

সাক্কু মিয়া। ছবিঃ সংগৃহীত

হবিগঞ্জের মাধবপুরে নিজের মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা সাক্কু মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল ‍শুক্রবার গভীর রাতে উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের বেংগাডুবা গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সাক্কু মিয়া বেংগাডুবা গ্রামের মৃত আব্দুল মালেকের ছেলে।

পুলিশ জানায়, সাক্কু মিয়া তার প্রথম স্ত্রী রুনা বেগমের যোগসাজসে গত কয়েকমাস ধরে তৃতীয় স্ত্রী সালমা আক্তারের গর্ভজাত সন্তানকে ধর্ষণ করতেন।

গতকাল শুক্রবার রাতে প্রতিবেশীরা ঘটনা টের পেয়ে সাক্কু মিয়াকে ধরে পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে মাধবপুর থানার পুলিশের একটি দল গিয়ে সাক্কুকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে ও ভিকটিমকে উদ্ধার করে। ভিকটিমকে মেডিকেল পরীক্ষার জন্য হবিগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।

এ বিষয়ে মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন সত্যতা নিশ্চিত করে জানান আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু  
জিম্মিদের ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল  
জশ ইংলিসের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড গড়ে ইংল্যান্ডকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে: উপদেষ্টা ফারুক
দিনাজপুরের বিরামপুরে ৮ জুয়াড়ি গ্রেফতার
চীনে নতুন করোনা ভাইরাসের আবির্ভাব, আবারও মহামারির শঙ্কা
নওগাঁ জেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রায়হান, সম্পাদক বেলায়েত
শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে ফুল আনতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে প্রত্যেক শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে: মঈন খান
জামায়াত দাবি করে ২১ শে ফেব্রুয়ারির সমস্ত কৃতিত্ব তাদের: রনি
যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম, মোটরসাইকেল পুড়িয়ে আ.লীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
দীঘি নয়, ‘টগর’ সিনেমায় নায়িকা হচ্ছেন পূজা চেরী
নারী গোয়েন্দার প্রেমের ফাঁদে পড়ে ভারতের গোপন তথ্য ফাঁস (ভিডিও)
নির্বাচনের আগেই জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি নিহতদের পরিবারের
চলন্ত বাসে ডাকাতি-যৌন নিপীড়ন: মির্জাপুর থানার এএসআই বরখাস্ত