বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

রোজার আগেই জয়পুরহাটে নিত্যপণ্যের দাম আকাশচুম্বী

আসন্ন রমজান শুরুর আগেই জয়পুরহাটে নিত্যপণ্যের বাজারে যেন আগুন লেগে গেছে। চাল, ডাল, তেল, মাছ, গরুর মাংস, সবজিসহ প্রতিটি নিত্যপণ্যের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। এর ফলে নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত মানুষেরা বাধ্য হয়েই গরুর মাংসের বদলে একটু কম দরে খাসির মাথা, মুরগির বদলে বয়লারের খুচরো মাংস, ছাগল-ভেড়ার পা, মুরগির হাড়-গলা-গিলা-কলিজির দিকে ঝুঁকে পড়েছেন। সবজির মৌসুমে সংসারের চাহিদা অনুযায়ী তরকারি ক্রয়ের ক্ষমতাও হারিয়ে ফেলছেন অনেক ভোক্তা। অথচ আমদানিকারক, মিলার, আড়তদার, মজুতদার, ফড়িয়া মধ্যস্বত্ত্বভোগী সিন্ডিকেটের কারণে প্রতিটি খাদ্য পণ্যের দাম আকাশচুম্বী হওয়ায় বিপর্যস্ত নিম্নবিত্ত-মধ্যবিত্ত মানুষের জীবন। অথচ সরকারের দায়িত্বশীলদের দাবি, বাজার নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। পণ্য মূল্য মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে।

জয়পুরহাট শহরের পূর্ব বাজার, বউ বাজার, নতুনহাট ও মাছুয়া বাজার ঘুরে দেখা গেছে, কিছু দোকানে মূল্য তালিকা থাকলেও সব পণ্যের দাম মূল্য তালিকায় লেখা নাই। কেউ কেউ মূল্য তালিকা খুলে রেখেছেন। এ ছাড়াও মূল্য তালিকায় পণ্যের দামের ব্যবধান রয়েছে। ফলে পর্যাপ্ত খাদ্য শস্য উৎপাদন হওয়ার পরও সিণ্ডিকেট ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ম বেড়েই চলছে।

আজকের বাজার মূল্য অনুযায়ী,প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ১৪০ টাকা, গাজর ৩০ টাকা, সীম ২০ টাকা, ফুলকপি ২০ টাকা, খিরা শশা ২০ টাকা, শশা ৩০ টাকা, বেগুন ৩০ টাকা, পটল ১০০ টাকা, বড় মাপের মিষ্টি লাউ ১৫০ টাকা, রঙিন বাঁধাকপি প্রতিটা ৫০ টাকা, ফুলকপি প্রতিটা ২৫ টাকা, ব্রকলি প্রতিটা ৫০টাকা, করলা ১৬০ টাকা কেজি, কাঁচা কলা হালি ৩০ টাকা, লাউ প্রতিটা ৬০-৮০ টাকা। টমেটোর পাইকারি দাম প্রতি কেজি ২০ টাকা, তবে বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা। আলুর পাইকারি দাম প্রতি কেজি ১৭ টাকা,তবে খুচরা বিক্রি হচ্ছে ২৫ টাকায়।

ব্রয়লার মুরগী প্রতি কেজি ২৩০, সোনালী ৩০০ টাকা, লেয়ার ৩১০, দেশি মুরগী ৫০০ টাকা এবং গরুর মাংস কেজি প্রতি ৭৫০ টাকা ও খাসির মাংস ৯০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়াও কেজি প্রতি খোলা সয়াবিন তেল ১৬৫ টাকা , বোতল সয়াবিন ১৮৫ টাকা, সরিষার তেল ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তা ছাড়াও চিনি ১১০ টাকা, আটা ৫৫ টাকা, মশুর ডাল ১৩০ টাকা ও ছোলা বুট ৮৫ টাকায় প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে গুড়া মশলা ও গরম মশলার দামও যে যেভাবে পারছে ক্রেতাদের কাছে ইচ্ছা অনুযায়ী বিক্রি করছে ব্যবসায়ীরা।

মাছুয়া বাজারের সবজি বিক্রেতা এনামুল হক বলেন, 'পণ্যের মূল্য তালিকা আছে কিন্তু সবাই নামিয়ে রাখে এ জন্য আমিও নামিয়ে রাখছি। মূল্য তালিকায় লেখা তো দূরের কথা অনেক দোকানে তালিকাই নাই। আমরা নির্দেশ মানলেও অনেক ব্যবসায়ীরা তা মানে না। যারা মূল্য তালিকার নির্দেশ মানেননি তাদের বিষয়টি কেউ দেখতেও আসেন না। আমরা পাইকারদের কাছ থেকে কিনে এনে খুচরা বিক্রি করি। আমাদের পণ্যের দাম পাইকারি ব্যবসায়ীরা নির্ধারণ করে দেয়। আমরা বেশি দামে কোনো পণ্য বিক্রি করি না।'

জয়পুরহাট সদরের বৈরাগী মোড় থেকে আসা ক্রেতা রাব্বি ইসলাম বলেন, কয়েক দিন আগে বাজারের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম এত ছিল না। এখন প্রতিটা দিন অতিবাহিত হচ্ছে আর পণ্যের দাম বেড়ে চলছে। বেশি দামের সবজি কেনার আগে সংসারের বাকী খরচের কথা মাথায় রাখতে হয়। বর্তমানে প্রতিটি পণ্যের মূল্য বেড়েছে। এ যেন মরার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

তিনি আরও বলেন, বাজার নিয়মিত মনিটরিং করলে পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকত। সামনে রোজা আসছে তখন পণ্যের মূল্য আরও বেড়ে যাবে। রোজায় জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি, এটা স্বাভাবিক। প্রত্যকবার রোজায় সবকিছু বেশি দামে কিনতে হয়।

কাঁচারি বাজারে বাজার করতে আসা ক্রেতা সামিউল বাবু বলেন, মধ্যবিত্তদের জন্য কাঁচা বাজারসহ অন্যান্য পণ্যের মূল্যটা একটু বেশিই। তবে বৈশ্বিক পরিস্থিতির দোহাই দিয়ে অসাধু ব্যবসায়ীরা পণ্যের মূল্য ক্রেতাদের কাছ থেকে বেশি রাখে। বাজারে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা প্রয়োজন। অসাধু ব্যবসায়ীরা সুযোগে ক্রেতাদের পকেট কাটছে নিয়মিত।

কাঁচারি বাজারে বাজার করতে আসা আরেক ক্রেতা রিকশাচালক স্বপন শেখ জানান, ‘প্রতিদিন সকাল ৬টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত রিকশা চালিয়ে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা রোজগার করি। আবার হঠাৎ কোনো দিন শরীর অসুস্থ হলে রিকশা নিয়ে বের হতে পারি না। মাত্র কয়েক শত টাকা নিয়ে বাজারে গিয়ে চাল, তেল, আলু ও হালকা কিছু সবজির বাজার করলেই টাকা শেষ হয়ে যায়। গরুর মাংস তো দূরের কথা ব্রয়লার মুরগী কিনতে পারি না। এখনও রমজান আসেনি আমি সংসার নিয়ে চলব কি ভাবে?’

এ বিষয়ে জেলা কৃষিবিদ ওবায়দুল্লাহ মুসা বলেন, এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন সমস্যার অজুহাত দেখিয়ে ভোক্তাদের পকেট কাটছে ও বাজারকে অস্থিতিশীল করছে। অসাধু ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ম দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে। এক মাস পর মুসলমানদের পবিত্র রমজান শুরু হবে।

তিনি আরও বলেন, রমজান উপলক্ষে এখন থেকেই বাজার মনিটরিং করা প্রয়োজন। এ ছাড়াও ভেজালবিরোধী অভিযান অব্যাহত রাখতে হবে। বাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হলে সিণ্ডিকেটের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে এবং বিশেষ ক্ষমতা আইনে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।

এ ব্যাপারে জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণের সহকারী পরিচালক ইফতেখার আলম বলেন, সরকারি মূল্য তালিকার চেয়ে বেশি বিক্রির নিয়ম নেই। প্রতি মাসে তিন দিন বাজার মনিটরিং করা হচ্ছে। ভোক্তাদের কাছে যে ব্যবসায়ীরা বেশি দামে পণ্য বিক্রি করছে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা অব্যাহত রয়েছে।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার জলেশ্বরীতলায় ‘লাইফ ওকে’ নামের এক পোশাক বিক্রির শো-রুম উদ্বোধন উপলক্ষ্যে ৫০ টাকায় মিলবে টি-শার্ট এমন ঘোষণায় হুলস্থুল কান্ড ঘটেছে।

ছাড়ের খবরে আজ বুধবার সকালে শো-রুমটির সামনে এতো সংখ্যক মানুষ জড়ো হন যে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লাঠিচার্জে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। এছাড়াও শো-রুমটির বিক্রেতাদের মারপিটের শিকার হয়েছেন সস্তার ক্রেতারা।

জানা গেছে, চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠান ‘লাইফ ওকে’ বগুড়ায় প্রথমবারের মতো তাদের আউটলেট খুলতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফেসবুক পেজে ঘোষণা দেয় ‘মাত্র ৫০ টাকায় টি-শার্ট, এক থেকে দেড়শ’ টাকার মধ্যে মিলবে শার্ট এবং আড়ইশ’ টাকায় পাওয়া যাবে এক্সপোর্ট ইউএসপোলো সোয়েটার।

এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।। ছবি: সংগৃহীত

এমন ঘোষণায় আজ সকাল থেকে অগণিত নারী-পুরুষ শো-রুমটির সামনে ভিড় করেন। জনসমাগম এমন ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে যে, পুরো জলেশ্বরীতলা এলাকা স্তব্ধ হয়ে যায়। বন্ধ হয়ে যায় রাস্তার যান চলাচল, লোকজনের চাপে আশেপাশের দোকানপাটও বন্ধ করতে বাধ্য হন ব্যবসায়ীরা, দেখা দেয় নিরাপত্তার শঙ্কা। এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।

সেনাবাহিনী আগত লোকজনকে রাস্তা থেকে সরে যেতে অনুরোধ করেন, এতে কাজ না হলে লাঠি চার্জ শুরু করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। দুই দফা লাঠি চার্জের পর পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলে শো-রুমটি খুলে দেওয়া হয়। এর পরপরই আবারও লোকজন হুমড়ি খেয়ে পড়েন। এতে পরিস্থিতি আবারও নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে যায়।

এমন পরিস্থিতিতে শো-রুমটির বিক্রেতারা ক্রেতাদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে মারপিট করেন। পড়ে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে দ্রুত শো-রুমটি বন্ধ করে ভেতরে থাকা ক্রেতাদের বের করে দিয়ে আগামী সাতদিনের জন্য শো-রুমটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।

 

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁর সাপাহার উপজেলার আদাতলা সীমান্ত এলাকা থেকে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সদস্যরা এক বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই ব্যক্তির নাম সিরাজুল ইসলাম (৪২)। তিনি সাপাহার উপজেলার উত্তর পাতাড়ী গ্রামের ওসমান আলীর ছেলে।

গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার আদাতলা ভারত সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার এলাকা থেকে সিরাজুল ইসলামকে ধরে নেওয়া হয়। সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা খাতুন বিএসএফের বিরুদ্ধে তাঁর স্বামীকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ করেছেন।

সিরাজুলের পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় সিরাজুল আরও ছয়-সাতজনের সঙ্গে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের অভ্যন্তরে গরু আনতে যায়। রাত ৩টার দিকে আদাতলা সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার সংলগ্ন এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার নাইরকুড়ী বিএসএফ ক্যাম্পের টহল সদস্যরা তাঁদেরকে ধাওয়া করে। এ সময় অন্যরা বাংলাদেশের সীমান্তে আসতে সক্ষম হলেও সিরাজুল বিএসএফ সদস্যদের হাতে ধরা পড়েন।

এ বিষয়ে বুধবর (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ব্যাটালিয়ান ১৬ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল সাদিকুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অসুস্থ্য থাকায় সংশ্লিষ্ট আদাতলা সীমান্ত চৌকির (বিওপি) কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।

কিন্তু আদাতলা বিওপি ক্যাম্প কমান্ডারের সরকারি নাম্বারে একাধিকবার কল দিলেও কল রিসিফ না হওয়ায় তাঁর মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।

তবে বিএসএফের হাতে আটক সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা বলেন, সিরাজুল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। তবে কোথায় যাচ্ছে তা বাড়িতে বলে যায়নি। রাত ৪টার দিকে তাঁর স্বামীর সাথে ভারতে গিয়েছিলো দাবি করে এলাকার কিছু ব্যাক্তি তাঁকে বলেন, সিরাজুলকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ সদস্যরা ধরে নিয়ে গেছে।

Header Ad
Header Ad

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় মনসুর নামে এক ব্যক্তির পোষা বিড়াল হত্যার অভিযোগে মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের বাসিন্দা আকবর হোসেন শিবলুর নামে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আজ বুধবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াক মামলাটি গ্রহণ করে মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

আজ পিপলস ফর অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ারের পক্ষে নাফিসা নওরীন চৌধুরী এ মামলাটি দায়ের করেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী জাকির হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, গত ১ ফেব্রুয়ারি দুপুরের দিকে মোহাম্মদপুরের মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের ৯ম তলার বাসিন্দা মনসুর নামে এক ব্যক্তির বিড়াল হারিয়ে যায়।

পরে ভবনের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, আসামি আকবর হোসেন শিবলু বিড়ালটিকে এলোপাতাড়ি ফুটবলের মতো লাথি মারছেন। আসামির লাথির আঘাতে বিড়ালটির নিথর দেহ পড়ে থাকার পরও পা দিয়ে পিষ্ট করে মৃত্যু নিশ্চিত করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন