মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি ২০২৫ | ৩০ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রাজশাহীতে থামেনি নিপাহ ভাইরাসের চোখ রাঙানি

সংক্রমিত নিপা ভাইরাসের চোখ রাঙানি রাজশাহীতে থামেনি। চলতি মাসেই নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। আর চলতি মৌসুমে এই ভাইরাসটি রাজশাহীতে ধরা পড়ার পর মোট চারজনের প্রাণহানি হয়েছে। রোগী বাড়তে থাকায় এই হাসপাতালে নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়াও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. আজিজুল হককে তত্ত্বাবধায়ক করে একটি বিশেষ টিম গঠন করে তাদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তবে চিকিৎসাধীন রোগীর স্বজনদের উদাসীনতায় সংক্রমণ বৃদ্ধির শঙ্কা দেখা দিয়েছে। কারণ তারা অনিয়ন্ত্রিতভাবেই চলাফেরা করছেন।

হাসপাতালের তথ্য বলছে, নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ৬ ফেব্রুয়ারি ১৮ বছর বয়সী লিটল আলী নামক এক কিশোরের মৃত্যু হয়। তার বাড়ি নওগাঁ জেলার মহাদেবপুরে। আরেকজন রঞ্জু সরকার (৪৫)। তার বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর। এর আগে গত ২৪ জানুয়ারি মো. সোয়াদ (৭) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়। সে পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার মো. সানোয়ারের ছেলে। এর কিছুদিন আগে গোদাগাড়ি উপজেলার মাটিকাটা ইউনিয়নের এক নারী রামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিপা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়।

এ ছাড়াও সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে হাসপাতালের অন্য ওয়ার্ড থেকে নিপাহ ভাইরাস ওয়ার্ডে ভর্তির পূর্ব মুর্হূতে এক ৯০ বছর বয়সী বৃদ্ধার মৃত্যু হয়। লক্ষণ দেখে ধারণা করা হচ্ছিল তিনিও নিপাহ ভাইরাসে মারা গেছেন। তার নমুনা ঢাকায় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে (আইইডিসিআর) পাঠানো হয়। তবে পরে রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। আর মৃতদের প্রত্যেকের শীতের মধ্যে খেজুরের রস পানের ইতিহাস রয়েছে বলে জানান চিকিৎসকরা।

শনিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে ৩০ নম্বর নিপাহ ওয়ার্ডে গিয়ে দেখা যায়, দুইটি রুমের একটিতে নিপাহ সাসপেক্টেড ও অপরটিতে নিপাহ পজেটিভ রোগীর চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। হাসপাতালে বর্তমানে নিপাহ পজেটিভ রোগী নেই। তবে নিপাহ সাসপেক্টেড রোগী আছেন চারজন। এরা হলেন-কুষ্টিয়া সদর উপজেলার বাসিন্দা চন্দনা (১৫), দুর্গাপুরের বাসিন্দা আকলিমা বেগম (৩৭), চারঘাটের বাসিন্দা সাহারা (৪০) এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ কানসাটের বাসিন্দা আবু সালেহ (২০)। চিকিৎসাধীন প্রত্যেকেই খেজুরের রস পান করেছেন বলে জানা যায়।

এদিকে নিপাহ ভাইরাস ও করোনার মতো সংক্রমণের শঙ্কার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু এ বিষয়ে উদাসীন চিকিৎসাধীন রোগীর স্বজনরা। নিপাহ ভাইরাস সাসপেক্টেড ওয়ার্ডে থেকেও ন্যূনতম মাস্ক ব্যবহারে স্বজনদের উদাসীনতা দেখা গেছে। এছাড়া এই ওয়ার্ডের ভেতরে-বাইরে ইচেছ মতো অনিয়ন্ত্রিতভাবেই চলাফেরা করছেন তারা, যা এই ভাইরাসকে সংক্রমিত করতে পারে।

চিকিৎসাধীন এক রোগীর স্বজন আজিজা বেগম জানান, তার রোগীর নিপাহ ভাইরাস নাই। তবে লক্ষণ আছে। এ ছাড়া খেজুরের রসও পান করেছিল। আর মাস্ক নেই, কারণ এই ভাইরাস সম্পর্কে সেভাবে জানেন না। তবে ডাক্তার-নার্স যখন বলেন, তখন মাস্ক ব্যবহার করেন।

নিপাহ রোগী ব্যবস্থাপনায় ৭ সদস্য বিশিষ্ট বিশেষায়িত টিমের টিম লিডার ডা. আবু ইউসুফ জানান, ২ ফেব্রুয়ারি থেকে নিপাহ ভাইরাস রোগী ও সাসপেক্টেডদের জন্য বিশেষায়িত ব্যবস্থাপনা নিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এর আগে অন্য একটি রুমে নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। এখানে রোগীদের জন্য আইসিইউসহ সব ব্যবস্থাই আছে।

তিনি আরও জানান, এখানে এখন নিপাহ পজেটিভ রোগী নেই। আর সাসপেক্টেড ওয়ার্ডে প্রাথমিক কিছু লক্ষণ যেমন: ব্রেন ইনফেকশন, খিঁচুনি, অজ্ঞাত হয়ে যাওয়া, জ্বরের রোগীরা আছেন। তাদের নমুনা ঢাকায় পাঠানো হয়েছিল। রোগীদের কারও নিপাহ পজেটিভ আসেনি। কিন্তু লক্ষণগুলো আছে। সেই অনুযায়ী চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। আর যেহেতু নিপাহ ভাইরাস মানুষের শরীর থেকে সংক্রমণের শঙ্কা রয়েছে। সুতরাং রোগীদের স্বজনদের সেইভাবে সতর্ক থাকতে বলা হচ্ছে।

এ ব্যাপারে বিষয়ে রামেক হাসপাতাল পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহাম্মদ জানান, তিনি হাসপাতালে দায়িত্ব নেয়ার পরপরই যেহেতু রোগী বাড়ছিল, তাই বিশেষায়িত ব্যবস্থা নেন। নিপাহ রোগীদের নিয়মিতই তদারকি করছেন। এখন পর্যন্ত ৪ জন রোগী এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। তবে পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক আছে। সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।

উল্লেখ্য, আইইডিসিআরের তথ্য অনুযায়ী দেশে ২০০১ সালে মেহেরপুরে প্রথম নিপাহ ভাইরাস রোগী শনাক্ত হয়। এরপর ২০০৩ সালে শনাক্ত হয় নওগাঁয়। তবে সবচেয়ে বড় আকারের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয় ফরিদপুর জেলায় ২০০৪ সালে। সেই বছর ফরিদপুরে নিপাহ ভাইরাসে ৩৫ জন আক্রান্ত হন। এর মধ্যে ২৭ জনেরই মৃত্যু হয়। দেশে গত ২০ বছরে নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ৭১ শতাংশের মৃত্যু হয়েছে। সংক্রমণ রোধে খেজুরের রস পানে নিষেধসহ সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছে আইইডিসিআর।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

অপরাধী যেই হোক ছাড় দেওয়া হবে না: ডিবি প্রধান

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার রেজাউল করিম মল্লিক জানিয়েছেন, কোনো সন্ত্রাসী রেহাই পাবে না। শীর্ষ সন্ত্রাসী পিচ্চি হেলাল বা ইমন, যারাই হোক, তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ অন্যান্য অপরাধীদের আমরা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। আমাদের মনিটরিং অব্যাহত আছে এবং আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে আমরা জনগণের স্বস্তি নিশ্চিত করতে কাজ করছি।”

৫ আগস্টের পর জামিনে মুক্ত হওয়া শীর্ষ সন্ত্রাসীদের মধ্যে পিচ্চি হেলাল ও ইমনের নাম উল্লেখযোগ্য। পিচ্চি হেলালের বিরুদ্ধে ডাবল মার্ডারের মামলা হয়েছে এবং ইমনের বিরুদ্ধে এলিফ্যান্ট রোডে ব্যবসায়ীকে কোপানোর অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিবি প্রধান বলেন, “তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। কোনো সন্ত্রাসীই আইনের ঊর্ধ্বে নয়।”

রাতে পুলিশের টহল কমে যাওয়ার প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “পুলিশের মনোবল সম্পূর্ণ অটুট। বর্তমান কমিশনারের নির্দেশনা অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করা হচ্ছে।”

অপরাধের ধরন অনুযায়ী অপরাধীদের তালিকা করা হচ্ছে জানিয়ে রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, “আমরা তালিকা তৈরি করেছি এবং সে অনুযায়ী অভিযান চলছে। এলিফ্যান্ট রোডের ঘটনায় ইতোমধ্যে বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। হাজারীবাগ থেকে গ্রেপ্তার হওয়া রাতুল তার সংশ্লিষ্টতার কথা স্বীকার করেছে। এই অভিযানে আরও তথ্য যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে।”

ডিবি প্রধান আরও বলেন, “আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এবং জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। কোনো অপরাধীই ছাড় পাবে না।”

Header Ad
Header Ad

ভারত থেকে এক হাজার ১৩৭ কোটি টাকার ডিজেল কিনছে বাংলাদেশ

ভারত থেকে এক হাজার ১৩৭ কোটি টাকার তেল কিনছে বাংলাদেশ। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা ও দিল্লির দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে চলছে নানা টানাপোড়েন, যার মাত্রা প্রায় তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। দু'দেশের মধ্যে সীমান্তে উত্তেজনাও চলছে।অবশ্য সম্পর্কের এই বৈরিতা সত্ত্বেও ভারত থেকে অন্যতম জ্বালানি ডিজেল আমদানি অব্যাহত রেখেছে বাংলাদেশ

রোববার (১২ জানুয়ারি) এক বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শিগগিরই ভারত থেকে এক লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন ডিজেল আমদানি করবে বাংলাদেশ। এর জন্য বাংলাদেশি মুদ্রা টাকায় খরচ হবে এক হাজার ১৩৭ কোটি টাকা। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে ভারতীয় এক সংবাদমাধ্যম।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সীমান্তবিষয়ক ইস্যুতে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে উত্তেজনার ভেতরেই ভারতের নুমালিগড় রিফাইনারি লিমিটেড (এনআরএল) থেকে ১ লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন ডিজেল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি)। রোববার বিপিসির পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ বিষয়ে একটি সিদ্ধান্ত অনুমোদন করা হয়েছে।

কয়েকটি সূত্র জানিয়েছে, এই ডিজেল চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে আমদানি করা হবে এবং এর জন্য বাংলাদেশি মুদ্রা টাকায় খরচ হবে এক হাজার ১৩৭ কোটি টাকা। এ বছর বিপিসির পরিশোধিত জ্বালানি তেলের চাহিদা ৭৪ লাখ মেট্রিক টন। এর মধ্যে ৪৬ লাখ টন ডিজেল, যার ৮০ শতাংশই সরাসরি আমদানি করা হয়ে থাকে। আর বাকি অংশ স্থানীয় শোধনাগার থেকে পাওয়া যায়। মূলত বিপিসি নিয়মিতভাবে ভারতের নুমালিগড় রিফাইনারি লিমিটেড (এনআরএল) থেকে পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করে থাকে। ২০১৬ সালের জানুয়ারি থেকে এই তেল ট্রেনে করে বাংলাদেশে আসছে।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর কারাগারে

সাবেক ডেপুটি গভর্নর সিতাংশু কুমার (এস কে) সুরকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর সিতাংশু কুমার (এস কে) সুরকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ জাকির হোসেন গালিব তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) বিকেলে তাকে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালতে আনা হয়। এ সময় দুদকের উপ-পরিচালক নাজমুল হুসাইন তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। তবে আসামিপক্ষের কোনো আইনজীবী তার জামিন চেয়ে আবেদন করেননি। পরে শুনানি শেষে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

আবেদনে বলা হয়েছে, জ্ঞাত আয়ের বহির্ভূত সম্পদ বা সম্পত্তির মালিক হওয়ার অভিযোগে আসামি ও তার উপর নির্ভরশীল ব্যক্তিদের নামে বা বেনামে অর্জিত যাবতীয় স্থাবর বা অস্থাবর সম্পদ বা সম্পত্তি, দায়-দেনা, আয়ের উৎস ও তা অর্জনের বিস্তারিত বিবরণী দাখিল করার জন্য সম্পদ বিবরণী জারি করা হয়। তিনি গত বছরের ২৭ অক্টোবর নিজ স্বাক্ষরে সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশসহ সম্পদ বিবরণী ফরম গ্রহণ করেন। কিন্তু আদেশ প্রাপ্তির ২১ কার্যদিবসের মধ্যে অর্থাৎ গত ২৫ নভেম্বরের মধ্যে সম্পদ বিবরণী দাখিল না করায় তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৬(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধে মামলাটি রুজু করা হয়েছে।

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সম্পদ বিবরণী দাখিল না করায় এস কে সুর, তার স্ত্রী সুপর্ণা সুর চৌধুরী ও কন্যা নন্দিতা সুর চৌধুরীর বিরুদ্ধে গত ২৩ ডিসেম্বর মামলা দায়ের করে দুদক।

এর আগে আজ (মঙ্গলবার) দুপুরে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গোয়েন্দা পুলিশের সহায়তায় এস কে সুরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এস কে সুর চৌধুরী ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে ডেপুটি গভর্নরের পদ থেকে অবসরে যান। অভিযোগ আছে, এস কে সুর ডেপুটি গভর্নর থাকাকালে আলোচিত এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার হালদারের (পি কে হালদার) ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনায় সহযোগিতা করেছেন ও সুবিধা নিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অপরাধী যেই হোক ছাড় দেওয়া হবে না: ডিবি প্রধান
ভারত থেকে এক হাজার ১৩৭ কোটি টাকার ডিজেল কিনছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর কারাগারে
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে এখন কোনো উত্তেজনা নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
এবার নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে ইবি প্রশাসনের মামলা
‘ভুল ইংরেজি’ বলে ঢাকা মেডিকেলে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
মিথিলার সঙ্গে দূরত্ব, প্রাক্তনকে বুকে নিয়ে সৃজিতের সেলফি
দক্ষিণ আফ্রিকার সোনার খনিতে মৃতদেহের ছড়াছড়ি: অন্তত ১০০ জনের প্রাণহানি
মডেল তিন্নি হত্যা মামলায় খালাস পেলেন জাপার সাবেক এমপি অভি
এস আলমের ২০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক, ৮৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ
নির্বাচন কমিশনে ইউএনডিপি’র প্রতিনিধি দল
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় খালাস পেলেন বাবর, মুক্তিতে বাধা নেই
‘ঘোষণা দিতে ব্যর্থ হলে হাসিনার পতনের মত প্রোক্লেমেশন আদায় করে নেব’
টাঙ্গাইলে ১০ কোটি টাকার বালু ৪৯ লাখে বিক্রি: এসিল্যান্ডের বিরুদ্ধে সুবিধা নেওয়ার অভিযোগ
নিবন্ধন ফিরে পেতে জামায়াতের আপিল শুনানির নতুন তারিখ
নওগাঁয় ডাকাতি শেষে গৃহবধূকে ‍তুলে নিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৭
৩ বছর আগেই স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়েছে জয়ের
মোদির শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে ‘বিতর্ক’, তথ্য প্রকাশে আপত্তি
প্রেমিকের সঙ্গে পালানোর সময় প্রাণ হারালেন প্রেমিকা
সেনাবাহিনীর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, আবেদন করতে পারবেন বিবাহিতরাও