রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নামছে বন্যার পানি, স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতচিহ্ন

ছবি: সংগৃহীত

টানা বৃষ্টি ও ভারত থেকে নেমে আসা ঢলে স্মরণকালের সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যা দেখেছে ফেনী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রামসহ দেশের ৯ জেলার মানুষ। যদিও বন্যা পরিস্থিতির অনেকটাই উন্নতি হয়েছে, নেমে গেছে অধিকাংশ এলাকার পানি, তবুও মানুষের দুর্ভোগ ফুরানোর যেন নাম নেই।

বসতভিটা হারিয়ে খোলা আকাশের নিচে এখনও দিনযাপন করছেন হাজারো মানুষ। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শুরু নদীপাড়ে শুরু হয়েছে ভাঙন। স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতের চিহ্ন। নষ্ট হয়ে গেছে কোটি কোটি টাকার সড়ক, ভেঙে গেছে বন্যা কবলিত এলাকাগুলোর যোগাযোগ ব্যবস্থা।

সাম্প্রতিক বন্যার প্রথম ধাক্কাটা এসে লাগে ফেনীতে। এখন পর্যন্ত বন্যায় জেলাটিতে ২৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। স্বজন হারানোর শোক কাটিয়ে এখন নতুন এক জীবনযুদ্ধে ব্যস্ত জেলার বন্যার্ত মানুষগুলো। ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলার মোমারিজপুর গ্রামের বাসিন্দা তাহেরা বেগম। মেয়ে, নাতিসহ আরও চার সদস্য নিয়ে ছনের ছাদ দেওয়া মাটির একটা ঘরে থাকতেন সত্তরোর্ধ্ব এই নারী। এবারের বন্যা ভাসিয়ে নিয়ে গেছে তার একমাত্র মাথা গোঁজার ঠাঁইটি। দুর্ভোগের কথা বলতে কান্নায় ভেঙে পড়েন তাহেরা বেগম; বলতে থাকেন, ‘ঘরে একটু চাল নাই, চাল যে পাকাবো ওই হাড়ি চুলা কিছুই নাই। আমার ঘরের সব ভাসায় নিয়া গেছে।’

এবারের বন্যায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ জেলাগুলোর মধ্যে অন্যতম নোয়াখালী। দুই সপ্তাহ কেটে গেলেও এখানকার ৫টি উপজেলা জলমগ্ন এখনও। আশ্রয়কেন্দ্রে মানবেতর জীবন কাটছে ঘরহারা মানুষগুলোর। বন্যার কারণে নষ্ট হয়েছে জমির ফসল। অনেক মুরগির খামার বানে ভেসে গেছে। বন্যার পানির কারণে গবাদি পশুর খুরা রোগ দেখা দিতে শুরু করেছে। বন্যার পানি যতো নামছে ততোই স্পষ্ট হয়ে উঠছে ক্ষয়ক্ষতির অসংখ্য চিহ্ন। এই পরিস্থিতি কবে স্বাভাবিক রূপে ফিরবে সেই সদুত্তর নেই কারও কাছে। তবে, জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতায় কিছু স্থানে খাল পরিষ্কারের কাজ করছেন স্থানীয়রা।

এদিকে আরেক ক্ষতিগ্রস্ত জেলা কুমিল্লায় এখনও পানিবন্দি কয়েক লাখ মানুষ। পুনর্বাসন সহায়তার অপেক্ষায় রয়েছেন ক্ষতিগ্রস্তরা। বেশ কিছু এলাকায় দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানির সংকট। জেলার অধিকাংশ সড়কে কংক্রিটের স্তর ভেঙে গেছে। পরিস্থিতি এমন যে সেখানে কোনও অটোরিকশা চলার অবস্থা নেই। আরো খারাপ অবস্থা গ্রামের ভেতরে ছোট অলিগলি ও কাঁচা সড়কগুলোতে। এমন অবস্থায় কুমিল্লার বন্যাপীড়িত অনেক গ্রাম এখনও বলতে গেলে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আছে।

আরিফুর রহমান নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, রাস্তাঘাট একদমই ব্যবহার উপযোগী নাই। তার মধ্যে সন্ধ্যা হলেই রাস্তায় চলতেও ভয় হয়। বন্যায় ছোট-বড় সড়কগুলো যে ক্ষতির মুখে পড়েছে সেগুলো মেরামতে সরকারি, বেসরকারি প্রতিটি পর্যায় থেকে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকায় আছেন মাছের ব্যবসায়ীরাও। কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের বহু মাছ চাষি ও খামারি একদম নিঃস্ব হয়ে গেছেন এবারের বন্যায়।

লক্ষ্মীপুরেও অনেক এলাকা এখনও পানির নিচে। বহু বছরের দখলে খাল-বিল ভরাট হয়ে যাওয়ায়, বন্যার পানি নামতে সময় লাগছে। চরম ভোগান্তিতে রয়েছেন দুর্গত এলাকার বাসিন্দারা।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. কামরুল হাসান বলেন, তারা বিগত ৪০ বছরে এরকম বন্যা দেখেননি। এবারে বন্যা প্রলম্বিত হয়েছে, ক্ষয়ক্ষতিও হয়েছে অনেক। পানি যখন নামতে থাকে তখন অবকাঠামো নষ্ট হওয়া, রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেওয়া স্বাভাবিক। তবে, বন্যা পরবর্তী পুনর্বাসনের কাজ শুরু হয়েছে। সবার আগে সড়কগুলো চলাচলের উপযোগী করাই প্রধান লক্ষ্য।

এদিকে চলতি মাসের শেষদিকে আরেকটি বন্যার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। সিলেট, ময়মনসিংহ ও চট্টগ্রামের পাশাপাশি এ বন্যা গ্রাস করতে পারে উত্তরাঞ্চলকেও। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রাকৃতিক এ দুর্যোগ মোকাবেলায় আগাম প্রস্তুতির পাশাপাশি প্রয়োজন দীর্ঘমেয়াদে অবকাঠামোগত উন্নয়ন।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদ-নদীর পানিসমতল ধীর গতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশের উত্তরাঞ্চলের রংপুর বিভাগের তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদীর পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে। এছাড়া দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের ফেনী, সাঙ্গু, মাতামুহুরি ইত্যাদি নদীর পানি সমতলও বৃদ্ধি পাচ্ছে।

অন্যদিকে সুরমা-কুশিয়ারা নদীর পানি সমতল কমতে দেখা যাচ্ছে, যা আগামী ৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। কমছে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সিলেট বিভাগের সারিগোয়াইন, মনু, খোয়াই এবং পূর্বাঞ্চলের মুহুরি ও গোমতী নদীর পানি সমতল।

Header Ad
Header Ad

ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন

ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন। ছবি: সংগৃহীত

টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলায় নিহত ও আহত হওয়ার ঘটনার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ১১টায় শহরের মুক্তির মোড়ে ওলামা মাশায়েখ, তাবলীগ সাথী ও সর্বস্তরের তৌহিদি জনতার ব্যানারে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে মার্কাস জামে মসজিদের খতিব জামিলুর রহমানের নেতৃত্বে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা ইজতেমায় হামলা ও হতাহতের ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বলেন, ঘুমন্ত অবস্থায় তাবলীগ নামধারী বিপথগামী পথভ্রষ্ট উগ্র সন্ত্রাসী সাদপন্থীরা সন্ত্রাসী কায়দা হামলা চালিয়ে অন্তত চার জনকে হত্যা করে। এছাড়াও অসংখ্য শান্তিপ্রিয় সাধারণ মুসল্লী, ওলামাগণ নৃশংস হামলার শিকার হয়ে গুরুতর অবস্থায় দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে প্রাইভেট কিনে নিয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাই হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার করে শাস্তি ও সাদপন্থিদের সন্ত্রাসী কার্যক্রম বন্ধে সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান। পাশাপাশি মুসলিম উম্মাহর ঐক্য ও শান্তি বজায় রাখতে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানানো হয়।

মানববন্ধনে বিভিন্ন উপজেলা থেকে আসা ১ হাজারের বেশি মুসল্লি উপস্থিত ছিলেন। পরে তারা জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন।

Header Ad
Header Ad

আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়তি চালের দাম, কারসাজিতে কারা?

ফাইল ছবি

বোরো মৌসুমের পর চালের দাম বাড়তে থাকায় ক্রেতাদের আশা ছিল, আমন মৌসুমে দাম কমবে। শুরুতে সেই প্রত্যাশার কিছুটা প্রতিফলনও দেখা গিয়েছিল। আমন মৌসুমের শুরুতে কিছু প্রকারের চালের দাম এক-দুই টাকা পর্যন্ত কমেছিল। তবে, গত সপ্তাহ থেকে দাম বাড়তে শুরু করে, এবং চলতি সপ্তাহে সেই বৃদ্ধির গতি আরও তীব্র হয়েছে।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, চালের দাম বাড়তি প্রবণতা পেয়েছে পাইকারি এবং খুচরা দুই পর্যায়েই। গত দুই সপ্তাহে পাইকারি বাজারে ৫০ কেজির একেকটি বস্তার দাম বেড়েছে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত। এর প্রভাব পড়েছে খুচরা বাজারে, যেখানে মিনিকেট চালের দাম কেজিতে বেড়েছে ৭ থেকে ৮ টাকা এবং মোটা ও মাঝারি চালের দাম বেড়েছে ৪ থেকে ৫ টাকা।

দামের এই বৃদ্ধির জন্য খুচরা বিক্রেতা, পাইকারি ব্যবসায়ী, এবং মিল-মালিকরা একে অপরকে দোষারোপ করছেন। ক্রেতারা পড়েছেন বিপাকে। ব্যবসায়ীদের দাবি, আন্তর্জাতিক বাজারে চালের উঁচু দাম ও ডলারের উচ্চমূল্যের কারণে আমদানি খরচ বাড়ছে, যা বাজারে মূল্যবৃদ্ধির কারণ।

এ বিষয়ে এক ক্রেতা বলেন, আমাদের নির্দিষ্ট মাসিক বাজেট থাকে। হঠাৎ করে কোনো পণ্যের দাম বেড়ে গেলে সেই ঘাটতি পূরণ করা খুবই কঠিন হয়ে পড়ে। তবুও চাল কিনতেই হয়, না খেয়ে তো আর থাকা যায় না।

বাজারে বর্তমানে সবচেয়ে সস্তা চাল গুটিস্বর্ণা, যার দাম বেড়ে প্রতি কেজি ৫২ টাকায় পৌঁছেছে। পাইজাম বিক্রি হচ্ছে ৫৮ টাকায়, আর মিনিকেট মানভেদে ৭২ থেকে ৭৮ টাকায়। নাজিরশাইল চালের দাম কেজিপ্রতি ৭৫ থেকে ৮০ টাকার নিচে নেই। খুচরা ও পাইকারি বিক্রেতারা অভিযোগ করছেন, মিলাররা সিন্ডিকেট করে বাজারে দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে।

এ বিষয়ে এক বিক্রেতা বলেন, মিলে দাম বেড়েছে। তারা চাল দিতে চায় না, অনেকে নতুন অর্ডারও নিচ্ছে না।

ধানের চড়া দামের অজুহাত তুলছেন আড়তদাররা। পাশাপাশি দাম বৃদ্ধির জন্য গুটিকয়েক করপোরেট প্রতিষ্ঠানের কারসাজিকেও দায়ী করছেন তারা। এ বিষয়ে এক আড়তদার গণমাধ্যমকে বলেন, মিলাররা চালের দাম অস্বাভাবিক বাড়িয়ে দিয়েছে। তারা এতটা না বাড়ালেও পারতো। এক-দুইদিনের ব্যবধানে দুইশ থেকে চারশো টাকা দাম বাড়ার ইতিহাস কখনও নেই।

তবে স্থানীয় উৎপাদনে চালের চাহিদা মিটছে না বলে দাবি করেছেন মিল মালিকরা। তারা বলছেন, আমদানি করা চালের বাড়তি দাম এবং ডলারের উচ্চমূল্যের প্রভাব পড়ছে দামে।

বিষয়টি নিয়ে ফরহাদ হোসেন চকদার নামের এক মিল মালিক বলেন, আমদানি করা পণ্য খুব ধীরে দেশে আসছে। তাছাড়া সেগুলোর দামও চড়া। এর প্রভাব দেশের অভ্যন্তরীণ বাজারে পড়েছে। আমদানিতে খরচ কমলে দেশের বাজারেও দাম কমবে।

মোস্তাফিজার রহমান নামের এক আমদানিকারক বলেন, ডলারের দাম বাড়ার ফলে আমাদের আমদানি খরচ বেড়েছে। এজন্য খুচরা পর্যায়ে দাম বেড়েছে। ডলারের দামের লাগাম টানতে পারলে বাজারে স্বস্তি ফিরবে।

Header Ad
Header Ad

গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকচাপায় নারীসহ ২ জন নিহত

ছবি: সংগৃহীত

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে বনফুল হোটেল এলাকা ও সাহেবগঞ্জ ইক্ষু খামার এলাকায় দুটি পৃথক দুর্ঘটনায় এক নারীসহ ২জন নিহত হয়েছেন। রোববার (২২ ডিসেম্বর) সকালে এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রবিবার সকাল সাতটার দিকে গোবিন্দগঞ্জ-দিনাজপুর সড়কের সাহেবগঞ্জ ইক্ষু খামার এলাকায় রাস্তা পারাপারের সময় দিনাজপুরমুখী অজ্ঞাতনামা একটি ট্রাক চাপা দিলে লুকাস মুরমু (৩০) নামের এক ব্যক্তি ঘটনাস্থলেই মারা যায়। নিহত লুকাস গোবিন্দগঞ্জের সাপমারা ইউনিয়নের চামগাড়ী এলাকার হোপনা মুরমু'র পুত্র।

অপর দিকে একই দিন ভোরে শহরের বনফুল হোটেলের পাশে রাস্তা পারাপারের সময় দ্রুতগামী অজ্ঞাতনামা একটি ট্রাক চাপায় অজ্ঞাতনামা (৪০) এক নারী ঘটনাস্থলেই নিহত হয়।

গোবিন্দগঞ্জ হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ মোজাফ্ফর হোসেন দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ঘন কুয়াশার মধ্যে সড়ক পারাপারের সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।পরিবারের দাবির প্রেক্ষিতে লুকাস মুরমু’র লাশ তার স্বজনের কাছে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। অপর দুর্ঘটনায় ওই নারীর মাথা পিষ্ট হওয়ায় তার কোন পরিচয় পাওয়া যায়নি। লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়তি চালের দাম, কারসাজিতে কারা?
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকচাপায় নারীসহ ২ জন নিহত
বুয়েট শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় তিন আসামি ২ দিনের রিমান্ডে
আবারও বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমে বাড়তে পারে শীত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক
সুরের জাদুতে ঢাকার মঞ্চ মাতালেন রাহাত ফতেহ আলী খান
আনিসুল হকের তিন ব্যাংকে ২১ কোটি টাকার সন্ধান পেয়েছে দুদক
নরসিংদীতে ছাত্রদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশের বিষয়ে নিশ্চিত নয় ট্রাইব্যুনাল
ভারতের কাছে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
এক দশক পর ফিরলো ‘আমার দেশ’ পত্রিকা
৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচার: হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু দুদকের
ইয়েমেনে হুথিদের লক্ষ্যবস্তুতে মার্কিন বিমান হামলা
লোকসানের মিথ্যা গল্প শোনাচ্ছে ব্রিডার ফার্মগুলো
একজন ঢাকা অন্যজন কলকাতায় সংসার ভাঙছে মিথিলার
আইনজীবী আলিফ হত্যা: তদন্ত কমিটির সব সদস্যের পদত্যাগ
যে কোন সময় বাংলাদেশের পাশে নতুন দেশ
গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রীর মৃত্যু
বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না: ড. ইউনূস