সোমবার, ৭ এপ্রিল ২০২৫ | ২৪ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

নামছে বন্যার পানি, স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতচিহ্ন

ছবি: সংগৃহীত

টানা বৃষ্টি ও ভারত থেকে নেমে আসা ঢলে স্মরণকালের সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যা দেখেছে ফেনী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রামসহ দেশের ৯ জেলার মানুষ। যদিও বন্যা পরিস্থিতির অনেকটাই উন্নতি হয়েছে, নেমে গেছে অধিকাংশ এলাকার পানি, তবুও মানুষের দুর্ভোগ ফুরানোর যেন নাম নেই।

বসতভিটা হারিয়ে খোলা আকাশের নিচে এখনও দিনযাপন করছেন হাজারো মানুষ। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শুরু নদীপাড়ে শুরু হয়েছে ভাঙন। স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতের চিহ্ন। নষ্ট হয়ে গেছে কোটি কোটি টাকার সড়ক, ভেঙে গেছে বন্যা কবলিত এলাকাগুলোর যোগাযোগ ব্যবস্থা।

সাম্প্রতিক বন্যার প্রথম ধাক্কাটা এসে লাগে ফেনীতে। এখন পর্যন্ত বন্যায় জেলাটিতে ২৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। স্বজন হারানোর শোক কাটিয়ে এখন নতুন এক জীবনযুদ্ধে ব্যস্ত জেলার বন্যার্ত মানুষগুলো। ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলার মোমারিজপুর গ্রামের বাসিন্দা তাহেরা বেগম। মেয়ে, নাতিসহ আরও চার সদস্য নিয়ে ছনের ছাদ দেওয়া মাটির একটা ঘরে থাকতেন সত্তরোর্ধ্ব এই নারী। এবারের বন্যা ভাসিয়ে নিয়ে গেছে তার একমাত্র মাথা গোঁজার ঠাঁইটি। দুর্ভোগের কথা বলতে কান্নায় ভেঙে পড়েন তাহেরা বেগম; বলতে থাকেন, ‘ঘরে একটু চাল নাই, চাল যে পাকাবো ওই হাড়ি চুলা কিছুই নাই। আমার ঘরের সব ভাসায় নিয়া গেছে।’

এবারের বন্যায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ জেলাগুলোর মধ্যে অন্যতম নোয়াখালী। দুই সপ্তাহ কেটে গেলেও এখানকার ৫টি উপজেলা জলমগ্ন এখনও। আশ্রয়কেন্দ্রে মানবেতর জীবন কাটছে ঘরহারা মানুষগুলোর। বন্যার কারণে নষ্ট হয়েছে জমির ফসল। অনেক মুরগির খামার বানে ভেসে গেছে। বন্যার পানির কারণে গবাদি পশুর খুরা রোগ দেখা দিতে শুরু করেছে। বন্যার পানি যতো নামছে ততোই স্পষ্ট হয়ে উঠছে ক্ষয়ক্ষতির অসংখ্য চিহ্ন। এই পরিস্থিতি কবে স্বাভাবিক রূপে ফিরবে সেই সদুত্তর নেই কারও কাছে। তবে, জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতায় কিছু স্থানে খাল পরিষ্কারের কাজ করছেন স্থানীয়রা।

এদিকে আরেক ক্ষতিগ্রস্ত জেলা কুমিল্লায় এখনও পানিবন্দি কয়েক লাখ মানুষ। পুনর্বাসন সহায়তার অপেক্ষায় রয়েছেন ক্ষতিগ্রস্তরা। বেশ কিছু এলাকায় দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানির সংকট। জেলার অধিকাংশ সড়কে কংক্রিটের স্তর ভেঙে গেছে। পরিস্থিতি এমন যে সেখানে কোনও অটোরিকশা চলার অবস্থা নেই। আরো খারাপ অবস্থা গ্রামের ভেতরে ছোট অলিগলি ও কাঁচা সড়কগুলোতে। এমন অবস্থায় কুমিল্লার বন্যাপীড়িত অনেক গ্রাম এখনও বলতে গেলে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আছে।

আরিফুর রহমান নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, রাস্তাঘাট একদমই ব্যবহার উপযোগী নাই। তার মধ্যে সন্ধ্যা হলেই রাস্তায় চলতেও ভয় হয়। বন্যায় ছোট-বড় সড়কগুলো যে ক্ষতির মুখে পড়েছে সেগুলো মেরামতে সরকারি, বেসরকারি প্রতিটি পর্যায় থেকে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকায় আছেন মাছের ব্যবসায়ীরাও। কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের বহু মাছ চাষি ও খামারি একদম নিঃস্ব হয়ে গেছেন এবারের বন্যায়।

লক্ষ্মীপুরেও অনেক এলাকা এখনও পানির নিচে। বহু বছরের দখলে খাল-বিল ভরাট হয়ে যাওয়ায়, বন্যার পানি নামতে সময় লাগছে। চরম ভোগান্তিতে রয়েছেন দুর্গত এলাকার বাসিন্দারা।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. কামরুল হাসান বলেন, তারা বিগত ৪০ বছরে এরকম বন্যা দেখেননি। এবারে বন্যা প্রলম্বিত হয়েছে, ক্ষয়ক্ষতিও হয়েছে অনেক। পানি যখন নামতে থাকে তখন অবকাঠামো নষ্ট হওয়া, রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেওয়া স্বাভাবিক। তবে, বন্যা পরবর্তী পুনর্বাসনের কাজ শুরু হয়েছে। সবার আগে সড়কগুলো চলাচলের উপযোগী করাই প্রধান লক্ষ্য।

এদিকে চলতি মাসের শেষদিকে আরেকটি বন্যার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। সিলেট, ময়মনসিংহ ও চট্টগ্রামের পাশাপাশি এ বন্যা গ্রাস করতে পারে উত্তরাঞ্চলকেও। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রাকৃতিক এ দুর্যোগ মোকাবেলায় আগাম প্রস্তুতির পাশাপাশি প্রয়োজন দীর্ঘমেয়াদে অবকাঠামোগত উন্নয়ন।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদ-নদীর পানিসমতল ধীর গতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশের উত্তরাঞ্চলের রংপুর বিভাগের তিস্তা, ধরলা ও দুধকুমার নদীর পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে। এছাড়া দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের ফেনী, সাঙ্গু, মাতামুহুরি ইত্যাদি নদীর পানি সমতলও বৃদ্ধি পাচ্ছে।

অন্যদিকে সুরমা-কুশিয়ারা নদীর পানি সমতল কমতে দেখা যাচ্ছে, যা আগামী ৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। কমছে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সিলেট বিভাগের সারিগোয়াইন, মনু, খোয়াই এবং পূর্বাঞ্চলের মুহুরি ও গোমতী নদীর পানি সমতল।

Header Ad
Header Ad

নতুন শুল্ক প্রস্তাব স্থগিত করতে ট্রাম্পকে প্রধান উপদেষ্টার চিঠি

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে তিন মাসের জন্য শুল্ক স্থগিত রাখার অনুরোধ জানিয়ে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সোমবার (৭ এপ্রিল) এ তথ্য নিশ্চিত করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

প্রেস সচিব বলেন, ট্রাম্প বরাবর লেখা চিঠিতে ইতোমধ্যে সই করেছেন প্রধান উপদেষ্টা। খুব দ্রুত চিঠি যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছে যাবে। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের যারা ট্রেড দেখেন তাদের কাছে অর্থ উপদেষ্টা আরও একটা চিঠি দেবেন বলেও জানান তিনি।

প্রেস উইং জানায়, চিঠিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস তিন মাসের জন্য বাংলাদেশের ওপর মার্কিন পারস্পরিক শুল্ক ব্যবস্থার প্রয়োগ স্থগিত রাখার জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে অনুরোধ করেছেন। যাতে করে অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশে মার্কিন রপ্তানি উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধির উদ্যোগটি সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়ন করতে পারে।

চিঠিতে ড. ইউনূস উল্লেখ করেন, আমরাই প্রথম দেশ যারা এ ধরনের সক্রিয় উদ্যোগ নিয়েছি। এ ছাড়া ফেব্রুয়ারিতে উচ্চ প্রতিনিধি ড. খলিলুর রহমানের ওয়াশিংটন ডিসি সফরের কথা চিঠিতে উল্লেখ করেছেন। তখন থেকেই বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ চিহ্নিত করার জন্য নিবিড়ভাবে কাজ করে আসছে।

চিঠিতে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস আমদানির জন্য দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ। এ ছাড়া বাংলাদেশ যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে তার মূল লক্ষ্য হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা, গম, ভুট্টা এবং সয়াবিনের মতো কৃষি পণ্যের আমদানি উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করা। যার ফলে মার্কিন কৃষকদের সুবিধা প্রদান করবে।

প্রেস উইং জানায়, দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলে বেশিরভাগ মার্কিন রপ্তানির ওপর বাংলাদেশের শুল্ক সর্বনিম্ন। চিঠিতে প্রধান উপদেষ্টা ইঙ্গিত দিয়েছেন, মার্কিন পণ্যের ওপর আরও শুল্ক হ্রাস করা হচ্ছে, যার মধ্যে গ্যাস টারবাইন, সেমিকন্ডাক্টর এবং চিকিৎসা সরঞ্জামের মতো শীর্ষ মার্কিন রপ্তানি পণ্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

প্রেস উইং আরও জানায়, ড. ইউনূস প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে আশ্বস্ত করেছেন, তার বাণিজ্য এজেন্ডাকে সম্পূর্ণরূপে সমর্থন করার জন্য বাংলাদেশ প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। এ ছাড়াও বাংলাদেশের পদক্ষেপের বিষয়ে বিস্তারিত বিবরণসহ বাণিজ্য উপদেষ্টা শিগগিরই মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধির কাছে একটি চিঠি পাঠাবেন।

Header Ad
Header Ad

ঢাকায় মার্কিন নাগরিকদের জন্য চলাচলে সতর্কতা জারি

ছবি: সংগৃহীত

গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে দেশে চলমান বিক্ষোভের প্রেক্ষিতে ঢাকায় অবস্থানরত মার্কিন নাগরিকদের জন্য সতর্কতা জারি করা হয়েছে। সোমবার (৭ এপ্রিল) গুলশানে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস এই সতর্কতা জানিয়ে এক বিবৃতি প্রকাশ করেছে।

বিবৃতিতে মার্কিন দূতাবাস জানায়, গাজা সংঘাতের প্রতিক্রিয়ায় সোমবার ঢাকাসহ সারাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করবে, যা পরে বড় একটি গণবিক্ষোভে পরিণত হতে পারে। এতে যানজটের সমস্যা বাড়বে এবং দূতাবাসের কাছে প্রতিবাদ আন্দোলন হতে পারে। এই পরিস্থিতিতে মার্কিন নাগরিকদের চলাচলে সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে।

দূতাবাস আরও জানায়, যদিও বিক্ষোভগুলো শান্তিপূর্ণ হতে পারে, তবে তা সংঘর্ষে এবং সহিংসতায় রূপ নিতে পারে। তাই মার্কিন নাগরিকদের বড় সমাবেশ এবং বিক্ষোভ থেকে দূরে থাকতে, এবং যেকোনো জনসমাগমের আশপাশে চলাচলে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়। তারা আরও বলে, নাগরিকদের উচিত তাদের নিরাপত্তা পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনা করা এবং স্থানীয় পরিবেশ ও সংবাদমাধ্যম থেকে হালনাগাদ তথ্য গ্রহণ করা।

এছাড়া, দূতাবাস মার্কিন নাগরিকদের জরুরি যোগাযোগের জন্য চার্জযুক্ত মোবাইল ফোন বহন করার পরামর্শ দিয়েছে এবং জনসমাগম ও বিক্ষোভ থেকে বেঁচে চলার জন্য সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ইসরায়েলি বর্বরতা ও গণহত্যার নিন্দা জানালো কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়

ছবি: সংগৃহীত

গাজায় ইসরায়েলি বাহিনী কর্তৃক সংঘটিত চলমান গণহত্যার বিরুদ্ধে গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) প্রশাসন। সোমবার (৭ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মোহাম্মদ এমদাদুল হক স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই নিন্দা জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইসরায়েলি ডিফেন্স ফোর্স (আইডিএফ) কর্তৃক গাজার নিরীহ নারী ও শিশুসহ বেসামরিক মানুষের ওপর অবিরাম হামলা, গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো ধ্বংস এবং ঘরবাড়ি, হাসপাতাল ও স্কুলে পরিকল্পিতভাবে আঘাত হানা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার ও মানবতাবিরোধী আইন লঙ্ঘনের সামিল। নিরীহ মানুষ হত্যা, পরিবার উচ্ছেদ এবং শিশুদের এতিম করে তোলার মতো অমানবিক ঘটনা অবিলম্বে বন্ধ হওয়া উচিত।

বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আরও জানান, এসব কর্মকাণ্ড জেনেভা কনভেনশনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন, যেখানে যুদ্ধাবস্থায় বেসামরিক জনগণ ও অবকাঠামোর ওপর হামলা নিষিদ্ধ। প্রতিটি প্রাণহানি, প্রতিটি শিশু এতিম হওয়া এবং প্রতিটি পরিবারের উদ্বাস্তু হওয়া—এগুলোই সংকট সমাধানে বিশ্বব্যাপী জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানাই।

এছাড়া বিজ্ঞপ্তিতে জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ বিশ্বের শান্তিকামী দেশগুলোকে অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান এবং দোষীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় ব্যবস্থা গ্রহণ এবং নিষেধাজ্ঞা আরোপের অনুরোধ জানানো হয়।

শান্তি, ন্যায় ও মানবিক মূল্যবোধে অটল থাকা প্রতিষ্ঠান হিসেবে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ফিলিস্তিনের জনগণের পাশে থাকার ঘোষণা দিয়েছে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এবং ফিলিস্তিনের পাশে থামা ও স্বাধীনতা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আশাবাদ ব্যক্ত করেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নতুন শুল্ক প্রস্তাব স্থগিত করতে ট্রাম্পকে প্রধান উপদেষ্টার চিঠি
ঢাকায় মার্কিন নাগরিকদের জন্য চলাচলে সতর্কতা জারি
ইসরায়েলি বর্বরতা ও গণহত্যার নিন্দা জানালো কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে অন্নপূর্ণা–১ জয় করলেন বাবর আলী
বৈশাখে যারা ইলিশ কিনে খাবেন তারা আইনের লঙ্ঘন করবেন: উপদেষ্টা ফরিদা
ঢাকা-রংপুর ৪ লেন প্রকল্পে পলাশবাড়ীতে এক জমি দুইবার বিক্রি, গাইবান্ধা ডিসি অফিসের কর্মকর্তাদের যোগসাজশে ১৫ কোটি টাকার অধিক লুটপাটের চেষ্টা
ফিলিস্তিনের পতাকা ওড়ানোয় ভারতে বিদ্যুৎ বিভাগের 'মুসলিম কর্মী' বরখাস্ত
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে বেনাপোল ও শার্শায় বিক্ষোভ মিছিল
গাজার কর্মসূচি নিয়ে হুমকি, চাকরি হারালেন ড্যাফোডিলের সেই শিক্ষিকা
নওগাঁয় নিজ বাড়ি থেকে ভাই-বোনের মরদেহ উদ্ধার
ইসরায়েলি বর্বরতার প্রতিবাদে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার আইসিসিতে পাঠানোর কথা ভাবছে সরকার: প্রেস সচিব
ইসরাইলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে সারাদেশে চলছে ‘নো ওয়ার্ক নো ক্লাস’ কর্মসূচি
যুদ্ধের মাঝে ট্রাম্পের সাথে বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রে ছুটলেন নেতানিয়াহু
রাজশাহীতে ট্রাক-বাসের সংঘর্ষে নিহত তিন, আহত অর্ধশত
পুরান ঢাকায় নাজিমউদ্দিন রোডে আগুন, নিহত ১
ইসরাইলি বসতিতে হামাসের মুহুর্মুহু রকেট হামলা (ভিডিও)
আমরা গাজায় আরও তীব্র হামলা চালাব: ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নওগাঁয় আকাশ থেকে পড়ল বিরল আকৃতির শীলা, আতঙ্কিত এলাকাবাসী
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে সারাদেশে ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচির ডাক