সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ | ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সরকারি আবাসনে থাকা পরিবারগুলোর মানবেতর জীবনযাপন

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের গোরকমন্ডল এলাকায় ২০০২ সালে নির্মিত হয় সরকারি আবাসন প্রকল্প। এরপর সেখানে বসবাসের সুযোগ পান ২৫০ ভূমিহীন পরিবার। সরকারি আবাসনে পাঁচ থেকে ছয় বছর ২৫০ ভূমিহীন পরিবার তাদের পরিবার-পরিজন নিয়ে ভালোভাবে কাঁটান। এরপর আস্তে আস্তে সরকারি আবাসনটির ঘরগুলো বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়ে। সরকারিভাবে আবাসনটি সংস্কারের উদ্যোগ না নেওয়ায় চরম দুর্ভোগ সহ্য করতে না পাড়ায় গত ৫ বছরের মধ্যে প্রায় দুই শতাধিক পরিবার সরকারি আবাসন ছেড়ে অন্য জায়গায় চলে যান। বর্তমানে আবাসনে থাকা ৫০ থেকে ৬০টি পরিবারের অন্য কোথাও বসবাসের সুযোগ না থাকায় পরিবার-পরিজন নিয়ে চরম দূর্ভোগের মধ্যে কষ্টের জীবনযাপন করছে।

গোরকমন্ডল আবাসন ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের গোরকমন্ডল এলাকার ভূমিহীন ও গৃহহীন ছিন্নমূল পরিবারের জন্য ২০০২ সালে আবাসন, আশ্রয়ণ ও গুচ্ছগ্রাম প্রকল্প হাতে নেয় সরকার। খাত জমির ওপর থাকার ঘর নির্মাণ করে সুফলভোগীদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তাদের জীবনমান উন্নয়নের জন্য বহুমূখী প্রকল্প হাতে নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হলেও কিছুদিন পরে তা আর আলোর মুখ দেখেনি। বর্তমানে বর্ষা মৌসুম না হলেও শীত মৌসুমে তীব্র ঠান্ডা ও হিমেল হাওয়া এবং শিশির বিন্দু ঘরে প্রবেশ করায় কষ্টের জীবন কাঁটছে সরকারি আবাসনে। আবাসনের প্রতিটি ঘরের চাল ও টিনের ব্যাড়ায় বড় বড় ছিদ্র হয়েছে। প্রতিটি রুমে বৃষ্টির পানির মতো শিশির বিন্দু পড়ে বিছানাপত্র ও আসবাবপত্রসহ প্রয়োজনীয় জিনিস নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বর্ষাকালে এ দুর্ভোগ আরও বাড়ে।

প্রায় ১৮ থেকে ১৯ বছর আগে নির্মাণ করা এসব ঘর সংস্কার না করায় টিনের ছাউনি ফুটো হয়ে গেছে। ফলে সামন্য বৃষ্টি হলে ঘরের ভিতর পানি পড়ে। কেউ কেউ বৃষ্টির হাত থেকে রক্ষা পেতে টিনের ওপর পলিথিন দিয়ে রেখেছেন। প্রতিটি পরিবারের জন্য একটি টিউবওয়েল ও একটি টয়লেট নির্মাণ করা হলেও সংস্কারের অভাবে তা ব্যবহারের জন্য অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। বাধ্য হয়ে কেউ কেউ পলিথিনের বেড়া দিয়ে ঘিরে কাঁচা টয়লেট বানিয়ে তা ব্যবহার করছেন। ফলে তাদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি হুমকির মুখে। শত কষ্টের পরেও এখানকার ভূমিহীন পরিবারগুলো দিনের পর দিন নিরুপায় হয়ে দিন কাটাঁচ্ছেন। যেন দেখার কেউ নেই। একই চিত্র উপজেলার চরগোরকমন্ডল, শিমুলবাড়ী, কাশিপুর ও ফুলবাড়ীর ফুলসাগড়ের আবাসনগুলো।

আবাসনে থাকা আছমা বেওয়া (৪৫) জানান, ৫ বছর আগে আমার স্বামী ১ মেয়ে ও ১ ছেলে রেখে মারা যান। অনেক কষ্টে মানুষের বাড়িতে কাজ-কাম করে দুই সন্তানকে মানুষ করেছি। অভাবের কারণে ছেলে-মেয়েকে পড়াশুনা করাতে পারিনি। কোন রকমেই মেয়েটার বিয়ে দিয়েছি। এখন ছোট ছেলেটাকে নিয়ে এই ভাঙ্গা আবাসনেই কোনো রকমে খেয়ে-না খেয়ে বেঁচে আছি। স্বামীর মারা যাওয়ার ৫ বছরও জোটেনি বিধবা ভাতা। ছেলেটা চায়ের দোকানে থেকে ১৫০ টাকা আয় করেন। আমিও মাঝেমধ্যে মানুষের বাড়িতে কাজ-কাম চলছে জোড়াতালির সংসার।

মন্টু বিশ্বাস (৬৫) ও দ্বিনেশ চন্দ্র রায় (৫৫) বলেন,আমাদের থাকার কোন জমিজমা নেই। তাই সরকারি ভাবে এই আবাসনে থাকার সুযোগ মেলে। আবাসনটি নির্মানের প্রায় ১৯ বছর হয়েছে। এখন কোন ভাবেই থাকার উপযোগী নয়। নেই টয়লেট ,টিউবওয়েল বেড়াচাটি সব কিছুই নষ্ট হয়েছে। গত ৫ থেকে ৭ বছরে অধিকাংশ পরিবার আবাসন থেকে চলে গেছে। আমাদের কোথাও কোন থাকার ব্যবস্থা না থাকায় পলিথিন দিয়ে শত কষ্টের মাঝেও এখানেই পড়ে আছি। আমরা সরকারের কাছে ভাঙ্গা চুড়া আবাসনটির সংস্কারের জন্য সরকারের কাছে জোড় দাবী জানাচ্ছি।

গোরকমন্ডল আবাসনের সভাপতি আব্দুল মোন্নাফ জানান, আজ থেকে ১০ বছর ধরে আবাসনটি সংস্কারের জন্য স্থানীয় চেয়ারম্যান-মেম্বার ও উপজেলা প্রশাসনের যোগযোগ করেছি। প্রতিশ্রুতি দিলেও সংস্কারের কোনো উদ্যোগ নেয়নি। বর্তমানে আবাসনের ঘরগুলো অবস্থা খুবই খারাপ। প্রতিটি টিনের চাল ফুটো হয়েছে। টয়লেটের ঘরগুলোর টিনও পঁচে গেছে। বাধ্য হয়ে বৃষ্টি ও শীত থেকে রক্ষা পেতে কোনো রকমেই টিনের চালে পলিথিন ও পলিথিনের বেড়া দিয়ে ঘিরে কাঁচা টয়লেট বানিয়ে তা ব্যবহার করছি। ফলে আমাদের আবাসনবাসী স্বাস্থ্য ঝুঁকি হুমকির মুখে। কষ্ট সহ্য করতে না পেরে গত ৫ থেকে ৬ বছর প্রায় দুই শতাধিক পরিবার চলে যান। আমরা সেই কাল থেকে আজও ৫০ থেকে ৬০ পরিবার জোড়াতালি দিয়ে কষ্টে জীবন পার করছি। তিনি দ্রুত এই আবাসনটি সংস্কারের জন্য সরকারের আকুল আবেদন জানিয়েছেন।

নাওডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাছেন আলী জানান, আবাসনের অবস্থা খুবই খারাপ। অনেক কষ্টে পরিবারগুলো বসবাস করছে। এলজিডি ও ত্রাণ অফিসসহ উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে আবাসনটি সংস্কারের জন্য লিখিত আবেদন জানানো হবে।

ফুলবাড়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) সুমন দাস জানান, আশ্রয়ন প্রকল্পগুলো যে সকল উপকারভোগী বসবাস করছেন তাদের সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে এ পর্যন্ত সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছেন। ভবিষ্যতেও নিবেন। বরাদ্দ পাওয়ার সাথে যেগুলো দেখভাল করার দরকার সেগুলো আমরা দেখবো। কেউ যদি নিতান্তই খুব বিপর্যস্ত অবস্থায় থাকে তাহলে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে আমরা তাদের বিপর্যস্ত ও দুর্যোগ কাটিয়ে উঠার জন্য সহায়ক ভূমিকা রাখার আপ্রাণ চেষ্টা করব।

অসিআর/এসআইএইচ 


 

Header Ad

মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের মামলায় এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই রায়ে আদালত আসামিকে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও ছয় মাস সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন।

রোববার (২৪ নভেম্বর) চট্টগ্রাম নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক ফেরদৌস আরা এ রায় দেন বলে জানিয়েছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী কফিল উদ্দিন।

দণ্ডিত মোস্তাফিজুর রহমান বাবু (২৬) ময়মনসিংহ জেলার ফুলপুর থানার বাঘেরকান্দা এলাকার বাসিন্দা।

মামলার নথি পর্যালোচনা করে জানা যায়, ২০১৯ সালের অক্টোবর মাসে নগরীর পাঁচলাইশ থানার মাদ্রাসাতুল মদিনায় হেফজ বিভাগের এক শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়ন করেন অভিযুক্ত বাবু। তিনি ওই মাদ্রাসায় বাবুর্চির কাজ করতেন। এ ঘটনায় এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর বাবা আসামি বাবুর বিরুদ্ধে পাঁচলাইশ থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। মামলায় ওই মাদ্রাসার দুই শিক্ষককেও অভিযুক্ত করেন ভিকটিম শিক্ষার্থীর বাবা।

পুলিশ মামলার তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। ২০২০ সালের ১১ নভেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। আট জন সাক্ষীর সাক্ষ্য নিয়ে আদালত এ রায় দেন। নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ায় মাদ্রাসার দুই শিক্ষককে খালাস দিয়েছেন আদালত।

আদালতের বেঞ্চ সহকারী কফিল উদ্দিন জানান, মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত আসামি মোস্তাফিজুর রহমান বাবুকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন। একই রায়ে আদালত আসামিকে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি বাবু আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তাকে সাজা পরোয়ানা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

Header Ad

বিগ ব্যাশ খেলার অনুমতি পেলেন রিশাদ

ছবি: সংগৃহীত

সুখবরটা এসেছিল গত সেপ্টেম্বরেই। গেল সেপ্টেম্বরে অস্ট্রেলিয়ার ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট বিগ ব্যাশে ডাক পেয়েছেন রিশাদ হোসেন। এই লেগ স্পিনারকে দলে নিয়েছে হোবার্ট হ্যারিকেন্স। তবে দলে ডাক পাওয়ার পর থেকেই শঙ্কা ছিল রিশাদের খেলা নিয়ে। তবে সুখবর মিলেছে রিশাদের। আগামী ২১ ডিসেম্বর থেকে ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত হোবার্টে খেলার অনাপত্তিপত্র পেয়েছেন তিনি।

বিগ ব্যাশে ডাক পাওয়ার পর থেকেই শঙ্কা ছিল রিশাদ হোসেনের খেলা নিয়ে। মূলত জাতীয় দলের ব্যস্ত সূচি এবং বিপিএলের কারণে রিশাদের বিগ ব্যাশে খেলা নিয়ে তৈরি হয়েছিল শঙ্কা। তবে সেই শঙ্কা এখন আর নেই। ২১ ডিসেম্বর থেকে ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত হোবার্টে খেলার অনাপত্তিপত্র পেয়েছেন এই ক্রিকেটার।

বিগ ব্যাশ থেকে ফিরে ২৯ ডিসেম্বরই ফরচুন বরিশালে যোগ দেবেন রিশাদ। তবে এর আগে বিগ ব্যাশে দুটি ম্যাচ খেলার সুযোগ থাকছে রিশাদ হোসেনের সামনে। আগামী ১৫ ডিসেম্বর থেকে ২৭ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে এই টুর্নামেন্ট।

বিগ ব্যাশে রিশাদের দলে রয়েছে বড় বড় তারকা ক্রিকেটাররা। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে বিশ্বকাপ জেতা ম্যাথু ওয়েড ও টিম ডেভিড এই দুজনকে সতীর্থ হিসেবে পাচ্ছেন রিশাদ। এছাড়া অস্ট্রেলিয়া জাতীয় দলের নিয়মিত মুখ ন্যাথান এলিস ও বেন ম্যাকডারমটকেও তিনি পাবেন সতীর্থ হিসেবে।

বিগ ব্যাশে কোচ হিসেবে রিশাদ পাবেন জেফ ভনকে। অস্ট্রেলিয়ার তাসমানিয়া রাজ্যের দলটির হেড অব স্ট্র্যাটেজির দায়িত্ব পালন করবেন তাসমানিয়ার সবচেয়ে বিখ্যাত ক্রিকেটার রিকি পন্টিং।

Header Ad

শাকিব খানের সঙ্গে আইটেম গানে নুসরাত

ছবি: সংগৃহীত

আসছে ঈদে ‘বরবাদ’ হবেন শাকিবিয়ানরা। এটাই যেন পণ তাদের । পরিচালক মেহেদী হাসান হৃদয়ও তাদের মনোবাসনা পূরণ করতে প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন। ইতোমধ্যেই ভারতে কয়েকধাপে এই সিনেমার শুটিং সম্পন্ন হয়েছে। যেখানে অংশ নিয়েছেন শাকিব খান নিজেও।

২০২৫ সালের ঈদকে সামনে রেখে নির্মাণ হচ্ছে ঢাকাই সিনেমার সুপারস্টার শাকিব খানের বিগ বাজেটের চলচ্চিত্র ‘বরবাদ’। বরবাদে শাকিবের বিপরীতে দেখা যাবে ওপার বাংলার ইধিকা পালকে, সে খবর অবশ্য আগেই প্রকাশ হয়েছে। তবে নতুন খবর হচ্ছে, এই ছবিতে দেখা মিলবে কলকাতার আরেক অভিনেত্রী নুসরাত জাহানের।

ইতোমধ্যেই মুম্বাইতে গানটির শুটিং সম্পন্ন হয়েছে। ভারতীয় একটি ইউটিউব চ্যানেলে ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে বিষয়টি জানিয়েছেন নুসরাত নিজেই।

বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিজেই জানিয়েছেন নুসরাত। তার কথায়, ‘একটা ভালো গানে পারফর্ম করার অভিজ্ঞতা সবসময় ভালো হয়। শাকিব খানের সঙ্গে এটা আমার দ্বিতীয় কাজ। এখনই সবকিছু বলতে চাচ্ছি না। গানটির মুক্তির জন্য শুধু অপেক্ষা করছি।’

এর আগে যৌথ প্রযোজনার ‘নাকাব’ সিনেমায় শাকিব খানের সঙ্গে জুটি বেঁধেছিলেন অভিনেত্রী নুসরাত।

‘বরবাদে’র মাধ্যমে শাকিবের সঙ্গে ফের জুটি বাঁধছেন পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পাল। এছাড়া দুই বাংলার ডাকসাইটে শিল্পীরা থাকবেন বলে জানিয়েছেন পরিচালক। ডিসেম্বরর দ্বিতীয় লটের শুটিং শুরু হবে বলে জানা গেছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
বিগ ব্যাশ খেলার অনুমতি পেলেন রিশাদ
শাকিব খানের সঙ্গে আইটেম গানে নুসরাত
রাজধানীর মোল্লা কলেজে হামলা-ভাঙচুর, শিক্ষার্থীদের দখলে সড়ক
ওয়ানডে সিরিজেও অনিশ্চিত মুশফিক
জানুয়ারিতে আসছে ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দল
বছরে দুইবারের বেশি বিদেশ যেতে পারবেন না চিকিৎসকরা
বুবলীকে টয়লেট দিবসের শুভেচ্ছা অপুর
কেজি দরে বিক্রি হওয়া ভাস্কর্যটি মুক্তিযোদ্ধার নয়, আওয়ামী লীগের অপপ্রচার
ফলোঅন এড়িয়ে ১৮১ রানে পিছিয়ে বাংলাদেশ
অটোরিকশা চলাচলে আপিল করবে সরকার
পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৩৫ ফিলিস্তিনি
ভারতে যৌন ব্যবসায় বাধ্য করা হচ্ছে বাংলাদেশি তরুণীদের
ব্রাজিলকে ২-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট পেল আর্জেন্টিনা
আওয়ামী লীগের ২ সাবেক সংসদ সদস্যের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন
পলাশবাড়ীতে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলিসহ যুবক গ্রেফতার
আইপিএল মেগা নিলাম সর্বশেষ: কোন দলে কোন ক্রিকেটার?
রেকর্ড এডিট দাবি, দশ লাখ টাকার চেক নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেতা
পাকিস্তানে শিয়া-সুন্নি সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৮২