সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ | ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দেবীদ্বারে নৌকার অফিসে স্বতন্ত্র প্রার্থীর হামলা, গ্রেপ্তার ২

দেবীদ্বারে ইউপি নির্বাচনে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী (বর্তমান চেয়ারম্যান) মো. মহিউদ্দিন মিঠুর নেতৃত্বে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. জসীম উদ্দিনের নির্বাচনী অফিসে ঢুকে নেতা-কর্মীদের উপর হামলা ও অফিস ভাংচুরের অভিযোগ পাওয়া গেছে।

ওই ঘটনায় নৌকা প্রতীকের সমন্বয়ক মো. ওমর ফারুক বাদি হয়ে ধামতী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মো. সাদেকুর রহমান সরকারসহ ১২জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা ৩০/৩৫ জনকে অভিযুক্ত করে থানায় একটি অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

শনিবার দিবাগত রাত ৯টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত উপজেলার ১৩নং ধামতী ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের ধামতী গ্রামের রহমান ফকিরের মাজার সংলগ্ন নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. জসীম উদ্দিনের নির্বাচনী কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।

হামলায় অন্ত:ত ১৫/১৬ জন আহত হয়েছে, আহতদের মধ্যে নৌকা প্রতীকের ৬ সমর্থক গুরুতর আহত ধামতী গ্রামের ইব্রাহীম, মনির হোসেন (৩৩) ও ধামতী আন্দিরপাড় এলাকার শিল্পী আক্তার, মো. রাজীব, নুরুজ্জামানকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে রাতেই নৌকা প্রতীকের সমর্থক দুলাল ও আনারস প্রতীকের সমর্থক রুবেল আহমেদকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। পরে তাদের ভ্রাম্যমাণ আদালতে হাজির করলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ও দেবীদ্বার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আশিক-উন-নবী তালুকদার আচরণ বিধি ভঙ্গের দায়ে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. জসিম উদ্দিনকে ৫০ হাজার ও আনারস প্রতীকের মো. মহিউদ্দিন মিঠুকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করে আটক দু’জনকে ছেড়ে দেন। রাতের ওই ঘটনায় দুই প্রতিদ্বন্দ্বি চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।

রাত সোয়া ১টায় সেল ফোনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. জসীম উদ্দিন বলেন, রাত ১১টায় আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী (বর্তমান চেয়ারম্যান) মহিউদ্দিন মিঠু এবং সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সাদেকুর রহমান সরকারের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী নৌকা প্রতীক ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করতে করতে রাম দা’ রড, লাঠিসহ বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে নৌকা প্রতীকের কার্যলয়ে হামলা, ভাংচুর চালায়। এসময় আমার কমপক্ষে ১৫/১৬ জন নেতা-কর্মী আহত হয়েছে। পরবর্তীতে রাত সাড়ে ১১টায় মিঠু ও তার ক্যাডার বাহিনীসহ দেবীদ্বার থানার সহকারী উপ- পরিদর্শক মো. আনোয়ারের নেতৃত্বে পুনরায় আমার নির্বাচনী কার্যালয়ে হামলা চালায়। এসময় এ,এস,আই আনোয়ার রাম দা’ হাতে অফিস ভাংচুর ও আমাকে লাঞ্ছিত করাসহ আমার সমর্থকদের বেধরক পিটিয়ে বেশ ক’জনকে আহত এবং একজন সর্মককে ধরে নিয়ে যায়। এএসআই আনোয়ার শেখ হাসিনা ছবি সম্বলিত আমার পোষ্টারে লাথিমারে এবং আমাকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করে মারতে উদ্যত হন। আমি সম্মান ও প্রাণ ভয়ে দৌড়ে আত্মরক্ষা করি। দেবীদ্বার সার্কেল এএসপি আমিররুল্লাহ একজন বিশেষ প্রার্থীর সমর্থনে কাজ করে যাচ্ছেন এবং ওই ঘটনায় গত ২৭ জানুয়ারি নির্বাচন কমিশনের বরাবরে আমি একটি অভিযোগ পত্র দাখিল করেছি।

এ ব্যাপারে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান (আনারস) প্রার্থী মো. মহিউদ্দিন মিঠু জানান, আমি ও সাবেক চেয়ারম্যান মো. সদেকুর রহমান সরকারসহ ৩জন শনিবার রাত ৯টায় দেবীদ্বার সদর থেকে আসার পথে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর বাড়ি সংলগ্নে আমার সমর্থকদের প্রতিষ্ঠিত আনারস প্রতীকের অফিস কার্যালয়ে চা’ খাওয়ার জন্য ডেকে বসায়, এসময় নৌকা সমর্থকরা টের পেয়ে আমার উপর হামলা করতে চড়াও হয়, নিরাপত্তার স্বার্থে এ ইউনিয়নের বিট পুলিশ কর্মকর্তা এ,এস,আই আনোয়ার হোসেনকে আমাকে উদ্ধারে আহবান জানাই। এসময় এএসআই আনোয়ার হোসেন একদল পুলিশ নিয়ে আমাদের উদ্ধার করেন।


এ ব্যাপারে দেবীদ্বার- ব্রাক্ষণপাড়া সার্কেল এএসপি মো. আমিরুল্লা, দেবীদ্বার থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) মো. আরিফুর রহমান ও এএসআই মো. আনোয়ার হোসেনের সেল ফোনে শনিবার রাত থেকে রোববার বিকেল পর্যন্ত একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও কেউই ফোন রিসিভ করেননি।


দেবীদ্বার থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) মো. মারুফুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, ধামতী ইউনিয়নের দুই প্রার্থীর মধ্যে সংঘর্ষের খবর পেয়ে ওসি মহোদয়সহ আমরা ঘটনাস্থলে যাই এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হই। এসময় একজন সমর্থকের হাত থেকে একটি বড় ছোড়া উদ্ধার করার সময় যার হাতে ছোরা ছিল সে পালিয়ে যায়।

পরে ওই ছোরা হাতে এএসআই আনোয়ার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের সময় ছোরাটি ঘুরা-ঘুরি করার দৃশ্যটি স্থানীয় সিসি ক্যামেরাসহ মোবাইল ফোনে অনেকেই আপলোড করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছেড়ে দেয়। ওই দৃশ্যটি দেখলে মনে হয় এএসআই নিজেই ছোরা হাতে হামলা করছে।

 

পিসি/

 

Header Ad

বুবলীকে টয়লেট দিবসের শুভেচ্ছা অপুর

ছবি: সংগৃহীত

শাকিব খানকে কেন্দ্র করে তাঁর দুই সাবেক স্ত্রী অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলীর দ্বন্দ্বটা নতুন কিছু নয়। ঢালিউড সিনেমার দুই নায়িকা অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলীর সম্পর্কটা কেমন, সেটা একেবারেই অজানা নয় ভক্তদের। বর্তমানে যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আরও বৈরিতায় রূপ নিয়েছে।

সবশেষ শবনম বুবলীর জন্মদিনকে কেন্দ্র করে এই দুই নায়িকার কোন্দলের চিত্র আরও একবার প্রকাশ্যে এসেছে। গত ২০ নভেম্বর ছিল বুবলীর জন্মদিন। দিনটিতে পরিবারের মানুষদের নিয়েই ঘরোয়া পরিবেশে কেক কেটেছেন তিনি। সেই মুহূর্ত তুলে ধরেছেন ফেসবুকে। যেখানে ভালোবাসা জানিয়েছেন ভক্তরা।

তবে বুবলীর জন্মদিনের তিনদিন পর রোববার (২৪ নভেম্বর) অপু বিশ্বাস ফেসবুক প্রোফাইলে লেখেন, ‘লেট পোস্ট। হ্যাপি টয়লেট ডে, ২০ নভেম্বর।’ সঙ্গে একটি অট্টোহাসির ইমোজি জুড়ে দেন তিনি।

সরাসরি কিছু না বললেও পরোক্ষভাবে বুবলীর জন্মদিন নিয়েই ঠাট্টা করেছেন এই নায়িকা। যেটা বুঝতে কষ্ট হয়নি ভক্তদের। কারণ ২০২২ সালেও বুবলীর জন্মদিনে খোঁচা দিয়েছিলেন অপু বিশ্বাস। ওই বছর বুবলী গণমাধ্যমে জানিয়েছিলেন, জন্মদিন উপলক্ষ্যে শাকিব খানের কাছ থেকে ডায়মন্ডের নাকফুল উপহার পেয়েছেন তিনি।

সেই খবর ফেসবুকে শেয়ার করে অনেকগুলো হাসির ইমোজি দিয়ে অপু লিখেছিলেন, ‘কী যে মজা’! চুপ থাকেননি বুবলীও। দুজনে জড়িয়ে পড়েন ভার্চুয়াল যুদ্ধে। একজন অন্যজনকে নিয়ে নানা রকম কটু মন্তব্যও করেন।

সেই ঘটনার দুই বছর পর আবারও বুবলীর জন্মদিনে তাকে খোঁচা দিতে গেল অপু বিশ্বাসকে। যা মোটেও ভালোভাবে নেননি নায়িকার ভক্তরা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও সমালোচনার শিকার হচ্ছেন তিনি।

অপুকে উদ্দেশ্য করে কেউ লিখেছেন, বুবলীকে নিয়ে আপনার হিংসা কমছে না। কারো মন্তব্য, আপনাদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করুন। কেউ আবার অপুর মানসিকতার ধরণ নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন।

উল্লেখ্য, ২০০৮ সালে গোপনে বিয়ে করেন শাকিব খান ও অপু বিশ্বাস। এরপর ২০১৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর জন্ম নেয় তাদের প্রথম সন্তান আব্রাম খান জয়। ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে অপু বিশ্বাসের সঙ্গে ডিভোর্সের পর একই বছরের ২০ জুলাই বুবলীকে বিয়ে করেন শাকিব খান। সেই সংসারে ২০২০ সালের ২১ মার্চ সন্তান শেহজাদ খান বীরের জন্ম হয়। এর কয়েক বছরের মাথায় তাদের বিচ্ছেদের খবর শোনা যায়।

Header Ad

কেজি দরে বিক্রি হওয়া ভাস্কর্যটি মুক্তিযোদ্ধার নয়, আওয়ামী লীগের অপপ্রচার

ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহীতে একটি ভাস্কর্য ভাঙারির দোকানে বিক্রি হওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। তবে ভাস্কর্যটি মুক্তিযোদ্ধার নয়, বরং এটি পাক আর্মির আদলে হওয়ায় নিজেই এটি বিক্রি করে দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ভাস্কর অধ্যাপক ড. আমিরুল মোমেনীন চৌধুরী ওরফে জোসি।

রোববার (২৪ নভেম্বর) গণমাধ্যমের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে খোলামেলা কথা বলেন তিনি।

তিনি অভিযোগ করেন, ‘ঘটনাটিকে বিকৃত করে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে মহান মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই। তবে এটিকে একটি মহল রাজনৈতিক ইস্যু বানানোর অপচেষ্টা করছে।’

তিনি বলেন, ভাস্কর্যটির ঠিকমতো রূপ দেওয়া যায়নি। তাই এটি কাজে লাগানোর সুযোগ নেই। তাই ওয়েস্টেজ (অপচয়) হিসেবে আমি বিক্রি করে দিয়েছিলাম। রোববার আবার ফেরত নিয়ে এসেছি।

কিন্তু এই প্রচারণাকে অসত্য ও রাজনৈতিক দুরভিসন্ধি বলে দাবি করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাফিকস ডিজাইন, কারুশিল্প ও শিল্পকলার ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. আমিরুল মোমেনীন চৌধুরী। তিনি জানিয়েছেন, এক যুগ আগে নওগাঁর জেলা পরিষদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ঠিকাদারের কথায় ভাস্কর্যটি নির্মাণ করেছিলেন। কিন্তু শর্ত না মেনে নির্মাণ করায় তারা এটি গ্রহণ করেনি। পরে তাদের রড-সিমেন্ট দিয়ে আরেকটি ভাস্কর্য নির্মাণ করে দেন। এরপর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের চারু অনুষদের পেছনে মেহেরচণ্ডী মধ্যপাড়ায় তার নিজের স্টুডিওতে রাখা ছিল এটি। নিজের জায়গাতেই এ স্টুডিওটি। এখানে নানা শিল্পকর্ম নির্মাণ করেন ড. আমিরুল মোমেনীন।

ড. আমিরুল মোমেনীন আরও বলেন, মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের ভাস্কর্যটিও কর্তৃপক্ষ পছন্দ করেনি। এ জন্য হস্তান্তর করা যায়নি। বেশ কয়েক বছর ধরে এখানে রাখা আছে। কিন্তু এখন স্টুডিওর এই জায়গাটি বিক্রির চেষ্টা করছি। তাই স্টুডিওর সব ওয়েস্টেজ বিক্রি করে দিচ্ছি। কয়েক দিন আগে কয়েকজন এসে বলল, মুক্তিযোদ্ধার ভাস্কর্যটি কিনতে চায়। তাদের কাছে ভাঙারি লোহার মতো কেজি দরে নামে মাত্র টাকায় বিক্রি করেছিলাম। আমি তখন জানতাম না তারা ভাঙারির দোকানের জন্য কিনছে। পরে পত্র-পত্রিকায় দেখেছি এ ঘটনা। তারা আসল ঘটনা না জেনেই এগুলো লিখেছে। আমি কখনোই কাউকে বলিনি, বর্তমান পরিস্থিতিতে মুক্তিযোদ্ধার ভাস্কর্য বিক্রি করা বা রাখা যাবে না। বর্তমান সরকার তো মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী নয়। আর কোথাও এ ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি। কিন্তু একটি মহল অপপ্রচার চালিয়ে এ ঘটনাকে রাজনৈতিক ইস্যু বানানোর চেষ্টা করছে। আমি এটার প্রতিবাদ করছি।

উল্লেখ্য, গেল ৫ আগস্টের পর বর্তমান প্রেক্ষাপটে মুক্তিযোদ্ধার ভাস্কর্যটি কোথাও বিক্রি করা সম্ভব নয়, তাই ভাঙারির দোকানে বিক্রি করে দিয়েছেন ভাস্কর ড. আমিরুল মোমেনীন চৌধুরী এমন সংবাদে গেল কয়েক দিন ধরেই গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা আলোচনার জন্ম দিয়েছে। এ ছবিটি পোস্ট করে কঠোর সমালোচনা করা হয়েছে আওয়ামী লীগের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজ থেকে। ছবিটি শেয়ার করে তীর্যক কবিতা লিখে নিজের ফেসবুকে শেয়ার করেছেন বিতর্কিত লেখক তসলিমা নাসরিনও।

Header Ad

ফলোঅন এড়িয়ে ১৮১ রানে পিছিয়ে বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ তৃতীয় দিনটা শুরু করেছিল ২ উইকেটে ৪০ রান নিয়ে। ২৩ রানের মাথায় মেহেদী হাসান মিরাজ যখন বিদায় নেন তখনো ফলোঅন এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল ৮৫ রান। তবে জাকের আলীর ৫৩ রানে ভর করে শেষ পর্যন্ত ফলোঅন এড়াতে পেরেছে বাংলাদেশ।

এর আগে অ্যান্টিগা টেস্টে ৪৫০ রানে ইনিংস ঘোষণা করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ২ উইকেট হারিয়ে ৪০ রান সংগ্রহ করে দ্বিতীয় দিন শেষ করে টাইগাররা। তৃতীয় দিনের শুরুতেই শাহদাত হোসেন দিপুর উইকেট হারায় বাংলাদেশ। তবে লিটন দাসকে সঙ্গে নিয়ে মুমিনুল হক প্রতিরোধ গড়লেও ইনিংস বড় করতে পারেননি এই দুই ব্যাটার।

তাদের বিদায়ে ফলোঅনের শঙ্কায় পড়ে টাইগাররা। তবে জাকের আলি ও তাইজুল ইসলামের ব্যাটে ফলোঅন এড়ায় লাল-সবুজের বাংলাদেশ। তৃতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৬৯ রান সংগ্রহ করে।

মুমিনুল ২৩ বলে ৭ ও দিপু ৩১ বলে ১০ রানে নিয়ে তৃতীয় দিনে খেলতে নামেন। তবে এ দিন সুবিধা করতে পারেননি দিপু। দলীয় ৬৬ রানে ৭১ বলে ১৮ রান করে আউট হন তিনি।

দিপুর বিদায়ের পর ক্রিজে আসা লিটনকে সঙ্গে নিয়ে শুরুর ধাক্কা সামাল দেন। দেখেশুনে খেলে রানের চাকা সচল রাখেন এই দুই ব্যাটার। সাবলীল ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন মুমিনুল।

৬২ রানের জুটি গড়েন লিটন ও মুমিনুল। তবে দলীয় ১২৮ রানে ১১৬ বলে ৫০ রান করে আউট হন মুমিনুল। তার বিদায়ের পর পরই সাজঘরের পথ ধরেন লিটন। ৭৬ বলে করেন ৪০ রান।

এরপর জাকের আলিকে সঙ্গে নিয়ে চাপ সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন মেহেদী হাসান মিরাজ। তবে দলীয় ১৬৬ রানে ৬৭ বলে ২৩ রান করে আউট হন মিরাজ। তার বিদায়ে বেশ চাপে পড়ে বাংলাদেশ। এরপর তাইজুলকে সঙ্গে নিয়ে চাপ সামাল দেন জাকের আলি। ৬৮ রানের জুটি গড়েন এই দুই ব্যাটার।

ফিফটি তুলে নেন জাকের। তবে দলীয় ২৩৪ রানে ৬৩ বলে ২৫ রান করে আউট হন তাইজুল। ফিফটির পর ইনিংস বড় করতে পারেননি জাকের। ফিরেছেন ৫৩ রান করে। তার বিদায়ের পর ক্রিজে এসে সুবিধা করতে পারেননি হাসান মাহমুদ। ১৬ বলে ৮ রান করে আউট হন তিনি।

এরপর তাসকিন আহমেদ ও শরীফুল ইসলাম মিলে দিনের বাকি খেলা শেষ করেন। তাসকিন ১১ ও শরিফুল ৫ রানে অপরাজিত আছেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বুবলীকে টয়লেট দিবসের শুভেচ্ছা অপুর
কেজি দরে বিক্রি হওয়া ভাস্কর্যটি মুক্তিযোদ্ধার নয়, আওয়ামী লীগের অপপ্রচার
ফলোঅন এড়িয়ে ১৮১ রানে পিছিয়ে বাংলাদেশ
অটোরিকশা চলাচলে আপিল করবে সরকার
পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৩৫ ফিলিস্তিনি
ভারতে যৌন ব্যবসায় বাধ্য করা হচ্ছে বাংলাদেশি তরুণীদের
ব্রাজিলকে ২-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট পেল আর্জেন্টিনা
আওয়ামী লীগের ২ সাবেক সংসদ সদস্যের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন
পলাশবাড়ীতে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলিসহ যুবক গ্রেফতার
আইপিএল মেগা নিলাম সর্বশেষ: কোন দলে কোন ক্রিকেটার?
রেকর্ড এডিট দাবি, দশ লাখ টাকার চেক নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেতা
পাকিস্তানে শিয়া-সুন্নি সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৮২
হত্যা মামলায় গ্রেফতার ডিসি মশিউর ও এডিসি জুয়েল বরখাস্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে রেকর্ড মৃত্যু, শনাক্ত আরও ১০৭৯
আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার পান্ত
আরও এক মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান
সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার
আমাদের নিয়ত সহি, জাতিকে সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি
৫ বিসিএস থেকে নিয়োগ পাবেন ১৮ হাজার ১৪৯ জন