শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৩ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পেঁয়াজ-রসুনের দাম কমায় লোকসানে ব্যবসায়ীরা

দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে পেঁয়াজ ও রসুনের দাম কেজিতে কমেছে ১০ থেকে ১৫ টাকা। এতে ক্রেতারা স্বস্তি প্রকাশ করলেও আর্থিক লোকসানে পড়েছেন পাইকারি ব্যবসায়ীরা। গতকাল শনিবার ও গত শুক্রবার (৫ আগস্ট) ফুলবাড়ী পৌর বাজারের পাইকারি ও খুচরা সবজি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, পাইকারি বাজারে প্রতিকেজি রসুন প্রকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৪৮ থেকে ৫০ টাকা দরে। যা গত এক সপ্তাহে আগে প্রকারভেদে বিক্রি হয়েছে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে।

একইভাবে ভারতীয় আমদানিকৃত পেঁয়াজ প্রকার ভেদে পারকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১৬ থেকে ১৮ টাকা কেজিদরে। যা এক সপ্তাহ আগে বিক্রি হয়েছে প্রকারভেদে ২২ থেকে ২৫ টাকা কেজি দরে। তবে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে আগে ৩২ থেকে ৩৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও বর্তমানে সেটি বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৩৮ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে। এক্ষেত্রে খুচরা বাজারে আমদানিকৃত এবং দেশি পেঁয়াজ প্রকার ভেদে পাইকারি দাম থেকে প্রতিকেজিতে ২/৩ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।

পৌর এলাকার সবজি বাজারে বাজার করতে আসা এনজিও কর্মী আব্দুর রহমান বলেন, বর্তমানে পেঁয়াজ ও রসুনের দাম কমে আসায় নিম্ন ও মধ্যবিত্ত পরিবারগুলোর জন্য স্বস্তির বিষয় হয়। আবার একই সময়ে কাঁচা ও শুকনা মরিচের দাম বেড়ে যাওয়ায় একই পরিবারগুলোর জন্য অস্বস্তির খবর হয়। দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে অনেক পরিবার চাহিদানুযায়ী মরিচ যেমন কিনতে পারছেন না, তেমনি দাম কমে আসায় একই পরিবারগুলো পেঁয়াজ ও রসুন চাহিদানুযায়ী কিনছেন।

খুচরা পেঁয়াজ ও রসুন বিক্রেতা গোলাম মোস্তফা বলেন, দাম কমে আসায় পেঁয়াজ ও রসুনের বেচাবিক্রি বেড়েছে। কয়দিন আগেও রসুন ও পেঁয়াজ মানুষ হিসেব করে এক কেজির স্থানে ২৫০ গ্রাম কিনলেও দাম কমে যাওয়ায় এখন প্রয়োজন মাফিক কিনছেন। পাইকারি রসুন ও পেঁয়াজ বিক্রেতা অজয় দত্ত ও রাজু আহম্মেদ বলেন, ভারতীয় রসুন ও পেঁয়াজের আমদানি চাহিদানুযায়ী হওয়ায় স্থানীয় বাজারগুলোতে রসুন ও পেঁয়াজের দাম কমে এসেছে।

গত এক সপ্তাহ আগের ক্রয় করা রসুন ও পেঁয়াজ বর্তমানে কমে যাওয়া দামে বিক্রি করতে গিয়ে ব্যবসায়ীরা আর্থিক লোকসানের মুখে পড়েছেন। তবে দেশি রসুন ও পেঁয়াজের দাম একটু বাড়তি রয়েছে। ভারতীয় পেঁয়াজ ও রসুন আমদানি স্বাভাবিক থাকলে বাজার সকল শ্রেণির মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে থাকবে।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

পুড়িয়ে দেওয়ার আগেই দুই ট্রাক নথিপত্র আটক করলো জনতা  

ছবি: সংগৃহীত

বরিশাল শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতরের পুরোনো নথিপত্র নিয়ে যাওয়া দুটি ট্রাক স্থানীয় জনতার হাতে আটক হয়ে পুলিশে সোপর্দ হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) রাতে সদর উপজেলার চরবাড়িয়া ইউনিয়নের কাগাশুরা বাজারে ঘটে। পরে, ট্রাক দুটি সংশ্লিষ্ট অধিদফতরের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।

চরবাড়িয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা জিয়াউল ইসলাম সাবু জানান, সচিবালয়ে আগুন দিয়ে নথিপত্র পুড়িয়ে ফেলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে স্থানীয়দের মাঝে সন্দেহ হয় সেই ধরনের কোনও ঘটনা কিনা। এ কারণে তারা ট্রাক দুটি আটকে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ এসে সংশ্লিষ্ট দফতর প্রধানকে বিষয়টি জানায়। এরপর ঘটনাস্থলে এসে নির্বাহী প্রকৌশলী সবাইকে বলেন, এগুলো বরিশাল শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতরের পুরোনো কাগজ এবং আসবাবপত্র। পুড়িয়ে ফেলার জন্য পাঠানো হয়েছিল। বিষয়টি বিশ্বাসযোগ্য হওয়ার পর ট্রাক দুটি ছেড়ে দেয় স্থানীয় জনতা।

এ বিষয়ে বরিশাল শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতরের নির্বাহী প্রকৌশলী শহিদুল ইসলাম জানান, প্রায় এক যুগের পুরোনো দাফতরিক নথিপত্র এগুলো। যার কার্যকারিতা শেষ হয়ে গেছে বিধায় পুড়িয়ে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়। এরপর ভাড়া করা দুটি ট্রাকে এসব নথিপত্র ও আসবাবপত্র ভর্তি করে তা নগরের ময়লা খোলার ভাগাড়ে নিয়ে পুড়িয়ে ফেলার জন্য অফিসের দুই কর্মকর্তা ও এক কর্মচারীকে নির্দেশ দেওয়া হয়।

স্থানীয়রা জানিয়েছেন, দু’দিন আগে সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ নথি পুড়ে গেছে। শুক্রবার যখন দুই ট্রাকবোঝাই পুরাতন নথি এই এলাকা দিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল তখনই সবার মনে সন্দেহ জাগে। বাজারের মধ্য দিয়ে এত কাগজ এর আগে কখনো নদীর ধারে নিতে দেখেনি কেউ। ট্রাক আটক করার পর গাড়ির চালক এগুলো সরকারি নথি এবং পোড়ানো হবে জানালে জনতা পুলিশে খবর দেয়।

এ ধরনের ঘটনা অনেকের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে এবং জনমনে সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে, বিশেষত সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার পর।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাসরুমে ফিরে যেতে চাই: উপাচার্য হাছানাত আলী

অধ্যাপক হাছানাত আলী। ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন বছর থেকে ক্লাস শুরু করতে চেয়েছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক হাছানাত আলী। দায়িত্ব নিয়ে তিনি সেই ঘোষণাও দিয়েছিলেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন থেকে সাড়া পাননি। আর এতেই হতাশা নিয়ে ফেসবুকে ‘মেধার চর্চা করতে চাই’ শিরোনামে দীর্ঘ পোস্ট করেছেন তিনি।

শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) রাতে উপাচার্য অধ্যাপক হাছানাত আলী তার ব্যক্তিগত ফেসবুকে পোস্টটি করেন।

ফেসবুকে পোস্টে তিনি লেখেন, ‌‘অনেক আশা নিয়ে গত অক্টোবর মাসের ৭ তারিখে নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেছিলাম। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে যোগদান করার পর তৎকালীন শিক্ষা সচিব মহোদয়ের সাথে সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এবছর থেকেই গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করার পরামর্শ দিয়েছিলেন। তাঁর উৎসাহে অনুপ্রাণীত হয়ে আমি যোগদানের ঠিক ১০ দিনের মাথায় গত ১৭ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান বরাবর চারটি অনুষদের অধীনে ৬টি বিষয়ে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করার অনুমোদন চেয়ে আবেদন করেছিলাম।

আশায় ছিলাম বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের অনুমোদনক্রমে চলতি শিক্ষা বছর থেকেই নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করতে পারব।

একাডেমিক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য নওগাঁ শহরে ৭তলা বিশিষ্ঠ একটি অস্থায়ী একাডেমিক ভবনের ব্যবস্থাও করে রেখেছিলাম। নওগাঁর একজন দানশীল ব্যক্তির আর্থিক সহায়তায় এক হাজার পাঠ্য পুস্তক সম্বলিত একটি লাইব্রেরি ও ৫০টি কম্পিউটার সম্মৃদ্ধ একটি কম্পিউটার ল্যাব প্রতিষ্ঠার সকল প্রস্ততি নিয়ে রেখেছিলাম। একটি ব্যাংকের আর্থিক সহায়তায় ৬টি মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর ও ক্লাস রুমের জন্য ৬টি ল্যাপটপ সংগ্রহ করার প্রক্রিয়া অনেকটাই সম্পন্ন করে ফেলেছি। অন্য আরেকটি ব্যাংকের সহায়তায় একটি স্টাডি সেন্টার ও আরেকটি ব্যাংকের সহায়তায় আইটি সেন্টার স্থাপনের প্রস্তাবটি সংশ্লিষ্ট ব্যাংক দু’টির সক্রিয় বিবেচনাধীন রয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণী ফোরাম সিন্ডিকেট গঠনের কাজ শেষ করে ফেলেছি। ৫০ বছরের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টারপ্লান তৈরীর কাজ শুরু করেছি। এ লক্ষ্যে একটি লিখিত প্রস্তবনা ইউজিসিতে দাখিল করেছি। গত আড়াইটি মাস দিনরাত একাকার করে কাজ করেছি, শুধু শিক্ষক হিসেবে ক্লাসরুমে ফিরে যাব বলে। আমার বড় পরিচয় আমি একজন শিক্ষক।

আমি নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাসরুমে ফিরে যেতে চাই। অত্র অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের জন্য একটি মানসম্মত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করতে সংশ্লিষ্ট সবার আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করছি। সবার জানা যে, গত ১৮টি বছর বগুড়া, নওগাঁ ও জয়পুরহাটকে চরমভাবে বঞ্চিত করা হয়েছে।

প্রকাশ্যে প্রতিজ্ঞা করছি, নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ে মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করব, মেধাবীরা শিক্ষক হবেন, মেধার চর্চা হবে। আমি হাল ছাড়িনি, আশাহতও হইনি, বুকভরা আশা নিয়ে এখনও একটি ভালো সংবাদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের দিকে তাকিয়ে আছি।’

Header Ad
Header Ad

সচিবালয় ছিল দালালদের হাটবাজার: ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি

প্রধান উপদেষ্টার উপ প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সচিবালয়কে দালালদের হাট বাজার বানিয়ে ফেলা হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার উপ প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে এ অভিমত ব্যক্ত করেন তিনি।

আবুল কালাম আজাদ পোস্টে লেখেন, ‘কিছু লোক সরকারকে কঠোর হতে বলে আবার সামান্যতম কঠোর হলে গেল গেল রব তোলে। এই দ্বিচারিতা বন্ধ হওয়া জরুরি। সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রবেশাধিকার সীমিত করা নিয়ে যথারীতি এই দ্বিচারিতা আবার শুরু হয়েছে। প্রবেশাধিকার সীমিত করার এই সিদ্ধান্তটি খুবই সাময়িক।’

বিষয়টি পরিষ্কার করা দরকার জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কোনো সাংবাদিকের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড এই সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে বাতিল করা হয়নি। কেবল সচিবালয়ের ক্ষেত্রে এর ব্যবহার সীমিত করা হয়েছে। তা-ও খুবই অল্প সময়ের জন্য। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে অস্থায়ী পাস ইস্যু করা হবে। সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিগগিরই বিদ্যমান সব প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ডই পর্যালোচনা করা হবে এবং নতুন অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড ইস্যু করার জন্য সমস্ত স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের কাছে আবেদন চাওয়া হবে।’

সাংবাদিকদের কাজ আরও সহজ হবে জানিয়ে উপ প্রেস সচিব বলেন, ‘এটা এখন ওপেন সিক্রেট, বাংলাদেশ সচিবালয়কে দালালদের হাটবাজার বানিয়ে ফেলা হয়েছিল। সরকারের সর্বশেষ এই সিদ্ধান্তে দালাল ছাড়া কারও শঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। আমরা মনে করি, এটা সাংবাদিকদের কাজ আরও সহজ করবে। এখন সাময়িক অসুবিধা হলেও চূড়ান্ত বিচারে এটা সবাইকে সহযোগিতা করবে। এ জন্যই সবার সহযোগিতা চাওয়া হচ্ছে।’

অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত নিয়ে তিনি বলেন, ‘সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ডে রাষ্ট্রের একটা বিপর্যয় হয়েছে, এটা মানতে কারও দ্বিধা থাকার কথা নয়। এ জন্য উচ্চ পর্যায়ের কমিটিও করা হয়েছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে আর কখনো স্বরাষ্ট্র সচিব, আইজিপি, ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক, সেনাবাহিনীর বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ দিয়ে একসঙ্গে কোনো ঘটনার তদন্ত করা হয়নি।’

সংবাদিকদের সহযোগিতা চেয়ে আবুল কালাম বলেন, ‘বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার স্বচ্ছতায় বিশ্বাসী বলেই এই ধরনের কমিটি করা হয়েছে। সাংবাদিকদের দূরে রেখে তদন্ত কাজ চালানো হবে বলে যারা আবোল-তাবোল বকছেন, এরা মারাত্মক ভুলে আছেন। আমাদের বিশ্বাস, সাংবাদিকরাও বিষয়টি উপলব্ধি করবেন এবং চলমান পরিস্থিতিতে সরকারকে সহযোগতিা করবেন।’

এর আগে গতকাল শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সরকারি এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে সাংবাদিকদের অনুকূলে ইস্যু করা অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড দ্বারা সচিবালয়ে প্রবেশাধিকার বাতিল করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে নানা মহলে সমালোচনা শুরু হলে তিনি এ অভিমত ব্যক্ত করেন।

ওই আদেশে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সচিবালয়ে সার্বিক নিরাপত্তা বৃদ্ধির স্বার্থে সচিবালয়ে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনুকূলে দেওয়া স্থায়ী প্রবেশ পাস (ডিজিটাল এক্সেস কন্ট্রোল সিস্টেম) এবং সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য দেওয়া অস্থায়ী প্রবেশ পাস ছাড়া সব ধরনের অস্থায়ী (বেসরকারি ব্যক্তিদের জন্য) সচিবালয় প্রবেশ পাস বাতিল করা হলো।

সাংবাদিকদের অনুকূলে ইস্যু করা অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড দ্বারা সচিবালয়ে প্রবেশাধিকার পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাতিল করা হলো।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বাতিল করা বিভিন্ন শ্রেণির সচিবালয় প্রবেশ পাসধারীরা আগামী ১৫ দিনের মধ্যে বাংলাদেশ পুলিশ, ক্রাইম কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সেন্টার, ডিএমপি, ১৫ আবদুল গণি রোড, ঢাকায় স্থাপন করা বিশেষ সেলের মাধ্যমে নতুন করে অস্থায়ী প্রবেশ পাসের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পুড়িয়ে দেওয়ার আগেই দুই ট্রাক নথিপত্র আটক করলো জনতা  
নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাসরুমে ফিরে যেতে চাই: উপাচার্য হাছানাত আলী
সচিবালয় ছিল দালালদের হাটবাজার: ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি
সচিবালয়ে সাংবাদিক প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা সাময়িক: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
অর্থপাচারের ফাইল নষ্ট করতেই সচিবালয়ে আগুন দেয়া হয়েছে: রিজভী
ইউপি সদস্যকে ধর্ষণ, পরে মুখে বিষ ঢেলে হত্যা!
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গিয়ে প্রেম, অতঃপর বিয়ে
ঐক্যবদ্ধ না হলে পরাশক্তিরা মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খাবে: আজহারী
মোজাম্বিকে কারাগারে দাঙ্গায় ৩৩ জন নিহত, পালিয়েছে অন্তত ৬ হাজার বন্দি
আজ বন্ধুকে কল করার দিন
নাগরিক কমিটির ৩৬ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহী কমিটি ঘোষণা
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩৭ জন নিহত
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ৬ বাংলাদেশি জেলে
সচিবালয়ের সকল বেসরকারি পাস বাতিল, ঢুকতে পারবেন না সাংবাদিকেরাও
শেখ হাসিনা-জয়ের ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচারের প্রমাণ পেয়েছে এফবিআই
দুর্নীতিবাজদের ফাইলগুলো পুড়ে গেছে : রুহুল কবির রিজভী
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
গুম অবস্থায় ভারতের কারাগারে যাওয়ার লোমহর্ষক বর্ণনা সুখরঞ্জন বালির
শেখ হাসিনাকে ‘নারী’ বলতে রাজি নন মৎস্য উপদেষ্টা
সূর্যের সবচেয়ে কাছে মানুষের তৈরি যান