বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

সীতাকুণ্ডে বিস্ফোরণ: হাজার কোটি টাকার ক্ষতি, দায়ভার কার

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত হাজার কোটি টাকার রপ্তানি পণ্যের দায় নেবে কে এ প্রশ্ন এখন ঘুরপাক খাচ্ছে। রপ্তানিকারকরা ক্রেতাদের কাছে সময়মতো পণ্য পৌঁছাতে না পারলে ভবিষ্যতে অর্ডার হারানোর ঝুঁকি আছে।

পুড়ে যাওয়া পণ্য বিশেষ করে তৈরি পোশাকগুলো ডিপো থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজবোঝাই করা অবস্থায় ছিল। চলতি মাসেই এসব পণ্য বিদেশি ক্রেতাদের হাতে পৌঁছানোর কথা। কিন্তু ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে সময়মতো পণ্য পৌঁছানো ভেস্তে গেছে। পাশাপাশি রপ্তানিকারকরা পড়েছেন বিপুল ক্ষতির মুখে। কনটেইনার ডিপো মালিকদের গাফিলতির কারণেই দেশের গার্মেন্টস ব্যবসায়ীরা পথে বসার উপক্রম হয়েছে এ অভিযোগ উঠেছে বিভিন্ন মহলে। দাহ্য বিপজ্জনক পদার্থ নিয়ম মেনে রাখলে হয়তো এত বড় ক্ষতি হতো না বলে মনে করছেন তারা।

বিজিএমইএ'র প্রথম সহ সভাপতি এবং চট্টগ্রাম অঞ্চলের দায়িত্বশীল সৈয়দ নজরুল ইসলাম বলেন, দুর্ঘটনার কারণে এত বড় ক্ষতি হলো ব্যবসায়ীদের। যা পুষিয়ে উঠতে কষ্টকর হবে। তবে আমরা এই মুহূর্তে কাউকে দায়ী না করে দেশের ইমেজ সংকট হচ্ছে কিনা তা নিয়েই চিন্তিত। কারণ বিদেশি ক্রেতারা কীভাবে বিষয়টি দেখবেন তা নিয়েই ভাবছি। আমরা চাই দেশের ইমেজ ক্ষুন্ন না হোক।

ক্ষতি কী পরিমাণ হয়েছে এ প্রশ্নে তিনি বলেন, হাজার কোটি টাকারও বেশি ক্ষতি হয়েছে নিঃসন্দেহে। তবে আমরা ক্ষতির পরিমাণ নিরুপণের জন্য ডাটা কালেকশন করছি। এরপর হয়তো বলা যাবে ক্ষতির পরিমাণ কত।

বিজিএমইএ’র সহ সভাপতি রাকিবুল আলম চৌধুরী বলেন, বিএম কনটেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ডে হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। এই দায়ভার কারো না কারো ওপর পড়বে। তবে আমরা তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কারো ওপর দোষ দিতে চাচ্ছি না। আমরা এখন জোর দিচ্ছি ক্ষতি কীভাবে কাটিয়ে ওঠা যায়। কীভাবে বিদেশি ক্রেতাদের কাছে আবার পণ্য রপ্তানি করা যায়।

ব্যবসায়ীদের কী পরিমাণ ক্ষতি হলো এ প্রশ্নে তিনি বলেন, ক্ষতি অনেক হয়েছে। এক কথায় হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হলো। সবচেয়ে বড় বিষয় যেসব প্রতিষ্ঠানে এসব রপ্তানি পণ্য তৈরি হয়েছে সেখানকার শ্রমিকদের বেতনের সাথে বোনাসও দিতে হবে। স্বাভাবিকভাবেই বিষয়টি পোশাকখাতের ব্যবসায়ীদের বিশেষ করে রপ্তানি পণ্য পুড়েছে এমন মালিকদের জন্য বিপর্যয়ের।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রাথমিকভাবে এক হাজার কোটি থেকে ১২শ’ কোটি টাকার পণ্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে মনে করছেন গার্মেন্টস মালিকরা। ক্ষতির বিষয়টি এখনো নিরুপণের পর্যায়ে আছে। গার্মেন্টস পণ্য ছাড়া বিএম কনটেইনারে রপ্তানিযোগ্য পণ্যবাহী আরও বিপুল কনটেইনার আছে। যেসব কনটেইনার ভর্তি মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। সোমবার দুপুর পর্যন্ত কনটেইনারগুলোতে জ্বলেছে আগুন। কোনো কনটেইনার আর অক্ষত পাওয়া যাবে কিনা তা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন গার্মেন্টস মালিকরা। বিপুল পরিমাণ রপ্তানি পণ্যের পাশাপাশি বিভিন্ন কারখানার আমদানিকৃত বহু কাঁচামালও পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ডিপোতে থাকা পণ্যভর্তি দেড় হাজারেরও বেশি কনটেইনারের ৯৫ শতাংশই ধ্বংস হয়ে গেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। শুধু পণ্য নয় মূল্যবান এসব কনটেইনারগুলো আর কখনো পণ্য ভর্তি করার উপযোগী করা যাবে না এমনটি মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

বিএম কনটেইনার ডিপোর মালিক চট্টগ্রামের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী গ্রুপ স্মার্ট গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। হল্যান্ডের সাথে যৌথ বিনিয়োগে ২০১১ সাল থেকে প্রতিষ্ঠানটি ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। প্রায় ২৫ একর জায়গার ওপর গড়ে তোলা বেসরকারি এই কনটেইনার ডিপোর ধারণক্ষমতা ৭ হাজার কনটেইনার (প্রতিটির দৈর্ঘ্য ২০ ফুট)। এর মধ্যে শনিবার ও রবিবারের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার সময় এই ডিপোতে ৪ হাজার ৩শ’ কনটেইনার ছিল। এর মধ্যে প্রায় ৩ হাজার ছিল খালি কনটেইনার। ১ হাজার ৩শ’ টি কনটেইনার ছিল পণ্য ভর্তি।

সংশ্লিষ্টদের অনেকেই চট্টগ্রামের বেসরকারি কনটেইনার ডিপোগুলোর অবকাঠামোসহ নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তারা বলছেন, দ্রুততার সাথে গড়ে ওঠা এসব কনটেইনার ডিপোগুলোর অনেকগুলোতে কড়া তদারকি নেই। নিয়মিত মনিটরিং করা হয় না নিরাপত্তা ব্যবস্থা। এতে আমদানি ও রপ্তানি পণ্যগুলো ঝুঁকির মধ্যে থাকে।

চট্টগ্রাম বন্দরের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা জানান, ২৫ বছর আগে বেসরকারি কনটেইনার ডিপোর কার্যক্রম শুরু হয়। এসব কনটেইনার ডিপো প্রাইভেট আইসিডি হিসেবে পরিচিত। উদ্দেশ্য ছিল চট্টগ্রাম বন্দর ইয়ার্ডের ওপর চাপ কমানোর পাশাপাশি রপ্তানি ও আমদানি পণ্যের হ্যান্ডেল আরও সহজ করা। বিভিন্ন কারখানায় উৎপাদিত রপ্তানি পণ্য ট্রাক এবং কাভার্ডভ্যানে বোঝাই করে এখানে আনা হয়। পরে এখানে কনটেইনারে বোঝাই করে জাহাজিকরণের মাধ্যমে রপ্তানি করা হয়। দেশের শতভাগ রপ্তানি পণ্য এই প্রক্রিয়ায় জাহাজিকরণ করা হয়।

তিনি আরও জানান, বিএম কনটেইনার ডিপোসহ চট্টগ্রামে ১৬টি বেসরকারি আইসিডি রয়েছে। এসব ডিপোতে শতভাগ রপ্তানি পণ্যের পাশাপাশি ৩৭ ধরনের আমদানি পণ্য বোঝাই কনটেইনার এনে খালাস করা হয়। এতে কনটেইনার ডিপোতে ট্রাক, কাভার্ডভ্যান, কনটেইনার মুভারের চলাচল থাকে সবসময়। বেসরকারি ডিপো ভিত্তিক বড় একটি শিল্পও গড়ে উঠেছে চট্টগ্রামে। এসব ডিপোতে শত শত কর্মী কাজ করেন। যারা পরোক্ষভাবে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমের সাথে যুক্ত।

এসজি/

Header Ad
Header Ad

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার জলেশ্বরীতলায় ‘লাইফ ওকে’ নামের এক পোশাক বিক্রির শো-রুম উদ্বোধন উপলক্ষ্যে ৫০ টাকায় মিলবে টি-শার্ট এমন ঘোষণায় হুলস্থুল কান্ড ঘটেছে।

ছাড়ের খবরে আজ বুধবার সকালে শো-রুমটির সামনে এতো সংখ্যক মানুষ জড়ো হন যে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লাঠিচার্জে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। এছাড়াও শো-রুমটির বিক্রেতাদের মারপিটের শিকার হয়েছেন সস্তার ক্রেতারা।

জানা গেছে, চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠান ‘লাইফ ওকে’ বগুড়ায় প্রথমবারের মতো তাদের আউটলেট খুলতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফেসবুক পেজে ঘোষণা দেয় ‘মাত্র ৫০ টাকায় টি-শার্ট, এক থেকে দেড়শ’ টাকার মধ্যে মিলবে শার্ট এবং আড়ইশ’ টাকায় পাওয়া যাবে এক্সপোর্ট ইউএসপোলো সোয়েটার।

এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।। ছবি: সংগৃহীত

এমন ঘোষণায় আজ সকাল থেকে অগণিত নারী-পুরুষ শো-রুমটির সামনে ভিড় করেন। জনসমাগম এমন ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে যে, পুরো জলেশ্বরীতলা এলাকা স্তব্ধ হয়ে যায়। বন্ধ হয়ে যায় রাস্তার যান চলাচল, লোকজনের চাপে আশেপাশের দোকানপাটও বন্ধ করতে বাধ্য হন ব্যবসায়ীরা, দেখা দেয় নিরাপত্তার শঙ্কা। এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।

সেনাবাহিনী আগত লোকজনকে রাস্তা থেকে সরে যেতে অনুরোধ করেন, এতে কাজ না হলে লাঠি চার্জ শুরু করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। দুই দফা লাঠি চার্জের পর পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলে শো-রুমটি খুলে দেওয়া হয়। এর পরপরই আবারও লোকজন হুমড়ি খেয়ে পড়েন। এতে পরিস্থিতি আবারও নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে যায়।

এমন পরিস্থিতিতে শো-রুমটির বিক্রেতারা ক্রেতাদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে মারপিট করেন। পড়ে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে দ্রুত শো-রুমটি বন্ধ করে ভেতরে থাকা ক্রেতাদের বের করে দিয়ে আগামী সাতদিনের জন্য শো-রুমটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।

 

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁর সাপাহার উপজেলার আদাতলা সীমান্ত এলাকা থেকে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সদস্যরা এক বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই ব্যক্তির নাম সিরাজুল ইসলাম (৪২)। তিনি সাপাহার উপজেলার উত্তর পাতাড়ী গ্রামের ওসমান আলীর ছেলে।

গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার আদাতলা ভারত সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার এলাকা থেকে সিরাজুল ইসলামকে ধরে নেওয়া হয়। সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা খাতুন বিএসএফের বিরুদ্ধে তাঁর স্বামীকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ করেছেন।

সিরাজুলের পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় সিরাজুল আরও ছয়-সাতজনের সঙ্গে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের অভ্যন্তরে গরু আনতে যায়। রাত ৩টার দিকে আদাতলা সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার সংলগ্ন এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার নাইরকুড়ী বিএসএফ ক্যাম্পের টহল সদস্যরা তাঁদেরকে ধাওয়া করে। এ সময় অন্যরা বাংলাদেশের সীমান্তে আসতে সক্ষম হলেও সিরাজুল বিএসএফ সদস্যদের হাতে ধরা পড়েন।

এ বিষয়ে বুধবর (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ব্যাটালিয়ান ১৬ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল সাদিকুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অসুস্থ্য থাকায় সংশ্লিষ্ট আদাতলা সীমান্ত চৌকির (বিওপি) কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।

কিন্তু আদাতলা বিওপি ক্যাম্প কমান্ডারের সরকারি নাম্বারে একাধিকবার কল দিলেও কল রিসিফ না হওয়ায় তাঁর মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।

তবে বিএসএফের হাতে আটক সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা বলেন, সিরাজুল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। তবে কোথায় যাচ্ছে তা বাড়িতে বলে যায়নি। রাত ৪টার দিকে তাঁর স্বামীর সাথে ভারতে গিয়েছিলো দাবি করে এলাকার কিছু ব্যাক্তি তাঁকে বলেন, সিরাজুলকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ সদস্যরা ধরে নিয়ে গেছে।

Header Ad
Header Ad

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় মনসুর নামে এক ব্যক্তির পোষা বিড়াল হত্যার অভিযোগে মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের বাসিন্দা আকবর হোসেন শিবলুর নামে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আজ বুধবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াক মামলাটি গ্রহণ করে মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

আজ পিপলস ফর অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ারের পক্ষে নাফিসা নওরীন চৌধুরী এ মামলাটি দায়ের করেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী জাকির হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, গত ১ ফেব্রুয়ারি দুপুরের দিকে মোহাম্মদপুরের মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের ৯ম তলার বাসিন্দা মনসুর নামে এক ব্যক্তির বিড়াল হারিয়ে যায়।

পরে ভবনের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, আসামি আকবর হোসেন শিবলু বিড়ালটিকে এলোপাতাড়ি ফুটবলের মতো লাথি মারছেন। আসামির লাথির আঘাতে বিড়ালটির নিথর দেহ পড়ে থাকার পরও পা দিয়ে পিষ্ট করে মৃত্যু নিশ্চিত করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন