বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রামে বেড়েছে আ.লীগের তৎপরতা

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে চট্টগ্রামে অওয়ামী লীগের সাংগঠনিক তৎপরতা বৃদ্ধি পেয়েছে। নগর আওয়ামী লীগের পাশাপাশি চট্টগ্রাম উত্তর ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক কার্যক্রমও বেড়েছে।

নেতারা বলছেন, চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গ সংগঠন এখন অনেক শক্তিশালী। আওয়ামী লীগের আমলেই রেকর্ড উন্নয়ন হয়েছে চট্টগ্রামে। তাই এখানকার সর্বস্তরের মানুষের জনমত আওয়ামী লীগের পক্ষেই আছে।

নগর আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সাংগঠনিক টিমের সদস্যদের কাছে চিঠি পাঠানো নিয়ে সম্প্রতি কিছু অসন্তোষ তৈরি হয়েছিল। এখন আর সেই অসন্তোষ নেই। নেতাদের ভাষায় এটা ছিল ভুল বোঝাবুঝি।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে দলের সিনিয়র এক নেতা জানান, নগর আওয়ামী লীগের ১৫ থানার সাংগঠনিক কার্যক্রম তদারকির জন্য গঠিত ১৫ সাংগঠনিক টিমের সদস্যদের দিতে সম্প্রতি চিঠি প্রস্তুত করা হয়। কিন্তু সেই চিঠি হাতে পেতে দেরি হওয়ায় নেতাদের মনে কিছুটা অসন্তোষ তৈরি হয়। সেই চিঠি দিয়ে অবহিত না করায় সিটি মেয়র ও নগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সিটি মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরী বাসভবনে একটি বৈঠকও হয়েছিল। বৈঠকে উপস্থিত কমিটির আহ্বায়করা চিঠি না পাওয়া নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন।

বৈঠকের পর আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপনের কাছে নগর আওয়ামী লীগের এক দায়িত্বশীল নেতার ভূমিকা নিয়ে অসন্তোষের কথা জানানো হয়। পরে চিঠি হাতে পেয়ে অসন্তোষ কেটে যায়।

চট্টগ্রাম নগর আওয়ী লীগের সাংগঠনিক কার্যক্রম নিয়ে দলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শফিকুল ইসলাম ফারুক ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক তৎপরতা জোরদার করা হয়েছে। গেল রমজান মাসেও নানা কর্মসূচিতে ব্যস্ত সময় পার করেছেন নেতাকর্মীরা। ইফতার পার্টিসহ প্রতিদিনই ছিল নানা কর্মসূচি।

নগর কমিটিসহ ওয়ার্ড পর্যায়ে কোনো ধরনের বিরোধ আছে কিনা, থাকলে তা নিরসনে কী পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে এ প্রশ্নে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের কোনো কমিটি নিয়ে কোনো বিরোধ নেই। যে কোনো ধরনের সমস্যা আমরা আন্তরিকভাবে সমাধানের চেষ্টা করছি।

১৫ থানার সাংগঠনিক কার্যক্রম তদারকির জন্য গঠিত ১৫ সাংগঠনিক টিমের চিঠি না দেওয়া নিয়ে অসন্তোষ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আসলে চিঠি দেওয়া হয়নি বিষয়টা এমন নয়। নগরীর অভ্যন্তরের অনেক দূরের গন্তব্যে চিঠি পৌঁছতে হয়তো একটু দেরি হয়েছে। কিন্তু চিঠি সবাই পেয়েছেন। এই নিয়ে অসন্তোষ নেই।

এদিকে নগর আওয়ামী লীগের নেতারা জানান, ১৫ সাংগঠনিক টিমের আহ্বায়কের সাথে চারজন করে সদস্য অন্তর্ভুক্ত করে কমিটি পূর্ণাঙ্গ করার জন্য মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন, সদস্য অ্যাডভোকেট ইব্রাহিম চৌধুরী বাবুল ও সিটি মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরীকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় নেতারা। কিন্তু ১৫ থানার সাংগঠনিক টিম পূর্ণাঙ্গ করে চিঠি দেওয়ার আগে চার সদস্যের সমন্বয় কমিটির সদস্য নগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট ইব্রাহিম হোসেন চৌদুরী বাবুল ও নগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সিটি মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরীকে নিয়ে বসা হয়নি এমন অভিযোগ রয়েছে নেতাকর্মীদের নামে। তবে চিঠি হাতে পাওয়ার পর বিষয়টি নিয়ে আর কেউ প্রশ্ন তুলছেন না।

অপরদিকে, জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা আসছেন চট্টগ্রামে। উদ্দেশ্য সাংগঠনিক কার্যক্রম জোরদার করা। নির্বাচনের আগে সাংগঠনিক বিরোধ নিরসন ও তৃণমূল কমিটিকে শক্তিশালী করার উদ্দেশ্যে চট্টগ্রাম জেলা সফরে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

দলের নেতারা জানান, কেন্দ্রীয় নেতারা প্রথমে দক্ষিণ জেলা নেতাদের নিয়ে আগামী ১৫ মে তৃণমূলের প্রতিনিধি সভা করবেন। এরপর উত্তর জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি সভা হবে। কেন্দ্রীয় নেতাদের উপস্থিতিতে নগরীর জিইসি কনভেনশন সেন্টারে দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভা অনুষ্ঠিত হতে পারে।

এতে চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী শেখ ফজলুল করিম সেলিম এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়াসহ অনেকে উপস্থিত থাকবেন বলে জানা গেছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের এক নেতা জানান, মহানগর আওয়ামী লীগের পাশাপাশি উত্তর ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগেও নানা বিষয় নিয়ে নেতাকর্মীদের মধ্যে বিরোধ লেগে আছে। নির্বাচনের আগেই এসব বিরোধ নিরসন করা খুবই জরুরি। না হলে আগামী সংসদ নির্বাচনে স্থানীয় ও ক্ষুদ্র পর্যায়ের বিরোধগুলো নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। নির্বাচন হতে আরো দেড় বছর। তাই বিরোধ নিরসনের যথেষ্ট সময় আছে।

এমএসপি

Header Ad
Header Ad

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার জলেশ্বরীতলায় ‘লাইফ ওকে’ নামের এক পোশাক বিক্রির শো-রুম উদ্বোধন উপলক্ষ্যে ৫০ টাকায় মিলবে টি-শার্ট এমন ঘোষণায় হুলস্থুল কান্ড ঘটেছে।

ছাড়ের খবরে আজ বুধবার সকালে শো-রুমটির সামনে এতো সংখ্যক মানুষ জড়ো হন যে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লাঠিচার্জে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। এছাড়াও শো-রুমটির বিক্রেতাদের মারপিটের শিকার হয়েছেন সস্তার ক্রেতারা।

জানা গেছে, চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠান ‘লাইফ ওকে’ বগুড়ায় প্রথমবারের মতো তাদের আউটলেট খুলতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফেসবুক পেজে ঘোষণা দেয় ‘মাত্র ৫০ টাকায় টি-শার্ট, এক থেকে দেড়শ’ টাকার মধ্যে মিলবে শার্ট এবং আড়ইশ’ টাকায় পাওয়া যাবে এক্সপোর্ট ইউএসপোলো সোয়েটার।

এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।। ছবি: সংগৃহীত

এমন ঘোষণায় আজ সকাল থেকে অগণিত নারী-পুরুষ শো-রুমটির সামনে ভিড় করেন। জনসমাগম এমন ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে যে, পুরো জলেশ্বরীতলা এলাকা স্তব্ধ হয়ে যায়। বন্ধ হয়ে যায় রাস্তার যান চলাচল, লোকজনের চাপে আশেপাশের দোকানপাটও বন্ধ করতে বাধ্য হন ব্যবসায়ীরা, দেখা দেয় নিরাপত্তার শঙ্কা। এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।

সেনাবাহিনী আগত লোকজনকে রাস্তা থেকে সরে যেতে অনুরোধ করেন, এতে কাজ না হলে লাঠি চার্জ শুরু করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। দুই দফা লাঠি চার্জের পর পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলে শো-রুমটি খুলে দেওয়া হয়। এর পরপরই আবারও লোকজন হুমড়ি খেয়ে পড়েন। এতে পরিস্থিতি আবারও নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে যায়।

এমন পরিস্থিতিতে শো-রুমটির বিক্রেতারা ক্রেতাদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে মারপিট করেন। পড়ে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে দ্রুত শো-রুমটি বন্ধ করে ভেতরে থাকা ক্রেতাদের বের করে দিয়ে আগামী সাতদিনের জন্য শো-রুমটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।

 

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁর সাপাহার উপজেলার আদাতলা সীমান্ত এলাকা থেকে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সদস্যরা এক বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই ব্যক্তির নাম সিরাজুল ইসলাম (৪২)। তিনি সাপাহার উপজেলার উত্তর পাতাড়ী গ্রামের ওসমান আলীর ছেলে।

গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার আদাতলা ভারত সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার এলাকা থেকে সিরাজুল ইসলামকে ধরে নেওয়া হয়। সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা খাতুন বিএসএফের বিরুদ্ধে তাঁর স্বামীকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ করেছেন।

সিরাজুলের পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় সিরাজুল আরও ছয়-সাতজনের সঙ্গে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের অভ্যন্তরে গরু আনতে যায়। রাত ৩টার দিকে আদাতলা সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার সংলগ্ন এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার নাইরকুড়ী বিএসএফ ক্যাম্পের টহল সদস্যরা তাঁদেরকে ধাওয়া করে। এ সময় অন্যরা বাংলাদেশের সীমান্তে আসতে সক্ষম হলেও সিরাজুল বিএসএফ সদস্যদের হাতে ধরা পড়েন।

এ বিষয়ে বুধবর (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ব্যাটালিয়ান ১৬ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল সাদিকুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অসুস্থ্য থাকায় সংশ্লিষ্ট আদাতলা সীমান্ত চৌকির (বিওপি) কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।

কিন্তু আদাতলা বিওপি ক্যাম্প কমান্ডারের সরকারি নাম্বারে একাধিকবার কল দিলেও কল রিসিফ না হওয়ায় তাঁর মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।

তবে বিএসএফের হাতে আটক সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা বলেন, সিরাজুল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। তবে কোথায় যাচ্ছে তা বাড়িতে বলে যায়নি। রাত ৪টার দিকে তাঁর স্বামীর সাথে ভারতে গিয়েছিলো দাবি করে এলাকার কিছু ব্যাক্তি তাঁকে বলেন, সিরাজুলকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ সদস্যরা ধরে নিয়ে গেছে।

Header Ad
Header Ad

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় মনসুর নামে এক ব্যক্তির পোষা বিড়াল হত্যার অভিযোগে মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের বাসিন্দা আকবর হোসেন শিবলুর নামে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আজ বুধবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াক মামলাটি গ্রহণ করে মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

আজ পিপলস ফর অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ারের পক্ষে নাফিসা নওরীন চৌধুরী এ মামলাটি দায়ের করেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী জাকির হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, গত ১ ফেব্রুয়ারি দুপুরের দিকে মোহাম্মদপুরের মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের ৯ম তলার বাসিন্দা মনসুর নামে এক ব্যক্তির বিড়াল হারিয়ে যায়।

পরে ভবনের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, আসামি আকবর হোসেন শিবলু বিড়ালটিকে এলোপাতাড়ি ফুটবলের মতো লাথি মারছেন। আসামির লাথির আঘাতে বিড়ালটির নিথর দেহ পড়ে থাকার পরও পা দিয়ে পিষ্ট করে মৃত্যু নিশ্চিত করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন