মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫ | ১১ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

এবার শপিং কমপ্লেক্সের স্ক্রিনে ‘বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’

ছবি: সংগৃহীত

এবার শেরপুর জেলা শহরের একটি শপিং কমপ্লেক্সের ডিজিটাল সাইনবোর্ডে ‘বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’ লেখা ভেসে উঠল।

বুধবার (৮ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ৮টার দিকে পৌর টাউন হল সংলগ্ন ‘রাজ ক্রোকারিজ অ্যান্ড গিফট শপ’-এর ডিসপ্লে বোর্ডে এ লেখা ভেসে ওঠে। এ ঘটনায় শপিং কমপ্লেক্সের মালিক ও কর্মচারীকে আটক করে পুলিশে দিয়েছেন স্থানীয়রা।

আটক ব্যক্তিরা হলেন- প্রতিষ্ঠানটির মালিক সদর উপজেলার রৌহা ইউনিয়নের আব্দুল মালেকের ছেলে রাজু মিয়া (৩৯) এবং প্রতিষ্ঠানটির কর্মচারী একই এলাকার সাইফুল ইসলামের ছেলে কাউসার আহমেদ (১৯)।

স্থানীয় জানান, রাত সাড়ে ৮টার দিকে শপিং কমপ্লেক্সটির ডিজিটাল বোর্ডে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের এবং জয় বাংলা স্লোগান লেখা ওঠে। পরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং শেরপুর পৌর ছাত্রদলের নেতারা ঘটনাস্থলে আসেন। এ সময় নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের স্লোগান প্রদর্শিত হওয়ায় স্থানীয়রা উত্তেজিত হয়ে ওঠে। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে প্রতিষ্ঠানটির মালিক ও একজন কর্মচারীকে আটক করে।

শেরপুর পৌর ছাত্রদলের সদস্যসচিব খালিকুজ্জামান সিদ্দিকী আসিফ বলেন, নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ প্রকাশ্যে বিচরণ করতে ভয় পায়। এ জন্য তারা আত্মগোপনে থেকে বিভিন্ন ধরনের নাশকতার পরিকল্পনা করছে। তার অংশ হিসেবেই গোপনে আঁতাত করে এ কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। এভাবে কাপুরুষের মতো রাজনীতি হয় না। রাজনীতি করতে হলে মাঠে আসতে হবে। আমরা শেরপুর পৌর ছাত্রদল নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্র সংগঠনকে প্রতিহত করতে প্রস্তুত।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শেরপুর জেলা কমিটির সংগঠক আরাফাত রহমান বলেন, নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্র সংগঠনের স্লোগান ডিজিটাল স্ক্রিনে চালানোর ঘটনায় আমরা তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। এটা অবশ্যই একটি পরিকল্পিত ঘটনা। ফ্যাসিবাদী যে চক্রটি ছাত্রদের ওপর নির্মমভাবে গুলি করেছে তারাই এ কাজটি করেছে। আমরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি।

শেরপুর সদর থানার ওসি মো. জুবায়দুল আলম বলেন, আমি ঘটনাটি শুনে তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশ পাঠিয়েছি। দুজনকে আটক করা হয়েছে। বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে যা বললেন তামিম ইকবাল

ওপেনার তামিম ইকবালের শারীরিক অবস্থার উন্নতি। ছবি: সংগৃহীত

এখন বেশ ভালো আছেন দেশ সেরা ওপেনার তামিম ইকবাল। শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে। সব ঠিক থাকলে আজই তাকে ঢাকায় আনা হবে। এখন পর্যন্ত ভালো আছেন জাতীয় দলের সাবেক এই অধিনায়ক। আজ মঙ্গলবার দুপুরে কিছু পরীক্ষা করানো হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে সন্ধ্যা বা রাতে বসুন্ধরায় অবস্থিত এভারকেয়ার হাসপাতালে শিফট করানো হবে।

সংকট কাটিয়ে ফেসবুকে এসে পোস্ট করেন তামিম। সেখানে দেশবাসীর কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তিনি। ছোট জীবনে একে অপরের বিপদের পাশে দাঁড়ানোর অনুরোধ করেন তামিম।

পাঠকদের জন্য তামিমের পোস্টটি তুলে ধরা হলো-

‘দুই বছর আগে এই রোজার সময়ই অনুপের কাছে গিয়েছিলাম। সেদিন জানতে পারলাম, অনুপের বাবা চার বছরেও হার্টের অপারেশন করতে পারেননি।’

‘হৃদয়ের স্পন্দনই আমাদের বাঁচিয়ে রাখে। কিন্তু এই স্পন্দন যে কোনো ঘোষণা না দিয়েই থেমে যেতে পারে — এই কথাটি আমরা বার বার ভুলে যাই। গতকাল দিনটি শুরু করার সময় কি আমি জানতাম, আমার সাথে কী হতে যাচ্ছে?’

‘আল্লাহতা’আলার অশেষ রহমত আর সকলের দোয়ায় আমি ফিরে এসেছি। আমার সৌভাগ্য, এই বিপদের সময়ে আমি পাশে কিছু অসাধারণ মানুষকে পেয়েছিলাম, যাদের বিচক্ষণতা ও আপ্রাণ প্রচেষ্টায় আমি এই সংকট কাটিয়ে ফিরে এসেছি।’

‘কিছু ঘটনা আমাদের বাস্তবতা মনে করিয়ে দেয়, জানিয়ে দেয় যে জীবন আসলে কতটা ছোট। আর এই ছোট জীবনে আর কিছু করতে না পারি, সবাই যেন একে অপরের বিপদে পাশে দাঁড়াই— এটিই আমার অনুরোধ।’

‘আপনাদের সবাইকে জানাই আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা। সবাই আমার জন্য এবং আমার পরিবারের জন্য দোয়া করবেন। আপনাদের ভালোবাসা ছাড়া আমি তামিম ইকবাল কিছুই না।’

এদিকে সকালে মোহামেডান ম্যানেজার সাজ্জাদ আহমেদ শিপন গণমাধ্যমকে জানান, দুপুরে তামিম ইকবালের কিছু পরীক্ষা করানো হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে সন্ধ্যা বা রাতে বসুন্ধরায় অবস্থিত এভারকেয়ার হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে নিয়ে আসা হবে।

সোমবার সাভারের বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের অষ্টম রাউন্ডের ম্যাচ চলাকালে হঠাৎ গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন তামিম ইকবাল। বুকে ব্যথা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হেলিকপ্টার আনা হয় এবং তাকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেয়ার চেষ্টা করা হয়। হেলিকপ্টারে তোলার আগ মুহূর্তে আবারও মাটিতে পড়ে যান। পরে তাকে সাভারের কেপিজে হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়। তার হার্টে ব্লক ধরা পড়ায় দ্রুত রিং পরানো হয়।

Header Ad
Header Ad

অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এবং ঈদুল ফিতরকে ঘিরে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা রোধে যৌথ বাহিনীর টহল ও তল্লাশি আরও জোরদার করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে এবং প্রয়োজনে তাদের গ্রেফতার করা হবে।

মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে ঈদযাত্রার নিরাপত্তা ও সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। তিনি জানান, ঈদের সময় চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও দখলবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধ দমনে পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা নজরদারি আরও বাড়ানো হবে। গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও স্থাপনায় চেকপোস্ট বসানো হবে, যাতে অপরাধীদের দ্রুত শনাক্ত ও আটক করা যায়।

ঈদের সময় সাধারণ মানুষ বড় অঙ্কের টাকা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে স্থানান্তর করে থাকেন। এ বিষয়ে সাবধানতা অবলম্বন করতে অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, "যারা বড় পরিমাণ অর্থ স্থানান্তর করবেন, তারা যেন পুলিশের সহায়তা নেন। এতে নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।"

নারী নির্যাতন ও ধর্ষণের ঘটনায় কঠোর অবস্থান নেওয়ার কথা জানিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, "যতগুলো ঘটনা ঘটেছে, সেগুলো যথাযথভাবে রিপোর্ট আকারে আদালতে উপস্থাপনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কোনো অপরাধী যেন শাস্তির বাইরে না থাকে, তা নিশ্চিত করা হবে।"

এছাড়া, ঈদের আগে শ্রমিকদের পাওনা বেতন-ভাতা পরিশোধের বিষয়ে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি। মালিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, "এটা তাদের বকেয়া, তাই যেটা বাস্তবসম্মত, সেটা অবশ্যই পরিশোধ করতে হবে।"

মাদক নিয়ন্ত্রণ প্রসঙ্গে তিনি জানান, ঈদের সময় মাদকের ব্যবহার ও চোরাচালান বেড়ে যায়, যা ঠেকাতে বিশেষ নজরদারি ও ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কঠোরভাবে মাদকের বিস্তার রোধে কাজ করবে বলে তিনি আশ্বাস দেন।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর বক্তব্য অনুযায়ী, ঈদুল ফিতরকে ঘিরে সার্বিক নিরাপত্তা জোরদার করতে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক থাকবে বলে তিনি জানান।

Header Ad
Header Ad

জিএম সুবক্তগীন এর কর্মদক্ষতায় রেলের পূর্বাঞ্চলে বইছে সুবাতাস

রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক সুবক্তগীন। ছবি: সংগৃহী

বাংলাদেশ রেলওয়ে যখন জনবল ও লোকোমোটিভ সংকটের কারণে এক কঠিন সময় পার করছে, তখন রেলের পূর্বাঞ্চল নতুন আশার আলো হয়ে উঠেছে। আর এই সফলতার প্রধান দাবিদার হচ্ছেন সদ্য যোগদানকারী রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) সুবক্তগীন। তার নেতৃত্বে রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলে ঘটেছে ইতিবাচক পরিবর্তন, যা সমগ্র রেলওয়ে ব্যবস্থায় এক নতুন দিশা দেখাচ্ছে।

জিএম সুবক্তগীনের দক্ষ নেতৃত্বের ফলস্বরূপ, পূর্বাঞ্চলে ট্রেন পরিচালনা এবং সামগ্রিক রেলওয়ে পরিবেশে এক সুশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। এই অঞ্চলে মিটারগেজ ট্রেনের সংকট একটি বড় সমস্যা ছিল, তবে সুবক্তগীনের পরিচালনায় সমস্যাগুলোর সমাধান দ্রুততার সাথে এগিয়ে যাচ্ছে। তার অত্যন্ত সুপরিকল্পিত ব্যবস্থাপনার কারণে। চট্টগ্রাম বন্দরে প্রায় ২০০০ কন্টেইনার পরিবহন জন্য অপেক্ষমাণ থাকলেও, এখন তা কমিয়ে ৭০০-তে আনা সম্ভব হয়েছে। বিশেষ করে ব্যবসায়ীরা ঈদের আগে দ্রুত কন্টেইনার পরিবহনে রেলওয়ে ব্যবস্থাপনার দক্ষতার প্রশংসা করেছেন।

এছাড়াও, জিএম সুবক্তগীনের নেতৃত্বে যাত্রীবাহী ট্রেনের পানচুয়ালিটির হার বেড়েছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার, ঢাকা-সিলেটসহ প্রধান রুটগুলোতে ট্রেনের সময়সূচি পালন গড়ে প্রায় ৯০ শতাংশ এবং ঢাকা-চট্টগ্রামে প্রায় ১০০ শতাংশ নিশ্চিত করা হয়েছে। তার যোগদানের পর চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে নতুন ট্রেন চালু এবং ঢাকা-ভৈরব বাজার রুটে নতুন ট্রেন চালুর পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে, যা রেলওয়ের সার্বিক উন্নতির দিকে ইঙ্গিত দেয়।

জিএম সুবক্তগীন এর নেতৃত্ব শুধু তার কর্মদক্ষতা দিয়ে নয়, বরং তার সহকর্মী এবং অধীনস্তদের সঙ্গে সাদামাটা এবং নম্র আচরণের জন্যও প্রশংসিত। তার অধীনে কাজ করা যে কেউ সহজেই তার কাছে সমস্যার সমাধান চেয়ে দেখা করতে পারেন। সহকর্মীদের কাছে তিনি একটি জনপ্রিয় এবং সহানুভূতিশীল ব্যক্তিত্ব হিসেবেই পরিচিত।

তার অতীত কর্মজীবনও তার নেতৃত্বের দক্ষতা প্রমাণ করে। পূর্বে আখাউড়া-লাকসাম ডাবল লাইন প্রকল্পের পিডি হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে তিনি এক হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় করে প্রকল্পটি সম্পন্ন করেছেন, এবং কক্সবাজার দোহাজারী রেললাইন প্রকল্পে প্রায় সাত হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় করেছেন।

বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের জিএম হিসেবে সুবক্তগীনের যোগদান রেলের উন্নতির নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছে। তার দক্ষ নেতৃত্বে রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলে বইছে একটি নতুন সুবাতাস, যা পুরো বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য এক ইতিবাচক উদাহরণ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে যা বললেন তামিম ইকবাল
অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জিএম সুবক্তগীন এর কর্মদক্ষতায় রেলের পূর্বাঞ্চলে বইছে সুবাতাস
ছায়ানটের সভাপতি সন্‌জীদা খাতুন মারা গেছেন
যারা ১০০ গাড়ি নিয়ে ক্যাম্পেইন করতে যায়, তারা কী করবে তা ভালো বুঝি: ফখরুল
‘আওয়ামী লিগ’ নামে নতুন দল গঠিত, নিবন্ধনের আবেদন ইসিতে
ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ১৫ নির্দেশনা
শপথ নিলেন আপিল বিভাগের নতুন দুই বিচারপতি
দেশে কোনো জরুরি অবস্থা জারি করা হয়নি: সেনাপ্রধান
১৩তম এনোবল এওয়ার্ড পেলেন মাওলা সোহরাব হোসাইন আতিকী  
আন্দোলনরত পোশাক শ্রমিকদের সচিবালয় অভিমুখে যাত্রা, পুলিশের বাধা
সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
কন্যা সন্তানের বাবা হলেন ক্রিকেটার কে এল রাহুল
বাংলাদেশে এখনও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হয়নি: প্রধান উপদেষ্টা
এবার পুলিশের ৪৩ কর্মকর্তাকে বদলি
আজ বাংলাদেশ-ভারত হাইভোল্টেজ ম্যাচ, যেভাবে দেখবেন
পল্লী দারিদ্র্য বিমোচন ফাউন্ডেশনে বড় নিয়োগ, পদ ১৩৩০
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে আবারও বাংলাদেশ প্রসঙ্গ, যা বললেন মুখপাত্র
সাত বিশিষ্ট ব্যক্তিকে স্বাধীনতা পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
ঢাবির বিজ্ঞান ইউনিট ভর্তিতে ৯৪ শতাংশ শিক্ষার্থী ফেল