শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪ | ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

টিকটকার মুন্নি হত্যা: গণধর্ষণের পর হত্যার প্রকৃত রহস্য উদঘাটন, গ্রেপ্তার ২

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গায় আলোচিত টিকটকার খালেদা আক্তার মুন্নি হত্যা মামলার প্রকৃত রহস্য উদঘাটন করেছে জেলা পুলিশ। মুন্নিকে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে বলে জানা গেছে। এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

শনিবার (১৬ নভেম্বর) দুপুরে চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রিয়াজুল ইসলাম জানান, গত ৯ নভেম্বর চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার ভাংবাড়ীয়া গ্রামের খোয়াজ আলী শেখের মেয়ে খালেদা আক্তার মুন্নি (১৮) হাটবোয়ালিয়া বাজারে কেনাকাটার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হন। সেদিন সন্ধ্যায় তিনি মায়ের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করে জানান, কেনাকাটা করতে দেরি হওয়ায় তিনি আলমডাঙ্গায় খালার বাসায় থাকবেন।

পরবর্তীতে, ১৪ নভেম্বর সকালে বোয়ালমারি এলাকায় একটি জঙ্গলের ভেতর থেকে অর্ধগলিত এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরিবারের সদস্যরা শরীরে থাকা ট্যাটুর মাধ্যমে মরদেহটি মুন্নির বলে শনাক্ত করেন।

মুন্নির মা বাদী হয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় মামলা দায়ের করলে জেলা পুলিশ সুপার খন্দকার গোলাম মওলা, বিপিএম, দ্রুত ঘটনার রহস্য উদঘাটন ও জড়িতদের গ্রেপ্তারে নির্দেশ দেন। তার নির্দেশনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রিয়াজুল ইসলাম ও আনিসুজ্জামানের নেতৃত্বে পুলিশের একাধিক টিম তদন্তে নামে।

ডিবি পুলিশ ১৫ নভেম্বর রাত আড়াইটায় অভিযান চালিয়ে ঘটনার সঙ্গে জড়িত দুই আসামিকে নিজ নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন চুয়াডাঙ্গার হাজরা হাটি গ্রামের শেখ পাড়ার টোকন আলীর ছেলে মানিক আলী ওরফে মানিক মুন্সি (২২) এবং একই গ্রামের মইদুল ইসলামের ছেলে পারভেজ মুন্সি ওরফে স্বপন (১৯)।

আসামি মানিক মুন্সি পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেন যে, ৬ নভেম্বর মুন্নিকে অনৈতিক সম্পর্কে জড়ানোর জন্য তার সঙ্গে দেখা করে এবং স্থানীয়দের মাধ্যমে ব্ল্যাকমেইল করে ২০ হাজার টাকা আদায় করেন। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে মানিক প্রতিশোধ নেওয়ার পরিকল্পনা করেন।

৯ নভেম্বর মানিক মুন্সি মুন্নিকে ফোন করে তাকে ২০ হাজার টাকার বিনিময়ে সারারাত থাকার প্রস্তাব দেন। মুন্নি রাজি হলে সন্ধ্যায় তাকে বোয়ালমারি শ্মশান এলাকার জঙ্গলে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে মানিক ও তার সহযোগী পারভেজ মুন্সি পালাক্রমে মুন্নির সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেন। পারভেজ সেখান থেকে চলে গেলে মানিক একাধিকবার মুন্নিকে শারীরিক নির্যাতন করেন। পরে মুন্নি টাকা নিতে অস্বীকৃতি জানালে এবং চিৎকার করলে মানিক তার গলা চেপে ধরে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন।

পরে মানিক মুন্নির হাত ও মুখ বাঁধা অবস্থায় মরদেহ জঙ্গলে ফেলে দেন এবং তার শপিং ব্যাগ ও জুতা নদীতে ফেলে দেন।

গ্রেপ্তার দুই আসামি বিজ্ঞ আদালতে দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন। চুয়াডাঙ্গা পুলিশ জানিয়েছে, এই ঘটনায় আইনি প্রক্রিয়া দ্রুততার সঙ্গে এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে।

পুলিশ সুপার খন্দকার গোলাম মওলা বলেন, "এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে জেলা পুলিশ সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাবে।"

এ ঘটনাটি চুয়াডাঙ্গা জুড়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। স্থানীয় জনগণ দ্রুত বিচার ও কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।

Header Ad

সরকার পরিচালনায় অদক্ষতা জনগণ মেনে নেবে না: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান মন্তব্য করেছেন, সরকার পরিচালনায় অদক্ষতা স্পষ্ট হলে জনগণ তা মেনে নেবে না। শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে আয়োজিত বাংলাদেশ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের তৃতীয় জাতীয় কাউন্সিলে ভার্চ্যুয়াল বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।

তারেক রহমান বলেন, "বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার বিধ্বস্ত অবস্থায় দায়িত্ব নিয়েছে। গত ১৫ বছরের জঞ্জাল তিন মাসে দূর করা সম্ভব নয়। তবে সরকার পরিচালনায় অদক্ষতা সামনে এলে জনগণ তা মেনে নেবে না।"

তিনি আরও উল্লেখ করেন, "পতিত স্বৈরাচারের দোসররা সরকারকে ব্যর্থ করার ষড়যন্ত্র করছে। তবে জনগণের সঙ্গে সরকারের সুসম্পর্ক থাকলে কোনো ষড়যন্ত্র সফল হবে না।"

ভোটের অধিকার নিয়ে কথা বলতে গিয়ে তারেক রহমান বলেন, "জনগণের রায় ছাড়া রাষ্ট্র পরিচালনার বৈধতা নেই। জনগণ আশা করে তারা নির্ভয়ে ভোট দিয়ে জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করতে পারবে। সরকারের উচিত জনগণের ওপর আস্থা রাখা।"

টেক্সটাইল খাতের দুর্নীতি ও সমস্যার দিক তুলে ধরে তিনি বলেন, "টাকা পাচার এবং দুর্নীতির কারণে এই খাত আজ বিপর্যস্ত। বিএনপি রাষ্ট্র ক্ষমতায় গেলে ১০০% রপ্তানিযোগ্য পণ্যের ব্যাক-টু-ব্যাক এলসি ব্যবস্থা করবে।"

তারেক রহমান মন্তব্য করেন, "রাজনীতি রুগ্ন হলে অর্থনীতিও রুগ্ন হয়। গত ১৫ বছরে মাফিয়া সরকার দেশকে ঋণনির্ভর করে ফেলেছে। এ থেকে বেরিয়ে আসতে বিনিয়োগ প্রক্রিয়া সহজ করতে হবে এবং এ সংক্রান্ত জটিলতা দূর করতে হবে।"

জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, "আহতদের চিকিৎসা অগ্রাধিকার তালিকায় নেই, যা লজ্জার। বাজার সিন্ডিকেট ও পণ্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতাও জনগণের জন্য অগ্রহণযোগ্য।"

তারেক রহমান বলেন, "বিএনপি সবসময় জনগণের পাশে থেকেছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। দক্ষ শ্রমশক্তি গড়ে তোলা বিএনপির অন্যতম লক্ষ্য। আমাদের ৩১ দফা পরিকল্পনা ভবিষ্যতের সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে সহায়তা করবে। জনগণের জীবনমান উন্নয়নই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য।"

এ সময় তিনি দেশের বর্তমান সংকট থেকে উত্তরণে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার ওপর জোর দেন এবং বিএনপির সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করেন।

Header Ad

ভবিষ্যতে কেউ টাকা পাচার করলে ধরা পড়বে: অর্থ উপদেষ্টা

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন। ছবি: সংগৃহীত

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, ভবিষ্যতে কেউ টাকা পাচার করলে তা ধরা পড়বে এবং সংশ্লিষ্টদের আইনের আওতায় আনা হবে।

শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাজধানীর মহাখালীতে আয়োজিত ‘পলিসি ডায়ালগ অন ফিন্যানসিয়াল অ্যান্ড ইকোনমিক রিফর্মস ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এ মন্তব্য করেন।

সেমিনারে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, "অর্থনৈতিক খাতে যেভাবে লুটপাট হয়েছে, তা থেকে বেরিয়ে আসতে কাজ চলছে। এখন কেবল উন্নয়ন দেখানোর প্রবণতা থেকে সরে এসে উন্নয়নের কৌশল পরিবর্তন করা জরুরি।"

রাজস্ব খাতে নীতি প্রণয়ন এবং বাস্তবায়ন প্রক্রিয়াকে আলাদা করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। অর্থ উপদেষ্টা বলেন, "বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান ধ্বংসের মুখে রয়েছে। অনেক প্রকল্প নেওয়া হয়েছে, যেগুলোর জন্য প্রয়োজনীয় ফিজিবিলিটি টেস্ট করা হয়নি। এই অবস্থার পরিবর্তনে মাল্টিলেটারাল ও বাইলেটারাল সহযোগিতার আশ্বাস মিলেছে। তবে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে না পারলে বিদেশি সহযোগিতাও কমে যাবে।"

টাকা পাচার রোধে সরকারের কঠোর অবস্থানের কথা জানিয়ে ড. সালেহউদ্দিন বলেন, "পাচার হওয়া টাকা ফেরানোর জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। ভবিষ্যতে প্রাইভেট বা পাবলিক সেক্টর থেকে কেউ টাকা পাচার করলে তাকে ধরা হবে। অর্থনৈতিক খাতে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে এই পদক্ষেপ কার্যকর হবে।"

সেমিনারে আরও উল্লেখ করা হয় যে, বাংলাদেশে অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রচলিত ধারণায় পরিবর্তন আনার সময় এসেছে। অর্থ উপদেষ্টা জানান, প্রকল্পের কার্যকারিতা নিশ্চিত না করে প্রকল্প গ্রহণের যে সংস্কৃতি চালু হয়েছে, তা দেশের অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর।

এই সেমিনারে অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও বিভিন্ন খাতের বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত ছিলেন। সেমিনারের আলোচনায় বাংলাদেশে আর্থিক সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা ও করণীয় নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা উঠে আসে।

Header Ad

এখনই সন্তান নিতে চাননি কাঞ্চন, শোনেননি শ্রীময়ী

এখনই সন্তান নিতে চাননি কাঞ্চন, শোনেননি শ্রীময়ী। ছবি: সংগৃহীত

বর্তমান সময়ে টালিউডের অন্যতম চর্চিত জুটি হচ্ছে কাঞ্চন মল্লিক এবং শ্রীময়ী চট্টরাজ। সদ্যই কন্যাসন্তানের বাবা-মা হয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের এ তারকা দম্পতি। মেয়ের নাম রেখেছেন ‘কৃষভি’। কিন্তু এখনই নাকি সন্তান নিতেই চাননি কাঞ্চন। এত তাড়াতাড়ি মা হতে নিষেধ করেছিলেন শ্রীময়ীকে। তবে স্বামীর কোনো বারণই শোনেননি অভিনেত্রী।

গত ২ নভেম্বর অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে কন্যাসন্তানের জন্ম দেন শ্রীময়ী। এরপর থেকেই মেয়েকে নিয়ে নানান ব্যস্ততায় দিন কাটছে তাদের। কিন্তু তৃতীয় স্ত্রী এত তাড়াতাড়ি সন্তানের মা হোক, সেটা একবারেই চাননি কাঞ্চন! সম্প্রতি বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন শ্রীময়ী।

ভারতীয় গণমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী বলেন, দোল পূর্ণিমার সময়ই জানতে পারি, মা হতে চলেছি আমি। কিন্তু কাঞ্চন চাননি এত অল্প বয়সে মা হই। সে আমাকে বলেছিল ২৭ বছরেই মা হবি? আর একটু সময় নে।

 

ছবি: সংগৃহীত

তিনি আরও বলেন, কিন্তু আমরা একসঙ্গে এত ঘুরেছি। সময় কাটিয়েছি, বাড়িতে একা থেকেছি। তাই আর সময় নষ্ট করতে চাইনি। চেয়েছিলাম যাতে এবার তিনজন একসঙ্গে সময় কাটাতে পারি। ফলে স্বামী নিষেধ করলেও মা হওয়ার সিদ্ধান্তটা আমিই নিয়েছি।

শ্রীময়ীর ভাষ্য, বর্তমানে মেয়েকে নিয়ে রাতে জেগে থাকতে হচ্ছে তাকে। যদিও এতে কোনো কষ্ট নেই তার। তিনি কখনও ক্লান্ত হলে মেয়েকে কোলে নিয়ে বসে থাকেন বাবা। ফলে বোঝাই যাচ্ছে, ছোট্ট কৃষভিকে ঘিরে মল্লিক বাড়ির আনন্দের সীমা নেই এখন।

মেয়ে দেখতে পুরো বাবার মতোই হয়েছে উল্লেখ করে অভিনেত্রী জানান, গায়ের রং গোলাপি।

প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ১৪ ফেব্রুয়ারি আইনি বিয়ে করেন কাঞ্চন-শ্রীময়ী। এরপর গেল ২ মার্চ সামাজিক রীতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন তারা।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সরকার পরিচালনায় অদক্ষতা জনগণ মেনে নেবে না: তারেক রহমান
ভবিষ্যতে কেউ টাকা পাচার করলে ধরা পড়বে: অর্থ উপদেষ্টা
এখনই সন্তান নিতে চাননি কাঞ্চন, শোনেননি শ্রীময়ী
যত দ্রুত নির্বাচন, ততই জনগণের কল্যাণ: মির্জা ফখরুল
টিকটকার মুন্নি হত্যা: গণধর্ষণের পর হত্যার প্রকৃত রহস্য উদঘাটন, গ্রেপ্তার ২
আফ্রিদির বিয়ের পর দীঘি বললেন ‘আল্লাহ বাঁচিয়েছে’
জানা গেল পুরুষদের নিঃসন্তান থাকার পেছনে আসল কারণ
যেভাবে শাহরুখের দেখা পেলেন বাংলাদেশি ভক্ত
ইউটিউবারের কাছে হারলেন বক্সিং কিংবদন্তি মাইক টাইসন
উত্তরাঞ্চল থেকে উপদেষ্টা নিয়োগে আলোচনা হয়নি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
নবান্ন উৎসবে মুখরিত চারুকলা
পল্লবীতে ২ ছেলেকে গলা কেটে হত্যার পর বাবার আত্মহত্যার চেষ্টা
বাড়ছে শীতের প্রকোপ, ১৫ ডিগ্রির ঘরে তাপমাত্রা
পরিচালকের নেশা মিশ্রিত চকোলেট খেয়ে বিপাকে অভিনেত্রী
ডেনমার্ককে খাদের কিনারায় রেখে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন স্পেন
হোয়াইট হাউসের সর্বকনিষ্ঠ প্রেস সেক্রেটারি হচ্ছেন ক্যারোলিন লেভিট
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও রাষ্ট্র সংস্কারই সরকারের প্রধান চ্যালেঞ্জ: প্রধান উপদেষ্টা
সাবেক প্রধান বিচারপতি ফজলুল করিম মারা গেছেন
আসছে আদর-বুবলীর ‘পিনিক’
ভারতের হাসপাতালে ভয়াবহ আগুন, ১০ শিশুর মৃত্যু