শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

সংসদ নির্বাচনে সাতক্ষীরা-৪ আসনে লড়তে চান মেধা

সাতক্ষীরা-৪ (শ্যামনগর - কালিগঞ্জ উপজেলার আংশিক) আসনে জনগণের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখতে চান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোকেয়া হল ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শেখ মাসুদা খানম মেধা। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতিকের জন্য এই আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন তিনি।

বর্তমানে শেখ মাসুদা খানম মেধা সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টার দায়িত্বে রয়েছেন। নিজেকে তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক এবং শেখ হাসিনার সততার নীতিতে বিশ্বাসী একজন আওয়ামী লীগের কর্মী বলে দাবি করেন।

পারিবারিকভাবে আওয়ামী পরিবারের সন্তান শেখ মাসুদা খানম মেধা ১৯৭৬ সালে গোপালগঞ্জ জেলার মানিকহার গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা মরহুম শেখ আবুল হোসেনসহ পরিবারের সদস্যদের অনুপ্রেরণাতে ৯০ এর দশকে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন শেখ মাসুদা খানম মেধা। পরে ২০০১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোকেয়া হল ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। পর্যায়ক্রমে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক উপ-কমিটিতে সদস্য পদ লাভ করেন। বর্তমানে তিনি সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগের উপদেষ্টার দায়িত্বে রয়েছেন।

এ ছাড়াও রাজনৈতিক জীবনে বিভিন্ন সময়ে আন্দোলন-সংগ্রামে নেতৃত্ব দেওয়ার সুবাদে বহুবার হয়রানি ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন তিনি।

এর আগে ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিতব্য একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সাতক্ষীরা-৪ আসন থেকে দলীয় মনোনয়ন চান মাসুদা খানম মেধা। সেই বারের নির্বাচনে মনোনয়ন পাননি তিনি। তবে, গেল দুই মেয়াদে ওই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্যর বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে সমালোচনার মুখে পড়ে খোদ আওয়ামী লীগ সরকার। যেটা নিয়ে নিয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় পর্যায়ের নেতারা বিব্রতকর অবস্থায় পড়ে। যার প্রভাব পড়ে ওই আসনের তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মাঝে। তা ছাড়াও বিভিন্ন কারণে বর্তমান সংসদের সাথে শ্যামনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট কয়েকজন নেতার বিরোধে বিভক্ত তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা। তবে এবার যদি এই আসন থেকে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন লাভ করে তাহলে বেশ সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবেন তিনি। আর এমনটাই ধারণা ওই আসনের তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের।

সাতক্ষীরা-৪ আসন মূলত অসংখ্য নদ-নদী দিয়ে বেষ্টিত। এই আসনে উপকূলীয় অঞ্চলজুড়ে বসবাসরত সিংহভাগ মানুষ দারিদ্র সীমার নিচে বাস করে। সুপেয় পানির সংকট, নদী ভাঙনসহ নানাবিধ সমস্যায় জর্জরিত হওয়ায় দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে তাদের জীবনযাপন। সরকার, বিভিন্ন এনজিও সংস্থা, সেচ্ছাসেবী সংগঠন উপকূলের মানুষের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। এ ছাড়াও ব্যক্তি পর্যায়ে অনেকে উপকূলের মানুষের পাশে থেকে কাজ করে। ব্যক্তি পর্যায়ে যারা উপকূলের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করে তাদের মধ্য অন্যতম একজন শেখ মাসুদা খানম মেধা বলে জানান ওই আসনে বসবাসরত মানুষেরা।

মাসুদা খানম মেধা প্রসঙ্গে কুশুলিয়া ইউনিয়নের যুবলীগ সুলতান আহম্মেদ বলেন, সাতক্ষীরা ৪ আসনে বেশ জনপ্রিয় একজন শেখ মাসুদা খানম মেধা। রাজনৈতিক নেত্রী হিসেবে তিনি যেমন দক্ষ ও কর্মীবান্ধব ঠিক তেমনি ভাবে মানবিক ব্যক্তি। তাকে কোনো কিছু বলা লাগে না। কারও সমস্যার কথা যখন তিনি অবগত হন তখন তাকে সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করেন। বর্তমানে যারা দায়িত্বে আছেন জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে তারাও মাসুদার চেয়ে অনেকাংশে পিছিয়ে রয়েছেন বলে দাবি করেন তিনি।

সুলতান আহম্মেদের মতো রতনপুর ইউনিয়ন যুবলীগের নেতা রাজু বলেন, যদি যোগ্যতা দ্বারা পরিমাপ করা হয় তাহলে শেখ মাসুদা খানম মেধা কোনো অংশে কম নয়। একটি ব্যাংকে চাকরি করলেও তিনি কখনও জনসেবা থেকে পিছপা হননি।

তিনি দাবি করেন, আপনারা গণমাধ্যম কর্মী খোজঁ নেন তাহলে আপনারাও আমাদের সাথে একমত হবেন যে একজন নেত্রী ও ব্যক্তি হিসেবে মাসুদা কতটুকু জনপ্রিয়।

এ সময় যুবলীগের এই নেতা বলেন, এই আসনে তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা বিভক্ত। এখানে যেমন জামায়াতের প্রভাব আছে তেমন জাতীয় পার্টির। এ কারণে যদি দল বিতর্কিত ও জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন কাউকে মনোনয়ন দেয় তাহলে তৃণমূলের বিভক্ত নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করা অনেক কঠিন হয়ে যাবে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে শ্যামনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের একাধিক নেতারা জানান, বর্তমানে সাতক্ষীরা ৪ আসনের রাজনীতি ঘৃর্ণীত পর্যায়ে পৌঁছেছে। এতোটাই ঘৃর্ণীত পর্যায়ে পৌঁছেছে যে কোনো মনোনয়ন প্রত্যাশী যদি সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড প্রচারণা বা তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের সাথে মতবিনিময় করার উদ্যোগ নেন সেখানে দলীয় নেতা-কর্মীদের না যেতে অপরপক্ষ হুমকি-ধামকি দেয়।

ঘৃর্ণীত এই রাজনীতির অবসান চেয়ে তারা বলেন, বিভিন্ন কারণে দলীয় নেতা-কর্মীরা আজ বিভক্ত। সবাই ক্ষমতা ধরে রাখতে মরিয়া। তবে এখন নতুনদের সুযোগ দেওয়া দরকার। তা না হলে ভর্বিষতে আরও কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে পারে আওয়ামী লীগ।

শেখ মাসুদা খানম মেধা প্রসঙ্গে তারা বলেন, নিঃসন্দেহে মাসুদা একজন জনপ্রিয় কর্মীবান্ধব নেত্রী। দল যদি তাকে মনোনয়ন দেয় তাহলে আমাদের কোনো আপত্তি থাকবে না। তবে বিতর্কিত কেউ মনোনয়ন পেলে আমরা হয়তো দলের স্বার্থে তাকে সমর্থন করব। তবে সাধারণ জনগণ কী করবে সেটা বলা মুশকিল। এ কারণে, আমরা বিশ্বাস করি আমাদের প্রিয় নেত্রী শেখ হাসিনা আপা সবকিছু বিবেচনা করে যোগ্য ব্যক্তিকে এই আসনে দলীয় মনোনয়ন দিবেন।

মনোনয়ন পাবার ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করে শেখ মাসুদা খানম মেধা বলেন, দলকে ভালোবেসে অনেক ত্যাগ স্বীকার করে ছাত্রজীবন থেকেই আন্দোলন-সংগ্রামে ভূমিকা রেখে আসছি। আশা করি দল সেটি মূল্যায়ন করবে। আর দল যদি আমাকে মনোনয়ন দেয় তাহলে এ আসনটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উপহার দিতে পারবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

এসআইএইচ

 

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন