শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৩ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিএল কলেজের সব হল ঝুঁকিপূর্ণ 

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে খুলনার সরকারি ব্রজলাল (বিএল) কলেলের অবকাঠামোগত অনেক পরিবর্তন হয়েছে। তবে তার ছোঁয়া লাগেনি কলেজটির হলগুলোতে। দূর-দূরান্তের হাজারো শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের হলে ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছেন। এরমধ্যে কোনোটির পলেস্তারা খসে পড়ছে, কোনোটির ছাদ চুঁইয়ে পানি নামছে আবার কোনটির দরজা-জানালার হদিস নেই। ফলে এক প্রকার জীবনকে হাতের মুঠোয় নিয়েই ভবিষ্যতের স্বপ্ন বুনেছে শিক্ষার্থীরা।

কলেজের হলগুলো ঘুরে ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কলেজ ক্যাম্পাসের ৫টি হলই বেহাল। জরাজীর্ণ ও ঝুঁকিপূর্ণ ভবন। ভবনের ছাদের পলেস্তারা খসে খসে পড়ছে। এরমধ্যে বেশি বেহাল শহীদ তিতুমীর ও ড. জোহা হলের। হল দুটির অনেক কক্ষের জানালা ও দরজার পাল্লা নেই। ঘুন পোকায় খেয়ে নষ্ট করে ফেলেছে। বাইরে থেকে দেখলে মনে হবে কোনো পরিত্যক্ত ভবন। হাজী মহসিন হলেরও একই অবস্থা। এ হলের বাইরের জানালার অধিকাংশ কাচগুলো ভেঙে গেছে। হলের ছাত্রদের অভিযোগ জীবনের ঝুঁকি ও আতঙ্ক নিয়ে তারা হলে অবস্থান করছেন।

শহীদ তিতুমীর হল
বাইরে থেকে দেখতে পরিত্যক্ত মনে হওয়া হলটিতে আসন সংখ্যা ১৪০। দ্বিতল ভবন এ হলটির ছাদ ও দেয়ালের পলেস্তারা খসে খসে পড়ছে। জরাজীর্ণ ভবন। ভবনের জানালা-দরজাগুলো অধিকাংশ নষ্ট হয়ে গেছে। অনেকগুলো কক্ষের জানালা ও দরজার কোনো কপাট নেই। ভেতরে স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশ। ১২টি টয়লেটের ৬টি অকেজো। ১৯৮১ সালে ছাত্রাবাসটি নির্মিত হয়। নির্মাণের পর বেশ কয়েকবার হলটি সংস্কার করা হলেও এখন আর বসবাস উপযোগী বলা যাচ্ছে না।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে শিক্ষার্থীরা বলেন, ভবনটি জরাজীর্ণ হয়ে পরিত্যক্ত অবস্থায় রূপ নিয়েছে। ভবনের ছাদের টেম্পার অকেজো হয়ে গেছে। বর্ষা মৌসুমে বেশ কয়েকটি রুমে ছাদ দিয়ে পানি পড়ে। ভবনটি ধসে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। জীবনের চরম ঝুঁকি ও আতঙ্ক নিয়ে আমরা ভবনটিতে অবস্থান করছেন।

ড.জোহা হল
১৯৯১ সালে হলটি নির্মিত হয়। দ্বিতল ভবনবিশিষ্ট এ হলে আসন সংখ্যা ৬০। তিতুমীর হলের মতো এ হলটিরও একই অবস্থা। ভবনের ছাদের পলেস্তারা খসে খসে পড়ছে। ভবনটি জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। পরিত্যক্ত ভবনের মতো দেখতে ভেতরে আবাসিক হলের কোনো পরিবেশ নেই। সুনশান নিরবতা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হলে অবস্থানকারী কয়েকজন ছাত্র জানান, বর্ষা মৌসুমে কয়েকটি কক্ষে ছাদ দিয়ে পানি পড়ে। কক্ষের জানালা-দরজাগুলো ঠিক নেই। ঘুন পোকায় খেয়েছে। জীবনের ঝুঁকি ও আতঙ্ক নিয়ে তাদের হলে অবস্থান করতে হচ্ছে। অতি দ্রুত ছাত্রাবাসটি মেরামত করা দরকার। এর আগে কয়েকবার সংস্কার করা হয়েছে। কিন্তু ঠিকাদার যথাযথভাবে কাজ করেনি।

হাজী মহসিন হল
এই হলের অবস্থাও খুব শোচনীয়। ভবনটি জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। ছাদ ও ওয়ালের পলেস্তারা খসে পড়ছে। ১৯৯৩ সালে হলটি নির্মিত। আসন সংখ্যা ৯৬। শিক্ষার্থীরা জানান, ভবনের টেম্পার নষ্ট হয়ে গেছে। জরাজীর্ণ ও ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে আতঙ্ক এবং জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাস করছি।

কাজী নজরুল ইসলাম হল
১৯৬৩ সালে হলটি নির্মিত হয়। হলে ঢুকতে বাম দিকে দোচালা টিনের ছাউনি। কক্ষগুলোতে ৩০ জন এবং বাম দিকে দোচালা টালির ছাউনির কক্ষগুলোতে ৩০ ছাত্র বাস করেন। হলটি নির্মাণের পর কেটে গেছে ৫৯ বছর। কিন্তু হলটি সেই একই আঙ্গিকে রয়ে গেছে। টিনের গরম সহ্য করে প্রতি কক্ষে ৪ জন করে ৬০ জন ছাত্র হলটিতে বাস করছে।

সুবোধ চন্দ্র হল
কলেজের খুবই পুরাতন হলটি ভৈরব নদের তীরে অবস্থিত। এ হলটিও টিনের দোচালা। ২টি ব্লকে আসন সংখ্যা ৭৫। রুমগুলো জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। শিক্ষার্থীরা জানান, গত ৪ বছরের মধ্যে একবার হলটি সংস্কার করা হয়েছে।

কলেজে ৩টি ছাত্রীদের হল রয়েছে। ছাত্রদের হলের তুলনায় ছাত্রীদের হলের অবস্থা কিছুটা উন্নত হলেও পর্যাপ্ত নয়। ৩টি ছাত্রী নিবাসে আসন সংখ্যা মাত্র ২৮৮।

সব হলের ছাত্রদের দাবি পুরাতন, জরাজীর্ণ, ঝুঁকিপূর্ণ ছাত্রাবসগুলো ভেঙে নতুন করে এগুলো নির্মাণ করা হোক।

ছাত্রাবাসগুলোর দৈন্যদশা সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক শরীফ আতিকুজ্জামান বলেন, নতুন হল নির্মাণ, হলগুলোর উন্নয়ন বা সংস্কারের জন্য কলেজের নিজস্ব কোনো ফান্ড নেই। সরকার হলগুলোর উন্নয়ন এবং সংস্কারের জন্য প্রচুর অর্থ বরাদ্দ দিয়ে থাকে। কিন্তু সেটা প্রয়োজনের তুলনায় কিছুটা অপ্রতুল। কলেজের অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য সরকার কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ দিচ্ছে। অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদানের পর আমার কলেজের জন্য ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ পেয়েছি। ছাত্রী নিবাসগুলোর উন্নয়ন কাজ চলছে। বরাদ্দ দেওয়া অর্থের সঠিক কাজ ঠিকাদারদের কাছ থেকে বুঝে নিতে পারলে কাজগুলো উপকারে আসে। আমি অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদানের পর থেকে ঠিকাদারদের কাজ থেকে কাজ বুঝে নেওয়ার বিষয়টির উপর গুরুত্ব দিয়েছি।

এসএন

Header Ad
Header Ad

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩৭ জন নিহত

ছবি: সংগৃহীত

গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানে গত ২৪ ঘণ্টায় অন্তত ৩৭ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো ৯৮ জন। শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান অনুসারে, বৃহস্পতি-শুক্রবারের সর্বশেষ অভিযানের পর গাজায় মোট নিহতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৪৫ হাজার ৪৩৬ জনে। এছাড়া অভিযানে এ পর্যন্ত আহত হয়েছেন ১ লাখ ৮ হাজার ৩৮ জন ফিলিস্তিনি।

নিহত ও আহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি। কারণ ভবনের ধ্বংস্তূপের তলায় অনেকে চাপা পড়েছেন। প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও জনবলের অভাবে তাদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি, উল্লেখ করা হয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের শুক্রবারের বিবৃতিতে।

উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ঢুকে অতর্কিত হামলা চালায় গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা। ইসরায়েলে প্রবেশের পর প্রথমে এলোপাতাড়ি গুলি চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জনকে হত্যা করে যোদ্ধারা, তারপর ২৪২ জনকে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায়।

হামাসকে ‘যথাযথ শিক্ষা’ প্রদান এবং জিম্মিদের মুক্ত করতে ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী, যা এখনও চলছে।

জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে এ পর্যন্ত বেশ কয়েকবার গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধের জন্য ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে আহ্বান জানানো হয়েছে।

ইতোমধ্যে জাতিসংঘের আদালত নামে পরিচিত ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসে (আইসিজে) ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলাও দায়ের করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ৬ বাংলাদেশি জেলে

ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬ বাংলাদেশি জেলে। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

সুন্দরবনের দুবলার চরে মাছ ধরার সময় ভারতের কোস্ট গার্ডের হাতে আটকের নয় মাস পর সাজা ভোগ করে দেশে ফিরেছেন ৬ বাংলাদেশি জেলে।

শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় যশোরের বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট দিয়ে তাদেরকে ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ হস্তান্তর করেন বলে জানান বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন ওসি ইমতিয়াজ আহসান ভূঁইয়া।

ফেরত আসারা হলেন- পটুয়াখালির আব্দুল মালেকের ছেলে গোলাম রব্বি, মান্নান হাওলাদারের ছেলে জামাল হোসেন, আব্দুল জলিলের ছেলে মাসুম বিল্লাল, নাজির হুসাইনের ছেলে মোহাম্মদ হুসাইন, আব্দুর রহমানের ছেলে ইয়াসিন খান ও দিনাজপুরের সফি উদ্দিন কাজির মেয়ে রসিদা বেগম। ফেরত আসাদের বয়স ৩৫থেকে ৫০ এর মধ্যে।

ওসি ইমতিয়াজ বলেন, ২০২৩ সালে মোংলার সুন্দরবনের দুবলার চর এলাকায় নদীতে মাছ ধরার সময় অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করার দায়ে দেশটির কোস্ট গার্ড তাদেরকে ধরে নিয়ে যায়।

পরে কোস্ট গার্ড আটক জেলেদের ভারতের দমদম থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। সেখান থেকে তাদেরকে আদালতে তোলা হলে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে ছয় মাসের সাজা দেওয়া হয়।

দমদম সেন্ট্রাল কারাগারে সাজাভোগ শেষে বিশেষ ‘ট্রাভেল পারমিটের’ মাধ্যমে তারা দেশে ফিরেছেন বলে জানান ওসি ইমতিয়াজ।

ইমিগ্রেশনে আনুষ্ঠানিকতা শেষে তাদেরকে বেনাপোল পোর্ট থানায় সোপর্দ করা হয়েছে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

বেনাপোল পোর্ট থানার ওসি রাসেল মিয়া বলেন, ভারত থেকে ফেরত আসা জেলেদেরকে স্বজনদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য মানবাধিকার সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির জিম্মায় দেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সচিবালয়ের সকল বেসরকারি পাস বাতিল, ঢুকতে পারবেন না সাংবাদিকেরাও

সচিবালয়। ছবি: সংগৃহীত

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ছাড়া সচিবালয়ে প্রবেশের বেসরকারি সব পাস বাতিল করা হয়েছে। অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড দিয়ে আপাতত ঢুকতে পারবেন না সাংবাদিকরাও। শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) রাতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মোঃ খোদা বখস চৌধুরীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সচিবালয়ের সার্বিক নিরাপত্তা বৃদ্ধির স্বার্থে সচিবালয়ে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনুকূলে ইস্যুকৃত স্থায়ী প্রবেশ পাস এবং সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ইস্যুকৃত অস্থায়ী প্রবেশ পাস ব্যতীত সব ধরনের অস্থায়ী (বেসরকারি ব্যক্তিবর্গের জন্য) সচিবালয় প্রবেশ পাস বাতিল করা হলো।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সাংবাদিকদের অনুকূলে ইস্যুকৃত অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড দ্বারা সচিবালয়ে প্রবেশাধিকার পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত এতদ্বারা বাতিল করা হলো।

বিজ্ঞপ্তির শেষে জানানো হয়, বাতিলকৃত বিভিন্ন ক্যাটাগরির সচিবালয় প্রবেশ পাসধারীরা আগামী ১৫ দিনের মধ্যে বাংলাদেশ পুলিশ, ক্রাইম কমান্ড এন্ড কন্ট্রোল সেন্টার, ডিএমপি, ১৫ আব্দুল গণি রোড, ঢাকায় স্থাপনকৃত বিশেষ সেলের মাধ্যমে নতুন করে অস্থায়ী প্রবেশ পাসের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সচিবালয়ের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ জারি করা হলো।

উল্লেখ্য, গত বুধবার (২৬ ডিসেম্বর) রাতে সচিবালয়ে ৭ নম্বর ভবনে আগুন লেগে ৬ থেকে ৯তলায় ব্যাপক ক্ষতি হয়। আগুনে স্থানীয় সরকার ও সমবায় মন্ত্রণালয়, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। স্থানীয় সরকার ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলামের দপ্তরও পুড়ে যায়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩৭ জন নিহত
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ৬ বাংলাদেশি জেলে
সচিবালয়ের সকল বেসরকারি পাস বাতিল, ঢুকতে পারবেন না সাংবাদিকেরাও
শেখ হাসিনা-জয়ের ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচারের প্রমাণ পেয়েছে এফবিআই
দুর্নীতিবাজদের ফাইলগুলো পুড়ে গেছে : রুহুল কবির রিজভী
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
গুম অবস্থায় ভারতের কারাগারে যাওয়ার লোমহর্ষক বর্ণনা সুখরঞ্জন বালির
শেখ হাসিনাকে ‘নারী’ বলতে রাজি নন মৎস্য উপদেষ্টা
সূর্যের সবচেয়ে কাছে মানুষের তৈরি যান
বর্তমান সরকার রিজার্ভ বাড়িয়েছে, ব্যাংক সেক্টর সচল করছে: জামায়াত আমির
বাংলাদেশ জটিল রাজনৈতিক সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
সংবিধান সংস্কারে রাজনৈতিক দলের সংকল্প জরুরি: অধ্যাপক আলী রীয়াজ
চলতি বছরের বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক হচ্ছে না
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে নিহত সবাই একই পরিবারের
ইউসুফ (আঃ)- এর সমাধিতে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
ইন্টারপোলের রেড নোটিশে ৬৩ বাংলাদেশি: অপরাধীদের ধরতে আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টা
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আজমীর বরখাস্তের আদেশ বাতিল
মাহফিলে আজহারী উঠবেন রাতে, দুপুরেই ভরে গেছে ময়দান
ইসরায়েলি হামলায় অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন ডব্লিউএইচও প্রধান
থাইল্যান্ডে নিখোঁজ হওয়া বাংলাদেশিকে পাওয়া গেল থাই নারীর সঙ্গে হোটেলে