শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৩ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

উদ্বোধনের অপেক্ষায় খুলনা-মোংলা রেললাইন

খুলনা-মোংলা রেল প্রকল্পের কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে। এখন প্রকল্পটি উদ্বোধনের অপেক্ষায় খুলনাবাসী। ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে রেল প্রকল্পের ৯৬ শতাংশ কাজ। আর চলতি বছরের জুনের মধ্যে পুরো কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। এটি চালু হলে মোংলা বন্দরে অর্থনৈতিভাবে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।

প্রকল্পের ব্যবস্থাপক অমরোতোশ কুমার ঝা বলেন, এ প্রকল্পের রেললাইন, টেলি কমিউনিকেশন, সিগনালিং ও রুপসা নদীতে সেতু নির্মাণসহ প্রকল্পের সার্বিক ভৌত অবকাঠামোর সব কাজ শেষ হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে চ্যালেঞ্জ ছিল। রূপসা নদীতে স্প্যান স্থাপন ছিল বেশ চ্যালেঞ্জ। সেসব মোকাবিলা করেই সম্পন্ন হয়েছে এ প্রকল্পের কাজ। বাংলাদেশ রেলওয়ে এর রক্ষণাবেক্ষণ করবে। এর আয়ুষ্কাল ১০০ বছরেরও বেশি হবে।

মোংলা বন্দর সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পণ্য ও পর্যটন পরিবহনে মোংলা বন্দরকে আনা হচ্ছে রেল সেবার আওতায়। এ লক্ষ্যেই নির্মাণ করা হচ্ছে খুলনা-মোংলা পর্যন্ত ৬৪ দশমিক ৭৫ কিলোমিটার দীর্ঘ রেলপথ।

রেলসেবা চালু হলে ভারত, নেপাল ও ভুটানের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারিত হবে, বাড়বে পর্যটকের সংখ্যা। রেলপথ না থাকার কারণে এতদিন মোংলা বন্দরের বড় বড় কন্টেইনার পরিবহনের সমস্যা হতো। এ ছাড়া বিশ্বের সবচেয়ে বড়ো ম্যানগ্রোভ সুন্দরবনে পর্যটক পরিবহনেও সহজ হবে। দীর্ঘ ৭৩ বছর পর মোংলা সমুদ্রবন্দরে রেলপথ যুক্ত হচ্ছে। এনিয়ে স্থানীয় সাধারণ মানুষ ও বন্দর সংশ্লিষ্টদের মাঝে বইছে আনন্দের বন্যা।

বন্দর এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা সানজিদা আক্তার বলেন, মোংলা থেকে ট্রেনে উঠে খুলনা কিংবা ঢাকা যাব এটা সত্যিই বিশ্বাস করতে পারছি না, কারণ এটা আমাদের স্বপ্ন ছিল। এখন শুধু স্বপ্নটা পূরণের অপেক্ষার প্রহর গুণছি। খবরটা শুনে আমরা খুবই আনন্দিত।

মোংলা বন্দর ব্যবহারকারী ব্যবসায়ী এইচ এম দুলাল, মশিউর রহমান ও ইকবাল হোসেন বলেন, মোংলা দেশের অন্যতম সমুদ্র বন্দর হলেও এখানে কোনো রেল সংযোগ ছিল না। ফলে বন্দরটিতে অন্যান্য দেশের বড় মালবাহী জাহাজ ভিড়তে আগ্রহ দেখাচ্ছিল না। বরং সব বড় বড় জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে নোঙ্গর করে। তাতে মোংলা বন্দর আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছিল। যদিও মোংলা বন্দরকে রেল সেবার আওতায় আনতে এর আগে একাধিক পরিকল্পনা নেওয়া হলেও তা বাস্তবায়ন করা হয়নি।

প্রকল্প সূত্র জানায়, খুলনা-মোংলা রেললাইন নির্মাণ প্রকল্পটি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) বিগত ২০১০ সালে অনুমোদন করে। প্রকল্পটি তিনটি ভাগে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। তার মধ্যে প্যাকেজ-১ রেললাইন নির্মাণ, প্যাকেজ-২ রূপসা নদীর উপর রেলসেতু ও প্যাকেজ-৩ টেলিকমিউনিকেশন ও সিগন্যালিং সিস্টেম। এসব প্রকল্পের আওতায় মূল লাইনসহ রেলওয়ে ট্রাকের দৈর্ঘ্য ৮৬ দশমিক ৮৭ কিলোমিটার। তার মধ্যে ৬৪ দশমিক ৭৫ কিলোমিটার ব্রডগেজ রেলপথ। আর রুপসা নদীর উপর নির্মাণ করা হচ্ছে ৫ দশমিক ১৩ কিলোমিটার রুপসা রেলসেতু। ইতোমধ্যে ওই সেতুর কাজ প্রায় শতভাগ শেষ হয়েছে। তা ছাড়া ৩১টি ছোট সেতুর কাজ সম্পন্ন হয়েছে। আর ১০৭টি কালভার্টের মধ্যে ১০৫টির কাজও শেষ হয়েছে। ৯টি ভিইউপির নির্মাণ কাজ এবং ২৯ এলসি গেটের ২৬টি কাজ শেষ হয়েছে।

এ ছাড়া ৭টি স্টেশন বিল্ডিংয়ের মধ্যে ফুলতলা, আড়ংঘাটা ও মোহাম্মদ নগরের কাজও শেষ হয়েছে। বাকি ৫টি স্টেশনের মধ্যে কাটাখালি ৮০ শতাংশ, চুলকাঠি ৭ শতাংশ, ভাগা ৭২ শতাংশ, দিগরাজ ৯৮ শতাংশ ও মোংলা স্টেশন নির্মাণের কাজও শেষ পর্যায়ে রয়েছে। রেলপথটি চালু হলে মোংলা বন্দরসহ পুরো এলাকায় অনেক পরিবর্তন আসবে বলে জানা গেছে।

নির্মাণাধীন রেললাইন প্রকল্প পরিচালক (পিডি) মো. আরিফুজ্জান বলেন, খুলনা থেকে মোংলা পর্যন্ত ৬৪ দশমিক ৭৫ কিলোমিটার দীর্ঘ রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পের কাজ গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত ৯৬ শতাংশ শেষ হয়েছে। ২০২৩ সালের জুনের মধ্যে পুরো রেলপথ নির্মাণের কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। দুদফায় ডিপিপি সংশোধনের পর প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৪ হাজার ২৬০ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। তার মধ্যে ভারতীয় ঋণ রয়েছে ২ হাজার ৯৪৮ কোটি ১ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। বাকি ১ হাজার ৩১২ কোটি ৮৬ লাখ ৭৬ হাজার টাকার সরকারি ফান্ড থেকে ব্যয় হয়েছে।

মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মীর এরশাদ আলী জানান, মোংলা বন্দর প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর বন্দরের সঙ্গে রেল যোগাযোগ ছিল না। এখন খুলনা-মোংলা রেলপথ চালু হলে সড়ক পথে পণ্য পরিবহন চাপ কমে যাবে। এ ছাড়া পণ্য পরিবহন ব্যয় ও সময়ও অনেক হ্রাস পাবে। পাশাপাশি মোংলা বন্দরের নৌ, সড়ক ও রেলপথের মাল্টিমোডাল যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হবে। ফলে প্রতিবেশি দেশ ভারত, নেপাল ও ভুটানের পণ্য পরিবহন অনেকটা সহজ হবে।

এসএন

Header Ad
Header Ad

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩৭ জন নিহত

ছবি: সংগৃহীত

গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানে গত ২৪ ঘণ্টায় অন্তত ৩৭ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো ৯৮ জন। শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান অনুসারে, বৃহস্পতি-শুক্রবারের সর্বশেষ অভিযানের পর গাজায় মোট নিহতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৪৫ হাজার ৪৩৬ জনে। এছাড়া অভিযানে এ পর্যন্ত আহত হয়েছেন ১ লাখ ৮ হাজার ৩৮ জন ফিলিস্তিনি।

নিহত ও আহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি। কারণ ভবনের ধ্বংস্তূপের তলায় অনেকে চাপা পড়েছেন। প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও জনবলের অভাবে তাদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি, উল্লেখ করা হয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের শুক্রবারের বিবৃতিতে।

উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ঢুকে অতর্কিত হামলা চালায় গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা। ইসরায়েলে প্রবেশের পর প্রথমে এলোপাতাড়ি গুলি চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জনকে হত্যা করে যোদ্ধারা, তারপর ২৪২ জনকে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায়।

হামাসকে ‘যথাযথ শিক্ষা’ প্রদান এবং জিম্মিদের মুক্ত করতে ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী, যা এখনও চলছে।

জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে এ পর্যন্ত বেশ কয়েকবার গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধের জন্য ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে আহ্বান জানানো হয়েছে।

ইতোমধ্যে জাতিসংঘের আদালত নামে পরিচিত ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসে (আইসিজে) ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলাও দায়ের করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ৬ বাংলাদেশি জেলে

ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬ বাংলাদেশি জেলে। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

সুন্দরবনের দুবলার চরে মাছ ধরার সময় ভারতের কোস্ট গার্ডের হাতে আটকের নয় মাস পর সাজা ভোগ করে দেশে ফিরেছেন ৬ বাংলাদেশি জেলে।

শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় যশোরের বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট দিয়ে তাদেরকে ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ হস্তান্তর করেন বলে জানান বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন ওসি ইমতিয়াজ আহসান ভূঁইয়া।

ফেরত আসারা হলেন- পটুয়াখালির আব্দুল মালেকের ছেলে গোলাম রব্বি, মান্নান হাওলাদারের ছেলে জামাল হোসেন, আব্দুল জলিলের ছেলে মাসুম বিল্লাল, নাজির হুসাইনের ছেলে মোহাম্মদ হুসাইন, আব্দুর রহমানের ছেলে ইয়াসিন খান ও দিনাজপুরের সফি উদ্দিন কাজির মেয়ে রসিদা বেগম। ফেরত আসাদের বয়স ৩৫থেকে ৫০ এর মধ্যে।

ওসি ইমতিয়াজ বলেন, ২০২৩ সালে মোংলার সুন্দরবনের দুবলার চর এলাকায় নদীতে মাছ ধরার সময় অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করার দায়ে দেশটির কোস্ট গার্ড তাদেরকে ধরে নিয়ে যায়।

পরে কোস্ট গার্ড আটক জেলেদের ভারতের দমদম থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। সেখান থেকে তাদেরকে আদালতে তোলা হলে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে ছয় মাসের সাজা দেওয়া হয়।

দমদম সেন্ট্রাল কারাগারে সাজাভোগ শেষে বিশেষ ‘ট্রাভেল পারমিটের’ মাধ্যমে তারা দেশে ফিরেছেন বলে জানান ওসি ইমতিয়াজ।

ইমিগ্রেশনে আনুষ্ঠানিকতা শেষে তাদেরকে বেনাপোল পোর্ট থানায় সোপর্দ করা হয়েছে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

বেনাপোল পোর্ট থানার ওসি রাসেল মিয়া বলেন, ভারত থেকে ফেরত আসা জেলেদেরকে স্বজনদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য মানবাধিকার সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির জিম্মায় দেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সচিবালয়ের সকল বেসরকারি পাস বাতিল, ঢুকতে পারবেন না সাংবাদিকেরাও

সচিবালয়। ছবি: সংগৃহীত

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ছাড়া সচিবালয়ে প্রবেশের বেসরকারি সব পাস বাতিল করা হয়েছে। অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড দিয়ে আপাতত ঢুকতে পারবেন না সাংবাদিকরাও। শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) রাতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মোঃ খোদা বখস চৌধুরীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সচিবালয়ের সার্বিক নিরাপত্তা বৃদ্ধির স্বার্থে সচিবালয়ে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনুকূলে ইস্যুকৃত স্থায়ী প্রবেশ পাস এবং সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ইস্যুকৃত অস্থায়ী প্রবেশ পাস ব্যতীত সব ধরনের অস্থায়ী (বেসরকারি ব্যক্তিবর্গের জন্য) সচিবালয় প্রবেশ পাস বাতিল করা হলো।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সাংবাদিকদের অনুকূলে ইস্যুকৃত অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড দ্বারা সচিবালয়ে প্রবেশাধিকার পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত এতদ্বারা বাতিল করা হলো।

বিজ্ঞপ্তির শেষে জানানো হয়, বাতিলকৃত বিভিন্ন ক্যাটাগরির সচিবালয় প্রবেশ পাসধারীরা আগামী ১৫ দিনের মধ্যে বাংলাদেশ পুলিশ, ক্রাইম কমান্ড এন্ড কন্ট্রোল সেন্টার, ডিএমপি, ১৫ আব্দুল গণি রোড, ঢাকায় স্থাপনকৃত বিশেষ সেলের মাধ্যমে নতুন করে অস্থায়ী প্রবেশ পাসের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সচিবালয়ের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ জারি করা হলো।

উল্লেখ্য, গত বুধবার (২৬ ডিসেম্বর) রাতে সচিবালয়ে ৭ নম্বর ভবনে আগুন লেগে ৬ থেকে ৯তলায় ব্যাপক ক্ষতি হয়। আগুনে স্থানীয় সরকার ও সমবায় মন্ত্রণালয়, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। স্থানীয় সরকার ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলামের দপ্তরও পুড়ে যায়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩৭ জন নিহত
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ৬ বাংলাদেশি জেলে
সচিবালয়ের সকল বেসরকারি পাস বাতিল, ঢুকতে পারবেন না সাংবাদিকেরাও
শেখ হাসিনা-জয়ের ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচারের প্রমাণ পেয়েছে এফবিআই
দুর্নীতিবাজদের ফাইলগুলো পুড়ে গেছে : রুহুল কবির রিজভী
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
গুম অবস্থায় ভারতের কারাগারে যাওয়ার লোমহর্ষক বর্ণনা সুখরঞ্জন বালির
শেখ হাসিনাকে ‘নারী’ বলতে রাজি নন মৎস্য উপদেষ্টা
সূর্যের সবচেয়ে কাছে মানুষের তৈরি যান
বর্তমান সরকার রিজার্ভ বাড়িয়েছে, ব্যাংক সেক্টর সচল করছে: জামায়াত আমির
বাংলাদেশ জটিল রাজনৈতিক সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
সংবিধান সংস্কারে রাজনৈতিক দলের সংকল্প জরুরি: অধ্যাপক আলী রীয়াজ
চলতি বছরের বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক হচ্ছে না
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে নিহত সবাই একই পরিবারের
ইউসুফ (আঃ)- এর সমাধিতে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
ইন্টারপোলের রেড নোটিশে ৬৩ বাংলাদেশি: অপরাধীদের ধরতে আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টা
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আজমীর বরখাস্তের আদেশ বাতিল
মাহফিলে আজহারী উঠবেন রাতে, দুপুরেই ভরে গেছে ময়দান
ইসরায়েলি হামলায় অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন ডব্লিউএইচও প্রধান
থাইল্যান্ডে নিখোঁজ হওয়া বাংলাদেশিকে পাওয়া গেল থাই নারীর সঙ্গে হোটেলে