শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

যশোরে বন্ধ হয়ে গেল ১৫৭৯টি মুরগি খামার

যশোরে দুই বছরে বন্ধ হয়ে গেছে ১৫৭৯টি মুরগি খামার। দফায় দফায় খাবারের দাম বেড়ে যাওয়ায় খামারিদের লোকসানের কারণেই বন্ধ হয়ে যায় এসব খামার। আবার এ খাতে শিল্প প্রতিষ্ঠানের বড় বিনিয়োগ থাকায় ছোট খামারিরা প্রতিযোগিতা করে টিকে থাকতে পারছে না বলে জানান তারা।

যশোর জেলা প্রাণীসম্পদ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালে জেলায় মুরগির খামার ছিল ২ হাজার ৭২৩টি। এর মধ্যে পোলট্রি ছিল এক হাজার ৪২৩টি এবং ব্রয়লার ছিল এক হাজার ৩০০। এখন সেখানে টিকে রয়েছে এক হাজার ১৪৪টি।

ঝিকরগাছার মোবারকপুর গ্রামের ওহিদুজ্জামান শাওন জানান, আমার লেয়ার খামারে ৪ হাজার ২০০ মুরগি রয়েছে। প্রতিদিন ৩ হাজার ডিম পাওয়া যায়। যা দিয়ে গত ৩ বছর আগেও ভালো ছিলাম। তখন ৭-৮ টাকায় ডিম বিক্রি করতাম। কিন্তু এখন ১১ টাকা পিস ডিম বিক্রি করেও লাভের মুখ দেখা যাচ্ছে না। এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন, এক বছর আগেও প্রতি বস্তা ফিড ১৬০০ টাকা ছিল এখন সেই বস্তা হয়েছে ২ হাজার ৭৫০ টাকা। এছাড়া সব ধরনের ওষুধের দাম বেড়ে গেছে। এই অবস্থায় টিকে থাকা সম্ভব নয়।

কেশবুপরের বাসিন্দা মশিয়ার রহমান জানান, তার খামারে লেয়ার মুরগি রয়েছে ৭ হাজার। প্রতিদিন গড়ে ৬ হাজার ডিম পাওয়া যায়। বছরখানেক আগেও ডিম বিক্রি করে ভালো অবস্থা যাচ্ছিল। বর্তমান সময়ে মুরগির খাবারের অস্বাভাবিক দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে ডিম বিক্রি করেও লাভ করা যাচ্ছে না। সেই সাথে মুরগির সব ধরনের ওষুধের দাম বেড়েছে। এ ছাড়াও পোলট্রি খাতে শিল্প প্রতিষ্ঠান জড়িত থাকায় ছোট খামারিরা টিকতে পারছে না। কেননা শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেরাই ফিড ও ওষুধ তৈরি করে নিজেদের খামারে ব্যবহার করেন। সেই কারণে তারা কম দামে এগুলো পেয়ে থাকে। আর আমাদের মতো খামারিরা সেই খাদ্য বা ওষুধ কিনতে হচ্ছে তাদের থেকে বেশি দামে।

উপজেলার খতিয়াখালি গ্রামের শিলা রানী বলেন, তাদের খামারে ৩৫০০ মুরগি রয়েছে। খামারে প্রতিদিন ৩২০০ ডিম পাওয়া যায়। এই ডিম বাজারে বর্তমানে সাড়ে ১০ টাকা করে বিক্রি করছি। মুরগির খাদ্যের দাম তিনগুণ বেড়েছে কিন্তু ডিমের দাম পিসে ২ টাকা বেড়েছে। এতে করে ডিম বিক্রি করে লাভ হচ্ছে না। কোনো রকম টিকে থাকতে হচ্ছে। যদি সামনে ভালো সময় আসে এই ভরসায়।

যশোর শহরের পোলট্রি ফিড খাবার বিক্রেতা সাব্বির আহমেদ জানান, গত এক বছরের ব্যবধানে মুরগির খাবারের দুই-তিনগুণ দাম বেড়েছে। আগে যেখানে ভুট্টার কেজি ছিল ১৮ টাকা, সেটি এখন ৩৬ টাকা। রাইসপলিস ২৮ টাকার জায়গায় বিক্রি করছি ৩৩ টাকায় এবং সয়াবিন ছিল ৩৮ টাকা, সেটি এখন ৮৫ টাকায় গিয়ে ঠেকেছে।

তিনি বলেন, দাম বৃদ্ধির কারণে অনেক ছোট খামারি ব্যবসা ছেড়ে দিচ্ছেন। এতে আমাদের ব্যবসাও ছোট হয়ে আসছে। বাজারে লেয়ার মুরগির বাচ্চা ৪৩ টাকা, ককরেল ১৮ টাকা এবং ব্রয়লার বাচ্চা বিক্রি হচ্ছে ৫৬ টাকা পিস হিসেবে।

জেলা প্রাণীসম্পদ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, যশোরের আফিল পোলট্রি ফার্ম বৃহৎ পরিসরে ডিম ও একদিনের বাচ্চা উৎপাদন করছে। তাদের ডিম পাড়া মুরগি রয়েছে ৬ লাখ ৭২ হাজার। ৩ লাখ মুরগি থেকে মাংস উৎপাদন হয়। আর প্রতি মাসে ডিম উৎপাদন হয়ে থাকে ১ কোটি ৩৬ লাখ ৮ হাজার পিস।

এ প্রসঙ্গে আফিল গ্রুপের পরিচালক মাহবুব আলম বলেন, আমাদের ফার্ম এই অঞ্চলে পোলট্রি খাতে অবদান রেখে চলেছে। প্রতিদিন ৬ লাখ ৭২ হাজার ডিম উৎপাদন হচ্ছে, যা এই অঞ্চলের চাহিদা মিটিয়ে দেশের অন্যস্থানে পাঠানো হয়।

এ ব্যাপারে যশোর জেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা ডা. রাশেদুল হক জানান, পোলট্রি খাতে আমাদের জেলা অসামান্য অবদান রেখে চলেছে। আমরা নিয়মিত সব খামারিদের সাথে যোগাযোগ করে পরামর্শ দিচ্ছি। এতে করে পোলট্রি খাত বড় হচ্ছে। তবে খাবারের দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে বাজারে প্রতিযোগিতায় ছোট খামারিরা টিকতে পারছে না। এতে করে তারা ব্যবসা গুটিয়ে নিচ্ছেন। খাবারে ভুট্টা লাগে ৫৫ শতাংশ। সেটির দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। গত দুই বছরের ব্যবধানে এক হাজার ৫৭৯টি মুরগি খামার বন্ধ হয়ে গেছে।

এসআইএইচ

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত