শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫ | ৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়াই চলছে ৯ হাজার প্রতিষ্ঠান

যশোরসহ ৪ জেলায় পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়াই চলছে ৯ হাজার প্রতিষ্ঠান। বাকী জেলাগুলো হলো- ঝিনাইদহ, মাগুরা ও নড়াইল। এই জেলাগুলোর মধ্যে ২১টি উপজেলায় ৬৭ ধরনের ৯ হাজার প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

যশোর ও মাগুরার ১২ উপজেলায় ৫ হাজারেরও উপরে বিভিন্ন ভার্সনের মিল-কারখানা, বেকারি, ইট ভাটা ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে। কিন্তু জনবল সংকটের কারণে তদারকি কিংবা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারছে না অধিদপ্তর। দুই জেলার বিপরীতে যশোর অফিসে সৃষ্ট পদ মাত্র ১৪টি। এর মধ্যে লোকবল আছে মাত্র ৫ জন। খাতা-কলমে ইটভাটাসহ অনুমোদিত উৎপাদন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা এক হাজার।

পরিবেশ অধিদপ্তর সূত্রের দাবি, ওই ৯ সহস্রাধিক ছোট-বড় উৎপাদন, ফিটিং, প্যাকেজিং, রাসায়নিক প্রতিষ্ঠান ও কারখানা পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়া চলায় বছরের পর বছর মোটা অংকের রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার। এ ছাড়া সচেতনতার অভাবে এবং বিদ্যুৎ বিভাগের গাফিলতির কারণে ছাড়পত্র ছাড়াই অনেক প্রতিষ্ঠান পেয়ে যাচ্ছে বিদ্যুৎ সংযোগ। যথাযথ সার্ভে ও তদারকি ত্বরান্বিত করতে দ্রুত এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে উচ্চ মহলের হস্তক্ষেপ জরুরি।

পরিবেশ অধিদপ্তর ও দোকানপাট পরিদর্শন অধিদপ্তরের একটি সূত্র জানিয়েছে, ৫ জন শ্রমিক থেকে শুরু করে অর্ধশত শ্রমিক কাজ করে এমন অগনিত উৎপাদন প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে বৃহত্তর যশোরের বিভিন্ন শহর পাড়া-মহলা, বাজার, এমনকি প্রত্যন্ত অঞ্চল গ্রামেও। বিস্কুট, চানাচুর, পাউরুটি, গুল, মাজন, রাইস মিল, ওয়েলডিং, করাত কল, আইসক্রিম ফ্যাক্টরি, মবিল কারখানা, গ্রিস কারখানা, সার কারখানা, বিভিন্ন ভার্সনের প্লাস্টিক কারখানা, বেকারি, হোটেল, রেস্টুরেন্ট, ইদুর নাশক, রিফ্যাক্টরিজ, হাসপাতাল, ব্যটারি প্রতিষ্ঠান, টায়ার টিউব, কার্পেট বোর্ড রাসায়নিক, পালিশ, কৃত্রিম রাবার, চিনি, কাপড় রঙ রাসায়নিক প্রক্রিয়াকরণ, লোহা ও ইস্পাত প্রস্তুত, এসিডসহ আরো অনেক ভার্সনের প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নেই। যথাযথ সার্ভের অভাবে এর পুঙ্খানুপুঙ্খ পরিসংখ্যানও খাতা-কলমে নেই অধিপ্তরের কাছে।

তবে কয়েকটি এলাকায় এ ধরনের প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ও অবস্থান অনুযায়ী জানা গেছে, যশোর, মাগুরা, ঝিনাইদহ ও নড়াইল জেলায় প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা কম পক্ষে ১০ হাজার। এর মধ্যে এসব প্রতিষ্ঠানের পরিবেশগত দিক দেখাশুনার জন্য যশোর পরিবেশ অধিদপ্তরে জনবল আছে মাত্র ৫ জন। এখানে অনুমোদিত পদের সংখ্যা ১৪ জন। আছেন একজন উপ-পরিচালক। দুইজন সহকারী পরিচালকের মধ্যে আছেন একজন, দুইজন পরিদর্শকের মধ্যে আছেন ১ জন। দুইজন নমুনা সংগ্রহকারীর মধ্যে আছেন ১ জন। অফিস সহকারী পদে কেউ নেই। পদটি শূন্য। ড্রাইভার আছেন একজন। বিপুল সংখ্যক যেসব প্রতিষ্ঠান ছাড়পত্র নেয়নি তাদের প্রতিষ্ঠানগুলোকে নোটিশ দেওয়ার কাজটিও হচ্ছে না।

খাতা-কলমে সার্ভে হিসেব না থাকলেও ২০১০ সাল থেকে যশোর অধিদপ্তরের কার্যক্রম । আর গত ১২ বছরে পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমোদনের আওতায় এসেছে মাত্র ১ হাজারের মতো প্রতিষ্ঠান। এদের মধ্যে ৯ হাজার প্রতিষ্ঠান রয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্রের বাইরে। আবার নতুন অনেক প্রতিষ্ঠান পরিবেশ ছাড়পত্র ছাড়াই গড়ে উঠেছে।

পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা ১৯৯৭ অনুযায়ী, ৭৬টি ধরনের প্রতিষ্ঠানে বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র অত্যাবশ্যকীয় করা হলেও অনেক প্রতিষ্ঠানে ছাড়পত্র ছাড়াই বিদ্যুৎ সংযোগ লেগে যাচ্ছে। পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্রের বাইরে থাকা এই অঞ্চলের শিল্প-কারখানা, ক্ষুদ্র শিল্প, কুটির শিল্প, বিভিন্ন খাদ্য উৎপাদন প্রতিষ্ঠান, খাবার হোটেল, ইটভাটা, বরফ কল, আইসক্রিম ফ্যাক্টরি, রাইস মিল, হলুদ মিল, জর্দা কারখানা, বেকারি শিল্প কারখানা, রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহারের প্রতিষ্ঠান থেকে লাখ লাখ টাকা রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার।

বিপুল সংখ্যক এ ধরনের প্রতিষ্ঠান অনুমোদনের আওতায় আসলে একদিকে একটি স্বচ্ছ সিস্টেমের মধ্যে চলে আসবে প্রতিষ্ঠানগুলো তেমনি কমে যাবে এই সেক্টরে চলা নানা অসংগতি ও অনিয়ম। সেইসঙ্গে কমবে পরিবেশ ঝুঁকি।

এ ব্যাপারে পরিবেশ অধিদপ্তর যশোরের উপ-পরিচালক সাঈদ আনোয়ার জানান, জনবল সংকটের কারণে প্রয়োজনীয় প্রচার-প্রচারণাও কম হচ্ছে। এ ছাড়াও সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের ইতিবাচক মনোভাবের অভাবে অনেক উৎপাদন প্রতিষ্ঠান অনুমোদনের আওতায় আসেনি। অধিদপ্তরের যশোর অফিসের জন্য ১৪টি সৃষ্ট পদ থাকলেও মাত্র ৫ জন রয়েছেন। যেখানে সৃষ্ট পদও কম। তিনিসহ মাত্র ৫ জনের জনবল দিয়ে যতদূর সম্ভব অনুমোদনের বাইরে থাকা প্রতিষ্ঠানগুলো সনাক্ত করে নোটিশ করার চেষ্টা ও তাগিদ অব্যাহত রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, এ যাবৎ এক হাজারের মতো প্রতিষ্ঠান পরিবেশের ছাড়পত্রের আওতায় এসেছে। যাতে করে নিজ উদোগে প্রতিষ্ঠান মালিকরা পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্রের জন্য আবেদন করেন এবং পরিবেশ আইন মেনে চলেন। সেজন্য মাঝে মাঝে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হচ্ছে।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় হার, শঙ্কায় বাংলাদেশের নারী বিশ্বকাপ স্বপ্ন

ছবি: সংগৃহীত

বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের শুরুতে দুর্বল প্রতিপক্ষদের বিপক্ষে টানা তিন জয়ে শীর্ষে ছিল নিগার সুলতানা জ্যোতির নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। তবে শক্ত প্রতিপক্ষের মুখে পড়ে একের পর এক হারে এখন অনিশ্চয়তায় পড়েছে তাদের বিশ্বকাপ স্বপ্ন। প্রথমে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ৩ উইকেটে হারের পর শনিবার (১৯ এপ্রিল) লাহোরে পাকিস্তানের কাছে ৭ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরে বসেছে বাংলাদেশ।

টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। মাত্র ২১ রানের মধ্যেই ফিরেছেন তিন ব্যাটার—ফারজানা হক (০), দিলারা আক্তার (১৩) ও অধিনায়ক নিগার সুলতানা (১)। এরপর শারমিন আক্তার ও রিতু মনির ৪৪ রানের জুটি এবং রিতু ও নাহিদা আক্তারের ৪৭ রানের জুটি কিছুটা স্থিতি আনলেও তা বড় সংগ্রহ গড়তে পারেনি। রিতু মনি করেন ৪৭ রান, আর ফাহিমা খাতুন অপরাজিত থাকেন ৪৪ রানে। ৫০ ওভারে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ৯ উইকেটে ১৭৮ রান। পাকিস্তানের সাদিয়া ইকবাল ২৮ রানে ৩ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ ধসিয়ে দেন।

 

ছবি: সংগৃহীত

জবাবে পাকিস্তানও শুরুতেই শাওয়াল জুলফিকারকে হারায়, যাকে এলবিডব্লিউ করেন মারুফা আক্তার। তবে এরপর সিদরা আমিন (৩৭), মুনিবা আলি (৬৯), আলিয়া রিয়াজ (৪৮*) এবং নাতালিয়া পারভেজ (১৩*) মিলে ৩৯.৪ ওভারে জয় তুলে নেয় পাকিস্তান।

এই হারের ফলে বাংলাদেশের নেট রানরেট নেমে এসেছে +০.৬৪-এ। অন্যদিকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের নেট রানরেট এখন -০.২৮। ফলে এখন বাংলাদেশকে তাকিয়ে থাকতে হবে থাইল্যান্ড বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচের দিকে। ক্যারিবিয়ানরা যদি বড় ব্যবধানে না জেতে, তবেই কেবল বিশ্বকাপে জায়গা করে নেওয়ার সম্ভাবনা থাকবে বাংলাদেশের।

শক্ত প্রতিপক্ষের বিপক্ষে ব্যর্থতা, ব্যাটিং দুর্বলতা এবং ধারাবাহিকতা না থাকায় কঠিন হয়ে উঠেছে টাইগ্রেসদের বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করা। এখন সব কিছু নির্ভর করছে অন্য দলের পারফরম্যান্সের ওপর, যা নিঃসন্দেহে বাংলাদেশ নারী দলের জন্য উদ্বেগের বিষয়।

Header Ad
Header Ad

ঘুষ-দুর্নীতির অভিযোগ জানানো যাবে দুই মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাকে

ছবি: সংগৃহীত

ঘুষ, দুর্নীতি বা হয়রানির শিকার হলে এখন সরাসরি ই-মেইলে অভিযোগ জানানো যাবে স্থানীয় সরকার ও যুব ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে। অভিযোগকারীর পরিচয় গোপন রাখা হবে এবং যথাযথ প্রমাণসহ অভিযোগ পেলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ঘুষ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে জনসচেতনতা তৈরি এবং ব্যবস্থা গ্রহণের অংশ হিসেবে সরাসরি অভিযোগ জানানোর আহ্বান জানিয়েছেন।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) এক ফেসবুক পোস্টে তিনি জানান, দুই মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ যেকোনো সংস্থা বা দফতরে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে ঘুষ চাওয়া, দুর্নীতি, অনিয়ম কিংবা সেবা নিতে গিয়ে হয়রানির শিকার হলে তা ই-মেইলে জানাতে পারবেন সেবা গ্রহীতারা।

অভিযোগ পাঠানোর ঠিকানা:
advisorasifofficial1@gmail.com

পোস্টে বলা হয়, অভিযোগের সঙ্গে যথাযথ তথ্য ও প্রমাণ সংযুক্ত করলে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যেকোনো অভিযোগ গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করা হবে এবং অভিযোগকারীর পরিচয় সম্পূর্ণরূপে গোপন রাখা হবে।

"জনস্বার্থে এই উদ্যোগ। ঘুষ, অনিয়ম ও দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন গড়তে সক্রিয় নাগরিক অংশগ্রহণ আমাদের সবচেয়ে বড় প্রেরণা।"

এ উদ্যোগকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন অনেকে। তারা মনে করছেন, সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ লাঘব এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে এটি একটি সাহসী পদক্ষেপ।

Header Ad
Header Ad

টঙ্গীতে দুই শিশুকে বঁটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা, মায়ের স্বীকারোক্তি

টঙ্গীতে দুই শিশুকে কুপিয়ে হত্যার শিকার করেছে মা। ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের টঙ্গীর আরিচপুর এলাকায় দুই শিশু সন্তানকে বঁটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছেন তাদের মা সালেহা বেগম। নিহতরা হলেন মালিহা আক্তার (৬) ও আবদুল্লাহ বিন ওমর (৪)। শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।

টঙ্গী পূর্ব থানার ওসি ফরিদুল ইসলাম জানান, আরিচপুরের জামাইবাজার রুপবানের টেক এলাকার সেতু ভিলা ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি ফ্ল্যাট থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ঘর থেকে রক্তমাখা একটি বঁটি জব্দ করা হয়েছে।

পুলিশ জানায়, ঘটনার সময় ঘরে ছিলেন শুধু সালেহা বেগম। সিসিটিভি ফুটেজেও দেখা গেছে, বিকেল থেকে সন্ধ্যার মধ্যে অন্য কেউ ফ্ল্যাটে প্রবেশ করেনি। ঘটনার পর সালেহা নিজেই তার দুই দেবরকে ডেকে আনেন এবং তার কথাবার্তা অসংলগ্ন ছিল।

পরে পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হলে মধ্যরাতে সালেহা স্বীকার করেন, তিনিই বঁটি দিয়ে দুই সন্তানকে কুপিয়ে হত্যা করেছেন। তবে তিনি কী কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন, তা এখনো অস্পষ্ট।

নিহত শিশুদের বাবা আবদুল বাতেন মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার তাতুয়াকান্দি এলাকার বাসিন্দা। পরিবার নিয়ে তিনি ওই ফ্ল্যাটে ভাড়া থাকতেন।

সালেহার মা শিল্পি বেগম জানান, সালেহা দীর্ঘদিন ধরে মাইগ্রেনের সমস্যায় ভুগছেন। তবে কখনও অস্বাভাবিক আচরণ করেননি। পুলিশ জানিয়েছে, বিষয়টি আরও গভীরভাবে তদন্ত করে দেখা হচ্ছে এবং সালেহার মানসিক অবস্থা যাচাই করতে চিকিৎসকদের সঙ্গে পরামর্শ করা হবে।

এদিকে দুই শিশুর মরদেহ গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

পুলিশ বলছে, ঘটনাটি অত্যন্ত সংবেদনশীল এবং বিস্তারিত তদন্ত শেষে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় হার, শঙ্কায় বাংলাদেশের নারী বিশ্বকাপ স্বপ্ন
ঘুষ-দুর্নীতির অভিযোগ জানানো যাবে দুই মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাকে
টঙ্গীতে দুই শিশুকে বঁটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা, মায়ের স্বীকারোক্তি
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি, তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস
বাফুফের প্রধান অর্থ কর্মকর্তা সরফরাজের পদত্যাগ
ভর্তুকি মূল্যে পাটের তৈরি বাজারের ব্যাগ সরবরাহ করা হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবিবার সারা দেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
দেশের ইতিহাসে এবারের নির্বাচন সর্বোত্তম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে ভারত: রিজভী
ভূঞাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালই যেন নিজেই অসুস্থ!
জাতীয় পার্টি কোনো সুবিধাবাদী দল নয়: জিএম কাদের
প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট নিয়ে আইসিইউতে পরিচালক সৃজিত মুখার্জি
জুলাই গণঅভ্যুত্থান যেন কোনোভাবেই ব্যর্থ না হয় : নাহিদ ইসলাম
আ.লীগের মিছিল ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নির্দেশ
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর সেই শিশু সেহেরিশের লাশ উদ্ধার
আগামী ঈদের আগেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে কাজ করছে সরকার
লাল কাপড়ে ঢাকা হবে দেশের সব পলিটেকনিকের ফটক
৬০ বছর বয়সে বিয়ে করলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ১২ কেজি রূপার গয়না জব্দ