শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫ | ৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

যশোরে শেখ হাসিনার প্রথম জনসভার প্রস্তুতি চলছে

যশোরে আগামী ২৪ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভায় প্রায় ৮ লক্ষ লোকের সমাগম ঘটাতে চলছে নানা প্রস্তুতি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, সিভিল প্রশাসন থেকে শুরু করে আওয়ামী লীগ দলীয় নেতাকর্মীরা পার করছে ব্যস্ত সময়। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের ব্যানারে শেখ হাসিনার প্রথম জনসভা এটি। এই জনসভাটিকে স্মরণকালের বড় গণসমাবেশে পরিণত করতে কাজ করছে আওয়ামী লীগ।

জনসভায় যশোর জেলার ৮ লক্ষ মানুষ স্বতস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করতে পারে সেজন্য কাজ করছেন দলীয় নেতা কর্মীরা। দলে নেতাদের দাবি জনসভা ঘিরে চাঙ্গা হয়েছে আওয়ামী লীগের তৃণমূল। ইতোমধ্যে জেলার ৮ উপজেলা, ৮টি পৌরসভা ও ৯৩ টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা গণসংযোগ করছেন জনসভা সফল করার জন্য ১৯৭২ সালের ২৬ ডিসেম্বও এই যশোর স্টেডিয়ামে জনসভায় ভাষণ দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

সেই জনসভা জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছিল। একই স্টেডিয়ামে ৫০ বছর পর আগামী ২৪ নভেম্বর জনসভায় ভাষণ দিবেন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৯৭১ সালের ঐতিহাসিক ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে কোম্পানির মাইকে ভাষণ দিয়ে জাতিকে জাগ্রত করেছিলেন, সেই কলরেডির মাইকে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধান মন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে যশোরের সাধারণ মানুষের মধ্যেও নতুন আশার সঞ্চার হয়েছে।

যশোর মেডিকেল কলেজে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল, যশোর বিমান বন্দর অন্তর্জাতিক মানের করণ, ভবদহের জলাবদ্ধতা সমস্যা নিরসন, বেনাপোল বন্দর কেন্দ্রিক অর্থনৈতিক জোন সৃষ্টি, মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের নামে সাগরদাঁড়িতে সংস্কৃতি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের দাবি রয়েছে সহ একগুচ্ছ দাবি নিয়ে রাজপথে আছেন তারা। এসব দাবির বিষয়ে তারা প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণে ইতিমধ্যে রাজপথে মানববন্ধন, সমাবেশ ও স্মারকলিপি প্রদানের মত কর্মসূচি পালন করা হয়েছে বলে জানান, যশোর পৌর মেয়র হায়দার আলী খান পলাশ।

জনসভা সামনে রেখে ইতিমধ্যে একাধিকবার স্টেডিয়াম পরিদর্শন করেছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় একাধিক নেতা ও মন্ত্রী। সমাবেশস্থল নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন করার লক্ষ্যে পুলিশ ও প্রশাসনের শীর্ষ ব্যক্তিরাও যশোরে অবস্থান করছেন। যশোর জেলা স্টেডিয়ামের আমেনা খাতুন ক্রিকেট প্যাভেলিয়নের দোতলায় মঞ্চ করা হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী বক্তব্য দেওয়ার মঞ্চটি নৌকা আকৃতির ৮০ বাই ৬০ ফুটের মাপে তৈরি হচ্ছে। নৌকার মাপের মঞ্চটি হবে ৪ হাজার ৮০০ বর্গফুটের। সার্কিট হাউজে জনসভার সার্বিক বিষয়ে আলোচনায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম মিলন জানান, জনসভা স্মরণকালের ঐতিহাসিক মহাসমাবেশে পরিণত করতে যশোর স্টেডিয়ামের উত্তর পাশের দেয়াল ভেঙে আব্দুর রাজ্জাক কলেজের মাঠকে সংযুক্ত করে জনসভাস্থল বাড়নো হয়েছে।

যাতে করে প্রধানমন্ত্রীসহ অতিথিদের বক্তব্য দেয়ার স্টেজসহ জনসভাকে সফল করা যায়। জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে এ কাজটি করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর সার্বিক নিরাপত্তার জন্য কাজ করছে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন। তিনি আরও জানান, জনসভায় যশোর জেলার ৮ লক্ষ মানুষ স্বতস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করতে পারে সে জন্য সাংসদ সদস্যরাসহ জেলা উপজেলার সর্ব স্তরের নেতা কর্মীরা কাজ করছে। বর্তমান সরকারের আমলে কি পেয়েছে, আগামীতে কি পাবে সেটা তারা প্রধানমন্ত্রীর মুখ থেকে শুনবেন।

যশোর পৌরসভা পৌরমেয়র মুক্তিযোদ্ধা হায়দার গনী খান পলাশ জানান, রাস্তার ধারের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, বৈদ্যুতিক পোস্টে বাল্ব লাগানো, বিভিন্ন প্যানা অপসারণ, দেয়ালে লাগানো বিভিন্ন পোস্টার উঠানো ও মশা নিধনের জন্য স্প্রে কার্যক্রম শুরু করেছে। প্রধানমন্ত্রীর স্টেডিয়ামে জনসভা উপলক্ষে আরবপুর রেললাইনের কাছ থেকে শুরু করে স্টেডিয়াম পর্যন্ত রাস্তার ধারের সকল অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। ফলে পাল্টে গেছে শহরের চেহারা।

তিনি আরও জানান, আমরা এসব কার্যক্রম করে যাচ্ছি। যাতে করে সুন্দর পরিবেশে জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বক্তব্য রাখতে পারেন। এছাড়া শহরের শহরের সৌন্দর্য্য বর্ধনের জন্য বিভিন্ন মোড়ে তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান জানান, প্রধানমন্ত্রীর জন্য ৪ স্তরের নিরাপত্তা বেষ্টনী প্রস্তুত করা হচ্ছে। প্রশিক্ষিত ও চৌকস ফোর্স এবং অফিসারদের সমন্বয়ে গঠন করা হচ্ছে এই নিরাপত্তা বেষ্টনী।

প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে কঠোর নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে আনা হচ্ছে গোটা জেলাকেই। আজ বুধবার থেকে সভার দিন পর্যন্ত কয়েকশ চেকপোস্ট বসানো হয়েছে বিভিন্ন রাস্তায়। সভা মাঠের অদুরে ওয়াচ টাওয়ার থেকে সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে জনসভাস্থল ও জনসভা মঞ্চ পর্যবেক্ষণ করা হবে। পোষাকধারী ছাড়াও সাদা পোষাকধারী পুলিশ থাকবে।

পুলিশের গোয়েন্দা ইউনিটসহ আরও কয়েকটি সংস্থা এই নিরাপত্তা বলয়ে থাকবে। এই ৪ স্তরের বাইরেও প্রধানমন্ত্রীর নিরপত্তায় থাকবে চৌকস এসএসএফ ফোর্স। গুগল ও স্যাটেলাইট সহায়তা নিয়েও নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণ করা হবে।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

ভূঞাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালই যেন নিজেই অসুস্থ!

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার ৫০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে আসেন ভূঞাপুর ছাড়াও আশপাশের গোপালপুর, ঘাটাইল ও কালিহাতী উপজেলার অসংখ্য মানুষ। তবে জনগুরুত্বপূর্ণ এই হাসপাতালটি বর্তমানে নিজেই এক অসুস্থ প্রতিষ্ঠান হয়ে উঠেছে।

বছরের পর বছর ধরে চলে আসা নানা অব্যবস্থাপনা, জনবল ও যন্ত্রপাতির ঘাটতি এবং অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ—সব মিলিয়ে এই সরকারি হাসপাতালটি এখন রোগীদের ভোগান্তির আরেক নাম।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, হাসপাতালের ভিতর ও বাইরের পরিবেশ একেবারেই নোংরা ও দুর্গন্ধযুক্ত। নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাবে জমে থাকা ময়লা-আবর্জনা থেকে ছড়াচ্ছে তীব্র দুর্গন্ধ, যা রোগী ও তাদের স্বজনদের দীর্ঘ সময় ধরে সইতে হচ্ছে। বিশেষ করে টয়লেটের অবস্থা ভয়াবহ; অধিকাংশ টয়লেট ব্যবহারের অযোগ্য এবং পরিচ্ছন্নতার কোনো ব্যবস্থাই নেই। পুরুষ ও নারী ওয়ার্ড উভয়ের রোগীরা এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন অবস্থায় হাসপাতাল কার্যত অন্ধকারে ডুবে যায়। হাসপাতালে একটি জেনারেটর থাকলেও তা চালু করা হয় না এবং সেটিও বহু পুরনো। হাতে গোনা কয়েকটি চার্জিং বাল্ব থাকলেও সেগুলোর অনেকগুলোর আলো টিকেই না, কিছু সময় পর বন্ধ হয়ে যায়। শিশু ওয়ার্ডের (ডায়রিয়া) মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে চার্জিং বাল্ব পর্যন্ত নেই। ফলে রাতের বেলায় এক ভয়ংকর ভূতুড়ে পরিবেশ সৃষ্টি হয়। আলো না থাকায় নার্সদের মোবাইল ফোনের ফ্ল্যাশলাইট ব্যবহার করে সেবা দিতে দেখা গেছে।

চরম গরমে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন শিশু ও বৃদ্ধ রোগীরা। শিশু ওয়ার্ডে থাকা আটটি ফ্যানের মধ্যে তিনটি সম্পূর্ণ নষ্ট, আর যেগুলো সচল রয়েছে, বিদ্যুৎ না থাকায় সেগুলোও চলে না। ফলে শিশু রোগীরা ভ্যাপসা গরমে হাঁসফাঁস করছে, তাদের স্বজনরা হাতপাখা বা চার্জার ফ্যান নিয়ে চেষ্টা করছেন কিছুটা স্বস্তি দিতে।

হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে প্রবেশ করে দেখা যায়, মেঝেতে ময়লার দাগ, দেয়ালে থুতু, কফ ও পানের পিকের ছিটা। শয্যা ও ওষুধ রাখার ট্রেগুলোতেও দেখা গেছে মরিচা ও জমে থাকা ময়লা। এসব স্থানে মাছি ঘুরে বেড়াচ্ছে অবলীলায়, যা পুরো হাসপাতালের অস্বাস্থ্যকর পরিবেশকে আরও প্রকট করে তুলেছে।

এমন পরিবেশে চিকিৎসা নিচ্ছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আকবর আলী, যিনি হাসপাতালের বারান্দায় ফ্যানহীন পরিবেশে ভর্তি রয়েছেন। অভিযোগ করে তিনি বলেন, মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় দেওয়ার পরও কোনো বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়নি। টয়লেট ব্যবহারের অনুপযোগিতা নিয়েও তিনি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

তিন মাসের শিশুকে নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোজিনা বেগম বলেন, টয়লেটের অবস্থার কারণে তিনি পানি ও খাবার খাওয়া কমিয়ে দিয়েছেন, যেন টয়লেট ব্যবহার না করতে হয়। টয়লেটে ঢোকা তো দূরের কথা, পাশে দাঁড়ানোও কষ্টকর হয়ে পড়েছে দুর্গন্ধ ও অপরিচ্ছন্নতার কারণে।

গোপালপুর উপজেলার বড়শিলা গ্রামের রোগীর স্বজন সাজেদা বেগম বলেন, এখানে চিকিৎসা নিতে এসে রোগীর স্বজনরাও অসুস্থ হয়ে পড়ছে। কোনো অভিযোগ করার সুযোগ নেই, আর কেউ কিছু বললেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না।

স্থানীয়দের দাবি, ২০২২ সালে ডা. মোহাম্মদ আব্দুস সোবহান উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (টিএইচও) হিসেবে যোগদানের পর থেকেই হাসপাতালের এই বেহাল অবস্থা তৈরি হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক কর্মকর্তা, কর্মচারী ও নার্স জানান, ডা. সোবহান কর্তৃত্ববাদী মনোভাব পোষণ করেন। তার বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতা, দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনার অভিযোগ থাকলেও প্রশাসনিকভাবে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। উল্টো অভিযোগকারীরা বদলি বা হয়রানির শিকার হওয়ার আশঙ্কা করছেন।

তবে আরএমও ডা. খাদেমুল ইসলাম বলেন, “সমস্যা যে নেই, সেটা বলছি না। তবুও আমরা সীমিত জনবল ও সামর্থ্যে কাজ করে যাচ্ছি। শতভাগ কাজ সম্ভব হয় না।”

এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ আব্দুস সোবহান বলেন, “জেনারেটর থাকলেও সেটি চালাতে সরকারি বরাদ্দ নেই। মাঝেমধ্যে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় চালানো হয়। ক্লিনার মাত্র একজন, মাঝে মাঝে বাইরে থেকে লোক ডেকে এনে পরিষ্কার করাতে হয়। আর ফ্যান বা লাইট যেকোনো সময় নষ্ট হতে পারে, যখন জানা যায়, তখনই ব্যবস্থা নেওয়া হয়।” বীর মুক্তিযোদ্ধার বারান্দায় চিকিৎসা নেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, “মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কেভিনের ব্যবস্থা রয়েছে। যদি এমন কিছু হয়ে থাকে, তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

সার্বিকভাবে ভূঞাপুর উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে চিকিৎসাসেবা যে ভয়াবহ নাজুক অবস্থায় রয়েছে, তা এই চিত্রগুলো স্পষ্ট করে দেয়। দ্রুত সময়ের মধ্যে যথাযথ নজরদারি ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা না নিলে, এই হাসপাতাল রোগীদের সুস্থতার জায়গা হয়ে না থেকে এক ভয়াবহ দুর্ভোগের কেন্দ্রে পরিণত হতে পারে।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় পার্টি কোনো সুবিধাবাদী দল নয়: জিএম কাদের

জাতীয় পার্টি (জাপা) কোনো সুবিধাবাদী দল নয় বলে দাবি করেছেন দলটির চেয়ারম্যান জি এম কাদের। আজ শনিবার সকালে রাজধানীর বনানীতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে আয়োজিত বর্ধিত সভায় তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, আমাদের নামে অনেক ধরনের অপপ্রচার করা হচ্ছে। কিছু মানুষ আমাদেরকে নানাভাবে হেনস্তা করার চেষ্টা করছেন। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে শুরু করে বিভিন্ন মাধ্যমে বক্তব্য-বিবৃতি দিয়ে জানাশোনা কথাকে তারা ভুলভাবে তুলে ধরছেন। তাদের কথা হলো- আমরা সুবিধাবাদী, সুবিধাভোগী।

জাপা চেয়ারম্যান বলেন, আমরা বলতে চাই জাতীয় পার্টির সিংহভাগ মানুষ সব সময় জনগণের পাশে ছিল। জনগণের স্বার্থে তারা সংগ্রাম করেছে। আগামীতেও তারা জনগণের পাশেই থাকবে।

 

Header Ad
Header Ad

প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট নিয়ে আইসিইউতে পরিচালক সৃজিত মুখার্জি

ছবি: সংগৃহীত

ওপার বাংলার জনপ্রিয় নির্মাতা সৃজিত মুখার্জিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গুরুতর সমস্যা নিয়ে শুক্রবার মধ্যরাতে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেয়া হয় তাকে। পরে চিকিৎসকরা তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণের জন্য আইসিইউতে নিয়ে যান।

পরিচালকের ঘনিষ্ঠ সুত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, গতকাল রাতে হঠাৎই শ্বাসকষ্ট শুরু হয় সৃজিতের। সেই সঙ্গে বুকে হালকা ব্যথাও অনুভব করছিলেন পরিচালক। এরপর রাত সাড়ে ১২ টার দিকে দ্রুত হাসপাতালে নেয়া হয় তাকে।

সেখানে রাতেই বেশ কিছু টেস্ট করানো হয়। শনিবার টেস্টের রিপোর্ট পাওয়ার কথা রয়েছে। আর তা দেখে চিকিৎসকেরা সিদ্ধান্ত নেবেন কতদিন পরিচালককে হাসপাতালে থাকতে হবে।

আরও পড়ুন: অন্তরঙ্গ দৃশ্যের আগে প্রেমিক ও পরিবারের অনুমতি নিয়েছিলেন কৌশানি। তবে হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, সৃজিতের শারীরিক অবস্থা আপাতত স্থিতিশীল।

সদ্যই লিমকা বুক অফ রেকর্ডসের তালিকায় স্থান দখল করেছে সৃজিতের ‘অতি উত্তম’। ইনস্টাগ্রামে গর্বের কথা শেয়ার করেছেন তিনি। তাছাড়া এই নির্মাতার নতুন সিনেমা ‘কিলবিল সোসাইটি’ মুক্তি পেয়েছে গত ১১ এপ্রিল।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভূঞাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালই যেন নিজেই অসুস্থ!
জাতীয় পার্টি কোনো সুবিধাবাদী দল নয়: জিএম কাদের
প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট নিয়ে আইসিইউতে পরিচালক সৃজিত মুখার্জি
জুলাই গণঅভ্যুত্থান যেন কোনোভাবেই ব্যর্থ না হয় : নাহিদ ইসলাম
আ.লীগের মিছিল ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নির্দেশ
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর সেই শিশু সেহেরিশের লাশ উদ্ধার
আগামী ঈদের আগেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে কাজ করছে সরকার
লাল কাপড়ে ঢাকা হবে দেশের সব পলিটেকনিকের ফটক
৬০ বছর বয়সে বিয়ে করলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ১২ কেজি রূপার গয়না জব্দ
ফয়জুল করীমকে বরিশালের মেয়র ঘোষণার দাবি
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নেওয়া বাংলাদেশি যুবক নিহত
গোবিন্দগঞ্জে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আটক
বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে বিএসএফের হাতে তুলে দিল ভারতীয়রা
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার
বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান
গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলা, শিশুসহ একই পরিবারের ১৩ জন নিহত
ভারতীয় ক্রিকেটাররা আমাকে নগ্ন ছবি পাঠাত, অভিযোগ ট্রান্সজেন্ডার ক্রিকেটারের
১৮৭ জনকে নিয়োগ দেবে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর