শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৩ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

চুইঝালের চাহিদা বাড়ছে খুলনাসহ সারাদেশে

বর্তমানে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে চুইঝাল। মাংসে বাড়তি স্বাদ যোগ করে দেয় এই উপকরণটি। চুইঝালের সঙ্গে আস্ত রসুন দিয়ে গরু, খাসি কিংবা হাঁসের মাংস রান্না খুলনা অঞ্চলের ঐতিহ্য। এর প্রচলনও দীর্ঘদিনের। দেশের অন্যান্য এলাকায়ও এখন চুইয়ের জনপ্রিয়তা প্রসার লাভ করেছে। অনেকেই তরকারিতেও চুইঝাল ব্যবহার করছেন। নিরামিষভোজীরাও তাদের খাবার তালিকায় চুইঝাল রাখছেন। স্বাদ ও ঘ্রাণ বাড়াতে হালিম, ঝালমুড়িতেও ব্যবহার হচ্ছে চুইঝাল।

চুইঝাল দিয়ে রান্না করা গরু কিংবা খাসির মাংসের জন্য খুলনা শহর ও শহরের বাইরের কয়েকটি রেস্তোরা বা হোটেল ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে জেলার ডুমুরিয়া উপজেলার চুকনগর বাজারের আব্বাসের হোটেলটি। তাই দেশ ও দেশের বাইরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এই খাবারের স্বাদ নিতে খুলনার এসব রেস্তোরায় বা হোটেলে ছুটে আসছেন ভোজন রসিকরা। খুলনার জিরোপয়েন্ট, সোনাডাঙ্গার পর এখন ঢাকায়ও এর প্রসার লাভ করেছে।

কৃষিবিদরা বলছেন, চুই গাছ দেখতে অনেকটা পানের লতার মতো। এর পাতায় ঝাল নেই। এর শিকড়, কাণ্ড বা লতা কেটে টুকরো করে রান্নায় ব্যবহার করা হয়। রান্নার পর কিছুটা গলে যাওয়া চুইয়ের টুকরো চুষে বা চিবিয়ে খাওয়া হয়। এর স্বাদে ঝাল। তবে ঝালটা খুব তীব্র নয়, ঝাল ঝাল ভাব। এই ভাবটাই স্বাদটাকে আরও বেশি রসময় করে তোলে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বলছে, খুলনা বিভাগে চুই এত জনপ্রিয় যে একে খুলনার কৃষিপণ্য হিসেবে ব্র্যান্ডিং করার জন্য প্রস্তাব করা হয়েছে। লাগানোর এক বছর পরই চুই থেকে আয় আসে। আবাদ লাভজনক হওয়ায় খুলনার বিভিন্ন গ্রামের পাশাপাশি যশোর, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরাতে ব্যক্তিগত ও বাণিজ্যিক দুইভাবেই এর চাষ বাড়ছে। ঘেরের আইলেও চুইয়ের চাষ করছেন কেউ কেউ। ২ থেকে ৩ শতক জমিতে চুই লাগালে ৩ থেকে ৪ বছরের মধ্যে ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত আয় সম্ভব।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ কার্যালয়ের তথ্যানুযায়ী, বর্তমানে খুলনার পাইকগাছা, ডুমুরিয়া, বটিয়াঘাটা ও রূপসা উপজেলায় চুইয়ের চারা উৎপাদন হয়। গড়ে উঠেছে ছোট-বড় নার্সারি। তিন মাসের মধ্যেই চুই চারা বিক্রি শুরু করা যায়। একেকটি চারা তৈরিতে খরচ হয় ৩ থেকে সর্বোচ্চ ১০ টাকা। আর বিক্রি হয় ৩৫ থেকে ৪৫ টাকায়। এক বিঘা জমিতে লাগানো যায় ৬২০টি চারা। হাজার পঞ্চাশেক টাকা খরচ করলে একজন চাষি দেড় লাখ টাকার মতো চারা বিক্রি করতে পারেন।

এ প্রসঙ্গে খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার বান্ধা এলাকার অশোক বৈরাগী জানান, ২০১২ সালের দিকে তিনিই প্রথম এ অঞ্চলে চুইগাছের ডগা কেটে মাটিতে লাগিয়ে বাণিজ্যিকভাবে চারা উৎপাদনে সফল হন। এরপর স্থানীয় কৃষি বিভাগের সহায়তায় তার চারা উৎপাদনের পদ্ধতি ছড়িয়ে পড়ে বিভিন্ন জেলা-উপজেলায়। এখন প্রতি বছর চুইয়ের চারা ও চুই বিক্রি করে ৬-৭ লাখ টাকা আয় করছেন।

তিনি আরও বলেন, চুই সাধারণত ২ ধরনের হয়। ধরণ দুটি হচ্ছে ঝাড়চুই এবং গেছোচুই। চুইয়ের কাটিং যেকোনো হালকা উঁচু বা গাছের গোড়ায় রোপণ করা যায়। উঁচু জায়গায় চুইগাছ ভালো হয়। বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ ও আশ্বিন-কার্তিকই চুইলতা লাগানোর উপযুক্ত সময়।

একই উপজেলার আটলিয়া ইউনিয়নের বরাতিয়া গ্রামের নবদ্বীপ মল্লিক জানান, ২০১৬ সাল থেকে চুই নার্সারি করছেন তিনি। প্রতি বছর চুইয়ের চারা ও চুই বিক্রি করে ২০ লাখ টাকা আয় করছেন।


খুলনার কয়েকটি বাজারে দেখা গেছে, প্রতি কেজি চুই মানভেদে ৩০০ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ঈদের বাজারে এই দাম ২ হাজার টাকাও ছাড়িয়ে যায়। তবে মাটির নিচের অংশের শিকড় চুইয়ের দাম সবচেয়ে বেশি। এরপর কাণ্ড, ডাল এসবও ভালো দামে বিক্রি হয়।

খুলনা নগরীর গল্লামারি কাঁচাবাজারে প্রায় ৩৫ বছর ধরে চুই বিক্রি করেন শুকুর আলী বিশ্বাস। চুই ব্যবসায়ী শুকুর জানান, রংপুর, কুড়িগ্রামের পাইকার ছাড়াও খুলনার ডুমুরিয়া, যশোরের কেশবপুর, মনিরামপুর, ও বাগেরহাটের ফকিরহাট এলাকার চাষি-গৃহস্থদের কাছ থেকে চুই কিনে তিনি তার দোকানে বিক্রি করেন। আগের থেকে চুয়ের চাহিদা চারগুণ বেড়েছে।

আরেক চুই ব্যবসায়ী আব্দুল গফফার বলেন, আগের থেকে চুইয়ের চাহিদা কয়েকগুণ বেড়েছে। চাহিদা বাড়ায় অনলাইনেও এখন চুইঝাল বিক্রি করছেন কেউ কেউ।

নগরীর দৌলতপুর কাঁচাবাজারে প্রায় ৪০ বছর ধরে চুই বিক্রি করেন আবদুর শেখ। তিনি জানান, রংপুর, কুড়িগ্রামের পাইকারদের কাছ থেকে চুই কিনে বিক্রি করেন তিনি। বর্তমানে চুইয়ের চাহিদা আগের চেয়ে বেড়েছে।

এ ব্যাপারে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খুলনার উপপরিচালক মো. হাফিজুর রহমান বলেন, চুই বর্তমানে দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সম্ভাবনাময় কৃষিপণ্য। ওষধিগুণ থাকায় এর চাহিদা ও ব্যবহার বেড়েই চলছে। সৃষ্টি হচ্ছে এর বাজার। চুইলতার চারা উৎপাদন বাণিজ্যেও বেশ সাড়া জাগিয়েছে। বিভিন্ন গ্রামে গড়ে উঠছে ছোট-বড় নার্সারি।

হাফিজুর আরও বলেন, খুলনার ডুমুরিয়া ও বটিয়াঘাটা উপজেলাতে ৬০ হেক্টর জমিতে চুইয়ের চাষ হচ্ছে। বিভাগের ৪ জেলায় খুলনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা ও নড়াইলে মোট ১১০ হেক্টর জমিতে চুইয়ের চাষ হচ্ছে। এর মোট উৎপাদন প্রায় ১৯০ মেট্রিক টন। ৩ হাজার ৫৭০ জন কৃষক এসব জেলাতে চুইচাষের সঙ্গে যুক্ত।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

নাগরিক কমিটির ৩৬ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহী কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক কমিটির ৩৬ সদস্যের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সংগঠনটির আহ্বায়ক নাসিরউদ্দিন পাটোয়ারী ও সদস্য সচিব আখতার হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বাস্তবায়নে জাতীয় নাগরিক কমিটির সাংগঠনিক গতিশীলতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই কমিটি গঠন করা হয়েছে।

কমিটিতে রয়েছেন আলাউদ্দীন মোহাম্মদ, ডা. তাজনূভা জাবীন, ফয়সাল আহমেদ শান্ত, মুহাম্মদ হাসান আলী, অ্যাডভোকেট মুস্তাফিজুর রহমান, ডা. মো. আব্দুল আহাদ, জাবেদ রাসিন, অলীক মৃ, ডা. মাহমুদা আলম মিতু, মো. আতাউল্লাহ, সারোয়ার তুষার, অনিক রায়, মাজহারুল ইসলাম ফকির, মাহবুব আলম (মাহির), নাহিদা সারোয়ার চৌধু্রি, এস এম শাহরিয়ার, মশিউর রহমান, মোহাম্মদ মিরাজ মিয়া, আলী আহসান জুনায়েদ, ডা. তাসনিম জারা, মনিরা শারমিন, আব্দুল্লাহ আল আমিন, এস এম সাইফ মোস্তাফিজ, ড. আতিক মুজাহিদ, মো. নিজাম উদ্দিন, আরিফুল ইসলাম আদীব, রাফে সালমান রিফাত, মুশফিক-উস-সালেহীন, আরেফিন মোহাম্মদ হিযবুল্লাহ, সালেহ উদ্দিন সিফাত, আশরাফ উদ্দিন মাহদি, আকরাম হুসাইন সিএফ, সারজিস আলম, সামান্তা শারমিন, আখতার হোসেন ও মুহাম্মদ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।

জাতীয় নাগরিক কমিটি থেকে আরও বলা হয়, এই নির্বাহী কমিটি বিদ্যমান অর্গানোগ্রাম অর্থাৎ আহ্বায়ক, সদস্য সচিব, মুখপাত্র ও মুখ্য সংগঠকের অধীনেই কার্যক্রম পরিচালনা করবে।

Header Ad
Header Ad

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩৭ জন নিহত

ছবি: সংগৃহীত

গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানে গত ২৪ ঘণ্টায় অন্তত ৩৭ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো ৯৮ জন। শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান অনুসারে, বৃহস্পতি-শুক্রবারের সর্বশেষ অভিযানের পর গাজায় মোট নিহতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৪৫ হাজার ৪৩৬ জনে। এছাড়া অভিযানে এ পর্যন্ত আহত হয়েছেন ১ লাখ ৮ হাজার ৩৮ জন ফিলিস্তিনি।

নিহত ও আহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি। কারণ ভবনের ধ্বংস্তূপের তলায় অনেকে চাপা পড়েছেন। প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও জনবলের অভাবে তাদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি, উল্লেখ করা হয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের শুক্রবারের বিবৃতিতে।

উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ঢুকে অতর্কিত হামলা চালায় গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা। ইসরায়েলে প্রবেশের পর প্রথমে এলোপাতাড়ি গুলি চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জনকে হত্যা করে যোদ্ধারা, তারপর ২৪২ জনকে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায়।

হামাসকে ‘যথাযথ শিক্ষা’ প্রদান এবং জিম্মিদের মুক্ত করতে ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী, যা এখনও চলছে।

জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে এ পর্যন্ত বেশ কয়েকবার গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধের জন্য ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে আহ্বান জানানো হয়েছে।

ইতোমধ্যে জাতিসংঘের আদালত নামে পরিচিত ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসে (আইসিজে) ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলাও দায়ের করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ৬ বাংলাদেশি জেলে

ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬ বাংলাদেশি জেলে। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

সুন্দরবনের দুবলার চরে মাছ ধরার সময় ভারতের কোস্ট গার্ডের হাতে আটকের নয় মাস পর সাজা ভোগ করে দেশে ফিরেছেন ৬ বাংলাদেশি জেলে।

শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় যশোরের বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট দিয়ে তাদেরকে ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ হস্তান্তর করেন বলে জানান বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন ওসি ইমতিয়াজ আহসান ভূঁইয়া।

ফেরত আসারা হলেন- পটুয়াখালির আব্দুল মালেকের ছেলে গোলাম রব্বি, মান্নান হাওলাদারের ছেলে জামাল হোসেন, আব্দুল জলিলের ছেলে মাসুম বিল্লাল, নাজির হুসাইনের ছেলে মোহাম্মদ হুসাইন, আব্দুর রহমানের ছেলে ইয়াসিন খান ও দিনাজপুরের সফি উদ্দিন কাজির মেয়ে রসিদা বেগম। ফেরত আসাদের বয়স ৩৫থেকে ৫০ এর মধ্যে।

ওসি ইমতিয়াজ বলেন, ২০২৩ সালে মোংলার সুন্দরবনের দুবলার চর এলাকায় নদীতে মাছ ধরার সময় অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করার দায়ে দেশটির কোস্ট গার্ড তাদেরকে ধরে নিয়ে যায়।

পরে কোস্ট গার্ড আটক জেলেদের ভারতের দমদম থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। সেখান থেকে তাদেরকে আদালতে তোলা হলে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে ছয় মাসের সাজা দেওয়া হয়।

দমদম সেন্ট্রাল কারাগারে সাজাভোগ শেষে বিশেষ ‘ট্রাভেল পারমিটের’ মাধ্যমে তারা দেশে ফিরেছেন বলে জানান ওসি ইমতিয়াজ।

ইমিগ্রেশনে আনুষ্ঠানিকতা শেষে তাদেরকে বেনাপোল পোর্ট থানায় সোপর্দ করা হয়েছে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

বেনাপোল পোর্ট থানার ওসি রাসেল মিয়া বলেন, ভারত থেকে ফেরত আসা জেলেদেরকে স্বজনদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য মানবাধিকার সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির জিম্মায় দেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নাগরিক কমিটির ৩৬ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহী কমিটি ঘোষণা
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩৭ জন নিহত
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ৬ বাংলাদেশি জেলে
সচিবালয়ের সকল বেসরকারি পাস বাতিল, ঢুকতে পারবেন না সাংবাদিকেরাও
শেখ হাসিনা-জয়ের ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচারের প্রমাণ পেয়েছে এফবিআই
দুর্নীতিবাজদের ফাইলগুলো পুড়ে গেছে : রুহুল কবির রিজভী
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
গুম অবস্থায় ভারতের কারাগারে যাওয়ার লোমহর্ষক বর্ণনা সুখরঞ্জন বালির
শেখ হাসিনাকে ‘নারী’ বলতে রাজি নন মৎস্য উপদেষ্টা
সূর্যের সবচেয়ে কাছে মানুষের তৈরি যান
বর্তমান সরকার রিজার্ভ বাড়িয়েছে, ব্যাংক সেক্টর সচল করছে: জামায়াত আমির
বাংলাদেশ জটিল রাজনৈতিক সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
সংবিধান সংস্কারে রাজনৈতিক দলের সংকল্প জরুরি: অধ্যাপক আলী রীয়াজ
চলতি বছরের বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক হচ্ছে না
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে নিহত সবাই একই পরিবারের
ইউসুফ (আঃ)- এর সমাধিতে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
ইন্টারপোলের রেড নোটিশে ৬৩ বাংলাদেশি: অপরাধীদের ধরতে আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টা
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আজমীর বরখাস্তের আদেশ বাতিল
মাহফিলে আজহারী উঠবেন রাতে, দুপুরেই ভরে গেছে ময়দান
ইসরায়েলি হামলায় অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন ডব্লিউএইচও প্রধান