শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫ | ৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

টাঙ্গাইলে সাবেক মন্ত্রী ও এমপিসহ প্রভাবশালী দলীয় নেতারা কে কোথায় কেউ জানে না!

আত্মগোপন থাকা সাবেক মন্ত্রী ও এমপিসহ দলীয় নেতাকর্মী। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, এমপিস বিভিন্ন পর্যায়ের দলীয় নেতারা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পরই এলাকা ছাড়তে শুরু করেন। বর্তমানে তাদের সম্পর্কে কেউ কোনো তথ্য দিতে পারছেন না। অনেকেই আত্মরক্ষার্থে ঘরবাড়ি ছেড়ে চলে গেছেন।

এমন টালমাটাল পরিস্থিতিতে টাঙ্গাইলে সাবেক প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু ও শামছুন্নাহার চাপা, সাবেক কৃষিমন্ত্রী ও সংসদ সদস্য ডক্টর আব্দুর রাজ্জাক, সাবেক সংসদ সদস্য তানভীর হাসান ওরফে ছোট মনির, সাবেক সংসদ সদস্য খান আহমেদ শুভ, সাবেক সংসদ সদস্য অনুপম শাজাহান জয়, জেলা-উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে।

এছাড়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত আমানুর রহমান খান রানার বাড়িঘরে ভাঙচুর চালানো হয়েছে। স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য মো. ছানোয়ার হোসেনের বাড়ি ভাঙচুর না করা হলেও তিনি সহ আওয়ামীলীগ দলীয় সাবেক এমপি-প্রতিমন্ত্রী সহ বিভিন্ন পৌরসভার মেয়র ও জেলা-উপজেলার নেতাকর্মীরা বাড়িঘর ছেড়ে আত্মগোপণে চলে গেছেন।

তবে মহান মুক্তিযুদ্ধে টাঙ্গাইলের কমান্ডার ইন চিফ ও আওয়ামী লীগের সভাপতি মন্ডলীর বহিষ্কৃত সদস্য এবং সাবেক স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য আবদুল লতিফ সিদ্দিকী ছাত্র-জনতার আন্দোলনকে সমর্থন করায় তিনি বহাল তবিয়তে রয়েছেন।

জানা গেছে, সারাদেশের ন্যায় টাঙ্গাইলেও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন কর্মসূচি পালন করে ছাত্র-জনতা। গত ৪ আগস্ট টাঙ্গাইল শহরে ওই আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলা ও গুলিবর্ষণের পর উত্তপ্ত হয়ে ওঠে টাঙ্গাইলের পরিবেশ। এতে গুলিবিদ্ধসহ অর্ধশত আহত হয়।

এরপরই ক্ষুব্ধ আন্দোলনকারীরা সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জোয়াহেরুল ইসলামের (ভিপি জোয়াহের) গাড়িতে আগুন ও বাড়িতে ভাঙচুর করে। এরপর আন্দোলনকারীরা টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য তানভীর হাসান ওরফে ছোট মনিরের টাঙ্গাইল শহরের পূর্ব আদালত পাড়ার বাসায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়।

পরে বঙ্গবন্ধু সেতু-ঢাকা মহাসড়কে টাঙ্গাইল শহর বাইপাস আশেকপুরের দরুণ এলাকায় সাবেক এমপি তানভীর হাসান ওরফে ছোট মনিরের মালিকানাধীন দি টাঙ্গাইল ফিলিং স্টেশন ও ধ্রুব ইন রেস্তোরাতেও ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ করা হয়। ওইদিন টাঙ্গাইল পৌরসভার মেয়র এসএম সিরাজুল ইসলাম আলমগীরের বাসা ও পৌরসভায় ভাঙচুর করে আগুন দেওয়া হয়।

এছাড়া জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় ভাঙচুর ও আসবাবপত্রে আগুন দেওয়া হয় এবং সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান তোফাজ্জল হোসেন তোফার বাসায় ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হয়।

এসব হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার পর গত ৪ আগস্ট রাতে সার্কিট হাউসে জেলা আওয়ামী লীগের এক অনানুষ্ঠানিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে ৫ আগস্ট আন্দোলনকারীদের প্রতিহত করার বিষয়টি চূড়ান্ত করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফজলুর রহমান খান ফারুক, সাধারণ সম্পাদক জোয়াহেরুল ইসলাম, যুগ্ম-সম্পাদক ও সাবেক এমপি তানভীর হাসান ওরফে ছোট মনির, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক এমপি খান আহম্মেদ শুভ, জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ও সাবেক স্বতন্ত্র এমপি মো. ছানোয়ার হোসেন, আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি মন্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট মামুনুর রশীদ, পৌর মেয়র এসএম সিরাজুল হক আলমগীর, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা আশরাফুজ্জামান স্মৃতি, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান তোফাজ্জল হোসেন তোফা, সাংগঠনিক সম্পাদক জামিনুল রহমান মিরন ও সাইফুজ্জামান সোহেলসহ জেলার নেতারা।

আগের দিন রাতে আলোচনা হলেও পরেরদিন আর তাদের মাঠে দেখা যায়নি। ওইদিন দুপুরে শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশত্যাগের পর এমপি ও নেতাকর্মীরা এলাকা ছাড়া হয়ে যান। এরপর তারা কে কোথায়, কেউ তাদের হদিস জানে না।

আওয়ামী লীগের একাধিক নেতাকর্মীর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা যায়, দলীয় মন্ত্রী-এমপি বা জেলার নেতারা কে কোথায় আছেন তা কেউ জানে না। কারও সঙ্গে কোনো যোগাযোগ নেই। শুধু জেলার নেতারাই নয়, উপজেলা বা ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতারাও হামলার ভয়ে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে আত্মগোপনে চলে গেছেন। তবে এখনও তাদের মধ্যে অনেকেই বিদেশে যেতে না পেরে দেশেই আত্মগোপণে রয়েছেন। সুবিধামতো সময়ে অনেকে হয়তো বিদেশে পারি জমাতে পারেন।

Header Ad
Header Ad

বাফুফের প্রধান অর্থ কর্মকর্তা সরফরাজের পদত্যাগ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) প্রধান অর্থ কর্মকর্তা (সিএফও) সরফরাজ হাসান সিদ্দিকী পদত্যাগ করেছেন। ফেডারেশন তার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছে, যা ১০ এপ্রিল থেকে কার্যকর হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তবে দুই পক্ষের মধ্যে হওয়া চুক্তি অনুযায়ী, পদত্যাগ কার্যকর হলেও আরও তিন মাস দায়িত্ব হস্তান্তর প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে বাফুফেতে যুক্ত থাকবেন তিনি।

সিএফও সরফরাজের পরিবর্তে এখন থেকে বাফুফের ব্যাংকিং সংক্রান্ত বিষয় এবং আন্তর্জাতিক সংস্থা ফিফা, এএফসি ও সাফের সঙ্গে আর্থিক যোগাযোগ করবেন ফিন্যান্স বিভাগের আরেক কর্মকর্তা সৈয়দ আমিরুল।

ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার নির্বাহী কমিটির সকল সদস্যকে বিষয়টি একটি বার্তার মাধ্যমে জানিয়েছেন।

উল্লেখ্য, প্রশাসনিক কাঠামোয় বাফুফের সাধারণ সম্পাদকের পরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদ হলো প্রধান অর্থ কর্মকর্তার। এই দুই পদের জন্যই বাফুফেকে প্রতি মাসে প্রায় আট লাখ টাকা ব্যয় করতে হয়। দীর্ঘদিন ধরেই এই পদটি ঘিরে বাফুফে নানা সমস্যার মধ্যে রয়েছে।

২০২৩ সালের ১৪ এপ্রিল বাফুফের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগকে নিষিদ্ধ করে ফিফা। এরপর আর্থিক অনিয়ম নিয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে ফেডারেশন। তদন্ত চলাকালে প্রধান অর্থ কর্মকর্তা আবু হোসেন পদত্যাগ করেন। এরপরই সরফরাজ হাসান সিদ্দিকীকে দায়িত্ব দেন তৎকালীন সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন। কয়েক মাসের মধ্যেই তাকেও পদত্যাগ করতে হলো, যা বাফুফের প্রশাসনিক অস্থিরতার ইঙ্গিত বহন করে।

Header Ad
Header Ad

ভর্তুকি মূল্যে পাটের তৈরি বাজারের ব্যাগ সরবরাহ করা হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। ছবি: সংগৃহীত

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, পলিথিন শপিং ব্যাগের বিকল্প হিসেবে সাধারণ মানুষের মাঝে পাটের তৈরি ব্যাগ সরবরাহ করা হবে। এ লক্ষ্যে একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, যার আওতায় ভর্তুকি মূল্যে পাটের ব্যাগ দেওয়া হবে। তিনি জানান, এই প্রকল্প বাস্তবায়নে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে একযোগে কাজ করা হবে।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে “প্লাস্টিক দূষণ রোধে করণীয়” শীর্ষক সেমিনার ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান বলেন, পাটের ব্যাগ ব্যবহারে জনসচেতনতা বাড়াতে প্রচার কার্যক্রম হাতে নেওয়া হবে। পাশাপাশি নতুন উদ্যোক্তা তৈরির মাধ্যমে পাটের ব্যাগ উৎপাদন সম্প্রসারণ করা হবে। এ কার্যক্রমে জেডিপিসি, এসএমইএফ ও জয়িতা ফাউন্ডেশনের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।

তিনি বলেন, “প্লাস্টিক দূষণ রোধে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। অপ্রয়োজনীয় প্লাস্টিক ব্যবহার আমাদের নিজেরাই বন্ধ করতে হবে। ‘প্লাস্টিকের বিকল্প নেই’—এই ধারণা ভুল। সরকারের উদ্যোগগুলো রাতারাতি বাস্তবায়ন সম্ভব না হলেও ধাপে ধাপে তা বাস্তবায়ন করা হবে।”

সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান। আরও বক্তব্য রাখেন পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. কামরুজ্জামান, নরওয়েজিয়ান দূতাবাসের উপ-মিশন প্রধান মারিয়ান রাবে ক্নাভেলসরুদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ, ইউনিডোর বাংলাদেশ প্রতিনিধি ড. জাকি উজ জামান, ঢাকা মেডিকেল কলেজের ড. আফিয়া শাহনাজ, এবং বুয়েটের অধ্যাপক ড. মো. মফিজুর রহমান।

উপদেষ্টা অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ও শব্দ দূষণমুক্ত হিসেবে ঘোষণা করার আহ্বান জানান।

Header Ad
Header Ad

রবিবার সারা দেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

ছবি: সংগৃহীত

ছয় দফা দাবি আদায়ে এবার সারা দেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে কারিগরি শিক্ষার্থীরা। আগামীকাল রোববার (২০ এপ্রিল) দেশব্যাপী নিজ নিজ ইনস্টিটিউটের সামনে এই কর্মসূচি পালন করবেন তারা। শনিবার (১৯ এপ্রিল) 'রাইজ ইন রেড' শীর্ষক মানববন্ধন কর্মসূচি শেষে এ ঘোষণা দেন ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী ও কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি জোবায়ের পাটোয়ারী।

কুমিল্লায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে সারাদেশে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটগুলোর শিক্ষার্থীরা হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে ‘রাইজ ইন রেড’ কর্মসূচি পালন করেন। রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের মূল ফটকের সামনে দুপুর পৌনে ১২টায় শুরু হয় মানববন্ধন। এ সময় শিক্ষার্থীরা "রক্তে আগুন লেগেছে", "আবু সাঈদ মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ", "দেশ গড়ার হাতিয়ার, গর্জে ওঠো আরেকবার", "কুমিল্লায় হামলা কেন, জবাব চাই"—এমন নানা স্লোগানে রাজপথ মুখরিত করেন।

এর আগে শুক্রবার দুপুরে কাফনের কাপড় মাথায় বেঁধে গণমিছিল করে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা। মিছিল শেষে এক ব্রিফিংয়ে জোবায়ের পাটোয়ারী বলেন, “আমাদের দাবি দ্রুত মানা না হলে আমরা রাজপথ ছাড়বো না। কুমিল্লার ভাইদের ওপর হামলার তদন্ত ও বিচার নিশ্চিত করুন, তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থাও করুন। আমরা চাইলে সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসতে পারি।”

কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের আরেক প্রতিনিধি মাশফিক ইসলাম দেওয়ান বলেন, “এই সরকার আমাদের সরকার। আমরা চাই সরকার কারিগরি শিক্ষায় বিদ্যমান বৈষম্য দূর করুক। আমরা সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।”

এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে দেশের বিভিন্ন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে শিক্ষার্থীরা মশাল মিছিল করেন। এর আগে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠক করেও সন্তুষ্ট না হয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন তারা।

গত বুধবার সকাল থেকে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের সাত রাস্তা, মোহাম্মদপুর ও মিরপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সড়ক অবরোধ করেন পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা। ছয় দফা দাবিতে ধারাবাহিকভাবে চলছে এই আন্দোলন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাফুফের প্রধান অর্থ কর্মকর্তা সরফরাজের পদত্যাগ
ভর্তুকি মূল্যে পাটের তৈরি বাজারের ব্যাগ সরবরাহ করা হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবিবার সারা দেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
দেশের ইতিহাসে এবারের নির্বাচন সর্বোত্তম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে ভারত: রিজভী
ভূঞাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালই যেন নিজেই অসুস্থ!
জাতীয় পার্টি কোনো সুবিধাবাদী দল নয়: জিএম কাদের
প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট নিয়ে আইসিইউতে পরিচালক সৃজিত মুখার্জি
জুলাই গণঅভ্যুত্থান যেন কোনোভাবেই ব্যর্থ না হয় : নাহিদ ইসলাম
আ.লীগের মিছিল ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নির্দেশ
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর সেই শিশু সেহেরিশের লাশ উদ্ধার
আগামী ঈদের আগেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে কাজ করছে সরকার
লাল কাপড়ে ঢাকা হবে দেশের সব পলিটেকনিকের ফটক
৬০ বছর বয়সে বিয়ে করলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ১২ কেজি রূপার গয়না জব্দ
ফয়জুল করীমকে বরিশালের মেয়র ঘোষণার দাবি
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নেওয়া বাংলাদেশি যুবক নিহত
গোবিন্দগঞ্জে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আটক
বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে বিএসএফের হাতে তুলে দিল ভারতীয়রা