শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৩ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

টাঙ্গাইলে পাগলা কুকুরের আক্রমণে নারী ও শিশুসহ আহত ১৬

আহত ব্যক্তিরা হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে এক পাগলা কুকুরের কামড়ে নারী ও শিশুসহ ১৬ জন আহত হয়েছে। মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০ টায় ভূঞাপুর ইবরাহীম খাঁ সরকারি কলেজ ও বীরহাটি এলাকা এ ঘটনা ঘটে।

আহতরা হলেন- ভূঞাপুর পৌর শহরের বীরহাটি গ্রামের আব্দুল হাকিমের ছেলে আব্দুল হালিম (৩৮), বামনা হাটা গ্রামের কোরবান শেখের ছেলে জহুরুল ইসলাম (২৩), ফসলান্দি গ্রামের হাসান আলীর ছেলে আতিকুর রহমান (৩৮), পশ্চিম ভূঞাপুর গ্রামের সুজনের স্ত্রী লিলি বেগম (৩০), ফলদা ইউনিয়নের ঝনঝনিয়া গ্রামের কেরামত আলী (৬৫), আহত আইয়ুব আলী, স্কুলছাত্রী জুই খাতুন (৯), পৌরসভার বেতুয়া এলাকার আতোয়ার রহমানের স্ত্রী জহুরা (৫০) এবং নিকরাইল এলাকার মঈন উদ্দিনের স্ত্রী নাসিমা বেগম (৪৫)। তাৎক্ষণিক অপর আহত আরও ৭ পরিচয় নাম-পাওয়া যায়নি।

হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন এক আহত ব্যক্তিরা

 

আহত জহুরুল ইসলাম ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘ইবরাহীম খাঁ মাজারের কাছে একটি পাগলা কুকুর লাফ দিয়ে আমার উপর এসে পড়ে এবং পায়ে কামড়ে দেয়। এরপরই সেখানে থাকা আরো কয়েকজনকে কামড়ে দিয়েছে।’

অপর আহত উপজেলার কষ্টাপাড়া ফাজিল মাদরাসার সিনিয়র শিক্ষক আতিকুর রহমান ঢাকাপ্রকাশকে জানান, ‘বাসা থেকে বের হয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে খোঁজ নিতে যাওয়ার সময়ই দৌড়ে এসে কুকুর কামড়ে দিয়েছে। পরে হাসপাতালে এসে চিকিৎসা নিতে এসে দেখি ভ্যাকসিন নেই। বাইরে থেকে ভ্যাকসিন কিনে এনে দিতে হয়েছে।’

হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন এক আহত নারী

 

এদিকে, পাগলা কুকুরটিকে নিয়ন্ত্রণ না করায় বিভিন্ন জায়গাতে গিয়ে পথচারীদের উপর আক্রমণ ও কামড়াচ্ছেন। এতে আহতদের সংখ্যা বাড়ছে। আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে ভ্যাকসিনসহ প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এরমধ্যে গুরুত্বর আহতদের রোগীদের উন্নত চিকিৎসার জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের মেডিকেল অফিসার ডা. ইফাত ফারজানা ঢাকাপ্রকাশকে জানান, ‘কুকুরের আক্রমণে শিকার হয়ে ১৬ জন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। এদের মধ্যে গুরুত্বর ৪ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ভ্যাকসিন সরবরাহ না থাকায় বাইরে থেকে রোগীদের কিনে আনতে হচ্ছে।’

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জাহিদুর রহমান ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘বিষয়টি জানা নেই। জেনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

Header Ad
Header Ad

ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে রাজপথের ঐক্য ধরে রাখতে হবে: মাওলানা মামুনুল হক

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বলেছেন, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ বিনির্মাণে ইসলামিক দলগুলোর ঐক্য অত্যাবশ্যক। তিনি মন্তব্য করেন, বিএনপি ও জামায়াতের ভূমিকার কারণে এই ঐক্য ব্যাহত হলে তাদের জাতির কাছে জবাবদিহি করতে হবে। ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে রাজপথের ঐক্য অটুট রাখা আমাদের দায়িত্ব।

শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খেলাফত মজলিসের সাধারণ পরিষদের দ্বাদশ অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মাওলানা মামুনুল হক। তিনি আরও বলেন, "আমরা একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে চাই, যা আল্লাহর দিনকে বিজয়ী করবে। এই সংগ্রামে আমরা ঐক্যের মাধ্যমে এগিয়ে যেতে চাই।"

মামুনুল হক বলেন, ইসলামিক দলগুলোর আলাদা স্বকীয়তা থাকতে পারে, তবে খেলাফত প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কোনো ভিন্নতা থাকা উচিত নয়। তিনি বলেন, "আল্লাহর দিন প্রতিষ্ঠায় আমাদের অভিন্ন লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে। অতীতের তিক্ততা পেছনে ফেলে বাস্তবতাকে সামনে রেখে ঐক্যের ভিত গড়ে তুলতে হবে।"

বর্তমান বাস্তবতা প্রসঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন, "আমাদের অভিন্ন শত্রু ভারত। তাদের আধিপত্যবাদ রুখতে ইসলামিক দলগুলোর সম্মিলিত ভূমিকা প্রয়োজন।" মাওলানা মামুনুল হক বলেন, "যেকোনো পরিস্থিতিতে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আমাদের রাজপথের ঐক্য বজায় রাখতে হবে।"

অধিবেশনের উদ্বোধনী পর্বে সকাল সাড়ে ৯টায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খেলাফত মজলিসের উপদেষ্টা ও সাবেক আমির অধ্যক্ষ মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক। অধিবেশনের সভাপতিত্ব করেন খেলাফত মজলিসের আমিরে মজলিস মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদ।

মাওলানা মামুনুল হক আরও বলেন, "আগামীর বাংলাদেশে আমরা এমন একটি জাতি গঠন করতে চাই, যা আল্লাহর নির্দেশ মেনে চলবে এবং ইসলামিক আদর্শের ওপর ভিত্তি করে পরিচালিত হবে।" তিনি ইসলামিক দলগুলোর প্রতি অতীতের ভুলে না ফিরে ভবিষ্যতের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানান।

আলোচনায় উপস্থিত অন্যান্য বক্তারাও ইসলামিক ঐক্যের প্রয়োজনীয়তা ও ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করেন।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলের

ভূঞাপুর থানা ভবন যেনো মরণ ফাঁদ, খসে পড়ছে ভবনের প্লাস্টার

  টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর থানা ভবন দেয়াল ও ছাদের প্লাস্টার খসে পড়ছে। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর থানা ভবনটি পুরনো হওয়ায় দ্বিতল বিশিষ্ট ভবনের ছাদ ও দেয়ালের প্লাস্টার খসে খসে পড়ছে। এতে ভবনটিতে পুলিশি কার্যক্রম ঝুঁকিতে পড়েছে। ঝুঁকি জেনেও থানা ভবনে বসে কাজ করছেন কর্মরত পুলিশ সদস্যরা। ভবনটিতে পুলিশ থাকার প্রতিটি কক্ষগুলো এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে।

সরেজমিনে ভূঞাপুর থানা ভবন ঘুরে দেখা গেছে, দ্বিতল বিশিষ্ট ভবনটির উপর তলার বিভিন্ন কক্ষের ছাদে প্লাস্টার খসে পড়ছে এবং লোহার রড বেড়িয়ে পড়েছে। দীর্ঘদিন ধরে ভবনটির সংস্কার না হওয়ায় বেহাল অবস্থায় রয়েছে। ভবনটি দ্রুত সংষ্কার না করলে যেকোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে।

ভূঞাপুর থানা সূত্রে জানা যায়, ১৯৭৪ সালের ৭ আগস্ট সাবেক স্বরাষ্ট্র ও যোগাযোগ মন্ত্রী প্রয়াত এম মনসুর আলী ভূঞাপুর থানা উদ্বোধন করেন। ১৯৮৩ সালে ৯ই নভেম্বর ঢাকা বিভাগের ডি.আই.জি এম আজিজুল হক থানা ভবনের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করেন। এরপর মাঝেমধ্যে সংস্কার হলেও সেটি কোন কাজে আসেনি।

কর্মরত পুলিশ সদস্য খয়বর আলম বলেন, থানার এই ভবনটি বসবাসের অনুপযোগি হয়ে পড়েছে। বিকল্প ভবন না থাকায় এখানেই থাকতে হচ্ছে। প্লাস্টার খসে বালু ও ইটের খোয়া নিচে পড়ছে। বৃষ্টি নামলে চুয়ে চুয়ে কক্ষে পানি পড়ে। বর্তমানে ভবনটির সংস্কার অথবা আলাদা একটি নতুন ভবন প্রয়োজন।

পুলিশ সদস্য সাদ্দাম হোসেন বলেন, আমরা যে ভবনে বসবাস করছি এটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। প্লাস্টার খসে পড়ছে এবং লোহার রডগুলোও বেরিয়ে যাচ্ছে। ঘুমে থাকলে ছাদের প্লাস্টার ভেঙে বালু অনেক সময় চোখে-মুখে পড়ে। আবার বৃষ্টি এলে পানি কক্ষে পানি পড়ে। যদি একটি নতুন ভবন হতো তাহলে এ সমস্যা থাকতো না।

এ বিষয়ে ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এ কে এম রেজাউল করিম বলেন, আমরা প্রতিটি পুলিশ সদস্যরা মানুষের জানমাল ও জননিরাপত্তার জন্য কাজ করে থাকি। যারা দিনরাত পরিশ্রম করে, তাদের দিনশেষে ভবনে নিশ্চিন্তে ঘুমানোর অবস্থা নেই। দুর্ঘটনার আতঙ্কে তাদের নির্ঘুম রাত পাড় করতে হয়।

তিনি আরও বলেন, ভবনটির ছাদ ও দেয়ালের বিভিন্ন স্থানে প্লাস্টার খসে পড়ছে এবং ঝুঁকি নিয়ে কার্যক্রম চলছে। ফলে যে কোনো সময় বড় ধরণের দুর্ঘটনাও ঘটতে পারে। বর্তমান ভবনটি পরিত্যাক্ত ঘোষণা করে নতুন একটি ভবন নির্মাণ ও থাকার সু-ব্যবস্থা করার জন্য উধর্তন দপ্তরে আবেদনসহ অবগত করা হয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

নীতিশের রেকর্ড গড়া সেঞ্চুরিতে লড়াইয়ে ফিরলো ভারত  

ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরির পর নীতিশ কুমার রেড্ডি। ছবি: সংগৃহীত

মেলবোর্ন টেস্টের ব্যাকফুটে থেকে দ্বিতীয় দিন শেষ করেছিল ভারত। দ্বিতীয় দিনে ব্যাট করতে নেমে ব্যর্থ ছিল ভারতের টপ অর্ডার। একই পথে হেটেছেন অভিজ্ঞ বিরাট কোহলি-ঋষভ পান্তরা। তৃতীয় দিনের সকালে দ্রুত উইকেট হারিয়ে আরও চাপে পড়ে সফরকারীরা। সেইসঙ্গে শঙ্কা ছিল ফলোঅনে পড়ার। তবে নীতিশ কুমার রেড্ডির ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরিতে ফলোঅনে এড়িয়ে লড়াইয়ে ফিরেছে রোহিত শর্মার দল।

মেলবোর্ন টেস্টের তৃতীয় দিন শেষে ৯ উইকেট হারিয়ে ৩৫৮ রান করেছে ভারত। এখনও প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে ১১৬ রানে পিছিয়ে আছে সফরকারীরা। তাদের হাতে আছে মাত্র এক উইকেট।

৫ উইকেটে ১৬৪ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করেছিল ভারত। আগের দিনের দুই অপরাজিত ব্যাটার পান্ত ও রবীন্দ্র জাদেজা সকালে ভালোই শুরু করেছিলেন। শুরুর আধা ঘন্টায় পেসাররা যে বাড়তি সুবিধা পেয়েছেন সেটা কাজে লাগাতে দেননি এই দুই ব্যাটার।

কঠিন সময় পার করে যখন বড় জুটি গড়ার দিকে এগোচ্ছিলেন তখনই পান্তকে থামিয়েছেন স্কট বোল্যান্ড। নাথান লায়নের হাতে ধরা পড়ার আগে ২৮ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে। এরপর রেড্ডির সঙ্গে জুটি গড়ার চেষ্টা করেন জাদেজা। তবে জাদেজাও ইনিংস বড় করতে পারেননি। ৫১ বলে ১৭ রান করেছেন তিনি।

২২১ রানে ৭ উইকেট হারিয়ে ভারত তখন ফলো অনের শঙ্কায়। দলের এমন বিপদে ত্রাতা হয়ে হাজির হন রেড্ডি। তরুণ এই ব্যাটার এক প্রান্তে প্রতিরোধ গড়েন। আরেক প্রান্তে দাঁড়িয়ে থেকে রেড্ডিকে যোগ্য সঙ্গ দেন সুন্দর। এই দুজনে মিলে অষ্টম উইকেট জুটিতে তোলেন ১২৭ রান।
১৬২ বলে ৫০ রান করেছেন সুন্দর। তার এই ইনিংসে বাউন্ডারি ছিল মাত্র একটি। এই পরিসংখ্যানই বলে দেয় মাটি কামড়ে উইকেটে পড়েছিলেন এই অলরাউন্ডার।

সুন্দর ফিফটি করে ফিরলেও সেঞ্চুরি পেয়েছেন রেড্ডি। অভিষেক সেঞ্চুরি পেতে তিনি খেলেছেন ১৭১ বল। ভারতের তৃতীয় সর্বকনিষ্ঠ ক্রিকেটার হিসেবে টেস্টে সেঞ্চুরি করার রেকর্ড গড়েছেন তিনি। দিন শেষে তিনি অপরাজিত আছেন ১০৫ রান করে।

শেষদিকে আলোক স্বল্পতার কারণে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই দিনের খেলা শেষ করতে বাধ্য হন আম্পায়াররা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে রাজপথের ঐক্য ধরে রাখতে হবে: মাওলানা মামুনুল হক
ভূঞাপুর থানা ভবন যেনো মরণ ফাঁদ, খসে পড়ছে ভবনের প্লাস্টার
নীতিশের রেকর্ড গড়া সেঞ্চুরিতে লড়াইয়ে ফিরলো ভারত  
আগামী নির্বাচনে জনগণ দিনের আলোতে প্রার্থী নির্বাচিত করতে পারবে
মহাখালীর সাততলা বস্তিতে আগুন
সিলেট সীমান্তে ভারতীয়র গুলিতে দুদিনে ২ বাংলাদেশি নিহত
১৭ বছর নয়, ১৮ বছরই সবার কাছে গ্রহণযোগ্য: মির্জা ফখরুল  
৭০ বছর পর বদলে যাচ্ছে রিয়ালের ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর নাম
সব ইসলামী দল ঐক্যবদ্ধ থাকলে কোন ষড়যন্ত্র কাজে আসবে না: জামায়াত আমির
টোল প্লাজায় দাঁড়িয়ে থাকা যানবাহনে ধাক্কা, সেই বাসচালক গ্রেপ্তার  
বিপিএলে রাজশাহীর সহকারী কোচ হলেন পাকিস্তানের ইফতিখার
ওয়াজ মাহফিলের আয়োজনে আওয়ামী লীগের গা জ্বলতো: রাশেদ খান  
প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে অভিনেত্রী স্বাগতাকে আইনি নোটিশ
সেনাবাহিনী নিয়ে আনন্দবাজারের প্রতিবেদন, প্রতিবাদ আইএসপিআরের
অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘদিন দেশ পরিচালনায় থাকতে পারে না: মির্জা ফখরুল ইসলাম  
ভিনিসিয়ুস কাণ্ডে ব্যালন কর্তৃপক্ষের উপর ক্ষোভ ঝাড়লেন রোনালদো
সাদপন্থি শীর্ষ নেতা জিয়া বিন কাসিমকে গ্রেপ্তার
আমাদের প্রধান কাজ গণহত্যার বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন: আইন উপদেষ্টা
ভারত শেখ হাসিনাকে ফেরত দিবে না: ইকোনমিক টাইমস
গানের ভিডিওতে এবার একসাথে দেখা যাবে শাকিব-সিয়াম ও মিমসহ একঝাঁক তারকাকে