বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১১ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নৌবাহিনীর সদস্য পরিচয়ে ১৩ বিয়ে, গ্রেপ্তারের খবরে থানায় হাজির ৬ স্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

নৌবাহিনীর সদস্য পরিচয় দিয়ে ১৩ তরুণীকে বিয়ে করার অভিযোগে মো. মহিদুল ইসলাম মইদুল (২৭) নামে এক যুবক ও কুদ্দুস আলী (৩৫) নামে তার এক সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে ময়মনসিংহ জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। মইদুলকে গ্রেপ্তার খবর পেয়ে তার ৬ স্ত্রী উপস্থিত হন থানায়।

শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে গাজীপুরের চন্দ্রা এলাকায় অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত ও তার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করা হয়। শনিবার (১০ জানুয়ারি) দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে ময়মনসিংহ জেলা পুলিশ সুপার মাসুম আহমেদ ভুঁঞা এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।

গ্রেপ্তার মইদুল মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর থানার মোহাম্মদ আলীর ছেলে। তার সহযোগী কুদ্দুস আলী ময়মনসিংহ জেলার তারাকান্দা উপজেলার নগুয়া গ্রামের মৃত জালাল উদ্দিনের ছেলে।

পুলিশ সুপার মাসুম আহমেদ ভুঁঞা বলেন, সম্প্রতি ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলা থেকে এক তরুণী ও তার স্বজনরা এসে মহিদুলের প্রতারণার বিষয়টি আমাকে জানায়। পরে ঘটনাটি তদন্তে নেমে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ এই প্রতারককে গ্রেপ্তার করে।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে পুলিশ সুপার বলেন, প্রতারক মহিদুল নৌবাহিনীতে এমএলএস পদে চাকরি করতেন। সেখানে দুই বছর চাকরি করার পর বিভিন্ন কারণে চাকরিচ্যুত হয়। এরপর থেকে তিনি নৌবাহিনীর সদস্য পরিচয়ে মোট ১৩টি বিয়ে করেন। এর মধ্যে মানিকগঞ্জ ৩টি, টাঙ্গাইলে ৩টি, কিশোরগঞ্জে ১টি এবং ময়মনসিংহে ৬টি বিয়ে করেন। এদের মধ্যে এক প্রতিবন্ধী নারীও রয়েছেন।

এসপি আরও বলেন, মহিদুল বিয়ে করার কৌশল হিসেবে মানিকগঞ্জে পদ্মার চড়ে তার বাড়ি ছিল বলে প্রচার করতেন। সেখানে পদ্মার ভাঙনে মা-বাবাসহ সব হারিয়ে নিঃস্ব বলে মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করতেন। এভাবেই তিনি মানুষের সরল বিশ্বাসের সুযোগ নিয়ে একের পর এক মোট ১৩টি বিয়ে করে ৫০ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন।

২০১৬ সালে নৌবাহিনীতে চাকরি করার সময় পোশাক পরিহিত অস্ত্রসহ মহিদুলের কিছু ছবি জব্দ করা হয়েছে। মহিদুল ইসলামের গ্রেপ্তারের খবরে তার ৬ স্ত্রী উপস্থিত হয়েছেন। তারা প্রত্যেকেই টাকা উদ্ধার ও মহিদুল ইসলামের বিচার দাবি করেন। তার বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা করা হয়েছে বলেও জানান পুলিশ সুপার।

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনাকে ভারত কি ফেরত পাঠাবে? আল–জাজিরার প্রতিবেদন

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ প্রসঙ্গ ভারতের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভরশীল। দ্বিপাক্ষিক প্রত্যর্পণ চুক্তি থাকা সত্ত্বেও নয়াদিল্লি ইচ্ছা করলে ঢাকার অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করতে পারে। চুক্তিতে এ ধরনের অনুরোধ নাকচ করার সুযোগ রাখা হয়েছে, ফলে শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হবে কিনা, তা এখনো অনিশ্চিত।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার বিশ্লেষণধর্মী অনুষ্ঠান ইনসাইড স্টোরি এই বিষয়টি গভীরভাবে তুলে ধরেছে। “বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীকে কি ভারত ফেরত পাঠাবে?” শিরোনামের ভিডিও প্রতিবেদনটি মঙ্গলবার আল–জাজিরার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে।

শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠাতে গত সোমবার দিল্লির বাংলাদেশ হাইকমিশন থেকে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কূটনৈতিক পত্র দেওয়া হয়। গণহত্যাসহ মানবতাবিরোধী অভিযোগে শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরত এনে বিচারের মুখোমুখি করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার।

আদ্রিয়ান ফিনিঘানের উপস্থাপনায় ইনসাইড স্টোরিতে কথা বলেন ভারতের ওপি জিন্দাল গ্লোবাল ইউনিভার্সিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ের অধ্যাপক শ্রীরাধা দত্ত, যুক্তরাজ্যের সাসেক্স বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের সিনিয়র রিসার্চ ফেলো সোহেলা নাজনীন ও বাংলাদেশের নারী অধিকারবিষয়ক সংগঠন নারীপক্ষের সহপ্রতিষ্ঠাতা শিরীন হক।

শ্রীরাধা দত্তের কাছে আদ্রিয়ান ফিনিঘানের প্রশ্ন ছিল, শেখ হাসিনাকে প্রত্যর্পণের জন্য ভারতের প্রতি যে অনুরোধ জানানো হয়েছে, তা নিয়ে নয়াদিল্লির প্রতিক্রিয়া কেমন হতে হবে? ঢাকার এই অনুরোধ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলেছে বলে মনে হচ্ছে। আপনি কী মনে করেন?

জবাবে শ্রীরাধা বলেন, নিঃসন্দেহে এটি (শেখ হাসিনাকে প্রত্যর্পণ) একটি বেশ জটিল প্রক্রিয়া। এখানে রাজনৈতিক বিবেচনাসহ আরও কিছু বিষয় আছে। তা ছাড়া বাংলাদেশের বিচার বিভাগ কতটা নিরপেক্ষ, তা-ও ভেবে দেখবে ভারত। পাশাপাশি কিছু টেকনিক্যাল বিষয়ও রয়েছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ থেকে ভারতের কাছে শুধু কূটনৈতিক পত্র দেওয়া হয়েছে, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা দেওয়া হয়নি। সেটাও বিবেচনায় নেবে ভারত। এ ছাড়া বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কতটা ন্যায়বিচার পাবেন—এ ধরনের নানা বিষয়ও আছে।

একই প্রশ্নের জবাবে সোহেলা নাজনীন বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ২০১৩ সালে যে প্রত্যর্পণ চুক্তি হয়েছে, তাতে প্রত্যর্পণের অনুরোধ প্রত্যাখ্যানের সুযোগ রয়েছে। সাধারণত যেকোনো প্রত্যর্পণ চুক্তিতে এ ধরনের কিছু শর্ত থাকে। যেমন কোনো দেশ যদি মনে করে ফেরত পাঠানো ব্যক্তির ক্ষেত্রে সুষ্ঠু বিচারপ্রক্রিয়া অনুসরণ করা হবে না, সে ক্ষেত্রে চুক্তিবদ্ধ কোনো দেশ প্রত্যর্পণ আহ্বানে সাড়া না–ও দিতে পারে। আর শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণের ক্ষেত্রে ভারত কী করবে, তা ভারত সরকারই ভালো বলতে পারবে।

এরপর তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বাংলাদেশে অনেক অভিযোগ রয়েছে। তিনি কি ন্যায়বিচার পাবেন? আপনার কী মনে হয়? জবাবে সাসেক্স বিশ্ববিদ্যালয়ের এই রিসার্চ ফেলো বলেন, এটা বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কী ধরনের প্রক্রিয়া অনুসরণ করছে, সেটার ওপর নির্ভর করছে। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে আমি আশা করব, গণতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠার অংশ হিসেবে তারা সুষ্ঠু প্রক্রিয়া অনুসরণ করবে।’

শিরীন হকের কাছে আদ্রিয়ান ফিনিঘানের প্রশ্ন ছিল, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে, সেগুলোর পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাইব্যুনালকে কতটা বিশ্বাসযোগ্য বলে মনে হয়? এই মধ্যে তাঁর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ফেসবুকে অভিযোগ করেছেন, তাঁর মা ও আওয়ামী লীগের নেতারা রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণেই তাঁদের বিচারের কথা বলা হচ্ছে।

জবাবে শিরীন হক বলেন, এই ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনার আমলেই নানা কারণে বিতর্কিত হয়েছিল। কিন্তু তা দূর করার জন্য তাঁর সরকার কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। এখন তিনিই (শেখ হাসিনা) এই ট্রাইব্যুনালে বিচারের মুখোমুখি হচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা সবাই আশা করব, বিচারে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হবে, অবাধ ও সুষ্ঠু বিচার হবে।’

তবে সবকিছু অনিশ্চিত—এমন মন্তব্য করে শিরীন হক বলেন, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার যে কথা বলা হচ্ছে, সেটার সঙ্গে তিনি একমত নন। এর একটি কারণ হলো, ২০১৩ সালে যখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে চাপ তৈরি করতে শাহবাগে (আওয়ামী লীগ) সরকারের পক্ষে গণজাগরণ হয়েছিল, সেখানে ফাঁসি দাবি করা হয়েছিল। এভাবেই ট্রাইব্যুনালটি বিতর্কিত হয়েছিল। এবার সে রকম কিছু হচ্ছে না। তিনি আশা করেন, এবার তেমনটি হবে না, ভিন্ন কিছু হবে।

প্রত্যর্পণ চুক্তির অধীনে ভারত অতীতে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের প্রত্যর্পণ করেছে জানিয়ে শিরীন হক বলেন, শেখ মুজিব হত্যা মামলার আসামি আবদুল মাজেদকে ফেরত পাঠিয়েছিল নয়াদিল্লি। যেহেতু অতীতে অভিযুক্তদের ভারত প্রত্যর্পণ করেছে, তাই দেশটি এবারও ঢাকার প্রত্যর্পণের অনুরোধে সাড়া দেবে।

নিউইয়র্কভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) সম্প্রতি বলেছে, বাংলাদেশ যত দিন মৃত্যুদণ্ড বিলুপ্ত করবে না, তত দিন দিল্লিকে শেখ হাসিনা ও তাঁর মন্ত্রিসভার অন্য সদস্যদের আশ্রয় দিতে হবে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচের এমন মন্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে শিরীন হক বলেন, তারা বাংলাদেশে মৃত্যুদণ্ডের বাতিল চেয়েছে। মামলা যেমনই হোক, তিনি নিজেও সব ধরনের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে। তবে তাঁকে (শেখ হাসিনা) বিচারের মুখোমুখি করা উচিত।

Header Ad
Header Ad

সচিবালয়ে আগুন নেভাতে গিয়ে ট্রাকচাপায় ফায়ার সার্ভিস কর্মী নিহত

নিহত ফায়ার সার্ভিস কর্মী সোহানুর জামান নয়ন। ছবি: সংগৃহীত

বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত মধ্যরাতে রাজধানীর বাংলাদেশ সচিবালয়ে লাগা আগুন নেভানোর কাজ করতে গিয়ে রাস্তা পারাপারের সময় ট্রাকচাপায় সোহানুর জামান নয়ন (২৪) নামে তেজগাঁও ফায়ার সার্ভিস টিমের এক কর্মী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও একজন।

বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) রাত সোয়া ২টার দিকে সচিবালয়ের সামনের রাস্তায় ঘটনাটি ঘটে। আহত দুজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক রাত পৌনে ৪টার দিকে সোহানুরকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত মো. হাবিবুর রহমান (২৫) হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।

নিহত সোহানুর রংপুর জেলার মিঠাপুকুর থানার আটপনিয়া গ্রামের আক্তারুজ্জামানের ছেলে। তিনি তেজগাঁও ফায়ারস্টেশনে কর্মরত ছিলেন।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, রাতে ফায়ার সার্ভিসের এ্যাম্বুলেন্স আহত দুই জন ফায়ারসার্ভিস কর্মীকে হাসপাতালে নিয়ে আসে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোহানুর নামে এক ফায়ারসার্ভিস কর্মী মারা যায়। আরেকজন প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।

মৃতের সহকর্মীরা জানান, রাতে সচিবালয় আগুন লাগলে ফায়ারসার্ভিস কর্মীরা সচিবালয়ের সামনে রাস্তায় পানির পাইপ লাগানোর সময় এক দ্রুতগামী ট্রাক ধাক্কায় দুজন আহত হয়। পরে তাদের দুজনকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসে অন্য সহকর্মীরা। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় সোহানুর।

Header Ad
Header Ad

৬ ঘণ্টা পর সচিবালয়ের আগুন নিয়ন্ত্রণে

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর সেগুনবাগিচায় বাংলাদেশ সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে লাগা আগুন প্রায় ছয় ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে এসেছে। বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সকালে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ জাহেদ কামাল গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, সকাল ৮টা ৫ মিনিটে সচিবালয়ের আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে।

এর আগে রাত ১টা ৫২ মিনিটে সচিবালয়ের ওই ভবনে আগুন লাগার সংবাদ পায় ফায়ার সার্ভিস। এর মিনিট দুয়েক পরই সচিবালয়ে অবস্থিত ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটটি আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ শুরু করে। আগুনের তীব্রতা বাড়লে একে একে ফায়ার সার্ভিসের ১৮টি ইউনিট অগ্নিনির্বাপণ কাজে যোগ দেয়।

ভোর পাঁচটার পর ফায়ার সার্ভিসের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে পোস্ট কড়া ভিডিওতে দেখা যায়, সচিবালয়ের সাত নম্বর ভবনের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত পর্যন্ত দাউ দাউ করে জ্বলছে আগুন। বাইরে থেকেও আগুনের শিখা দেখা যাচ্ছে।

আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসকে সহযোগিতা করছে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা। প্রাথমিক পর্যায়ে আগুন লাগার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যদের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়। এরপর সচিবালয় এলাকায় মোতায়েন করা হয় বিজিবি সদস্যদের।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শেখ হাসিনাকে ভারত কি ফেরত পাঠাবে? আল–জাজিরার প্রতিবেদন
সচিবালয়ে আগুন নেভাতে গিয়ে ট্রাকচাপায় ফায়ার সার্ভিস কর্মী নিহত
৬ ঘণ্টা পর সচিবালয়ের আগুন নিয়ন্ত্রণে
সচিবালয়ের আগুন লাগা ভবনে রয়েছে যেসব মন্ত্রণালয়
মধ্যরাতে সচিবালয়ে ভয়াবহ আগুন, বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আট ও নয়তলা
চুয়াডাঙ্গায় দুই কোটি টাকার স্বর্ণসহ ৩ পাচারকারী আটক
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে ধানবোঝাই ট্রাকের ধাক্কা, চালক-হেলপার নিহত
কুবির আরেক ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে দিলো শিক্ষার্থীরা
টাকার বিনিময়ে ভোট দিলে জুলুমের শিকার হবেন: সারজিস আলম
চাঁদপুরে জাহাজে সাত খুন: গ্রেপ্তার ইরফান ৭ দিনের রিমান্ডে
টাঙ্গাইলে শিক্ষিকাকে কু-প্রস্তাবের অভিযোগে প্রধান শিক্ষক বরখাস্ত
ভারত থেকে ২৪ হাজার টন চাল আসছে বৃহস্পতিবার
৩০০ ফুট গভীর খাদে সেনাবাহিনীর ট্রাক, ভারতের ৫ সেনা নিহত
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন প্রধানের পদত্যাগ দাবি কর্মকর্তাদের
কাজাখস্তানে যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত অন্তত ৪০ (ভিডিও)
গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণ করে জার্সি তৈরি করল চিটাগং কিংস
ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টাকালে বিরামপুর সীমান্ত থেকে ২ যুবক আটক
৭ জানুয়ারি লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার জয়ের, বললেন ‘একদম ভুয়া’
ভারতের আসামে নারী-শিশুসহ ১৬ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার