বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫ | ১২ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

কিশোরগঞ্জ শত্রু মুক্ত হয়েছিল ১৭ ডিসেম্বর

মহান বিজয় দিবসে মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতিচারণ বর্ণনায় উঠে আসে সেই ৭১ এর ভয়াবহ সময়ের কথা। বিজয়ের মাস এলেই আবেগাপ্লুত হয়ে উঠে মুক্তিযোদ্ধারা। স্বাধীনতার পেছনের গল্পে রয়ে যায় না বলা কতশত স্মৃতি। মুক্তির সংগ্রামে ৯মাস রক্তক্ষয়ী লড়াইয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের বিজয় অর্জিত হয় ১৬ই ডিসেম্বর।বিজয়ের আনন্দে সারা বাংলাদেশ ভাসলেও ১৬ই ডিসেম্বর বিজয়ের আনন্দ ছিলো না কিশোরগঞ্জবাসীর মাঝে। সেদিনও কিশোরগঞ্জবাসীর মনে আতংক তৈরি করেছিল আলবদর রাজাকারেরা।

১৬ ডিসেম্বরের রাত শহরবাসীর কেটেছিল নির্ঘুমে। স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকার বদলে কিশোরগঞ্জের আকাশে উড়ছিল পাকিস্থানের পতাকা। ১৯৭১ সালের ২৫মার্চ ঢাকায় আক্রমণের পরে সর্বপ্রথম ১৯ এপ্রিল বিকেলে সশস্ত্র পাক হানাদার বাহিনী কিশোরগঞ্জে এসেছিল। ১৯৭১ সনের ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের বিজয় অর্জিত হলেও সেইদিন বিজয়ের আনন্দ পায়নি কিশোরগঞ্জ বাসী।

কিশোরগঞ্জ শহর পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর দোসর মাওলানা আতাহার আলী, মাওলানা মুসলেহ উদ্দিন, অধ্যাপক মাহতাব উদ্দীন এর নেতৃত্বে কিশোরগঞ্জে ছিল রাজাকার-আলবদর-আলশামসদের শক্ত ঘাঁটি। সশস্ত্র পাক হানাদার বাহিনী ৪ ডিসেম্বর কিশোরগঞ্জ ছেড়ে চলে গেলেও শহরে শক্ত ঘাঁটি তৈরি করে অবস্থান নেয় স্বাধীনতা বিরোধী আলবদর বাহিনী। ১৪ ডিসেম্বর থেকে মুক্তিযোদ্ধারা কিশোরগঞ্জ সদর থানাকে চারদিক থেকে ঘিরে রাখেন।

কিশোরগঞ্জকে শত্রু মুক্ত করার জন্য মুক্তিযোদ্ধারা ব্যাপক প্রস্তুতি নেয়। পরিস্থিতি খারাপ দেখে রাজাকার বাহিনী বাধ্য হয়ে আত্মসমর্পনের প্রস্তাব করে। অধ্যাপক জিয়া উদ্দিন আহমেদ ও আজিম উদ্দিন হাই স্কুলের তৎকালীন প্রধান শিক্ষক হেলাল উদ্দিনের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে আত্মসমর্পণ করার খবর পাঠায় রাজাকার বাহিনী। মুক্তিযুদ্ধকালীন কোম্পানি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা কবীর উদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে ১৬ ডিসেম্বর সন্ধ্যা থেকে কিশোরগঞ্জ শহরের চারপাশ ঘিরে ফেলে শক্ত অবস্থান নেয় মুক্তিযোদ্ধারা।

শহরকে শত্রুমুক্ত করতে ১৬ ডিসেম্বর রাতে চারদিক থেকে গেরিলা মুক্তিসেনারা ও ভারতীয় মিত্রবাহিনীর ক্যাপ্টেন চৌহানের নেতৃত্বে মিত্র বাহিনী প্রচন্ড গুলি বর্ষন করলে হানাদার বাহিনীর দোসররা কম্পিত হয়ে ওঠে। সেদিন রাতে কয়েকজন রাজাকারের মৃত্যু হয়। গভীর রাতে মুক্তিযুদ্ধের কোম্পানি কমান্ডার কবীর উদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধা প্লাটুন কমান্ডার দিলীপ সরকার, ড. মাসুদুল কাদের সহ মুক্তিযোদ্ধাদের একটি দল করিমগঞ্জ থেকে কিশোরগঞ্জ শহরের নিকটে সতাল এলাকায় এসে অবস্থান নেয়।

১৭ ডিসেম্বর সকালে একটি খোলা জিপে করে কবির উদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধাদের একটি সশস্ত্র দল প্রথম কিশোরগঞ্জ শহরে প্রবেশ করে। অন্য একটি দল মানিক,হান্নান মোল্লা, কামালের নেতৃত্বে শহরের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চল দিয়ে কিশোরগঞ্জ প্রবেশের সময় কামালিয়ারচর ও খিলপাড়া এলাকায় পাকিস্তানি দোসরদের বাধার সম্মুখীন হয়। বাধা অতিক্রম করে সেই মুক্তিবাহিনীর দল কিশোরগঞ্জে প্রবেশ করে।

বিভিন্ন দিক থেকে মুক্তিসেনারা ও ভারতীয় মিত্র বাহিনীর ক্যাপ্টেন চৌহানের নেতৃত্বে মিত্রবাহিনীও কিশোরগঞ্জে প্রবেশ করে। শহরের পুরান থানা শহীদী মসজিদ সংলগ্ন ইসলামিয়া ছাত্রাবাস মাঠে মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে অস্ত্র জমা দিয়ে আত্মসমর্পণ করে স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকার-আলবদর বাহিনী। কিশোরগঞ্জের আকাশে বাতাসে সেদিন প্রতিধ্বনিত হয়েছিলো জয় বাংলার স্লোগান উড়েছিল লাল সবুজের পতাকা।এভাবেই ১৭ই ডিসেম্বর কিশোরগঞ্জ শহর শত্রু মুক্ত হয়েছিল।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

ভারতে ভয়ংকর মাদক ফেন্টানিলের উৎস! দাবি তুলসী গ্যাবার্ডের দপ্তরের

মার্কিন জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালক (DNI) তুলসী গ্যাবার্ড। ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাচার হওয়া ভয়ংকর মাদক ফেন্টানিলের কাঁচামাল সরবরাহে ভারত ও চীন রাষ্ট্রীয়ভাবে জড়িত বলে দাবি করেছে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার বার্ষিক হুমকি মূল্যায়ন (ATA) প্রতিবেদন। মঙ্গলবার মার্কিন জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালক (DNI) তুলসী গ্যাবার্ডের দপ্তর থেকে প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারত ও চীন অপরাধী চক্রগুলোর কাছে সরাসরি বা পরোক্ষভাবে ফেন্টানিল তৈরির রাসায়নিক কাঁচামাল সরবরাহ করছে।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, চীন ও ভারতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আন্তর্জাতিক অপরাধী সংগঠনগুলো মাদক উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় রাসায়নিক ও সরঞ্জাম পেয়ে থাকে। এর মধ্যে অবৈধ ফেন্টানিল তৈরির প্রধান উৎস চীন, এরপর রয়েছে ভারত। এটি প্রথমবারের মতো, যখন যুক্তরাষ্ট্র ভারতকে চীনের সমতুল্য হিসেবে ফেন্টানিল উৎপাদনের কাঁচামাল সরবরাহকারী দেশ হিসেবে চিহ্নিত করল। গত বছরের প্রতিবেদনে চীনকে প্রধান সরবরাহকারী বলা হলেও ভারত থেকে সীমিত পরিমাণে রাসায়নিক সংগ্রহ করা হয় বলে উল্লেখ ছিল।

মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার এই প্রতিবেদন প্রকাশের সময়টিও তাৎপর্যপূর্ণ, কারণ প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ফেন্টানিল সমস্যাকে তার প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক এজেন্ডা হিসেবে নিয়েছেন। তিনি ঘোষণা দিয়েছেন, ‘আমেরিকায় ফেন্টানিলের মহামারি নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত তাঁর প্রশাসন বিশ্রাম নেবে না।’ এরই অংশ হিসেবে গত ১ ফেব্রুয়ারি ট্রাম্প ফেন্টানিল পাচারে ব্যর্থতার অভিযোগে চীনের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন। পাশাপাশি সীমান্ত নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার অভিযোগে কানাডা ও মেক্সিকোর ওপরও ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন।

এছাড়া, গত ১ এপ্রিল থেকে কার্যকর হওয়া ‘লিবারেশন ডে’ শুল্কের আওতায় ট্রাম্প আরও কিছু দেশের ওপর পাল্টা শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছেন। তবে ভারত এই শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির আলোচনা দ্রুততর করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

প্রসঙ্গত, ফেন্টানিলকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে প্রাণঘাতী মাদক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ২০২২ সালের অক্টোবর পর্যন্ত ১২ মাসে এ মাদকের কারণে যুক্তরাষ্ট্রে ৫২ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা ভারত ও চীনের ভূমিকা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এবং তাদের ‘রাষ্ট্রীয় অভিনেতা’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে, যারা মাদক চক্রকে রাসায়নিক সরবরাহ করছে।

Header Ad
Header Ad

ছায়ানটে অশ্রু-গানে সন্‌জীদা খাতুনের শেষ বিদায়

ছবি: সংগৃহীত

বাংলা সংস্কৃতির প্রিয় মুখ, সন্‌জীদা খাতুনের মরদেহ আজ (২৬ মার্চ) ছায়ানট প্রাঙ্গণে নিয়ে আসা হয়েছে। চোখে অশ্রু আর হাতে ফুল, হাজারো মানুষের ঢল নেমেছিল সঙ্গীতপ্রেমী এবং শিল্পী, সহকর্মী ও শিক্ষার্থীরা ছায়ানট সংস্কৃতি ভবনে শ্রদ্ধা জানাতে।

শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাতে উপস্থিত ছিলেন শাহীন সামাদ, বুলবুল ইসলামসহ আরও অনেক শিল্পী। এ সময় তারা গাইলেন, ‘‘তুমি যে সুরের আগুন লাগিয়ে দিলে মোর প্রাণে’’ এবং ‘‘কান্না হাসির দোল দোলানো’’—এমন হৃদয়বিদারক গানে শেষ বিদায় জানানো হয় সন্‌জীদা খাতুনকে।

 

ছবি: সংগৃহীত

বুধবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে তার মরদেহ ছায়ানটে পৌঁছালে প্রথমে শ্রদ্ধা জানান তার সহকর্মী, শিক্ষার্থী ও শিল্পীরা। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে মরদেহ নেয়া হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে।

সন্‌জীদা খাতুনকে শেষবারের মতো দেখার জন্য ছায়ানটে সকাল থেকেই ভিড় করছিলেন সঙ্গীতপ্রেমীসহ বিভিন্ন অঙ্গনের মানুষ। এ সময় ছায়ানটের শিক্ষার্থীরা রবীন্দ্র সঙ্গীত ‘‘আমার মুক্তি আলোয় আলোয়’’ পরিবেশন করেন। ফুলে ফুলে ভরে ওঠে সন্‌জীদা খাতুনের মরদেহ রাখার বেদী।

সন্‌জীদা খাতুন, যিনি বাঙালি সাংস্কৃতিক আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা এবং ছায়ানটের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও সভাপতি, ২৫ মার্চ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তার বয়স হয়েছিল ৯১ বছর।

তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে শিক্ষাদানে ও সঙ্গীতচর্চায় অবদান রাখা সন্‌জীদা খাতুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের অধ্যাপিকা ছিলেন। তিনি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গীত ও সাহিত্য নিয়ে বিশাল কাজ করেছেন এবং ছায়ানটকে আন্তর্জাতিক স্তরে পরিচিত করেছেন। তিনি ছিলেন জাতীয় রবীন্দ্র সংগীত সম্মিলন পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং নালন্দা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সভাপতি।

 

ছবি: সংগৃহীত

এছাড়াও সন্‌জীদা খাতুন ভারত সরকারের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার ‘পদ্মশ্রী’সহ একুশে পদক, বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কারসহ বহু পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। তার রচিত বইগুলো বাঙালি সংস্কৃতি, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গীতচর্চা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ।

Header Ad
Header Ad

মুক্তিযোদ্ধা সনদ ফেরত দিতে ১২ জনের আবেদন

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। ছবি: সংগৃহীত

মুক্তিযোদ্ধা না হয়েও মিথ্যা তথ্য দিয়ে সরকারের কাছ থেকে সনদ নিয়েছেন- এমন অন্তত ১২ ব্যক্তি তাদের সনদ ফেরত দিতে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছেন।

সম্প্রতি মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্রে জানা যায়- মুক্তিযোদ্ধা নন, কিন্তু সনদ নিয়ে সরকারি চাকরি করার পর অবসরে গেছেন- এমন একজন ব্যক্তিও রয়েছেন ওই ১২ আবেদনকারীদের মধ্যে।এক ব্যক্তি তার আবেদনে সনদ নেওয়া ভুল হয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন।এ ছাড়া মিথ্যা তথ্য দিয়ে সনদ নেওয়ায় দুঃখ প্রকাশ করে ক্ষমা চেয়েছেন কেউ কেউ।

গত ১১ ডিসেম্বর নিজ দপ্তরে এক অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধা না হয়েও যারা সনদ নিয়েছেন, তাদের তা ফেরত দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম।তিনি আরও বলেন, ‘আমরা একটি ইনডেমনিটি (দায়মুক্তি) দেব, যারা অমুক্তিযোদ্ধা মুক্তিযোদ্ধা হয়ে এসেছেন, তারা যাতে স্বেচ্ছায় এখান থেকে চলে যান। যদি যান, তারা তখন সাধারণ ক্ষমা পেতে পারেন। আর যদি সেটি না হয়, আমরা যেটি বলেছি, প্রতারণার দায়ে আমরা তাদের অভিযুক্ত করব। তাদের বিরুদ্ধে প্রতারণার দায়ে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

উপদেষ্টার এই আহ্বানে সাড়া দিয়ে অন্তত ১২ জন তাদের সনদ ফিরিয়ে দেওয়ার আবেদন করলেন।

তবে সনদ ফেরত দিতে আবেদন করা ব্যক্তিদের নাম-পরিচয় প্রকাশ করতে রাজি হয়নি মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়।কর্মকর্তাদের ভাষ্য, যেহেতু তারা মন্ত্রণালয়ের আহ্বানে সাড়া দিয়ে আবেদন করেছেন, নাম প্রকাশ করলে তারা সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন হবেন। তাই তাদের নাম গোপন রাখা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতে ভয়ংকর মাদক ফেন্টানিলের উৎস! দাবি তুলসী গ্যাবার্ডের দপ্তরের
ছায়ানটে অশ্রু-গানে সন্‌জীদা খাতুনের শেষ বিদায়
মুক্তিযোদ্ধা সনদ ফেরত দিতে ১২ জনের আবেদন
রাজধানীর যেসব এলাকায় বৃহস্পতিবার গ্যাস থাকবে না
বেনাপোলে ৯৬ কেজি ভারতীয় গাঁজাসহ মাদক কারবারি আটক
মিরসরাইয়ে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, নিহত ১ আহত ৩০
র’কে নিষিদ্ধ করলো যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সংস্থা  
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান, আটক ৩ (ভিডিও)
শেখ মুজিবকে স্বাধীনতার ঘোষক লিখে পোস্ট, এসিল্যান্ডকে অব্যাহতি
স্যামসাং সিইও হান জং-হি মারা গেছেন
আরও সমৃদ্ধশালী হবে নতুন বাংলাদেশ: অর্থ উপদেষ্টা
উন্নত চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ড যাওয়ার পরিকল্পনা তামিমের
বায়তুল মোকাররমে ঈদুল ফিতরের পাঁচটি জামাত
ঈদযাত্রায় কেবল ঢাকা ছাড়তেই অতিরিক্ত ৮৩২ কোটি টাকা ভাড়া আদায়
দাখিল পরীক্ষার সূচি পরিবর্তন, নতুন রুটিন প্রকাশ
সেনাবাহিনীতে ২৯ জনকে অনারারি কমিশন প্রদান
নওগাঁয় গ্যাস পাম্পের পাশ থেকে ৬ জনকে অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার
এক হালি গোল খেয়ে ক্ষমা চাইলেন ব্রাজিল অধিনায়ক, বরখাস্ত হচ্ছেন কোচ দোরিভাল
চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা  
জাতীয় জীবনে ২৬ মার্চ গৌরব ও অনুপ্রেরণার চিরন্তন উৎস: সেনাপ্রধান