মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ | ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

টাঙ্গাইলের যে গ্রামে ১৭ বছর ধরে হচ্ছে বইমেলা

যমুনার কোলঘেষা একটি প্রত্যন্ত গ্রাম। এ গ্রামের বইপ্রেমী তরুণ-তরুণী-যুবকরা মিলে দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে বই মেলার আয়োজন করে আসছে। এক বা দুই দিন নয়, টানা তিন দিন ধরে চলে এ মেলা। দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসেন কবি, লেখক ও বইপ্রেমীরা। সঙ্গে যুক্ত হন গ্রামের নানা শ্রেণি-পেশার মানুষও।

ফলে, বইমেলায় বাংলা ভাষা চর্চার পাশাপাশি দেশবরণ্য ব্যক্তিদের বিষয়ে জনতে পারছেন গ্রামের মানুষ।

বলছি, টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার অর্জুনা ইউনিয়নের অর্জুনা নামে প্রত্যন্ত এক গ্রামের কথা।

গ্রামটিতে প্রতিবছর ২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও শহিদ দিবস উপলক্ষে টানা ৩ দিনব্যাপী বইমেলার আয়োজন করা হয়।

অর্জুনা গ্রামের ঐতিহ্যবাহী হাজী ইসমাইল খাঁ কারিগরি কলেজ মাঠ প্রাঙ্গণে এ মেলার আয়োজন করেন স্থানীয় অর্জুনা অন্বেষা পাঠাগার।

মেলার আগের দিন রাতে ১২টা ১ মিনিটে কলেজের শহিদ মিনারে শহিদদের স্মরণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।

সূর্য ওঠার আগেই গ্রামের শিশু থেকে শুরু করে নানা শ্রেণি পেশার মানুষ কলেজ প্রাঙ্গণে নির্মিত শহিদ বেদীতে ফুলেল শুভেচ্ছা ও পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা, জনপ্রতিনিধি ও গ্রামের কোমলমতি শিশুসহ বয়োজ্যেষ্ঠদের অংশগ্রহণে জাতীয় সঙ্গীতের মধ্যে দিয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে।

বইমেলার উদ্বোধন করেন- হাজী ইসমাইল খাঁ কারিগরি কলেজের অধ্যক্ষ, গ্রাম পাঠাগার আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা ও স্বপ্নদ্রষ্টা আবদুস ছাত্তার খান বাবু।

মেলা উদ্বোধনের দ্বিতীয় দিন মঙ্গলবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, মেলাজুড়ে ছোট-বড় ১০টি স্টল। সেখানে কবি-লেখকের বইয়ের পসরা সাজানো। মেলায় তরুণ-তরুণীদের পাশাপাশি শিশু-কিশোররাও এসেছে।

মেলার আয়োজক অর্জুনা অন্বেষা পাঠাগার সূত্রে জানা যায়, ২০০৬ সাল থেকে টানা ১৭ বছর ধরে এ মেলার আয়োজন করা হচ্ছে। মেলার শুরুতে কারও তেমন সহযোগিতা না পেলেও ধীরে ধীরে মানুষের সহযোগিতা বাড়ছে। তবে এ মেলায় যে শুধু বই-ই বিক্রি হয় তা নয়, মাটির তৈরি নানা ধরনের পণ্য সামগ্রী, বাঁশ-বেতের পণ্য, খাবারের দোকান, খেলনা, নাগরদোলার ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে।

শুধু তাই নয়, মেলা উপলক্ষে ছড়া, কবিতা, রচনা, গল্প ও গানের প্রতিযোগিতারও আয়োজন করা হয়।

এবারের বইমেলায় ১০টি স্টল অংশ গ্রহণ করেছে। তার মধ্যে টাঙ্গাইল পাঠাগারের সাধারণ সম্পাদক কবি মাহমুদ কামালের সাধারণ গ্রন্থাগার, জয় বাংলা পাঠাগার, ভালোবাসার শূন্যতা, হাজী ইসমাইল খাঁ কলেজ, প্রসূতি, বাঁশি, সৌখিন নার্সারি, ভূঞাপুর ব্লাড ব্যাংক, গোল্ডেন মানে চুমুক, র‌্যামন নিকেতন।

বইমেলায় আসা ৫ম শ্রেণিতে পড়ুয়া সুমাইয়া আক্তার তার অনুভূতি ব্যক্ত করে বলে, “বইমেলা আমার খুব ভালো লাগে। তাই এসেছি। ছড়া ও গল্পের বই কিনবো।”

৭ম শ্রেণির ছাত্রী রাইসা খাতুন তার অনুভূতি জানাতে গিয়ে বলে, “শহরের বইমেলায় আমরা যেতে পারি না। তবে, শহরের বইমেলার অভাব পূরণ হচ্ছে আমাদের গ্রামের বইমেলা থেকে।”

সহপাঠীরা মিলে বইমেলায় এসেছে স্থানীয় শিক্ষার্থী সেতু খন্দকার, জেসমিন চৌধুরী, রিতু খাতুন ও রচিয়তা আক্তার। সহপাঠীরা মিলে মেলা থেকে ১০-১২টি বই কিনেছে তারা।

তবে তারা তিনদিন নয়, সপ্তাহব্যাপী বইমেলার আয়োজনের পক্ষে তাদের অভিমত দিয়েছেন।

জয় বাংলা স্টলের সোহাগ বলেন, “এ গ্রামে প্রতিবছর বইমেলা অনুষ্ঠিত হয় শুনে এবার প্রথমবারের মতো আমরা স্টল দিয়েছি। শিশু-কিশোরদের পদচারণায় মেলা প্রাঙ্গণ মুখরিত। প্রতিদিন শিশু-কিশোরদের ছড়া, কবিতা ও মুক্তিযুদ্ধের বই বেশি বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া ভাষা শহিদদের নিয়ে লেখা বিভিন্ন বইও বিক্রি হচ্ছে।”

মেলা বিষয়ে অর্জুনা অন্বেষা পাঠাগারের সভাপতি অমিত হাসান (অনন্ত) এবং রাকিব খান সাধারণ সম্পাদক জানান, অর্জুনা গ্রামটি প্রত্যন্ত অঞ্চলে। অর্জুনা হাজী ইসমাইল খাঁ কারিগরি কলেজ মাঠে অর্জুনা অন্বেষা পাঠাগারের উদ্যোগে প্রতিবছর অমর একুশে বইমেলার আয়োজন করা হয়। তিন দিনব্যাপী এ বইমেলা অনুষ্ঠিত হয়। গ্রামের লোকজন ছাড়াও দূর-দূরান্তের মানুষ এতে অংশ নেন। লেখকরাও আসেন। সুন্দর পরিবেশে মেলা হয়। মেলার মাধ্যমে বাংলা ভাষার চর্চা ও দেশপ্রেমসহ ৫২’র ভাষা আন্দোলনে শহিদদের বিষয়েও জানতে পারছে সাধারণ মানুষ।”

এদিকে, হাজী ইসমাইল খাঁ কারিগরি কলেজের অধ্যক্ষ ও গ্রাম পাঠাগার আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা আবদুস ছাত্তার খান বাবু বলেন, “আমি যখন ঢাকা কলেজে লেখাপড়া করি তখন ঢাকায় বইমেলা দেখে আমার মনে গ্রাম-অঞ্চলে বইমেলার স্বপ্ন জাগে। এরই অংশ হিসেবে ২০০৬ সাল থেকে টানা ১৭ বছর ধরে প্রত্যন্ত গ্রাম-অঞ্চলে বইমেলার আয়োজন করে আসছি। প্রথম দিকে গ্রামের মানুষদের তেমন কোনো সমর্থন না পেলেও বর্তমানে ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি।”

তিনি বলেন “এ ছাড়া মেলায় বিভিন্ন সময়ে দেশবরণ্য ব্যক্তিদের আগমনে উৎসবমুখর হয়েছে। সেসময়ে উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিদের মধ্যে স্যার সলিমুল্লাহ, সৈয়দ আবুল মকসুদ, নাট্যকার মামুনুর রশিদ, জাবির মানস চৌধুরী, সাবেক সাংসদ খন্দকার আসাদুজ্জামান, কাদেরীয়া বাহিনীর বেসাময়িক প্রধান আনোরুল আলম শহীদ প্রমুখ বইমেলায় আসেন।”

এমএসপি

Header Ad

কে এই চিন্ময় কৃষ্ণ দাস, তাকে গ্রেপ্তার নিয়ে কেন এত হইচই

চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সোমবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে ইসকন নেতা এবং বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী গ্রেপ্তার হন। চট্টগ্রাম নগরীর নিউমার্কেট মোড়ের স্বাধীনতা স্তম্ভে জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়, যার পরিপ্রেক্ষিতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এই ঘটনার পরপরই প্রতিবাদ ও নিন্দা জানায় ভারত এবং দেশটির শাসক দল বিজেপি। এখন প্রশ্ন হলো, কে এই চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী? আর কেনইবা তাকে গ্রেপ্তার হতে হলো কিংবা গ্রেপ্তারের পরই বা কেন চারদিকে এতো আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হলো?

চিন্ময় কৃষ্ণ দাস আসল নাম ছিল চন্দন কুমার ধর। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর একাধিক সমাবেশের নেতৃত্ব দেন তিনি। তার দাবি, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উপর হওয়া 'নিপীড়নের' বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতেই এ সমাবেশ। তবে তার কর্মকাণ্ড নিয়ে বিতর্ক দানা বাঁধে।

বিশেষত গত অক্টোবরে চট্টগ্রামে একটি মিছিলের সময় বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অবমাননার অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মামলাও করা হয়, যে মামলায় বর্তমানে তিনি কারাবন্দী। তবে তার সমর্থকদের দাবি, তাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশের প্রতিবাদে আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ করেছেন সনাতন সম্প্রদায়ের কয়েক হাজার মানুষ।

ধর্মীয় এই নেতাকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের মুখপাত্র তালেবুর রহমান জানিয়েছেন, কৃষ্ণ দাসের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তাধীন রয়েছে। তবে সুনির্দিষ্টভাবে কী অভিযোগ আনা হয়েছে, সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।

এদিকে, যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া জানিয়েছেন, চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ইসকনের নেতা হিসেবে নয়, বরং রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্র বা অপচেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না।

Header Ad

ভারত থেকে আলু ও পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ, বেড়েছে দাম

ভারত থেকে আলু ও পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ। ছবি: সংগৃহীত

স্লট বুকিং জটিলতায় দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে আলু ও পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে। মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) সকাল থেকে এই বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি হয়নি। তবে সোমবার (২৫ নভেম্বর) আগের স্লটে বুকিং করা দুই ট্রাক আলু আমদানি হয়েছে।

এতে করে হিলি স্থলবন্দর এলাকায় বেড়েছে সব ধরনের আলু ও পেঁয়াজের দাম। ভারতীয় আলু ৭০ টাকায়, দেশি আলু ৭৫ টাকায় এবং ভারতীয় পেঁয়াজ ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) সকাল থেকে এ বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি হয়নি। তবে সোমবার আগের বুকিং করা ২ ট্রাক আলু আমদানি হয়েছে। প্রতি কেজি আলু ৭০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে বন্দরে; যা একদিনের ব্যবধানে কেজিতে ১০ টাকা বেড়েছে আলুর দাম তবে স্বাভাবিক রয়েছে পেঁয়াজের দাম।

সবশেষ রোববার ১৪ ট্রাকে ৩৯৬ মেট্রিক টন পেঁয়াজ ও ৭২ ট্রাকে দুই হাজার মেট্রিক টন আলু আমদানি হয়েছে এই বন্দর দিয়ে। এরপর রপ্তানিতে স্লট বুকিং বন্ধ করে দেয় দেশটির রাজ্য সরকার।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভারতের একজন রপ্তানিকারক বলেন, রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় হঠাৎ করে পেঁয়াজ ও আলুর দাম বেড়ে যাবার কারণে রাজ্য সরকার এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে আমরা বৈঠক করব সরকারের প্রতিনিধির সাথে যাতে অন্য রাজ্য থেকে হলেও বাংলাদেশে আলু ও পেঁয়াজ রপ্তানি করতে পারি। এ ছাড়াও আমাদের যেসব গাড়ি লোডিং অবস্থায় রয়েছে সেগুলোর স্লট বুকিং না দিলে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হব।

হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন শিল্পী বলেন, ভারত থেকে পণ্য আমদানি করতে পশ্চিমবঙ্গে রাজ্য সরকারের স্লট বুকিং নিতে হয় যা অনলাইন সিস্টেমে। হঠাৎ করে রোববার অনলাইন সিস্টেম বন্ধ করে দিয়েছে বলে জানান ভারতের রপ্তানিকারকরা। ফলে স্লট বুকিং দিতে পারছি না আমরা। যার কারণে পেঁয়াজ ও আলু আমদানিতে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি হয়নি তবে আগের বুকিং করা আলু সোমবার এসেছে দুই ট্রাক। স্লট বুকিং খুলে না দেওয়ায় মঙ্গলবার থেকে আলু ও পেঁয়াজ বন্দর দিয়ে আমদানি হচ্ছে না।

Header Ad

৮০ বছর বয়সেও মডেলিং করবেন রুনা খান

অভিনেত্রী রুনা খান। ছবি: সংগৃহীত

দেশের শোবিজ অঙ্গনের মধ্যে বদলে যাওয়া এক অভিনেত্রী রুনা খান। যিনি সব সময় নিজের মতো করে বাঁচতেই পছন্দ করেন। তার ক্যারিয়ারের বয়স প্রায় দুই দশকের। ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত অসংখ্য নাটকে অভিনয় করে দর্শকদের মন জয় করেছেন তিনি। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে সমানতালে ধরে রেখেছেন নিজের রূপ, লাবন্যও।

বর্তমানে রুনার বয়স চল্লিশের কোটায়। এই বয়সে এসে এখনও আবেদনময়ী রুনা খান। সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে তার এই বয়সের রূপ-লাবণ্য নিয়ে অকপটে কথা বলতে দেখা গেল রুনা খানকে।

অভিনেত্রী রুনা খান। ছবি: সংগৃহীত

এ সময় মজার ছলে প্রসঙ্গ ওঠে, রুনাকে এই বয়সে এখনও কেউ দুষ্টু বার্তা, কিংবা কোনো প্রস্তাব পাঠায় কিনা! খানিকটা হেঁসে রুনা বললেন, ‘আমারই সমবয়সি অপূর্ব, নিশো। ওরাও তো দেখতে আকর্ষণীয়। ওদেরকে তো এই প্রশ্ন করা হয় না; তাদের পরিবার আছে, সন্তান আছে, তারপরও কেন আকর্ষণীয় লাগছে! তো ৪০-৪২ বছর বয়সী অপূর্বকে, শুভকে সুন্দর-আকর্ষণীয় দেখালে ৪০-৪২ বছর বয়সী রুনা খান, বাঁধনদেরকেও সুন্দর, আকর্ষণীয় দেখাতে পারে, একই জিনিস।’

রুনা বলেন, ‘আমরা আসলে নারীদের ব্যাপারে নানারকম প্রশ্ন করতে, ভাবতে ভালোবাসি আমরা, এটা আমাদের অভ্যস্ততার ব্যাপার।’

তবে সুযোগ পেলে বয়স আশিতে গিয়েও মডেলিং ও অভিনয়ে যুক্ত থাকবেন বলে আশাবাদী রুনা খান। অভিনেত্রীর কথায়, ‘আমার কাছে আসলে সৌন্দর্যের প্রতীক আমার মা। এছাড়াও শর্মীলা (শর্মীলা আহমেদ) আন্টি, দিলারা জামান, তারা। আমি যদি বেঁচে থাকি, সুস্থ থাকি তাদের বয়স পর্যন্ত, তাহলে ওনাদের মতো হতে চাই। তারা আশি বছর বয়সে গিয়েও অভিনেত্রী হিসেবে কাজ করেন, কিংবা আইস টুডের কাভার মডেল হতে পারেন।’

বছর কয়েক ধরে নিজের ওজন কমিয়ে রাতারাতি আলোচনায় চলে আসেন রুনা খান। ৪১ শে এসেও সমানতালে ছড়িয়ে দিচ্ছেন রূপের দ্যুতি। আবার কখনও সাহসী অবতারে নিজেকে মেলে ধরে তাক লাগিয়েও দেন অনুরাগীদের। এ নিয়ে কখনও বিতর্কিতও হয়েছেন অভিনেত্রী। তবে এসব কোনোকিছুকেই তোয়াক্কা না করে নিজের মতো করে এগিয়ে গেছেন রুনা খান, সাফল্যের মুখ দেখছেন অনায়াসেই।

উল্লেখ্য, দিন কয়েক আগেই, কাজল আরেফিন অমির ওয়েব কনটেন্ট 'অসময়'-এ কাজ করে ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছেন অভিনেত্রী। এ নিয়ে রুনা মনে করেন, 'অসময়' তাকে সুসময় এনে দিয়েছে। এখন ওয়েব কনটেন্টে কাজ করার পাশাপাশি ধারাবাহিকভাবে যুক্ত হচ্ছেন সিনেমাতেও।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কে এই চিন্ময় কৃষ্ণ দাস, তাকে গ্রেপ্তার নিয়ে কেন এত হইচই
ভারত থেকে আলু ও পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ, বেড়েছে দাম
৮০ বছর বয়সেও মডেলিং করবেন রুনা খান
চট্টগ্রামে চিন্ময়ের অনুসারীদের হামলায় আইনজীবী নিহত
গুলিবিদ্ধ হওয়ার ২২ দিন পর নওগাঁ যুবদল নেতার মৃত্যু
ঢাকা ও চট্টগ্রামে ১০ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চিন্ময় কৃষ্ণকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ জানিয়ে ভারতের বিবৃতি
সম্প্রদায়ের নেতা হিসেবে নয়, রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় চিন্ময় গ্রেফতার: আসিফ মাহমুদ
সংবিধানের ৬২ জায়গায় সংশোধনের প্রস্তাব বিএনপির
বঙ্গবন্ধু রেল সেতুতে চলল পরীক্ষামূলক ট্রেন
শাপলা চত্বর গণহত্যায় শেখ হাসিনাসহ ৪৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ
এখনও দেশের প্রতিষ্ঠিত অনেক গণমাধ্যম ভুল সংবাদ ও গুজব প্রচার করছে : উপদেষ্টা নাহিদ
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন নামঞ্জুর, কারাগারে প্রেরণ
ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে উত্তাল পাকিস্তান, নিহত ছয়
কুমিল্লায় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
সিএমপি হেফাজতে ইসকনের চিন্ময় কৃষ্ণ, তোলা হবে আদালতে
মুরগির বাচ্চায় সিন্ডিকেট, দৈনিক হাতিয়ে নিচ্ছে ৯ কোটি টাকা
দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম আজ থেকে কার্যকর
খালেদা জিয়াকে উমরাহ পালনের আমন্ত্রণ সৌদির
লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত, চার সমুদ্র বন্দরে সতর্কতা জারি