মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ | ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিলুপ্তির পথে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মাতৃভাষা

মাতৃভাষার বই ছাপানো হলেও অস্তিত্ব সংকটে পড়ে বিলুপ্তির পথে টাঙ্গাইলের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মাতৃভাষা। নিজস্ব ভাষা বিষয়ক শিক্ষকের অভাব যেমন রয়েছে, তেমনি বাঙালি জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে তাল মেলাতে গিয়ে নিয়মিত চর্চা না থাকায় এই সংকট তৈরি হয়েছে বলে জানান ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর নেতারা। মাতৃভাষার অপমৃত্যু ঠেকাতে সরকারের কার্যকর ভূমিকার আহ্বান জানান স্থানীয়রা।

দেশের প্রায় ৫০টির মতো ভাষা প্রচলিত আছে। জেলার উত্তরে মধুপুর গড় এলাকায় ৩৫ শতাংশ গারো ও কোচ সম্প্রদায়ের, আর বাকি ৬৫ শতাংশ বাঙালি জনগোষ্ঠী মানুষের বসবাস। তার মধ্যে মধুপুরের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মধ্যে মান্দি ভাষা বা আচিক ও কোচ ভাষা প্রচলিত আছে।

২০১৭ সালে সরকারি উদ্যোগে প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিকের কিছু ক্লাসে চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, গারো ও সাদরি ভাষায় শিক্ষা ব্যবস্থা চালু হয়। বিনামূল্যে শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণ করা হয় মাতৃভাষায় ছাপানো বই। কিন্তু বাংলা ভাষার সঙ্গে তাল মেলানোসহ নানা কারণে জেলার মধুপুরের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর নতুন প্রজন্মের অনেকে জানে না মাতৃভাষা।

অপরদিকে, সংখ্যাগরিষ্ঠ ভাষায় কথা বলা ও জানা মানুষের কাছে এই ভাষার অর্থ অপরিচিত। নিজস্ব ভাষা বিষয়ক শিক্ষকের অভাবে নিজ গোষ্ঠীর নতুন প্রজন্মের কাছেও মায়ের ভাষার মানে ক্রমে হয়ে উঠছে অপরিচিত।

মনিসা ম্রং বলেন, ‘আমরা যখন ছোট ছিলাম, বাঙালিরা মধুপুর বনে আমাদের আশপাশে ছিল না। এখন কিন্তু অনেক বাঙালি চলে এসেছে। বাঙালি ছেলে মেয়েদের সঙ্গে আমাদের সন্তানরা স্কুলে যায় বা বিভিন্ন কারণে তাদের সঙ্গে মিশতে হয়। এসব কারণে আমাদের ভাষা বিলুপ্তির পথে।

অঞ্চলভিত্তিক কালচারাল বা ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের একাডেমি খোলার দাবি জানাচ্ছি। তাহলে সাংস্কৃতিক চর্চার পাশাপাশি আমাদের মান্দি ভাষার চর্চা থাকবে।’

জোসেফ ম্রং বলেন, ‘আমি ছেলে-মেয়েকে মান্দি ভাষা কথা বললেও তারা আমাকে বাংলা ভাষা উত্তর দেয়। এলাকায় বা স্কুলে বাঙালিদের সঙ্গে চলাচলের কারণে এমন হয়েছে। বাংলা ভাষা বেশি ব্যবহার হচ্ছে।’

স্কুল ছাত্রী সেংবিয়া রিছিল বলেন, ‘স্কুলে আমার ফ্রেন্ডস সার্কেল সব বাঙালি। সেখানের তেমন আমাদের ভাষার চর্চা হয় না। তবে বাড়িতে আমাদের ভাষার চর্চা হয়। পরিবার ও স্কুলে যদি আমাদের ভাষায় কথা বলতে পারতাম, তাহলে মান্দি ভাষার চর্চা থাকতো।

অন্যদিকে, প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শুরু করে মাধ্যমিক বা কলেজে মান্দি ভাষার প্রচলন থাকলে আমাদের ভাষার অনেক উন্নতি হতো।’

অপর স্কুল ছাত্রী লামিসা রিছিল বলেন, ‘বড়দের কাছ থেকে শুনে শুনে একটু একটু বলার চেষ্টা করি। কিন্তু বড়রা না বললে আমরা আর বলতে পারি না। আমাদের আশপাশের বেশিরভাগ মানুষ বাংলা ভাষায় কথা বলে, কেউ আর মান্দিতে কথা বলে না। বই থাকলেও শিক্ষক না থাকার কারণে আমরা শিখতে পারছি না।’

মার্জিনা চিসিম বলেন, ‘মান্দি ভাষায় কথা বললেও বাজারসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় কাজ বাস্তবায়নের জন্য আমাদের বাংলা ভাষা ব্যবহার করতে হয়। আমি যখন ছোট ছিলাম, তখন বাংলা ভাষা জানতাম না। স্কুলে যাওয়ার পর বাংলা ভাষা শিখেছি।

তিনি বলেন, স্কুলেও আমাদের ভাষা প্রয়োগ হয় না। এতে আমাদের ভাষা বিলুপ্ত হচ্ছে। আমাদের ভাষা ধরে রাখার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করলে ভালো হতো।’

গাছাবাড়ি মিশনারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষিকা ঝুমুর আজীম বলেন, ‘আমাদের ভাষা বাড়িতে একটু হলেও ব্যবহার করছি। এ ছাড়া আমাদের সন্তানরা গান নাচসহ অনেক কিছুই মান্দি ভাষায় পারে না।

তিনি বলেন, অনেকেই শিখে না বা জানতে চায় না। আমি তেমন পারি না। আমার কাছ থেকে সন্তানরা আর কি শিখবে। মান্দি ভাষার বই তৈরি করা হলেও শিক্ষকের অভাবে পড়ানো সম্ভব হচ্ছে না।’

মধুপুর জয়েনশাহী আদিবাসী উন্নয়ন পরিষদের সভাপতি ইউজেন নকরেক বলেন, ‘ঘর থেকে বের হলেই বাজার ঘাট অফিস আদালতে আমাদের বাংলা ভাষা ব্যবহার করতে হয়। যে কারণে আমাদের ভাষা হারিয়ে যাচ্ছে। পৃষ্ঠপোষকতা বা চর্চার প্রয়োজন আছে। আমাদের অভিভাবকরা অসচেতন।

শুধু তাই নয়, পরিবারে যদি তারা ভাষা ব্যবহার করতো তাহলে একটু হলেও চর্চা থাকতো। প্রাথমিক পর্যায়ে আমাদের ভাষার বই ছাপানো হলেও এগুলো আর ব্যবহার হচ্ছে না। শিক্ষক না থাকার কারণে ব্যবহার করা হচ্ছে না। চর্চার মাধ্যমে সংরক্ষণ করা সম্ভব।’

তিনি বলেন, সংগঠনের পক্ষ থেকে ২০০৮ সালে গড় এলাকায় ১২টি স্কুল চালু করা হয়েছিল। যেখানে গারো শিশুদের আচিক ভাষায় শিক্ষা দেওয়া হতো। কিন্তু তিন বছর চলার পর দাতা সংস্থার অর্থ বরাদ্দ না পাওয়ায় তা বন্ধ হয়ে যায়।

এছাড়াও ২০১০ সালে জাতীয় শিক্ষা নীতিমালায় শিশুদের তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত মাতৃভাষায় শিক্ষা ব্যবস্থা চালুর কথা বলা হয়েছে। কিন্তু তা বাস্তবায়িত হয়নি। ফলে আগামী প্রজন্ম আচিক ভাষা নিয়ে শঙ্কায়।

কেএফ/

Header Ad

চিন্ময় কৃষ্ণকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ জানিয়ে ভারতের বিবৃতি

চিন্ময় কৃষ্ণকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ জানিয়ে ভারতের বিবৃতি। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও চট্টগ্রামের হাটহাজারীর পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে গ্রেফতারে উদ্বেগ জানিয়েছে ভারত। পাশাপাশি বাংলাদেশ সরকারকে হিন্দুসহ সব সংখ্যালঘুদের নিরপত্তা নিশ্চিতের আহ্বান জানিয়েছে দেশটি।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) এক বিবৃতিতে এই আহ্বান জানায় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

ওই বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতন জাগরণ জোটের মুখপাত্র শ্রী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তার ও তার জামিন নাকচ করার বিষয়টি নিয়ে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। আজ মঙ্গলবার ভারতের দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

তাতে আরো বলা হয়, বাংলাদেশে হিন্দু এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ওপর একাধিক হামলার পরে এমন ঘটনা ঘটল। বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অগ্নিসংযোগ, লুটপাটের পাশাপাশি চুরি, প্রতিমা ও মন্দিরের পবিত্রতা নষ্টের একাধিক ঘটনা ঘটেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, যারা এই ধরনে ঘটনা ঘটাচ্ছে অপরাধীরা বড় আকারে রয়েই গেছে, এটা দুর্ভাগ্যজনক। শান্তিপূর্ণ সমাবেশের মাধ্যমে ন্যায্য দাবি উপস্থাপনকারী একজন ধর্মীয় নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা উচিত। আমরা শ্রী দাসের গ্রেপ্তারের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদকারী সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার বিষয়টিও উদ্বেগের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করেছি।

আমরা শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ও মত প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকারসহ বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষকে হিন্দু এবং সকল সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আহবান জানাই।

Header Ad

সম্প্রদায়ের নেতা হিসেবে নয়, রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় চিন্ময় গ্রেফতার: আসিফ মাহমুদ

যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া (ইনসটে: চিন্ময় কৃষ্ণ দাস)। ছবি: সংগৃহীত

কোনো সম্প্রদায়ের নেতা হিসেবে নয় বরং রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) দুপুরে রংপুরের পীরগাছা উপজেলার ছাওলা ইউনিয়নের পাওটানা মহাবিদ্যালয় মাঠে দুস্থদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ উপলক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

আসিফ মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতার ওপর কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ বা আঘাত আসলে এবং অবমাননা হয় এমন রাষ্ট্রদ্রোহী কর্মকাণ্ড হলে সরকার কঠোর ব্যবস্থা নেবে। আমরা স্পষ্টভাবে বলতে চাই, যদি রাষ্ট্রদ্রোহ ঘটনায় যুক্ত থাকে, সে যেই হোক, যত বড় নেতাই হোক, তাকে কোনো প্রকার ছাড় দেওয়া হবে না।

উপদেষ্টা বলেন, সম্প্রদায় বিবেচনায় নয়, রাষ্ট্রের নিরাপত্তা বিবেচনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

উন্নয়ন বৈষম্য নিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ইতিপূর্বে বাংলাদেশে এলাকাভিত্তিক বৈষম্য ছিল। যে এলাকায় প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রী হয়েছে সেই এলাকায় উন্নয়ন হয়েছে। আমরা বৈষম্য নিরসন করে সারাদেশে উন্নয়ন করতে চাই।

বাজেটসহ অন্যান্য বিষয়ে রংপুরকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হবে জানিয়ে আসিফ মাহমুদ আরও বলেন, শেখ হাসিনা সরকারের সময় গোপালগঞ্জসহ দুই একটি জেলার উন্নয়ন করা হয়েছে। বাকি জেলাগুলোর সঙ্গে বৈষম্য করা হয়েছে। স্বাধীন বাংলাদেশে রংপুরবাসী আর কোনো বৈষম্যের শিকার হবে না।

পরে অসহায়-দুস্থ পরিবারের মাঝে প্রায় ৬০০ শীতবস্ত্র ও কম্বল বিতরণ করা হয়। এ সময় ২৪’র গণঅভ্যুত্থানে শহীদের পরিবারের সদস্য রাজমিস্ত্রী শহীদ মঞ্জু মিয়ার স্ত্রী রহিমা খাতুন, গার্মেন্টসকর্মী শহীদ মামুন মিয়ার বাবা আজগর আলী এবং শহীদ সাইফুল ইসলামের স্ত্রী রানী বেগম তাদের কষ্টের কথা তুলে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়েন।

অনুষ্ঠান শেষে তিনি রংপুরের পীরগাছা ও কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুরে তিস্তা নদীর ওপর প্রস্তাবিত সেতু নির্মাণের জন্য পানিয়ালের ঘাট এলাকা পরিদর্শন করেন।

এ সময় উলিপুর উপজেলার শতশত মানুষ তাদের দাবি জানাতে পানিয়ালের ঘাটে উপস্থিত হন। এছাড়া নবনির্মিত পীরগাছা উপজেলা পরিষদ ভবন উদ্বোধন করেন তিনি। বিকেলে কাউনিয়া উপজেলায় অসহায় ও দুস্থদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করার কথা রয়েছে উপদেষ্টার।

Header Ad

সংবিধানের ৬২ জায়গায় সংশোধনের প্রস্তাব বিএনপির

সংবিধানের ৬২ জায়গায় সংশোধনে প্রস্তাব বিএনপির। ছবি: সংগৃহীত

নতুন পদ উপ-রাষ্ট্রপতি ও উপ-প্রধানমন্ত্রী সৃজনসহ মোট ৬২টি জায়গায় সংশোধনের প্রস্তাবনা সংবিধান সংস্কার কমিশনের কাছে জমা দিয়েছে বিএনপি।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) জাতীয় সংসদে সংবিধান সংস্কার কমিশনের কার্যালয়ে কমিশন প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজের হাতে বিএনপির প্রস্তাবনাগুলো জমা দেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দীন আহমেদ।

সেখান থেকে বেরিয়ে সালাউদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, সংবিধান সংস্কারে মোট ৬২টি প্রস্তাবনা জমা দিয়েছি। জুলাই-আগস্ট বিপ্লব, বর্তমান বাস্তবতা ও পরে যেন একনায়কতন্ত্র তৈরি না হয় সেগুলো মাথায় নিয়ে প্রস্তাবনা দিয়েছি।

তিনি বলেন, আমরা প্রস্তাবনায় প্রজাতন্ত্র, নির্বাহী বিভাগ, বিচার বিভাগ, আইন বিভাগ, নির্বাচন কমিশন, তফসিলসহ সব বিষয়ে অ্যাড্রেস করেছি। যাতে সংবিধানে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা সাধিত হয় এবং সেটার রূপকার জনগণ পায়। রাষ্ট্রের সব অঙ্গে যাতে সবক্ষেত্রে ক্ষমতার ভারসাম্য সৃষ্টি হয়, সেই প্রস্তাব দিয়েছি।

উল্লেখযোগ্য প্রস্তাবনার বিষয়ে তিনি বলেন, জুডিশিয়ারি, উপ-রাষ্ট্রপতি, উপ-প্রধানমন্ত্রী রাখার ব্যাপারেও প্রস্তাবনা দিয়েছি। যাতে পাওয়ার অব ব্যালান্স তৈরি হয়, সেসব বিষয়েই আমরা অ্যাড্রেস করেছি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চিন্ময় কৃষ্ণকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ জানিয়ে ভারতের বিবৃতি
সম্প্রদায়ের নেতা হিসেবে নয়, রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় চিন্ময় গ্রেফতার: আসিফ মাহমুদ
সংবিধানের ৬২ জায়গায় সংশোধনের প্রস্তাব বিএনপির
বঙ্গবন্ধু রেল সেতুতে চলল পরীক্ষামূলক ট্রেন
শাপলা চত্বর গণহত্যায় শেখ হাসিনাসহ ৪৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ
এখনও দেশের প্রতিষ্ঠিত অনেক গণমাধ্যম ভুল সংবাদ ও গুজব প্রচার করছে : উপদেষ্টা নাহিদ
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন নামঞ্জুর, কারাগারে প্রেরণ
ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে উত্তাল পাকিস্তান, নিহত ছয়
কুমিল্লায় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
সিএমপি হেফাজতে ইসকনের চিন্ময় কৃষ্ণ, তোলা হবে আদালতে
মুরগির বাচ্চায় সিন্ডিকেট, দৈনিক হাতিয়ে নিচ্ছে ৯ কোটি টাকা
দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম আজ থেকে কার্যকর
খালেদা জিয়াকে উমরাহ পালনের আমন্ত্রণ সৌদির
লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত, চার সমুদ্র বন্দরে সতর্কতা জারি
ইসকন নেতা চিন্ময়ের মুক্তির দাবিতে বাংলাদেশ সীমান্তে অবরোধের হুমকি পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির
বিশ্ববাজারে ৩ শতাংশেরও বেশি কমলো স্বর্ণের দাম
সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা
গাজায় একদিনে ২৪ জন নিহত
৯ বছর পর খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
ইসকন নেতা চিন্ময়কে গ্রেপ্তার নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব