মঙ্গলবার, ৮ এপ্রিল ২০২৫ | ২৫ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

সীমান্ত এলাকার পরিস্থিতি নিয়ে চুয়াডাঙ্গায় বিজিবির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

সীমান্ত এলাকার পরিস্থিতি নিয়ে চুয়াডাঙ্গায় বিজিবির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত। ছবি: সংগৃহীত

চুয়াডাঙ্গায় সীমান্ত এলাকার বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বিজিবির আয়োজনে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (৭ এপ্রিল) বেলা ১১ টায় দর্শনা আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভার শুরুতে বিজিবি চুয়াডাঙ্গা ৬ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল নাজমুল হাসান উপস্থিত সকলের সাথে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
সীমান্ত এলাকায় বসবাস কারী জনসাধারণের জীবনযাত্রা মান উন্নয়ন, অবৈধ কর্মকাণ্ড ও সীমান্ত অতিক্রম রোধ, আন্ত সীমান্ত অপরাধ দমন এবং আঞ্চলিক উন্নয়নে অবদান রাখার বিষয়ে মতবিনিময় সভা আরম্ভ করেন।

পরবর্তীতে সীমান্তে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বিজিবি এর ভূমিকা, চোরাচালান প্রতিরোধ কর্মকাণ্ডে সম্মিলিত প্রয়াস, সীমান্ত এলাকার মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা, সীমান্ত উন্নয়ন ও নিরাপত্তায় সম্মিলিত প্রয়াস, অর্থ সামাজিক উন্নয়নের সম্মিলিত প্রয়াস, সমস্যা চিহ্নিতকরণ, সম্ভাব্য সমাধান ও সম্মিলিত প্রচেষ্টা, কারিগরি ও কর্মমুক্তি প্রশিক্ষণ, কৃষি ও পশু পালন খাতে সহায়তা, নারী উন্নয়ন কর্মসূচি, বেসরকারি সংস্থা ও কর্পোরেটর সংযোগ ইত্যাদি বিষয়ের উপর আলোকপাত করেন। শেষে উপস্থিত- দামুড়হুদা ইউএনও, এসিল্যান্ড, ওসি সহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও সাংবাদিকদের মাঝে পয়েন্ট আহ্বান করেন।

সীমান্ত এলাকায় বাল্যবিবাহ সম্মিলিত প্রচেষ্টায় দমন করা, মহিলা বিষয়ক বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা, ইভটিজিংয়ের পরিমাণ বর্তমানে একটু কম যাতে না বাড়তে পারে সেদিকে সর্বপ্রকার সম্মিলিত প্রচেষ্টা, মাদক নিয়ন্ত্রণের জন্য সর্বপ্রকার তথ্য দিয়ে সকল প্রশাসনকে সহযোগিতা করা, এছাড়াও যেকোনো প্রকার অসঙ্গতিপূর্ণ কাজের তথ্য দিয়ে প্রশাসনকে সহায়তা করা। সীমান্তবর্তী এলাকায় সকল প্রকার অটো বাইক, অটো ভ্যান পৌরসভার মাধ্যমে লাইসেন্স কার্ড করা যাতে তার নাম ঠিকানা সকল তথ্য থাকে এবং যে কোন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তল্লাশির জন্য ডাকলে সহজে তারা এগিয়ে আসে এবং নাম পরিচয় সহজে যাতে পাওয়া যায়।

মাদক ব্যবসায়ীদের ধর্মীয় ভয়-ভীতি দেখানো, মাদক ব্যবসায়ীরা অভিনব কায়দায় ছোট ছেলেমেয়েদের বাহক হিসেবে ব্যবহার করছেন, শিক্ষকদের মাধ্যমে জনশ্বাসনতা বৃদ্ধি করা, জনসংযোগ বৃদ্ধি করা, মাদক ব্যবসায়ীদের মূল গডফাদারকে ধরার ব্যবস্থা গ্রহণ করা, সচেতন ব্যক্তিবর্গ এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মাধ্যমে সম্মিলিত প্রচেষ্টায় মাদক প্রতিরোধ করা, প্রতিপক্ষ ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর বিএসএফ কর্তৃক বাংলাদেশি পাসপোর্টধারী নাগরিকদের সাথে কি ধরনের আচরণ করেন সেই সম্পর্কে ধারণা গ্রহণ করা, কুরআন ও হাদিসের আলোকে সীমান্ত পাহারায় সুফল সম্পর্কে, মাদক ব্যবসায়ী ও সেবনকারী পরকালে তাদের অবস্থান সম্পর্কে জানানো, ১৬ বছরের নিচে প্রকাশ্যে বিড়ি-সিগারেট সেবনকারীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা, মাদকসহ বিভিন্ন চোরাকারবারিদের অন্য কোন কর্মসংস্থানের মাধ্যমে ফিরিয়ে আনা, চুয়াডাঙ্গা ব্যাটালিয়ন (৬ বিজিবি) দর্শনা চেকপোস্ট এবং মহেশপুর ব্যাটালিয়ন (৫৮ বিজিবি) এর নিমতলা বিওপির মধ্যবর্তী স্থানে বিজিবি চেক পোস্ট বসানো, দর্শনা কেউ কোম্পানি হতে মদ চোরাকারবারিরা যাহাতে নিতে না পারে তার ব্যবস্থা গ্রহণ করা, ধর্মীয় শিক্ষার মাধ্যমে মাদক এর কুফল সম্পর্কে জনসাধারণ এর মাঝে জানানো, মাদক ব্যবসায়ীদের চিহ্নিত করে তাদের বাড়িতে গিয়ে ভয়-ভীতি দেখানো, ১৫ হতে ১৬ বছরের ছেলে মেয়ে মাদক ব্যবসায়ী এবং ইভটিজিং এর সাথে জড়িত হচ্ছে তাদের প্রতি নজরদারি বৃদ্ধি করা, বাল্য বিবাহের সাথে জড়িত ব্যক্তিদের আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

এছাড়াও দৃশ্যমান শাস্তি প্রদান করা, স্বর্ণ এবং রূপ্য চোরাকারবারিদের গডফাদার দের চিহ্নিত করা, দারিদ্র বিমোচনের জন্য প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সাধারণ জনগণকে দক্ষ করে গড়ে তোলা, সীমান্তবর্তী এলাকায় বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে মাদকসহ বিভিন্ন চোরাকারবারি নির্মূলে কমিটি গঠন করা, মাঝে মাঝে এ ধরনের সেমিনার মত বিনিময় সবার আয়োজন করা, সীমান্ত এলাকায় এনজিওদের মাধ্যমে উন্নয়নমূলক প্রোগ্রাম ও সেমিনারের ব্যবস্থা গ্রহণ করা, বিভিন্ন চোরাকারবারিদের ব্যবসা পরিচালনাকারীদের চিহ্নিত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা, সীমান্ত এলাকায় দেড়শো গজের মধ্যে তিন ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট ফসল আবাদ না করা এবং ভারতের ১৫০ গজ সীমান্ত এলাকায় কলাগাছের বাগান তৈরিতে বাধা দেওয়া যাতে চোরাকারবারিরা ব্যবহার করতে না পারে- এই বিষয়গুলো মতবিনিময় সভায় উপস্থিত সুধীজনের আলোচনায় উঠে আসে।

মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দামুড়হুদা ইউএনও তিথী মিত্র, চুয়াডাঙ্গা সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর আজিজুর রহমান, এসি ল্যান্ড তাসফিকুর রহমান, বিজিবি ৬ ব্যাটালিয়নের সহকারী পরিচালক হায়দার আলী, দর্শনা থানার ওসি শহীদ তিতুমীর, বিজিবির দর্শনা আইসিপি কমান্ডার জাকির হোসেন প্রমুখ।

এ ছাড়াও মসজিদের ইমাম, জনপ্রতিনিধি, গণমাধ্যমকর্মী, শিক্ষক, এনজিও কর্মী এ সভায় উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

ফেসবুকে লুটের মাল বিক্রির পোস্ট, সিলেটে ১৪ জন আটক

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে আয়োজিত বিক্ষোভের সুযোগ নিয়ে সিলেটে বিভিন্ন দোকান ও রেস্টুরেন্টে হামলা, ভাঙচুর এবং লুটপাট চালানোর অভিযোগে ১৪ জনকে আটক করেছে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ (এসএমপি)। আটককৃতদের ফেসবুকে লুট করা জুতা বিক্রির পোস্টের সূত্র ধরেই চিহ্নিত করা হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) সকালে সিলেট কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়াউল হক ঢাকা পোস্টকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, সোমবারের বিক্ষোভের সুযোগে একদল দুষ্কৃতিকারী বাটা শোরুমসহ বিভিন্ন দোকানে ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়। পরে লুট করা জুতা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিক্রির জন্য বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়। সেই সূত্র ধরেই পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে এবং লুটের মাল উদ্ধার করে।

আটককৃতরা হলেন- মো. রাজন, ইমন (১৯), মো. রাকিব (১৯), মো. আব্দুল মোতালেব (৩৫), মিজান আহমদ (৩০), সাব্বির আহমদ (১৯), জুনাইদ আহমদ (১৯), মো. রবিন মিয়া (২০), সৈয়দ আলআমিন তুষার (২৯), মোস্তাকিন আহমদ তুহিন (১৯), মো. দেলোয়ার হোসেন (৩০), মো. রিয়াদ (২৪), মো. তুহিন (২৪) ও আল নাফিউ (১৯)। এদের বিরুদ্ধে দেশের প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ওসি জিয়াউল হক।

উল্লেখ্য, সোমবার সারাদেশের মতো সিলেটেও ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালিত হয়। এই কর্মসূচির সুযোগে সিলেট মহানগরের দরগাহ গেট, চৌহাট্টা, মিরবক্সটুলা ও জিন্দাবাজার এলাকায় বাটার শোরুম, কেএফসি, ডোমিনো’স পিজ্জাসহ একাধিক প্রতিষ্ঠানে হামলা ও লুটপাট চালানো হয়।

ঘটনার পর পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম সংশ্লিষ্টদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন। তারই ধারাবাহিকতায় এই অভিযান পরিচালনা করা হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত

ছবি: সংগৃহীত

গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের লাগাতার বর্বর হামলায় আরও অন্তত ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন শতাধিক। মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।

আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, সোমবার ভোর থেকে ইসরায়েলি বাহিনী গাজায় নির্বিচারে বোমাবর্ষণ চালিয়ে যাচ্ছে। এতে একদিনেই প্রাণ হারিয়েছেন কমপক্ষে ৬০ জন ফিলিস্তিনি। এর মধ্যে দেইর আল-বালাহ এলাকার একটি বাড়িতে হামলায় ৯ জন এবং খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালের কাছে একটি তাঁবুতে বোমা হামলায় ৩ জন নিহত হন।

ফলস্বরূপ, অবরুদ্ধ গাজায় চলমান আগ্রাসনে মৃতের সংখ্যা ৫০ হাজার ৭৫০ জন ছাড়িয়ে গেছে। গত ১৮ মার্চ যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ করে ইসরায়েল পুনরায় হামলা শুরু করার পর থেকে নতুন করে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় ৪ লাখ মানুষ।

পৃথক এক প্রতিবেদনে তুর্কি বার্তা সংস্থা আনাদোলু জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় আরও অন্তত ৫৭ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, এ নিয়ে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি আগ্রাসনে মোট প্রাণহানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০ হাজার ৭৫২ জনে। আহত হয়েছেন আরও ১ লাখ ১৫ হাজার ৪৭৫ জন।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় পড়ে আছেন, কিন্তু উদ্ধারকারীরা এখনো তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না। হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

১৫ এপ্রিল থেকে ৫৮ দিন বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরা নিষিদ্ধ

ছবি: সংগৃহীত

আসন্ন ১৫ এপ্রিল থেকে ১১ জুন পর্যন্ত টানা ৫৮ দিন বঙ্গোপসাগরে সব ধরনের মাছ ধরা নিষিদ্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। সোমবার (৭ এপ্রিল) দুপুরে সচিবালয়ে ‘জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ–২০২৫’ উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ ঘোষণা দেন।

ফরিদা আখতার জানান, সামুদ্রিক মৎস্য বিধিমালা-২০২৩-এর আলোকে প্রতিবছর নির্দিষ্ট সময়ের জন্য মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। এরই ধারাবাহিকতায় এবার ১৫ এপ্রিল থেকে ১১ জুন পর্যন্ত মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এর উদ্দেশ্য হলো—সামুদ্রিক মাছের প্রজনন ও সংরক্ষণ নিশ্চিত করা।

তিনি বলেন, এই সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে একটি টেকনিক্যাল কমিটি গঠন করা হয়, যাতে সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানী, গবেষক ও স্টেকহোল্ডারদের মতামত নেওয়া হয়। কমিটি তাদের বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ শেষে ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞার সুপারিশ করে। সেই সুপারিশের ভিত্তিতেই সরকার ১৬ মার্চ ২০২৫ প্রজ্ঞাপন জারি করে।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, নিষেধাজ্ঞার কারণে বিগত বছরে সামুদ্রিক মাছ আহরণে প্রায় ১২.৭৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে এই সিদ্ধান্ত মৎস্যসম্পদের টেকসই ব্যবস্থাপনায় সহায়ক হবে বলে আশা করছে সরকার।

উল্লেখ্য, এই সময়ের মধ্যে সব ধরনের মৎস্য নৌযানকে বঙ্গোপসাগরে যেকোনো ধরনের মৎস্য ও জলজপ্রাণী আহরণ থেকে বিরত থাকতে হবে। নিয়ম ভাঙলে সংশ্লিষ্ট বিধান অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ফেসবুকে লুটের মাল বিক্রির পোস্ট, সিলেটে ১৪ জন আটক
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত
১৫ এপ্রিল থেকে ৫৮ দিন বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরা নিষিদ্ধ
খুলনায় ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় আটক ৩১ জন
স্বাধীনতা কনসার্ট সাময়িক স্থগিত করলো বিএনপি
শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, চীনের ওপর ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চেয়েছে প্রশাসন
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ আইজিপির
সীমান্ত এলাকার পরিস্থিতি নিয়ে চুয়াডাঙ্গায় বিজিবির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর গণহত্যার তীব্র নিন্দা জানালো বাংলাদেশ
সতর্কতার মাত্রা বাড়াল ইরান, যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলকে প্রকাশ্য হুমকি
সাবেক নৌপ্রতিমন্ত্রী খালিদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
ভারত থেকে ৪০টি রেফ্রিজারেটেড মিল্ক ভ্যান আমদানি করছে সেনাবাহিনী
ফিলিস্তিনের পক্ষে মিছিল: ৫ বাংলাদেশিসহ ৪ শতাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করলো যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ: পাঁচ জেলায় বাটা-কেএফসিতে হামলা-ভাঙচুর
ঈদের ছুটি শেষে দর্শনা বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি শুরু
নওগাঁয় ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সর্বস্তরের মানুষের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ
লাঠিপেটা না করে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ, রাষ্ট্রপতি পদক পাচ্ছেন সেই পুলিশ কনস্টেবল
ইন্ডিয়ান আইডলের শিরোপা জিতলেন কলকাতার মানসী ঘোষ
প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা পেলেন বিডা’র নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী