মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি ২০২৫ | ৩০ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ সোহরাওয়ার্দী কলেজ শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহর মৃত্যু

নিহত শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে আহত কলেজ শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ তিন মাস পর মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তার স্বজনরা।

আব্দুল্লাহ যশোর জেলার শার্শা উপজেলার বেনাপোল পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ড বড়আচড়া গ্রামের টার্মিনাল পাড়ার আব্দুল জব্বারের ছেলে।তিনি রাজধানীর সরকারি সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিন ভাই এক বোনের মধ্যে আব্দুল্লাহ সবার ছোট।

সোহরাওয়ার্দী কলেজের বাংলা বিভাগের শিক্ষক কাজী সাইফুল ইসলাম জানান, মোহাম্মদ আবদুল্লাহ সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।

এদিকে বৃহস্পতিবার নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বেনাপোল স্থলবন্দরে নির্মিত কার্গো ভেহিক্যাল টার্মিনাল উদ্বোধনের পর বিকেলে নিহত মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ বাড়িতে গিয়ে স্বজনদের সান্ত্বনা দেন।

নিহত আব্দুল্লাহর বাবা বেনাপোল পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর আব্দুল জব্বার বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রথম থেকেই সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছেন তার ছেলে। গত ৪ আগস্ট বিকেলে সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের সামনে পুলিশের গুলিতে গুরুতর আহত হয় আব্দুল্লাহ। এ সময় তার মাথায় পুলিশের একটি গুলি লাগে। পরে তার সহযোগীরা হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর চিকিৎসকরা তাকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে নিউরো সার্জারি বিভাগে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। সে অনুযায়ী সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের নিউরো সার্জারি বিভাগে ভর্তি করা হয়।

গুলিবিদ্ধ হয়ে আব্দুল্লাহ গত তিন মাস সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের (সিএমএইচ) নিউরো সার্জারি বিভাগে চিকিৎসাধীন ছিল। উন্নত চিকিৎসার জন্য সেখানে মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচার করা হয়। এরপর আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয় বলে জানান জব্বার।

আব্দুল্লাহর মা মাবিয়া বেগম বলেন, আব্দুল্লাহর স্বপ্ন ছিল পড়ালেখা শেষ করে বড় হয়ে একটা সরকারি চাকরি করবে। বাবা-মার দুঃখ কষ্ট লাঘব করে তাদের মুখে হাসি ফোটাবে। তার সে স্বপ্ন পূরণ হল না। পুলিশের গুলিতে সব শেষ হয়ে গেল।

এই প্রতিবেদন লেখার সময় পর্যন্ত নিহত আব্দুল্লাহর মরদেহ বেনাপোল এসে পৌঁছায়নি। পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, গভীর রাতে বা ভোর রাতের দিকে লাশ বেনাপোল পৌঁছাবে এবং আগামীকাল শুক্রবার তার দাফন করা হবে।

Header Ad
Header Ad

‘ভুল ইংরেজি’ বলে ঢাকা মেডিকেলে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

‘ভুল ইংরেজি’ বলে ঢাকা মেডিকেলে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা মেডিকেল কলেজে (ঢামেক) আবারও এক ভুয়া চিকিৎসককে আটক করা হয়েছে। ঢামেকের বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে চিকিৎসক পরিচয় দেওয়া এক নারীকে আটক করা হয়। তাঁর নাম ডালিয়া (৩২)।

আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের ভবনের তৃতীয় তলায় আরমান নামের এক যুবককে আত্মীয় বানিয়ে চিকিৎসা দিতে নিয়ে এসে ধরা পড়েন ডালিয়া। পরে বার্ন ইউনিটের প্রথমে আনসার সদস্যরা আটক করে। পরে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
ঢাকা মেডিকেল বার্ন ইউনিটে চিকিৎসা নিতে আসা যুবক আরমান জানান, তার বাসা কেরানীগঞ্জে। গত এক বছর আগে কক্সবাজারে ঘুরতে গিয়ে পায়ে আঘাত পান। এরপর গত এক বছর ধরে বার্ন ইউনিটে চিকিৎসা নিচ্ছে ডা. সালমা আমানের কাছে। তখন থেকেই ডালিয়া আমাদের সাথে দেখাসাক্ষাৎ করত এবং হাসপাতালেও আসত। সে আমাদের দুসম্পর্কের আত্মীয়। সে নিজে আমাদের কাছেও ডা. পরিচয় দেয়। আজকে জানলাম সে ডাক্তার না।

তিনি আরও বলেন, আজ সকালে ফলোআপ চিকিৎসার জন্য বার্ন ইউনিটে আসি। সাথে ডালিয়াও ছিল। তার চিকিৎসার বিষয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসকের সাথে কথপোকথনের সময় ভুলভাল ইংরেজি বলছিল ডালিয়া। তখন কর্তব্যরত ওই চিকিৎসকই তাকে ভুয়া চিকিৎসক বলে শনাক্ত করেন।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ বার্ন ইউনিটের সহযোগী অধ্যাপক ডা. নাসির উদ্দিন বলেন, এপ্রোন পড়া ও গলায় স্টেথোস্কোপ লাগানো এক তরুণীকে আটক করা হয়েছে। সে নিজেকে ডাক্তার পরিচয় দিলেও আটক হওয়ার পর কোন কথা বলতে রাজি হয়নি। তার কাছ থেকে কোন ধরনের তথ্য বের করা সম্ভব হয়নি। তবে তার আচরণ দেখে মনে হয়েছে সে প্রফেশনাল প্রতারক। তাকে আইনের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। আইনুযায়ী তার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক বলেন, বার্ন ইউনিট কর্তৃপক্ষ ভুয়া চিকিৎসক পরিচয় দানকারী ডালিয়া নামে এক ভুয়া চিকিৎসক আটক করে আমাদের কাছে সোপর্দ করে। পরে আমরা তাকে শাহবাগ থানায় হস্তান্তর করেছি। শাহবাগ থানা পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করবে।

এর আগে, গত বছরের ১৭ নভেম্বর হাসপাতালটি থেকে আটক হয় পাপিয়া আক্তার স্বর্ণা নামে এক ভুয়া নারী চিকিৎসক। আর ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে আটক হয় আরেক প্রতারক ও ভুয়া চিকিৎসক টিকটকার মুনিয়া খান রোজা।

Header Ad
Header Ad

মিথিলার সঙ্গে দূরত্ব, প্রাক্তনকে বুকে নিয়ে সৃজিতের সেলফি

ছবি: সংগৃহীত

কলকাতার খ্যাতনামা চলচ্চিত্র নির্মাতা সৃজিত মুখার্জী এবং অভিনেত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলার সম্পর্ক নিয়ে সম্প্রতি বেশ কিছু গুঞ্জন সৃষ্টি হয়েছে। চার বছর আগে ভালোবেসে বিয়ে করেন সৃজিত ও মিথিলা। বিয়ের পর একমাত্র মেয়ে আইরাকে নিয়ে কলকাতায় বসবাস শুরু করেন মিথিলা।

তবে বর্তমানে তাঁদের সম্পর্ক অনেকটাই শীতল। মিথিলা কলকাতায় কম আসেন এবং সৃজিতের সঙ্গে এক ছাদের নিচে থাকেন না—এমনটাই শোনা যাচ্ছে। ফলে তাদের সম্পর্ক নিয়ে নানা গুঞ্জন শোনা যায়, অনেকেই তাদের বিচ্ছেদের কথা বলছেন। যদিও তারা এসব গুঞ্জনকে খারিজ করেছেন, কিন্তু সৃজিতের সাম্প্রতিক ইনস্টাগ্রাম পোস্টে যেন নতুন করে সেই সম্পর্ক নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে।

সেই পোস্টে সৃজিত অভিনেত্রী ঋতাভরী চক্রবর্তীকে নিয়ে একটি ছবি শেয়ার করেছেন, যেখানে ঋতাভরী সৃজিতের বুকে মাথা রেখে রয়েছেন এবং সৃজিত তার সঙ্গে সেলফি তুলছেন। এটি দেখে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, কেন সৃজিত প্রাক্তন প্রেমিকাকে নিয়ে এমন একটি পোস্ট করলেন।

ঋতাভরীর সঙ্গে সৃজিত। ছবি: সংগৃহীত

ঋতাভরীর সঙ্গে সৃজিতের সম্পর্ক নিয়ে এক সময় টালিউডে বেশ গুঞ্জন উঠেছিল, যদিও তাদের সম্পর্ক নিয়ে কখনো কিছু স্পষ্ট বলা হয়নি। সৃজিতের এই পোস্টে এমন একটি ইঙ্গিতপূর্ণ মুহূর্ত ক্যামেরাবন্দি হয়েছে, যা অনেকেই তার এবং ঋতাভরীর সম্পর্কের নতুন রূপ হিসেবে দেখছেন। এমনকি, ঋতাভরীর জন্মদিনের পার্টিতেও সৃজিত উপস্থিত ছিলেন এবং দুজনের মাঝে খোলামেলা স্নেহের সম্পর্ক দেখা গেছে।

পোস্টের ক্যাপশনে সৃজিত লেখেন, "জমাখরচ হিসেব-নিকেশ, কোথায় শুরু, কোথায় বা শেষ, কেমন আছো? অনেক বছর পেরিয়ে এলাম, হঠাৎ তোমার দেখা পেলাম, কেমন আছো?" এই সাহিত্যিক ভাষায় লেখা ক্যাপশনটি যেন সম্পর্কের হিসাব-নিকাশের ইঙ্গিত দেয়, যা একসঙ্গে অনেক প্রশ্নও তৈরি করেছে। সৃজিত এবং ঋতাভরীর এই ছবি ও ক্যাপশন নিয়ে তার ভক্তরা নানা অনুমান করতে শুরু করেছেন, যদিও সৃজিত নিজে এই ব্যাপারে কিছুই স্পষ্ট করেননি।

সৃজিত ও মিথিলা। ছবি: সংগৃহীত

এদিকে, সৃজিত ও মিথিলার সম্পর্কের বিষয়ে নানা ধরনের মন্তব্য উঠে আসছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। যদিও তাদের মধ্যে কোনো শর্তসাপেক্ষ বিচ্ছেদ হয়নি, তবে তাদের অনুরাগীরা এখনও তাদের সম্পর্কের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত। সৃজিতের এই পোস্টের মাধ্যমে কি আবার নতুন কোনও সম্পর্কের সূচনা হতে যাচ্ছে, নাকি পুরনো সম্পর্কের কোনও বিশেষ মুহূর্তের স্মৃতি শেয়ার করা হচ্ছে—তা নিয়ে চলতে থাকা আলোচনা এবং অনুমানকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে গেছে।

যদিও এখনো স্পষ্ট নয় সৃজিত ও ঋতাভরীর সম্পর্কের পরিস্থিতি, তবে সৃজিতের ইনস্টাগ্রাম পোস্টটি বেশ কিছু প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে এবং তার ভক্তদের মধ্যে নতুন জল্পনা তৈরি করেছে।

Header Ad
Header Ad

দক্ষিণ আফ্রিকার সোনার খনিতে মৃতদেহের ছড়াছড়ি: অন্তত ১০০ জনের প্রাণহানি

ছবি: সংগৃহীত

দক্ষিণ আফ্রিকার একটি পরিত্যক্ত সোনার খনিতে কয়েক মাস ধরে আটকে থাকা শ্রমিকদের মধ্যে অন্তত ১০০ জন মারা গেছেন। ধারণা করা হচ্ছে, এই ভুক্তভোগীরা অনাহারে ও ডিহাইড্রেশনের কারণে মারা গেছেন। খনি শ্রমিকদের প্রতিনিধিত্বকারী দল এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

মাইনিং অ্যাফেক্টেড কমিউনিটিস ইউনাইটেড ইন অ্যাকশন (ম্যাকুয়া) গোষ্ঠীর মতে, এখনো খনিতে পাঁচ শতাধিক শ্রমিক আটকা রয়েছেন। দেশটির পুলিশ তাদের উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে।

দুই মাস আগে পুলিশ ও খনি শ্রমিকদের মধ্যে সংঘাতের জেরে খনিটি সিল করে দেওয়া হয়। শ্রমিকদের বের করে আনার চেষ্টা করা হলেও, তারা গ্রেপ্তারের ভয়ে খনি ছেড়ে বের হতে চায়নি। এরপর থেকেই তারা মাটির নিচে আটকে রয়েছেন।

উদ্ধার হওয়া কিছু শ্রমিকের মোবাইল ফোনে ধারণ করা ভিডিওতে দেখা যায়, মৃতদেহগুলো ব্যাগে মোড়ানো অবস্থায় রয়েছে। অন্য একটি ভিডিওতে জীবিত শ্রমিকদের শারীরিকভাবে ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় দেখা গেছে। তারা ক্ষুধা ও পানি সংকটে ভুগছেন।

জেনারেল ইন্ডাস্ট্রিজ ওয়ার্কার্স অফ সাউথ আফ্রিকা (গিউসা) একটি ভিডিও প্রকাশ করে। এতে দেখা যায়, শার্টবিহীন শ্রমিকরা নোংরা মেঝেতে বসে আছেন এবং সাহায্যের আবেদন করছেন। এক শ্রমিক ক্যামেরায় বলেন, “মানুষ ক্ষুধার কারণে মারা যাচ্ছে। দয়া করে আমাদের সাহায্য করুন।”

দেশটির খনিজ সম্পদ বিভাগের নেতৃত্বে উদ্ধার কার্যক্রম চলছে। সোমবারের অভিযানে একটি খাঁচা ব্যবহার করে আটকা পড়া শ্রমিকদের ওপরে তোলার চেষ্টা করা হয়।

এই ঘটনায় দক্ষিণ আফ্রিকায় খনিশ্রমিকদের নিরাপত্তা ও অধিকার নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছ থেকে সাহায্যের আহ্বান জানানো হয়েছে।

উদ্ধারকাজ চলমান থাকলেও পরিস্থিতি অত্যন্ত সঙ্কটপূর্ণ এবং আরও প্রাণহানির আশঙ্কা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘ভুল ইংরেজি’ বলে ঢাকা মেডিকেলে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
মিথিলার সঙ্গে দূরত্ব, প্রাক্তনকে বুকে নিয়ে সৃজিতের সেলফি
দক্ষিণ আফ্রিকার সোনার খনিতে মৃতদেহের ছড়াছড়ি: অন্তত ১০০ জনের প্রাণহানি
মডেল তিন্নি হত্যা মামলায় খালাস পেলেন জাপার সাবেক এমপি অভি
এস আলমের ২০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক, ৮৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ
নির্বাচন কমিশনে ইউএনডিপি’র প্রতিনিধি দল
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় খালাস পেলেন বাবর, মুক্তিতে বাধা নেই
‘ঘোষণা দিতে ব্যর্থ হলে হাসিনার পতনের মত প্রোক্লেমেশন আদায় করে নেব’
টাঙ্গাইলে ১০ কোটি টাকার বালু ৪৯ লাখে বিক্রি: এসিল্যান্ডের বিরুদ্ধে সুবিধা নেওয়ার অভিযোগ
নিবন্ধন ফিরে পেতে জামায়াতের আপিল শুনানির নতুন তারিখ
নওগাঁয় ডাকাতি শেষে গৃহবধূকে ‍তুলে নিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৭
৩ বছর আগেই স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়েছে জয়ের
মোদির শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে ‘বিতর্ক’, তথ্য প্রকাশে আপত্তি
প্রেমিকের সঙ্গে পালানোর সময় প্রাণ হারালেন প্রেমিকা
সেনাবাহিনীর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, আবেদন করতে পারবেন বিবাহিতরাও
৩০ বছরের সংসার ভাঙল কোচ গার্দিওলার
১ লাখ ৬০ হাজার বছর পর বিরল ধূমকেতু দেখতে যাচ্ছে পৃথিবী
চলতি বছরের জুলাইয়ের মধ্যেই নির্বাচন সম্ভব: বিএনপি
বিশাল স্বর্ণের খনির সন্ধান পেল পাকিস্তান
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা: খালেদা জিয়ার আপিলের রায় বুধবার