শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মা-বাবা-ভাইয়ের কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন ঢাবিতে নিহত তোফাজ্জল

বাবা-মায়ের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন ঢাবিতে নিহত তোফাজ্জল। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফজলুল হক মুসলিম হলে গণপিটুনিতে হত্যার শিকার মাসুদ কামাল তোফাজ্জলের জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। পরে বরগুনার পাথরঘাটায় পারিবারিক কবরস্থানে তার মা-বাবা আর ভাইয়ের কবরের পাশে তাকে দাফন করা হয়।

শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে তার নানাবাড়ি উপজেলার শতকর এলাকায় প্রথম জানাজা ও তালুকের চরদুয়ানি তালিমুল কোরআন মাদ্রাসা মাঠে দ্বিতীয় জানাজা শেষে তার মরদেহ সমাহিত করা হয়। পরে সকাল ৯টার দিকে তাকে দাফন শেষে চরদোয়ানি বাজারের প্রধান সড়কে মানববন্ধন করেন এলাকাবাসী। এ সময় শোকে কাতর এলাকাবাসী এই হত্যাকাণ্ডে যারা জড়িত তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চান।

নিহত তোফাজ্জল হোসেন পাথরঘাটার তালুকের চরদুয়ানী গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে। তার বাবা সড়ক দুর্ঘটনায় এবং মা ও ভাই ক্যানসার আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তার পরিবারের কোনো সদস্য জীবিত নেই। এ কারণে তিনি মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েন।

তোফাজ্জলের স্কুলশিক্ষক মিলন মিয়া জানান, স্কুল জীবন থেকেই তোফাজ্জল খুব মেধাবী এবং শান্ত স্বভাবের লোক ছিল। ও সবসময় শিক্ষক এবং বড়দের সম্মান করতো। আমরা হত্যাকারীদের বিচার চাই এবং তার সঙ্গে যারা তাকে মানসিক ভারসাম্যহীন করেছেন তাদেরও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।

এ বিষয়ে তার মামাতো বোন তানিয়া জানান, আমি আমার ভাইয়ের হত্যার বিচার চাই। তারা পরিকল্পিতভাবে আমার ভাইকে হত্যা করে দোষ এড়ানোর জন্য মোবাইল চুরির অপবাদ দিয়েছে। সুষ্ঠু তদন্ত করলে মূল রহস্য বেরিয়ে আসবে।

এর আগে বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় চোর সন্দেহে তোফাজ্জলকে আটক করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফজলুল হক মুসলিম হলের শিক্ষার্থীরা। পরে কয়েক দফায় মারধর করা রাত ১২টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

এদিকে তোফাজ্জল হত্যার ঘটনায় ঢাবির ৬ শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করেছে শাহবাগ থানা পুলিশ। তারা হলেন- ওয়াজিবুল আলম, মো. জালাল মিয়া, সুমন মিয়া, মো. মোত্তাকিন সাকিন, আল হুসাইন সাজ্জাদ ও আহসানউল্লাহ। বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া উইং থেকে এই তথ্য জানানো হয়।

Header Ad

টাঙ্গাইলে অটোরিকশা-মাহিন্দ্রের মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রাণ গেল ২ জনের

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীতে অটোরিকশা ও মাহিন্দ্রের মুখোমুখি সংঘর্ষে ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২ জন।

শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) সকালে জামালপুর-মধুপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের উপজেলার ধোপাখালীর বাঘিল এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- উপজেলার যদুনাথপুর ইউনিয়নের জাগিরা চালা গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে আবু রায়হান ও উখারিয়াবাড়ী গ্রামের মোফাজ্জল হোসেন।

স্থানীয় জানান, সকালে জামালপুর থেকে একটি মাহিন্দ্র মধুপুরের দিকে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে মাহিন্দ্রটি বাঘিল এলাকায় মধুপুর থেকে ধনবাড়ীগামী যাত্রীবাত্রী একটি অটোরিকশাকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই অটোরিকশার এক যাত্রীর মৃত্যু হয়। এতে আহত হন অটোরিকশায় থাকা আরও তিনজন। পরে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা পুলিশের সহযোগিতায় আহতদের উদ্ধার করে মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে আরও একজনের মৃত্যু হয়।

এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ধনবনাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইদ্রিস আলী জানান, আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে এবং নিহত দুইজনের মরদেহ আইন প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

বন্ধের দিনে মেট্রোরেলে যাত্রীর চাপ, চালু হলো কাজীপাড়া স্টেশনও

ছবি: সংগৃহীত

২০২২ সালের ২৮ ডিসেম্বর উদ্বোধন, পরদিন ২৯ ডিসেম্বর থেকে সবার জন্য উন্মুক্ত হয় বহুল প্রতীক্ষিত গণপরিবহন মেট্রোরেলের দরজা। এরপর থেকে বিভিন্ন সময় মেট্রোরেল চলাচলের সময় বেড়েছে। তবে ছুটির দিন শুক্রবার চলতো না ট্রেন। আজ থেকে শুক্রবারও মেট্রোরেল চলাচল শুরু হলো।

একইসঙ্গে কোটা আন্দোলনের সময় গত ১৮ জুলাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে বন্ধ হয়ে যাওয়া কাজীপাড়া স্টেশন প্রাথমিক মেরামতের পর আজ থেকে চালু হলো।

শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) সরেজমিন কাজীপাড়া স্টেশনে দেখা যায়, বিকাল সাড়ে ৩টা থেকে সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করা হয় টিকিট কাউন্টার। এসময় টিকিট কেটে নিজেদের গন্তব্যে রওনা হন যাত্রীরা। শুরুর দিকে এই স্টেশনে যাত্রীদের তেমন উপস্থিতি দেখা যায়নি। তবে সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে যাত্রীর চাপ।

কাজীপাড়া স্টেশনে পরিবার নিয়ে টিকিট কাটতে আসেন আফসার হোসেন। তিনি যাবেন নিউ মার্কেট। এই যাত্রী বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, বন্ধের দিনে মেট্রোরেল চলাচলটা জরুরি ছিল। বন্ধের দিন সবাই একটু ঘুরতে বের হয়, শপিংয়ে বের হয়। আজ থেকে ছুটির দিনে মেট্রো চালু হয়ে খুব ভালো হলো। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিকিট কেটেছি। ওখান থেকেই নিউ মার্কেট যাবো।

ওয়ালিউল ইসলাম রিপন বলেন, শুক্রবারেও অনেকের কাজে যেতে হয়, যেমন আমার আছে। আমি যাবো মতিঝিল। মেট্রো থাকায় আমি এটার সুবিধা এখন আমি পাবো।

সিনথিয়া রহমান বলেন, শুক্রবারে মেট্রোরেল চলবে, এর জন্য আমরা অপেক্ষা করছিলাম। আজ সেটা শুরু হয়েছে। শুক্রবার বন্ধের দিন হলেও রাস্তায় অনেক জ্যাম কিন্তু থাকে। এখন আমাদের জ্যামে বসে থাকতে হবে না।

এসময় মেট্রোরেলের কাজীপাড়া স্টেশনে আসেন ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুর রউফ। তিনি বন্ধের দিনে মেট্রোরেল চলাচল বিষয়ে বলেন, আমরা আজ শুরু করলাম। একটু ডাটা কালেকশন করি শুক্রবার কেমন ইম্প্যাক্ট পড়ছে। যাত্রীরা কেমন যাতায়াত করছে। আমাদের টার্গেট আছে সাড়ে তিন মিনিট পর পর মেট্রোরেল চালানো। আমরা সে লক্ষ্যেই এগোচ্ছি, মেট্রোরেলকে কমার্শিয়ালি এগোনোর জন্য।

উল্লেখ্য, শুক্রবার মেট্রোরেল চলাচলের সময়সূচি হলো- উত্তরা উত্তর থেকে মতিঝিল রুটে দুপুর ৩টা ৩০ মিনিট থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত এবং মতিঝিল থেকে উত্তরা উত্তর রুটে দুপুর ৩টা ৫০ মিনিট থেকে রাত ৯টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত। দুই ট্রেনের মধ্যবর্তী সময়ের বিরতি ১০ মিনিট, ৮ মিনিট ও ১২ মিনিট থাকবে বলে গতকাল বৃহস্পতিবার জানান ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক।

তিন পার্বত্য জেলায় সংঘর্ষ নিয়ে আইএসপিআর এর বিবৃতি

ছবি: সংগৃহীত

তিন পার্বত্য জেলায় সংঘর্ষ নিয়ে বক্তব্য দিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর)।

শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে আইএসপিআর।

আইএসপিআর জানায়, গত ১৮ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়ি জেলা সদরে মোটরসাইকেল চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে উচ্ছৃঙ্খল জনগণের গণপিটুনিতে মো. মামুন (৩০) নামে এক যুবক নিহত হন। পরবর্তীতে সদর থানা পুলিশ নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে পরদিন (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে দীঘিনালা কলেজ হতে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। মিছিলটি দীঘিনালার বোয়ালখালী বাজার অতিক্রম করার সময় ইউপিডিএফ (মূল) এর সন্ত্রাসীরা মিছিলের উপর হামলা করে ও ২০-৩০ রাউন্ড গুলি ছড়ে। এর প্রেক্ষিতে বিক্ষুব্ধ জনতা বোয়ালখালী বাজারের কয়েকটি দোকানে অগ্নি সংযোগ করে।

আইএসপিআর আরও জানায়, সংঘর্ষ চলাকালে উভয় পক্ষের ৬ জন আহত হলে তাদেরকে চিকিৎসার জন্য দীঘিনালা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরবর্তীতে সেনাবাহিনীর টহল দল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং ফায়ার ব্রিগেড ও স্থানীয় জনসাধারণের সহায়তায় আগুন নেভায়।

এ ঘটনার প্রেক্ষিতে খাগড়াছড়ি জেলা সদর, দীঘিনালা, পানছড়ি ও আশেপাশের এলাকা সমূহে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। সেই সঙ্গে কিছু স্বার্থান্বেষী মহল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব ছড়িয়ে ক্রমেই পরিস্থিতিকে আরো উত্তেজনাকর করে তুলে।

দ্রুততার সঙ্গে খাগড়াছড়ি জেলার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য জেলা প্রশাসকের সভাপতিত্বে জরুরি ভার্চুয়াল সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ১৯ সেপ্টেম্বর রাতে ১০টা থেকে খাগড়াছড়ি জেলা সদর, দীঘিনালা ও পানছড়িসহ সকল উপজেলায় যৌথভাবে সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ ও আনসার বাহিনীর সমন্বয়ে টহল দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। পাশাপাশি বিভিন্ন কমিউনিটি লিডারদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করে সকল পক্ষকে সহিংস কার্যকলাপ হতে বিরত থাকার পরামর্শ প্রদান করতে বলা হয়।

একই রাতে (১৯ সেপ্টেম্বর) খাগড়াছড়ি জোনের একটি টহল দল সাড়ে ১০টায় একজন মুমূর্ষু রোগীকে স্থানান্তরের সময় খাগড়াছড়ি শহরের স্বনির্ভর এলাকায় পৌঁছালে অবস্থানরত উত্তেজিত জনসাধারণ ইউপিডিএফ (মূল) এর নেতৃত্বে বাধা সৃষ্টি করে। এক সময় ইউপিডিএফ (মূল) এর সন্ত্রাসীরা সেনাবাহিনীর টহল দলের সদস্যদের উপর গুলি করে এবং আত্মরক্ষার্থে সেনাবাহিনী পাল্টা গুলি চালায়। এ গোলাগুলির ঘটনায় ৩ জন নিহত এবং কয়েকজন আহত হন বলে জানা যায়।

আইএসপিআর জানায়, একই ঘটনার ধারাবাহিকতায় খাগড়াছড়ি জেলার পানছড়িতে স্থানীয় উচ্ছৃঙ্খল জনসাধারণ কয়েকজন যুবকের মোটরসাইকেল থামিয়ে তাদের উপর হামলা ও লাঠিপেটা করে। সেই সঙ্গে উত্তেজিত জনসাধারণ ইউপিডিএফ (মূল) এর নেতৃত্বে ফায়ার ব্রিগেড এর অফিসে ভাঙচুর করা হয়।

আজ সকালে পিসিজেএসএস সমর্থিত পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ রাঙ্গামাটি জেলা সদরে সংঘাত ও বৈষম্যবিরোধী পাহাড়ি ছাত্র আন্দোলন এর ব্যানারে স্থানীয় জনসাধারণ রাঙ্গামাটি জিমনেশিয়াম এলাকায় সমবেত হয়। এ সময় ৮০০-১০০০ জন উত্তেজিত জনসাধারণ একটি মিছিল বের করে বনরুপা এলাকার দিকে অগ্রসর হয় এবং বনরুপা বাজার মসজিদ, অগ্রণী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, সিএনজি- অটোরিকশা, মোটরসাইকেল এবং বেশকিছু দোকানে ভাঙচুর ও অগ্নি সংযোগ করে। এতে করে উভয় পক্ষের বেশকিছু লোকজন আহত হন। উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে রাঙামাটি জেলা সদরে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, উপরোক্ত ঘটনাসমূহের পরিপ্রেক্ষিতে চলমান উত্তেজনা তিন পার্বত্য জেলায় ভয়াবহ দাঙ্গায় রূপ নিতে পারে। অনতিবিলম্বে নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গকে চলমান উত্তেজনা প্রশমনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সহায়তা করার জন্য অনুরোধ জানানো যাচ্ছে। যথাযথ তদন্ত কার্যক্রম সম্পাদনের মাধ্যমে প্রকৃত দোষী ব্যক্তিদের সনাক্তপূর্বক প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিন পার্বত্য জেলায় শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখতে সর্বসাধারণকে বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো যাচ্ছে।

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইলে অটোরিকশা-মাহিন্দ্রের মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রাণ গেল ২ জনের
বন্ধের দিনে মেট্রোরেলে যাত্রীর চাপ, চালু হলো কাজীপাড়া স্টেশনও
তিন পার্বত্য জেলায় সংঘর্ষ নিয়ে আইএসপিআর এর বিবৃতি
শনিবার খাগড়াছড়ি-রাঙ্গামাটি পরিদর্শনে যাচ্ছে সরকারের উচ্চপর্যায়ের দল
জাবিতে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ
হিজবুল্লাহর ঘাঁটিতে ইসরায়েলের ব্যাপক বিমান হামলা
১৪৯ রানেই অলআউট বাংলাদেশ, ফলো-অন করায়নি ভারত
বায়তুল মোকাররমে দুই গ্রুপের সংর্ঘষ, নামাজ না পড়িয়ে পালিয়ে গেলেন সাবেক খতিব
পুলিশের ২৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার রদবদল
বান্দরবানে অস্ত্র, গুলি ও ড্রোন সিগন্যাল জ্যামারসহ বিপুল সরঞ্জাম উদ্ধার
পাহাড়ি-বাঙালি সংঘর্ষ: রাঙ্গামাটিতে ১৪৪ ধারা জারি
মা-বাবা-ভাইয়ের কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন ঢাবিতে নিহত তোফাজ্জল
লেবাননে ইসরায়েলের ভয়াবহ হামলা, যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
গরম কমে বৃষ্টি হবে কবে, জানালো আবহাওয়া অফিস
হাসানের ৫ উইকেট, ৩৭৬ রানে থামল ভারত
জাবিতে কোনো কমিটি নেই, হত্যাকাণ্ড নিয়ে অপপ্রচার চলছে: ছাত্রদল
দ্বিতীয় দিনের শুরুতেই জাদেজাকে ফেরালেন তাসকিন, সাকিবের ক্যাচ মিস
পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি মশিউর রহমান গ্রেফতার
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক হলেন সিপিডির ফাহমিদা খাতুন
ঢাকা ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনায় যে প্রশ্ন তুললেন জয়