শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫ | ৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

কম্পিউটার কেনার মতো সামর্থ্য নেই টাইপরাইটার সাবিনার

টাইপরাইটার সাবিনা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

‘কম্পিউটার আসায় এখন ‘টাইপরাইটারে (ম্যানুয়াল) তেমন কাজ হয় না। দিনে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত কাজ করা যায়। কলেজে পড়ুয়া এক মেয়েকে নিয়ে খুব কষ্টে দিন যাপন করছি মেয়েকে ঠিক মত পড়াশোনার খরচ দিতে পারি না কলেজের শিক্ষকদের সহযোগিতায় চলছে। একটি ল্যাপটপ বা কম্পিউটার কেনার মতো সামর্থ্য নাই। আজ যদি একটি কম্পিউটার থাকতো তবুও মা মেয়ে সংগ্রাম করে বেঁচে থাকতে পারবো।’ এভাবেই ঢাকাপ্রকাশকে কথাগুলি বলছিলেন, টাইপরাইটার (ম্যানুয়াল) সাবিনা ইয়াসমিন।

সাবিনা ইয়াসমিন। বাড়ি নওগাঁ শহরের বাইপাস ব্রীজ এলাকায়। একযুগ ধরে নওগাঁ জর্জকোর্টের সামনে টাইপিস্টের (ম্যানুয়াল) কাজ করে জীবন পার করছেন। টাইপরাইটিংয়ের কাজ করেই এক মেয়েকে নওগাঁ সরকারি কলেজে পড়াশোনা করাচ্ছেন।

সাবিনা ইয়াসমিন বিয়ে করেছিলেন ২০০৬ সালে। স্বামীর সঙ্গে দুই বছর পর ডিভোর্স হয়ে যায়। সদ্য নবজাতক মেয়েকে নিয়ে বাবার বাড়িতে ঠাঁই হয়। এক আত্মীয়র সহযোগিতায় ১০ হাজার টাকায় একটি টাইপ মেশিন কিনে ২০০৯ সাল থেকে জজ কোর্ট চত্তরে এ পেশায় তিনি।

রবিবার (১০ মার্চ) দুপুরে নওগাঁ জজ কোর্টের পাশে জেলা এ্যাডভোকেট বার এ্যাসোসিয়েশন অফিস চত্বরে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে পাশাপাশি ৪ টি টাইপরাইটার বা টাইপ মেশিন রয়েছে। যার মধ্যে ৩টিই কম্পিউটার । এর মধ্যে একজন নারী টাইপিস্টের সঙ্গে দেখা হয়। পাশের তিনজন বিভিন্ন কাগজপত্র টাইপ করছেন। বাকি যে একটি রয়েছে টাইপিস্ট (ম্যানুয়াল) কাজের অভাবে ফাঁকা পড়ে আছে।

সাবিনা ইয়াসমিন ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘কোট চত্তরে তখন ১৮ জন টাইপিস্ট ছিল এখানে। দলিল, হলফনামা, চুক্তিনামা, দরখাস্ত, দানপত্র ইত্যাদি কাজের সবই আমরা করতাম। এক পাতা করতে ৫ থেকে ৭ টাকা নিতাম। দিনে ৪০০-৫০০ টাকা ইনকাম ছিল।'

তিনি বলেন, ‘সবাই কাজ করেন কম্পিউটারে শুধু তিনি একমাত্র নারী টাইপরাইটার (ম্যানুয়াল) কাজ করেন। এখন চাহিদা নেই বললেই চলে। বাবা মারা যাওয়ার পর সংসারের সব দায়িত্ব তার কাঁধে। যে টাকা আয় হয় তা দিয়ে চলা খুবই কষ্টকর। একটি কম্পিউটার কেনার মতো সামর্থ্য নাই। তারপরও অনেকে আসেন টাইপ করানোর জন্য। একসময়ে এই পেশায় তাদের ভালো উপার্জন হলেও বর্তমানে কম্পিউটারে অধিকাংশ কাজ হওয়ায় উপার্জন কমে গেছে। তবে কম্পিউটারের কম্পোজের প্রতিযোগিতায় এখন টাইপ মেশিনের লেখায় ২ থেকে ৩ শত টাকা আয় হচ্ছে বলে জানান তিনি।’

এ প্রসঙ্গে কথা হলে নওগাঁ জেলা টাইপ কল্যান সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বাপ্পি বলেন, ‘আগের মতো চাহিদা না থাকায় হাতে গোনা কয়েকজন ব্যতীত বাকিরা পেশা বদলাচ্ছেন। পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি না পাওয়ায় টাইপরাইটার পেশা এক সময় হারিয়ে যাবে বলেও শঙ্কা করেন তিনি। পরবর্তী প্রজন্ম হয়তো জাদুঘর আর ইতিহাসের পাতা থেকেই ধারণা লাভ করবে এই পেশা সম্পর্কে।’

তিনি বলেন, ‘বর্তমানে টাইপরাইটারের যন্ত্রপাতি পাওয়া যায় না। বাজার থেকে হারিয়ে গেছে। যার কারণে টাইপ মেশিন চালানো এখন দুষ্কর হয়ে পড়েছে।’

Header Ad
Header Ad

ভারতীয় ক্রিকেটাররা আমাকে নগ্ন ছবি পাঠাত, অভিযোগ ট্রান্সজেন্ডার ক্রিকেটারের

অনন্যা বাঙ্গার। ছবি: সংগৃহীত

ভারতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক ক্রিকেটার ও কোচ সঞ্জয় বাঙ্গারের সন্তান অনন্যা বাঙ্গার নিজের লিঙ্গ রূপান্তরের অভিজ্ঞতা এবং ক্রিকেটজীবনে মুখোমুখি হওয়া নানা হয়রানিমূলক ঘটনার বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ করেছেন। একসময় ‘আরিয়ান’ নামে পরিচিত অনন্যা বর্তমানে নারী পরিচয়ে পরিচিত এবং একাধিক স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক ক্লাবে ক্রিকেট খেলেছেন।

সম্প্রতি লল্লনটপ পডকাস্টে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অনন্যা বলেন, “আমি ছোটবেলা থেকেই জানতাম আমি একজন মেয়ে। আট-নয় বছর বয়সে মায়ের পোশাক পরতাম এবং আয়নার সামনে নিজেকে মেয়ের মতো কল্পনা করতাম।”

অনন্যা বাঙ্গার। ছবি: সংগৃহীত

অনন্যা জানান, ক্রিকেট ক্যারিয়ারে কিছু খেলোয়াড় তার পাশে দাঁড়ালেও অনেকের কাছ থেকে পেয়েছেন অপ্রীতিকর অভিজ্ঞতা। তিনি বলেন, “আমাকে একাধিক ক্রিকেটার নগ্ন ছবি পাঠিয়েছে। কেউ কেউ সামনে অপমান করলেও পরে আমার সঙ্গে ছবি তুলতে চেয়েছে, এমনকি যৌন প্রস্তাবও দিয়েছে।”

একজন প্রবীণ ক্রিকেটারের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, “আমি তাকে আমার পরিস্থিতি বোঝাতে গেলে সে বলে, ‘চলো গাড়িতে যাই, আমি তোমার সঙ্গে ঘুমাতে চাই।’”

ভারতের ইসলাম জিমখানা এবং যুক্তরাজ্যের হিংকলি ক্রিকেট ক্লাবের হয়ে খেলা বাঁহাতি ব্যাটার অনন্যার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার স্বপ্নে বাধা আসে ২০২৩ সালের নভেম্বরে। তখন আইসিসি ঘোষণা করে, ট্রান্সজেন্ডার ক্রীড়াবিদদের নারী ক্রিকেটে অংশগ্রহণের অনুমতি দেওয়া হবে না।

অনন্যা বাঙ্গার। ছবি: সংগৃহীত

এ নিয়ে ইনস্টাগ্রামে অনন্যা লেখেন, “আমি কেবল খেলতে চেয়েছিলাম, নিজেকে প্রমাণ করতে চেয়েছিলাম। পরিচয়ের কারণে আজ আমি নিষিদ্ধ।”

বর্তমানে অনন্যা যুক্তরাজ্যের ম্যানচেস্টারে বসবাস করছেন এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ট্রান্সজেন্ডার অধিকার নিয়ে সক্রিয়ভাবে কাজ করছেন।

Header Ad
Header Ad

১৮৭ জনকে নিয়োগ দেবে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর

ছবি: সংগৃহীত

শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। অধিদপ্তরের ১০ ধরনের শূন্য পদে মোট ১৮৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম: স্টোর অফিসার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদভুক্ত যেকোনো বিষয়ে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক বা সমমান।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।

পদের নাম: হিসাবরক্ষক।
পদসংখ্যা: ২৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।

পদের নাম: কম্পিউটার অপারেটর।
পদসংখ্যা: ২৭টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি। কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২৫ শব্দ এবং ইংরেজিতে ৩০ শব্দের গতি থাকতে হবে।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।

পদের নাম: সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর।
পদসংখ্যা: ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমান। সাঁটলিপি পরীক্ষায় ইংরেজিতে সর্বনিম্ন গতি ৭০ শব্দ ও বাংলায় সর্বনিম্ন গতি ৪৫ শব্দ থাকতে হবে।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।

পদের নাম: উচ্চমান সহকারী।
পদসংখ্যা: ৯টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি। কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে ইংরেজিতে সর্বনিম্ন গতি ৩০ শব্দ ও বাংলায় সর্বনিম্ন গতি ২৫ শব্দ থাকতে হবে।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।

পদের নাম: সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর।
পদসংখ্যা: ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমান। সাঁটলিপি পরীক্ষায় ইংরেজিতে সর্বনিম্ন গতি ৭০ শব্দ ও বাংলায় সর্বনিম্ন গতি ৪৫ শব্দ থাকতে হবে।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।

পদের নাম: হিসাব সহকারী/হিসাব সহকারী কাম ক্যাশিয়ার অফিস সহকারী কাম ক্যাশিয়ার।
পদসংখ্যা: ৩৯টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমান।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।

পদের নাম: অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক।
পদসংখ্যা: ২০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমান।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।

পদের নাম: স্টোরকিপার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমান।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।

পদের নাম: ইলেকট্রিশিয়ান।
পদসংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট ট্রেডে উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেটসহ সংশ্লিষ্ট কাজে অন্যূন ৬ মাসের বাস্তব অভিজ্ঞতা।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।

আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে এখানে ক্লিক করুন

আবেদনের শেষ সময়: আগামী ১৯ এপ্রিল ২০২৫।

Header Ad
Header Ad

গাইবান্ধায় আগুনে পুড়লো ৫ দোকান, ৩০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি

গাইবান্ধায় আগুনে পুড়লো ৫ দোকান। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৫টি দোকান ভস্মীভূত হয়েছে। এতে প্রায় ৩০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) সকালে সদর উপজেলার বল্লমঝাড় ইউনিয়নের মাঠেরপাড় বাজারে এ ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুইটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকাল সাড়ে সাতটার দিকে মাঠেরপাড় বাজারে এসেছে প্রথমেই মালেক স্টোরে আগুন দেখতে পান তারা। মুহূর্তের মধ্যেই মার্কেটের ৫টি দোকানে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। আগুন লাগার খবর শুনে আশেপাশের লোকজন ছুটে এসে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। সেইসাথে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেওয়া হয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুইটি ইউনিট আগুন নেভানোর কাজ করে আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনে। ততক্ষণে আগুনে ৫টি দোকানের ফ্রিজ, টিভি, মালামাল ও আসবাবপত্র পুড়ে যায়। এ ঘটনায় প্রায় ৩০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এসময় সব হারিয়ে নিঃস্ব ব্যবসায়ীদের কান্নায় পরিবেশ ভারি হয়ে ওঠে।

আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলো হলো মালেকের মুদি দোকান, সাইদুলের মালামাল রাখার গোডাউন, মজনু স্টোর, জাহিদ ফার্মেসি, শহীদ স্টোর এবং মনজুর চা দোকানের আংশিক ভস্মীভূত হয়েছে।

মালেক স্টোরের দোকানি আব্দুল মালেক বলেন, প্রতিরাতের মতো বৃহস্পতিবার রাতেও দোকান বন্ধ করে বাড়িতে গিয়েছে। শুক্রবার সকালে ঘুমে থাকা অবস্থায় শুনতে পাই আমার দোকান আগুনে পুড়ে গেছে।

গাইবান্ধা ফায়ার সার্ভিসের টিম লিডর আবু মোত্তালেব বলেন, সকাল ৭টা ৫০ মিনিটে খবর পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে এসে দুইটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হই। অগ্নিকাণ্ডের কারণ এখনও জানা যায়নি। তবে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে।

আগুনের খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন বল্লমঝাড় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জুলফিকার রহমান।

এ বিষয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. মাহমুদ আল হাসান ভোরের আকাশকে বলেন, বল্লমঝাড় মাঠেরপাড় বাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে, এটি খুবই দুঃখজনক। উপজেলা পরিষদের পক্ষে থেকে ক্ষতি গ্রস্থ ব্যবসায়ীদেরকে টিন বিতরণ করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতীয় ক্রিকেটাররা আমাকে নগ্ন ছবি পাঠাত, অভিযোগ ট্রান্সজেন্ডার ক্রিকেটারের
১৮৭ জনকে নিয়োগ দেবে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর
গাইবান্ধায় আগুনে পুড়লো ৫ দোকান, ৩০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের পথে বড় সমস্যা আরাকান আর্মি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
টঙ্গীতে ফ্ল্যাট বাসা থেকে দুই শিশুর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ ৫০৬ অবৈধ অভিবাসী আটক
ভেঙে গেল পরীমনি-সাদীর প্রেম? রহস্যময় পোস্টে তোলপাড় নেটদুনিয়া
বগুড়া বিমানবন্দর চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত, জুলাই থেকেই শুরু হতে পারে ফ্লাইট চলাচল
বেনজীরকে বোট ক্লাব থেকে বহিষ্কার, ৩২ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
ঢাকায় আবারও আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, ড. ইউনূসের পদত্যাগ দাবি
২০২৬ বিশ্বকাপে খেলা নিয়ে আশাবাদী মেসি, সিদ্ধান্ত নেবেন সময়মতো
পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতা নিয়ে বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’: ভারত
দর্শনা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে দায়িত্বরত পুলিশ কনস্টেবলের আত্মহত্যা
দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে স্কুলছাত্রীকে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেসসচিব
বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজে আগ্রহ দেখায়নি বেসরকারি চ্যানেল, দেখাবে বিটিভি
সন্ত্রাসী তালিকা থেকে তালেবানকে বাদ দিলো রাশিয়া
ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব আছে, জানালেন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক
ব্রাজিলের ভক্তদের ‘বানরের’ সঙ্গে তুলনা, নিষেধাজ্ঞার মুখে আর্জেন্টিনা
নারীরা কেন বয়সে ছোট পুরুষের সঙ্গে প্রেমে জড়াচ্ছেন?