রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

শেখ রাসেলের নামে একমাত্র খেলার মাঠ বছরজুড়ে ব্যবসায়ীদের দখলে

শুক্রবার, ৯ ফেব্রুয়ারি, সকাল ১০.২৫ মিনিটে রাজিবপুর শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

কুড়িগ্রাম জেলার রাজিবপুরে 'শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম' এর নামে একমাত্র খেলার মাঠ দখল করে বছরজুড়েই ব্যবহার করছে মৌসুমী ব্যবসায়ীরা। গত পাঁচ বছর আগেও যেখানে উপজেলায় খেলার উপযুক্ত ছয়টি মাঠ ছিল। বর্তমানে সেখানে খেলার উপযুক্ত একটি মাত্র মাঠ রাজিবপুর উপজেলায়। এই মাঠটিতেও মাটি উঁচু-নিচু এবং মাঠের বিভিন্ন প্রান্তে ভাঙ্গা।

ক্রীড়াঙ্গনের সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অভিযোগ এই একমাত্র খেলার মাঠটি দখল করে নিয়েছে মৌসুমী ব্যবসায়ীরা। এতে খেলাধুলার অনুশীলন এর সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে এ এলাকার তরুণ প্রতিভাবান খেলোয়াড়রা। বছরজুড়ে রাজিবপুর উপজেলার শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম মাঠে পাট, গোম, ভুট্টা, সরিষা, আলুর ব্যবসায়ীরা ব্যবহার করছে তাদের নিজেদের ইচ্ছামত।

 

বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারি, সকাল ১১.১৫ মিনিটে রাজিবপুর শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

উপজেলার রাজিবপুর বাজার সংলগ্ন খেলার মাঠটি দখল করে সেখানে ওই এলাকার প্রভাবশালী অনেকেই দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসা করে আসছেন। প্রভাবশালী হওয়ায় ভয়ে কেউ এ বিষয়ে প্রতিবাদ করছে না।

জানা গেছে, রাজিবপুর বাজার সংলগ্ন সরকারি খেলার মাঠে সপ্তাহের প্রায় সব দিনগুলোতেই বিভিন্ন পণ্য শুকানো হয়। মাঠটি অনেক আগে থেকেই খেলার মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। কিন্তু বর্তমানে মাঠটি দখল করে রেখেছে সরিষার আড়তদাররা।

সরেজমিনে তিন দিন পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, গত মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মাঠজুড়ে দখলে নিয়ে সরিষা শুকানোর কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে।

 

বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারি, সকাল ১১.২২ মিনিটে রাজিবপুর শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক যুবক বলেন, ছোটবেলা থেকে মাঠটিতে ফুটবল, ক্রিকেট ও ব্যাটমিন্টন খেলে আসছি। কিন্তু মাঠটি দখল রাখায় এখন আর খেলাধুলা করা যায় না। রাতে তো আর খেলাধুলা করা সম্ভব না। মাঠের সম্পন্ন অংশ দখলে থাকায় দিনে খেলাধুলার কোন পরিবেশ থাকে না।

এসব বিষয়ে মৌসুমী ব্যবসায়ীদের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাদের সাথে যোগাযোগ করা যায়নি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার একজন সদস্য ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে আমি অবগত ছেলেপেলেরা আমার কাছে বিষয়টি নিয়ে এসেছিল। মাঠে মৌসুমী ব্যবসায়ীদের কারণে তারা খেলাধুলার সুযোগ পাচ্ছে না। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত এর প্রতিফলন দেখা যায়নি।

মাঠ ব্যবহারের জন্য ব্যবসায়ীদের অনুমতি দেওয়া হয়েছে কিনা এ প্রসঙ্গে রাজিবপুর উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক ফজলুল হক ঢাকাপ্রকাশকে জানান, বিষয়টি সম্পর্কে আমি অবগত নই।

উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি ও রাজিবপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার তানভীর আহমেদ ছুটিতে থাকায়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) এর অফিসিয়াল হোয়াটসঅ্যাপে ঢাকাপ্রকাশ যোগাযোগ করার চেষ্টা করে, এসব বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে কিংবা হবে কিনা, মাঠ ব্যবহারে ব্যবসায়ীদের অনুমতি দেওয়া হয়েছে কিনা, ক্রীড়া সংস্থার কেউ বিষয়টি সম্পর্কে অবগত করেছিল কিনা। এসব প্রশ্ন করলেও কোন উত্তর পাওয়া যায়নি।

Header Ad
Header Ad

প্রধান উপদেষ্টা সাথে দেখা করতে

চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  

ছবিঃ সংগৃহীত

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ভিসি প্রফেসর ড. মুহাম্মদ মাছুদ, প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. শরিফুল ইসলামের অপসারণ ও নতুন নিয়োগসহ ছয় দফা দাবি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দেখা করতে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১টায় প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনে এই সাক্ষাত হওয়ার কথা রয়েছে।

সকাল ৮টায় কুয়েট ক্যাম্পাস থেকে দুটি বাসে করে ৮০ শিক্ষার্থী ঢাকার পথে রওনা দেন। এ সময় শিক্ষার্থীদের মাথায় লাল কাপড় বাঁধা ছিল।

ঢাকার পথে রওনার আগে সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীরা বলেন, আমরা ক্যাম্পাসে নিরাপত্তাহীন। এজন্য আমরা দাবি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করব। এরপর নিরাপদ জায়গায় চলে যাব। সেখান থেকেই অনলাইনে আমাদের কার্যক্রম চলবে। যতদিন দাবি পূরণ না হচ্ছে, ততদিন ক্যাম্পাসে ফিরব না।

শিক্ষার্থীরা বলেন, আমরা এই মুহূর্তে ক্যাম্পাস ছেড়ে দিচ্ছি। আমরা বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত সাহস করে যেতে পারছি না । তাই নিজেদের অর্থায়নে ক্যাম্পাসে বাস ডেকে এনেছি।

'আমরা কুয়েট অথরিটির কাছে বাস সহায়তা চেয়েছিলাম। তারা আমাদের কোনো সহায়তা করেননি। সরকার যেহেতু আমাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে, তাই আমরা চোখে লাল কাপড় বেঁধে ক্যাম্পাস টোটালি শাটডাউন করে চলে যাচ্ছি। আমাদের দাবি পূরণ হওয়ার আগ পর্যন্ত কুয়েট ক্যাম্পাসে কোন রকমের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কাজ চলবে না, বলেন তারা।

তারা আরও বলেন, 'ঘটনার পাঁচ দিন পরেও সরকারের কাছ থেকে কোনো ধরনের সহায়তার আশ্বাস আসেনি। আমাদের নিরস্ত্র শিক্ষার্থীদের ওপর চাপাতি, রামদা দিয়ে হামলা চালানো হয়েছে, যা জুলাই বিপ্লবের পর কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এমন হামলা করতে কেউ সাহস করেনি । অথচ এই হামলায় আমাদের শিক্ষার্থীদের মাথা ফেটে গেছে ,হাত তিন টুকরো হয়ে গেছে।

যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জুলাই বিপ্লবের ওপর দাঁড়িয়েছে সেই সরকার আমাদের দেড় শতাধিক শিক্ষার্থীর রক্ত ঝরার পরও যোগাযোগ করেনি । সেই সরকারকে আমাদের রক্তের দায় নিতে হবে। ইমেইলের মাধ্যমে স্মারকলিপি পাঠানোর তিন দিন পার হয়েছে, কিন্তু সরকারের থেকে কোনো সাড়া পাইনি। এই ক্যাম্পাস আমাদের জন্য সেফ না। যেখানে হামলার পর সশস্ত্র বাহিনী দ্বারা নিরাপত্তা দেওয়ার কথা সেখানে কুয়েটের নিরাপত্তারক্ষী ছাড়া কেউ নেই। আমাদের নিরাপত্তা এখন আমরাই দিয়ে যাচ্ছি।

শিক্ষার্থীরা দাবি করেন, ক্যাম্পাসের বাইরে যেসব শিক্ষার্থী থাকে, তাদের বাড়িওয়ালা বাড়ি ছেড়ে দিতে বলেছেন। তারা অনেক জায়গা থেকে হুমকি পাচ্ছেন। আমরা সবাই আতঙ্কিত, আমাদের পরিবার আতঙ্কিত। আমরা ক্যাম্পাসের ভিতরে বাইরে সেইফ না । আমরা অভিভাবকহীন। আমাদের নিরাপত্তা দেওয়ার কেউ নেই।

তারা বলেন, ভিসিসহ কিছু শিক্ষক বলার চেষ্টা করছেন আমাদের দাবি মেনে নেওয়া হয়েছে। এটা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বক্তব্য। হামলাকারীরা স্পষ্ট এবং চিহ্নিত কিন্তু তাদের বাদ দিয়ে অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিদের আসামি করা হয়েছে। রক্তাক্ত কুয়েট প্রদর্শনীতে অস্ত্রধারীদের নাম পরিচয়, ছবি বিস্তারিত দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কুয়েটে ছাত্রদল সমর্থক ও বিএনপির লোকদের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। আমাদের মনে হচ্ছে কুয়েট প্রশাসনেরই সমস্যা রয়েছে।

এর আগে, প্রধান উপদেষ্টার কাছে ই-মেইলে চিঠি পাঠান আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।

চিঠিতে তারা উল্লেখ করেন, ২০২৪ সালের ১১ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৩তম (জরুরি) সিন্ডিকেট সভায় ক্যাম্পাসে সব ধরনের রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত হয়। তা স্বত্বেও ছাত্রদল ক্যাম্পাসে রাজনীতি শুরু করতে চাইলে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি কুয়েট শিক্ষার্থীরা ছাত্রদলের ফর্ম বিতরণের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ মিছিলের ডাক দেয়। এসময় কুয়েট ছাত্রদলের কর্মীরা হঠাৎ মিছিলে এসে ধাক্কা দিয়ে শিক্ষার্থীদের হুমকি দেয়। এতে কুয়েট ছাত্রদল এবং শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তপ্ত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে তারা স্থানীয় বিএনপি নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায়। ওই হামলায় কুয়েটের শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয় এবং চার ঘণ্টা যাবত এই হামলা চলাকালীন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন আমাদের কোনো ধরনের নিরাপত্তা দিতে পারেনি। এই মর্মে আমরা ভিসি ও প্রো-ভিসির পদত্যাগসহ ৬ দফা দাবি উত্থাপন করি।

Header Ad
Header Ad

বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  

ছবিঃ সংগৃহীত

নাটোরে বাগাতিপাড়া উপজেলায় বিয়ে বাড়িতে উচ্চ শব্দে গান বাজানোকে কেন্দ্র করে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় বাসরঘরে ঢুকে বরকে মারধর ও বাসরঘর ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন বরের মা, নানীসহ আরও তিনজন।

শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার জয়ন্তীপুর এলাকার মিন্টু আলী শাহের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন দয়ারামপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. মাহাবুবুর রহমান মিঠু। দুই পক্ষকে নিয়ে বসে বিষয়টি মীমাংসা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ১ নম্বর জয়ন্তীপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মো. জাহাঙ্গীর আলম।

শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাগাতিপাড়ার জয়ন্তীপুর এলাকার মিন্টু আলী শাহের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান দয়ারামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মাহাবুবুর রহমান মিঠু।

এ ঘটনায় শনিবার দুই পক্ষকে নিয়ে বসে বিষয়টি মীমাংসা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ১ নম্বর জয়ন্তীপুর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. জাহাঙ্গীর আলম।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার ওই গ্রামের মিন্টু আলী শাহের ছেলে আরাফাত শাহের (২১) সঙ্গে নাটোরের লালপুরের ওয়ালিয়া ছোটময়না এলাকার আব্দুল মজিদের মেয়ের বিয়ে হয়।

বিয়ের অনুষ্ঠান ঘিরে দুইদিন ধরে বাড়িতে সাউন্ড বক্সে উচ্চশব্দে গান বাজিয়ে উদ্‌যাপন করেন আগত অতিথিরা।

বৃহস্পতিবার রাতে বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেশী আব্দুল আওয়াল শাহ অভিযোগ করলে বরের বাবা মিন্টু বক্সের সাউন্ড কমিয়ে দেন।

পরে শুক্রবার রাতে ফের উচ্চশব্দে গান বাজালে আব্দুল আওয়াল শাহ ও তার ছেলেসহ স্থানীয় কয়েকজন এসে বর, তার মা, নানীসহ চারজনকে মারপিট করে। এসময় তারা বাসর ঘরটিও ভাঙচুর করেন।

মিন্টু আলী শাহ স্থানীয় সাংবাদিকদের বলেন, হঠাৎ করে আব্দুল আওয়াল শাহ তার ছেলেসহ স্থানীয় তিনজন আমার ছেলেকে বাসর ঘর থেকে টেনে বাইরে নিয়ে এসে মারপিট করেন।

এরপর তারা বাসর ঘরে ঢুকে বাড়িতে আগত অতিথিদের বলে- তোরা এখন গান বাজা, আমরা বাসর করবো।’ এরপর ঘরে থাকা খাটসহ আসবাবপত্র ভাঙচুর করেন তারা।

তবে অভিযোগ অস্বীকার করে আব্দুল আওয়াল শাহ বলেন, কয়েকদিন ধরে উচ্চস্বরে গান বাজিয়ে এলাকার কাউকে ঘুমাতে দিচ্ছে না বিয়ে বাড়ির লোকজন। আমরা তাদের গান বাজাতে মানা করেছি, কাউকে কোনো মারপিট করা হয়নি।

এ বিষয়ে শনিবার রাত ৮টার দিকে ইউপি সদস্য মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, এ ঘটনায় গ্রাম্যভাবে বসা হয়েছে, বিষয়টি সমাধান করা হচ্ছে। বক্স বাজানোকে কেন্দ্র করেই এ ঘটনা ঘটছে।

তবে তিনি বলেন, ভাঙচুর করেনি, এগুলো মিথ্যা। এখন সেই সালিশে আছি, পরে কথা বলি।

তাহলে সালিশ করছেন কী নিয়ে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ওইযে মারামারি করিছিল, তখন হয়তোবা ইয়া হইছে…। ওরা নিজেরাই হয়তো ভাঙচুর করি এখন ঝামেলা করতিছে।

এ ব্যাপারে বাগাতিপাড়া থানার ওসি রফিকুল ইসলাম বলেন, বিয়ে বাড়িতে সাউন্ড বক্স বাজাচ্ছিল সেই বিষয়কে কেন্দ্র করে একটা ঝামেলা হয়েছিল। বাসরঘরের ফুলটুল টান দিয়ে ছিঁড়ছে, অন্য কিছু না। গান বাজাচ্ছিল এ নিয়ে, রাগের মাথায় দুই একটু হয় না!

চারজন আহত হয়েছে জানেন কিনা জানতে চাইলে ওই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, বাসরঘর ভাঙচুর ও মারপিটের ঘটনা সংক্রান্ত কোনো অভিযোগ আমি থানায় পাইনি।

 

Header Ad
Header Ad

আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  

ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

ভারত নাকি পাকিস্তান! চ্যাম্পিয়নস ট্রফির উত্তাপ আজ দ্বিগুণ, কারণ মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান! রাজনৈতিক বৈরিতার ছায়া পড়েছে ক্রিকেটেও, ভারত পাকিস্তানে না খেলে দুবাইয়ে নিজেদের ম্যাচ আয়োজন করায় টুর্নামেন্ট পেয়েছে নতুন মাত্রা, বাড়িয়েছে উত্তেজনা।

দুবাইয়ে বাংলাদেশ সময় বিকাল ৩টায় ম্যাচ মাঠে গড়াবে। ম্যাচ শুরুর আগেই শুরু হয়েছে কথার লড়াই। প্রথম ম্যাচে জিতে এগিয়ে ভারত। পরাজয় দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করে ব্যাকফুটে পাকিস্তান।

ভারত-পাকিস্তান মানেই বারতি উত্তেজনা। এবার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে পাকিস্তান স্বাগতিক। তবে পাকিস্তানের মাঠে খেলতে অস্বিকৃতি জানানোয় ভারতের ম্যাচগুলো হচ্ছে দুবাইয়ে। স্বাগতিক হয়েও এই ম্যাচে পাকিস্তান অতিথি। হোম ভেন্যুর স্বাদ নিচ্ছে ভারত। ম্যাচ নিয়ে দর্শকদের আগ্রহ সিমাহীন।
প্রথম ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে কোনঠাসা পাকিস্তান। রিজওয়ানদের জন্য ডু অর ডাই ম্যাচ। আইসিসি ইভেন্টে ভারতের বিপক্ষে রেকর্ডটাও পক্ষে নেই। অনুপ্রেরণা শুধু সবশেষ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতকে হারিয়ে শিরোপা হাতে তোলা। যদিও সেই দলের দুই নায়ক ফখর জামান ও মোহাম্মদ আমির নেই এবার।

তুলনায় অনেকটাই নির্ভার ভারত। পুরো টুর্নামেন্ট এই ভেন্যুতেই খেলবে ব্লু শার্টরা। বাংলাদেশের বিপক্ষে বড় জয়ে আত্মবিশ্বাসের পালে হাওয়া। শুভমান গিল সেঞ্চুরি পেয়েছেন, বোলিংয়ে পাঁচ উইকেট মোহাম্মদ শামির। কথার লড়াইয়ে ঢিলের জবাব পাটকেল ছুড়ছে টিম ইন্ডিয়া।

অনেকটা এগিয়ে থেকেই চিরপ্রতিদ্ব্ন্দ্বীর মোকাবেলা করবে টিম ইন্ডিয়া।

 

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু  
জিম্মিদের ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল  
জশ ইংলিসের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড গড়ে ইংল্যান্ডকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে: উপদেষ্টা ফারুক
দিনাজপুরের বিরামপুরে ৮ জুয়াড়ি গ্রেফতার
চীনে নতুন করোনা ভাইরাসের আবির্ভাব, আবারও মহামারির শঙ্কা
নওগাঁ জেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রায়হান, সম্পাদক বেলায়েত
শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে ফুল আনতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে প্রত্যেক শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে: মঈন খান
জামায়াত দাবি করে ২১ শে ফেব্রুয়ারির সমস্ত কৃতিত্ব তাদের: রনি
যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম, মোটরসাইকেল পুড়িয়ে আ.লীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
দীঘি নয়, ‘টগর’ সিনেমায় নায়িকা হচ্ছেন পূজা চেরী
নারী গোয়েন্দার প্রেমের ফাঁদে পড়ে ভারতের গোপন তথ্য ফাঁস (ভিডিও)
নির্বাচনের আগেই জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি নিহতদের পরিবারের