কুড়িগ্রামের ৪টি আসনে যারা জিতলো যত ব্যবধানে
(উপরে বাম থেকে) কুড়িগ্রামে বিজয়ীরা হলেন এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান, ডা. হামিদুল হক খন্দকার, (নীচে বাম থেকে) সৌমেন্দ্র প্রসাদ পান্ডে, বিপ্লব হাসান পলাশ।
রোববার দিনভর ভোট শেষে রাতে বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ডিসি মোহাম্মদ সাইদুল আরিফ। কুড়িগ্রাম জেলার চারটি নির্বাচনি আসনের মধ্যে বেসরকারি ফলাফলে দুটিতে আওয়ামী লীগ এবং বাকি দুটিতে জাতীয় পার্টি ও স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন।
রোববার দিনভর ভোট শেষে রাতে বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ডিসি মোহাম্মদ সাইদুল আরিফ।
বেসরকারি ফলাফল অনুযায়ী, কুড়িগ্রাম-১: (নাগেশ্বরী ও ভূরুঙ্গামারী) আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান বিজয়ী হয়েছেন। তার মোট ভোট ৮৮ হাজার ২৩ ভোট। তার নিকটতম প্রার্থী জাকের পার্টির মো. আব্দুল হাই গোলাপ ফুল মার্কা পেয়েছেন ৫৯ হাজার ৭৫৬ ভোট।
জাতীয় পার্টির প্রার্থী ২৮ হাজার ২৬৭ ভোট বেশি পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
কুড়িগ্রাম-২: (কুড়িগ্রাম সদর, ফুলবাড়ী ও রাজারহাট) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. হামিদুল হক খন্দকার বিজয়ী হয়েছেন। আওয়ামী লীগের এই নেতা ট্রাক প্রতীকে এক লাখ ২ হাজার ১২০ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির পনির উদ্দিন আহমেদ লাঙ্গল মার্কায় পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৯৪৫ ভোট।
হামিদুল ৫৫ হাজার ১৭৫ ভোট বেশি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
কুড়িগ্রাম-৩: (উলিপুর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সৌমেন্দ্র প্রসাদ পান্ডে। তিনি মোট ৫৩ হাজার ৩৬৭ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. আক্কাছ আলী সরকার ট্রাক মার্কা নিয়ে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৫১৫ ভোট।
সৌমেন্দ্র ১৭ হাজার ৮৫২ ভোট বেশি পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
কুড়িগ্রাম-৪: (রৌমারী, রাজিবপুর ও চিলমারী) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বিপ্লব হাসান পলাশ। তার প্রাপ্ত ভোট ৮৬ হাজার ৬৫৮। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মজিবুর রহমান বঙ্গবাসী তার ঈগল মার্কায় পেয়েছেন ১২ হাজার ৬৮৪।
বিপ্লব ৭৩ হাজার ৯৭৪ ভোট বেশি পেয়ে জয় পেয়েছেন।