সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘বাড়িতে খাবার নেই, তীব্র শীতে কাজ না করলে খাবার জুটবে না’

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

 

নওগাঁয় জেঁকে বসেছে শীত। সেই সঙ্গে হিমেল বাতাসে শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। কুয়াশা আর হিমেল হাওয়ায় শীতে নাকাল হয়ে পড়েছে দিনমুজুর ও খেটে খাওয়া মানুষ। এতে কাজে যেতে না পারছেন না নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ। অনেক দিনমজুর শীত উপেক্ষা করে বেরিয়েও কাজ না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন।

বুধবার (৩ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৯টায় ব্রিজের মোড়, এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, তীব্র শীত উপেক্ষা করেই ভোর থেকেই বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা মানুষরা কাজ পাবার আশায় লিটন ব্রীজ সংলগ্ন এলাকায় এসে বসে আছেন। প্রায় সবার সঙ্গেই রয়েছে মাটি কাটা ঝুঁড়ি আর কোদাল। আর কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ। কাজ পাবে কি পাবেনা এমন অনিশ্চিত পরিস্থিতির দিয়ে মধ্যে সময় পার করছেন।

তীব্র শীতেও কাজের জন্য অপেক্ষারত খেটে খাওয়া দিন মজুররা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

এ সময় কথা হয় দিনমজুর শ্রী নারায়ণের সঙ্গে। তিনি ঢাকা প্রকাশ-কে বলেন, ‘ঢান্ডার মধ্যেই কাজ করতে হচ্ছে,বাড়িতে কারো খাবার আছে কারো নেই,এই অবস্থায় চলি, কিন্তু কাজ না করলে খাবার জুটবে না, কাজে এসেও কাজ হচ্ছে না, কাজ না পেয়ে বাড়িতে ফিরে যাই, এখন কি করে চলি?

আবহাওয়া অফিসের তথ্য অনুযায়ী, নওগাঁতে বুধবার সকাল ৯টায় দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়।

জরুরি প্রয়োজনে তীব্র শীত উপেক্ষা করে সকাল আটটায় শহরের একটি স্কুলের পোশাক পরিয়ে সন্তানকে স্কুলে নিয়ে যাচ্ছিলেন ইউনুস আলী ফাইম।

তিনি ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘পৌষ মাসে এত শীত আগে কখনো অনুভব করিনি। বাচ্চা তো সর্দি-কাশিতে ভুগছে। স্কুলে কড়াকড়ি থাকায় অনিচ্ছা সত্ত্বেও নিয়ে যেতে হচ্ছে।’

নওগাঁ শহরে ইলেক্ট্রিক ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা (ইজিবাইক) চালিয়ে সংসারের খরচ মেটান সুমন (৪২)। তিনি শহরের সুলতানপুর এলাকায় থাকেন। তাঁর সঙ্গে আজ বুধবার কথা হয় শহরের পার-নওগাঁ ট্রাক টার্মিনাল এলাকায়। তিনি বলেন, ‘ঠান্ডায় হাতের আঙ্গুলের রগ জড়ো হয়ে যাচ্ছে। হাত মনে হচ্ছে অবশ হয়ে যাচ্ছে। হ্যান্ডেল ঠিকমতো ধরে রাখা যায় না। গতকাল শীতের কারণে সারা দিন বের হইনি। আজ ভোরে শীতের মধ্যে বের হলেও তেমন ভাড়া পাইনি। সকাল ১০ টা পর্যন্ত মাত্র ৩০ টাকার ভাড়া মারছি।’ সুমন বলেন, শীতের কারণে লোকজন বের হচ্ছে না। তাই ভাড়া হচ্ছে না।

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

শহরের পুরাতন বাস স্ট্যান্ড এলাকায় সকাল ৯ টার দিকে কথা হয় সিএনজি চালক করিমের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘তিন-চার দিন ধরেই সারা দিনই হিম বাতাস বইছে। শীতে একেবারে কাবু হয়ে যাচ্ছি। দুই দিন ধরে ব্যাপক ঠান্ডা পড়ছে। গাড়ি চালানো কঠিন হয়ে পড়ছে।’

এদিকে ঠান্ডার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শীতজনিত রোগের প্রকোপ। জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় ও নওগাঁ জেনারেল হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, নওগাঁ জেনারেল হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে গত এক সপ্তাহে ডায়রিয়া ও শ্বাসকষ্টজনিত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। গত ২৬ ডিসেম্বর থেকে গতকাল সোমবার পর্যন্ত এক সপ্তাহে ৭০৬ জন রোগী ভর্তি হয়েছে। এর আগের সপ্তাহে (১৯ ডিসেম্বর থেকে ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত) ডায়রিয়া ও শ্বাসকষ্টজনিত সমম্যায় হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ছিল ৫৭১ জন।

নওগাঁ সিভিল সার্জন কার্যালয়ের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আশিষ কুমার সরকার ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, তীব্র শীতে শিশুরা ডায়রিয়া ও শ্বাসকষ্ট সমস্যায় বেশি ভুগছে। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত শিশুদের বুকের দুধ পান করাতে হবে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা এবং বাসি ও ঠান্ডা খাবার খাওয়া যাবে না। শ্বাসকষ্ট হলে দ্রুত নিকটস্থ হাসপাতালে ভর্তি করাতে হবে।

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

এদিকে শীতের কারণে রবি শস্যের ক্ষতির আশঙ্কা করছেন কৃষক ও কৃষি কর্মকর্তারা। কুয়াশা ও তীব্র শীতে বোরোর বীজতলা লালচে হয়ে যাচ্ছে। আবহাওয়া আরও কয়েক দিন এরকম থাকলে বীজতলা নষ্ট হয়ে বোরো আবাদ ব্যাহত হতে পারে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর নওগাঁ কার্যালয়ের উপ-পরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ঘন কুয়াশা ও শীতের হাত থেকে বোরো বীজতলা রক্ষার জন্য কৃষকদের পরামর্শ দিতে মাঠপর্যায়ে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা কাজ করে যাচ্ছেন। এ সময় বীজতলার চারা ভালো রাখতে সন্ধ্যায় বীজতলায় সেচ দিতে হবে। সকালে সেই পানি বের করে দিতে হবে। সুযোগ থাকলে রাতে বীজতলায় পলিথিন দিয়ে ছাউনি দেওয়া যেতে পারে। সকালে ছাউনি তুলে নিতে হবে।

নওগাঁর বদলগাছী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের কর্মকর্তা হামিদুর রহমান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ তাপমাত্রার ব্যবধান কমে যাওয়ায় বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। ঘন কুয়াশার সঙ্গে উত্তরের হিমেল বাতাস বয়ে যাওয়ায় গত রোববার থেকেই তাপমাত্রা নিম্নমুখী হতে শুরু করেছে। আজ জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি নওগাঁতে এ মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। আগামী আরও কিছু দিন তাপমাত্রা নিম্নমুখী হতে পারে। আগামী সপ্তাহে শৈত্যপ্রবাহ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’

Header Ad
Header Ad

মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী

থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা। ছবি: সংগৃহীত

থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা মুসলিম বিক্ষোভকারীদের হত্যার জন্য প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়েছেন। ২০০৪ সালের অক্টোবর মাসে, থাইল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলে সেনাবাহিনীর ট্রাকে ঠাসাঠাসি করে নেওয়ার সময় শ্বাসরুদ্ধ হয়ে ৭৮ জন মুসলিম বিক্ষোভকারীর মৃত্যু ঘটে।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) ক্ষমা চেয়ে থাকসিন বলেন, "আমি যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলাম, আমার লক্ষ্য ছিল স্থানীয় জনগণের কল্যাণে কাজ করা। যদি আমার কোনো ভুল বা অযথা অসন্তোষের সৃষ্টি হয়ে থাকে, তবে আমি ক্ষমাপ্রার্থী।"

এই ঘটনা 'তাক বাই গণহত্যা' নামে পরিচিত এবং এর জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন প্রথমবারের মতো দুঃখ প্রকাশ করলেন। ২০০৪ সালের ২৫ অক্টোবর নারাথিওয়াত প্রদেশের তাক বাই শহরে বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালানো হয়, যার ফলে ৯ জন নিহত হয়। এরপর বিক্ষোভকারীদের হাতে বাধা দিয়ে সেনাবাহিনীর ট্রাকে ঠাসাঠাসি করে নেওয়া হয়, যার ফলে আরও ৭৮ জনের মৃত্যু হয়।

থাই মানবাধিকার সংস্থা "দুয়ে জাই" এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা আঞ্চনা হিম্মিনা এএফপিকে বলেছেন, এটি সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে প্রথমবারের মতো ক্ষমা চাওয়া। তিনি আরও বলেন, যদি থাকসিন ক্ষমা চাওয়ার ব্যাপারে আন্তরিক হন, তাহলে তার উচিত এই হত্যাকাণ্ডের শিকার পরিবারের কাছে সরাসরি ক্ষমা চাওয়া।

Header Ad
Header Ad

কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে

কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলায় নিহত যুবক নাহিদ। ছবি: সংগৃহীত

বিমান বাহিনী ঘাঁটি কক্সবাজার সংলগ্ন সমিতি পাড়ার কিছু দুর্বৃত্ত বিমান বাহিনী ঘাঁটি কক্সবাজারের উপর অতর্কিত হামলা চালিয়েছে। এ ঘটনায় নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বিমান ঘাঁটি সংলগ্ন সমিতিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত যুবকের নাম শিহাব কবির নাহিদ। তিনি পেশায় একজন ব্যবসায়ী। নাহিদ কক্সবাজার পিটিআই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবসরপ্রাপ্ত সুপারিনটেনডেন্ট নাসির উদ্দীন ও কক্সবাজার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আমেনা খাতুনের একমাত্র সন্তান।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাউদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে কীভাবে তার মৃত্যু হয়েছে, বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

নিহত শিহাবের মা আমেনা খাতুন হাসপাতালে আহাজারি করছিলেন। সেখানে তিনি বলছিলেন, বিমান বাহিনী আমার ছেলের মাথায় গুলি করেছে।

স্থানীয় বাসিন্দা মুজাহিদুল ইসলাম জানান, বিমানবন্দর সম্প্রসারণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ বিষয়ে বৈঠকে অংশ নিতে এলাকাবাসীর কয়েকজন প্রতিনিধি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে যাচ্ছিলেন।পথে বিমান বাহিনীর চেকপোস্টে তাদের বহনকারী ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা আটকে দেওয়া হয়। এ সময় অটোরিকশায় থাকা জাহেদকে জোর করে তুলে নেওয়া চেষ্টা করা হয়। খবর পেয়ে স্থানীয়রা বিমান ঘাঁটিতে হামলা চালায়। একপর্যায়ে বিমান বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ শুরু হয়।

সংঘর্ষের সময় বিমান বাহিনীর সদস্যরা ফাঁকা গুলি ছোঁড়ে। এতে কয়েকজন অন্তত হন। স্থানীয়রা আহতদের হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক একজনকে মৃত ঘোষণা করেন।

এর আগে সোমবার দুপুরে আইএসপিআর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, কক্সবাজার বিমান ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। বিমানবাহিনী ঘাঁটি কক্সবাজার সংলগ্ন সমিতিপাড়ার কিছু দুর্বৃত্ত এ হামলা চালিয়েছে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করছে।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে শাহাদাৎ নামে ৪ বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার অর্জুনা ইউনিয়নের বলরামপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। শাহাদাৎ একই গ্রামের জুয়েলের ছেলে।

পরিবার ও স্থানীয়রা জানায়, যমুনার দুর্গম চরাঞ্চল থেকে বলরামপুর এলাকায় জুয়েল মিয়া নতুন বাড়ি নির্মাণের কাজ করছে। বাড়ি করার জন্য বাড়ির পাশে ডোবা তৈরি করে মাটি উত্তোলন করেছিল। সেই ডোবায় সেচপাম্পের পানি জমে ভরাট হয়।

সোমবার সকালে শাহাদাৎ সেই ডোবার পানিতে পড়ে যায়। বিষয়টি পরিবারের কেউ জানতো না। একপর্যায়ে শাহাদাৎকে খুঁজে না পেয়ে ডোবায় খুঁজে পান। পরে স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্মরত চিকিৎসক শাহাদাৎ কে মৃত ঘোষণা করেন।

এ ব্যাপারে ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একেএম রেজাউল করিম জানান, পানিতে পড়ে শিশু মৃত্যুর ঘটনায় কেউ জানায়নি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
সাভারে কাপড়ের কারখানায় আগুন, পুড়ে ছাই কাপড় ও কার্টন
বিয়ের ছবি প্রকাশ করলেন মেহজাবীন চৌধুরী
রিলিফের আশায় অনেক বাংলাদেশি স্বেচ্ছায় রোহিঙ্গা হচ্ছে: সিইসি
যেভাবে রমজানের প্রস্তুতি নিতেন বিশ্বনবী (স.)
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় যে নির্দেশনা দিলেন সেনাপ্রধান
সাজেকে ৭ রিসোর্ট ও কটেজে আগুন, নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সেনাবাহিনী(ভিডিও)
১০৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম-পিপিএম পদক প্রত্যাহার
বাংলাদেশ থেকে আসা বিদ্বেষী বার্তায় অসন্তুষ্ট নয়াদিল্লি: জয়শঙ্কর
কক্সবাজারে বিমান বাহিনী ঘাঁটিতে দুর্বৃত্তদের হামলা, নিহত ১
আমাদের ব্যর্থতা আছে অস্বীকার করার উপায় নেই: আসিফ নজরুল
মিঠাপুকুরে ধর্ষকের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ ও কুশপুত্তলিকা দাহ
এবার মেহেদি হাসান ও বিপ্লব কুমার চাকরি থেকে বরখাস্ত
এমসি কলেজ শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় জামায়াত আমিরের দায় স্বীকার  
লালমনিরহাটে জামাত-শিবিরের কলেজ দখলের চেষ্টা