সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

কীটনাশক ছিটিয়ে ৬০ বিঘা জমির ধান নষ্টের অভিযোগ

নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলায় ৬০ বিঘা জমির ধান খেতে বিষাক্ত কীটনাশক প্রয়োগের অভিযোগ উঠেছে। এতে ওই খেতের ধান গাছ পুড়ে বিবর্ণ হয়ে গেছে। জমি নিয়ে বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের লোকজন কীটনাশক ছিটিয়ে ধান গাছ নষ্ট করেছে বলে অভিযোগ ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের।

এ ঘটনায় গোপাল চন্দ্র রায় নামের এক কৃষক গত বৃহস্পতিবার (২৭ অক্টোবর) পত্নীতলা থানায় উপজেলার মানসি গ্রামের বাসিন্দা আলতাফ হোসেন, বাদল, কাজল মোল্লা, মতিউর রহমান, সিকদার আলীসহ ৩১ জনের নাম উল্লেখ করে থানায় লিখিত অভিযোগ করেন।

লিখিত অভিযাগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের মানসি মাঠে কিসমত গাবিন্দপুর মৌজায় গোপাল চন্দ্র রায়ের ১৩ একর (৩৯ বিঘা) জমি রয়েছে। ওই মাঠে গোপাল চন্দ্র তার ব্যক্তি মালিকানাধীন ৩৯ বিঘা জমির মধ্য ১২ বিঘা জমিতে নিজে ধান চাষ করেছেন এবং অন্যান্য জমিগুলো তিনি বর্গা দিয়েছেন। বর্গাদার কৃষকরা জমিগুলোতে আমন ধান চাষ করেছেন। পূর্ব শত্রুতার জের ধরে গত ১৭ অক্টোবর বিকালে মানসি গ্রামের আলতাফ, বাদল, কাজল মোল্লা, সিকদার আলীর নেতৃত্বে ৩০-৩৫ জন দুবৃর্ত্ত দেশীয় অস্ত্রসহ নিয়ে অনধিকার প্রবেশ করে স্প্রে মেশিন দিয়ে তার জমিতে বিষাক্ত কীটনাশক প্রয়োগ করে। স্থানীয় কৃষকরা এ বিষয়ে মুঠোফোনে গোপাল রায়কে জানালে তিনি তাৎক্ষণিক খেতে ছুটে যান। তাকে দেখতে পেয়ে প্রতিপক্ষের লোকজন তাকে মারতে উদ্যত হলে তিনি প্রাণভয়ে সেখান থেকে পালিয়ে আসেন। এ ঘটনার পর দিন থেকে খেতের ধান বিবর্ণ হতে শুরু করে। যতই দিন যাচ্ছে খেতের ধান গাছগুলা বিবর্ণ হয়ে শুকনা খড়ের মতো হয়ে যাচ্ছে। এতে তার প্রায় ১২ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন তিনি।

ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের দাবি, গোপাল চদ্র রায়ের জমির ধান গাছের যারা ক্ষতি করেছেন ওই ব্যক্তিরাই তাদের জমির ধান গাছে কীটনাশক ছিটিয়ে নষ্ট করেছেন।

অভিযোগকারী গোপাল রায় বলেন, ‘মানসি মাঠে সাড়ে ৬ একর (১৯ বিঘা) দেবোত্তর সম্পত্তি রয়েছে। উপজেলার কাটাবাড়ি রাধা গোবিন্দ জিউ মন্দিরের দেবতার নামে আমার পূর্ব পুরুষরা ওই সব জমি দান করে গেছেন। দীর্ঘদিন ধরে দেবোত্তর সম্পত্তিগুলা মন্দির কমিটির তত্ত্বাবধানে স্থানীয় গরিব ও অসহায় কৃষকরা বর্গা নিয়ে চাষাবাদ করে আসছেন। চলতি বছর দেবোত্তর সম্পত্তিতে খাদইল, সুকর্ণপুর, কিসমত গাবিন্দপুর গ্রামের আদিবাসী বর্গাদার কৃষকরা আমন ধানের চারা রোপন করতে গেল মানসি গ্রামর আলতাফ, বাদল, কাজল মোল্লা, সিকদার আলী ও তাদের লোকজন বাধা দেন। এ ঘটনায় পত্নীতলা থানায় একাধিক মামলা চলমান রয়েছে। ওই ঘটনার পর থেকে আলতাফ, কাজল ও বাদল এবং তাদের লোকজন তাকে নানাভাবে হুমকি-ধামকি দিয়ে আসছিল। পূর্ব শত্রুতার জের ধরে তারা আমার ব্যক্তি মালিকানাধীন ১৩ একর জমির ধান গাছ ও দেবোত্তর সম্পত্তির জমিতে লাগানো ধান গাছ নষ্ট করেছে। প্রায় ৬০ বিঘা জমির ধান কীটনাশক দিয়ে পুড়ে ফেলা হয়েছে। সুষ্ঠু তদন্ত করে দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাছি।’

 

শনিবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে মানসি মাঠে গিয়ে দেখা যায়, মাঠের প্রায় মাঝ বরাবর অংশ বেশ কয়েকটি খেতের ধান বিবর্ণ হয়ে শুকনা খড়ের মতো হয়ে গেছে। খেতগুলোর আইলের ঘাসও বিবর্ণ হয়ে গেছে। অথচ ওই সব খেতের পাশ ও মাঠের অন্যান্য খেতের ধান গাছ ভালো রয়েছে। ঝলসে যাওয়া ধান খেত দেখতে অর্ধশতাধিক কৃষক মাঠ জড়ো হয়েছেন।

এ সময় কথা হয় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক মানসি গ্রামের বাসিন্দা খাদেম আলীর সঙ্গে। খাদেম আলী বলেন, গোপাল রায়ের কাছ থেকে ৬ একর জমি বর্গা নিয়ে কয়েক বছর ধরে তিনি ধান আবাদ করেছেন। এবারও তিনি বর্গা নিয়ে ওই সব জমিতে গত শ্রাবণ মাসে আমন ধানের চারা লাগান। ধান গাছগুলো থেকে শীষ বের হতে শুরু করছিল। কিন্তু শত্রুতার জেরে তার খেতে কীটনাশক প্রয়োগের কারণে এখন মাঠের সব ধান গাছ বিবর্ণ হয়ে গেছে। দিন যতই গড়ায় খেতের ধান ততই বিবর্ণ হয় যাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, ‘৬ একর জমিতে প্রায় ৫০০ মণ ধান পেতাম। জমির মালিককে ভাগ দেওয়ার পর ২৫০ মণ থাকত। সেই ধান দিয়ে আমার সংসার খরচ চলত। এখন এক মণ ধানও পাব না। এখন কীভাবে আমার দিনপথ চলবে? ভেবেই পাচ্ছি না।’

বর্গাচাষী সুকর্ণপুর গ্রামের বিশ্বনাথ ও খাদইল গ্রামের সুবাস বলেন, রাধা গাবিন্দ জিউ দেবতার নামে দান করা সম্পত্তিতে তারাসহ সুকর্ণপুর ও খাদইল গ্রামের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কৃষকরা আমন ধান আবাদ করেছিলেন। জমির দখল নেওয়ার জন্য মানসি গ্রামের আলতাফ, সিকদার, কাজল মোল্লারা তাদের খেতে কীটনাশক দিয়ে ধান গাছ নষ্ট করে দিয়েছে। কিছু দিন আগেও তাদের খেতের ধান সবুজ ছিল। কিন্তু ১৭ অক্টোবর জোর করে জমিতে ক্ষতিকারক কীটনাশক ছিটিয়ে দেওয়ার পর থেকে ধান গাছ বিবর্ণ হয়ে যাচ্ছে।

এদিকে কীটনাশক ছিটিয়ে ধান গাছ নষ্ট করার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মানসি গ্রামের সিকদার আলী। তিনি বলেন, ‘আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তোলা হচ্ছে। যারা অভিযোগ করেছেন তারাই জমিতে কীটনাশক দিয়ে ধান গাছ নষ্ট করেছেন।’

সিকদার আলী আরও বলেন, ‘জমিগুলা নিয়ে নজিপুরের গোপাল রায়ের সঙ্গে উপজেলার শিবপুর গ্রামের বজলুর রহমান ও মানসি গ্রামের মোস্তাফিজুর রহমানের বিরোধ চলে আসছে। এক সময় জমিগুলো গোপাল রায় ভোগ দখল করত। তবে গত প্রায় ৩০ বছর ধরে জমিগুলো ভোগ দখল করছে বজলুর রহমান ও মোস্তাফিজুর রহমান। বজলু ও মোস্তাফিজুরের কাছ থেকে জমি বর্গা নিয়ে আমিসহ মানসি গ্রামর ১০-১২ জন কৃষক চাষাবাদ করে আসছি। এবারও তারা আমন ধান লাগিয়েছিলেন। কিন্তু এক সপ্তাহ আগে প্রতিপক্ষের লোকজন জমিতে কীটনাশক ছিটিয়ে ধানগাছ মেরে ফেলেছে। কীটনাশক ছিটানোর ভিডিও আমাদের কাছে রয়েছে। তদন্ত হলেই প্রকৃত ঘটনা বের হয়ে আসবে।’

এ ব্যাপারে পত্নীতলা থানার পরিদর্শক অর্পণ কুমার দাস বলেন, শত্রুতার জেরে কীটনাশক দিয়ে ধান ঝলসে দেওয়ার বিষয় গোপাল চন্দ্র রায় নামে এক কৃষক থানায় অভিযোগ করেছেন। বিষয়টি তদন্ত চলছে। তদন্ত যারা দোষী প্রমাণিত হবেন তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

আমাদের ব্যর্থতা আছে অস্বীকার করার উপায় নেই: আসিফ নজরুল

আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। ছবি: সংগৃহীত

দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে ব্যর্থতার দায় স্বীকার করেছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। তিনি বলেছেন, আমাদের ব্যর্থতা আছে, এটা অস্বীকার করার কোনো কারণ নাই। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এমন যে আমাদের আত্মতুষ্টির সুযোগ নাই।

তবে আমাদের চেষ্টা আছে এবং আত্ম-জিজ্ঞাসা আছে। ব্যর্থতা উত্তরণের জন্য আমাদের প্রচণ্ড চেষ্টা আছে, তাড়না আছে। প্রত্যেকটা ব্যর্থতার ক্ষেত্রে প্রচণ্ড চেষ্টা আছে।

‘দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মানবাধিকার ও পরিবেশের ওপর গুরুত্বসহ আইন প্রয়োগ’ বিষয়ক কর্মশালায় যোগদানের পূর্বে সাংবাদিকদের কাছে এমন মন্তব্য করেন। আজ সোমবার দুপুরে রাজশাহীর পিটিআই মিলনায়তনে এ কর্মশালার আয়োজন করা হয়।

এ সময় আইন উপদেষ্টা বলেন, আমরা একটা ধ্বংসপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান নিয়ে কাজ করছি; বিশেষ করে পুলিশ প্রশাসন ও বিচার বিভাগ। সেখান থেকে দাঁড়াতে আমাদের সময় লাগছে।

তিনি আরও বলেন, পতিত ফ্যাসিস্ট শক্তির হাতে হাজার হাজার কোটি টাকা আছে, টাকা থাকলে এবং বদ মতলব থাকলে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নষ্ট করা সম্ভব। সে বিষয়টিও দেখা হচ্ছে। আমাদের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নয়নে কাজ করছেন এবং আমাদের কো-অর্ডিনেশন মিটিংয়েও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে।

চলমান বিচার পদ্ধতি নিয়ে আসিফ নজরুল বলেন, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের শক্ত প্রমাণ আছে তাদের বিরুদ্ধে যেন যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়। আর যারা নির্দোষ তাদের যেন অযথা হয়রানি করা না হয় সে বিষয়টিও সমন্বয় করে দেখার নির্দেশনা দেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

মিঠাপুকুরে ধর্ষকের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ ও কুশপুত্তলিকা দাহ

ধর্ষকের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

রংপুরে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় জড়িতদের শাস্তির দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা। রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) মিঠাপুকুরের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থী, ভূমিহীন সংগঠন ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এই কর্মসূচি পালন করেছেন।

আন্দোলনকারীরা মিঠাপুকুর উপজেলা চত্বর থেকে মিছিল সহ পদযাত্রা করে মিঠাপুকুর থানায় পৌঁছান এবং সেখান থেকে ঢাকা-রংপুর মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন এবং কুশপুত্তলিকা দাহ করেন। এতে ঢাকা-রংপুর মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি হয়।

এসময় বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা ধর্ষকের গ্রেফতার, সর্বোচ্চ শাস্তি এবং ধর্ষণের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি কার্যকরের পাশাপাশি মিঠাপুকুর থানার বর্তমান ওসিকে অপসারণের দাবি জানান।

মিঠাপুকুর থানার বর্তমান ওসিকে অপসারণের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

পরবর্তীতে প্রশাসনের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আন্দোলনকারীদের আশ্বস্ত করার চেষ্টা করেন। তবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন, যদি আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ধর্ষক গ্রেফতার না হয়, তবে আরও বড় ধরনের আন্দোলন কর্মসূচি দেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন।

Header Ad
Header Ad

এবার মেহেদি হাসান ও বিপ্লব কুমার চাকরি থেকে বরখাস্ত

যুগ্ম পুলিশ কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার ও ট্রাফিকের যুগ্ম পুলিশ কমিশনার এস এম মেহেদি হাসান। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিএমপি) পুলিশের যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) বিপ্লব কুমার সরকার ও ডিএমপির ট্রাফিকের (দক্ষিণ) যুগ্ম পুলিশ কমিশনার এস এম মেহেদি হাসানকে সরকারি চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-১ শাখা থেকে জারিকৃত সিনিয়র সচিব নাসিমুল গণির সই করা পৃথক প্রজ্ঞাপনে এ আদেশ দেওয়া হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ডিএমপির সাবেক যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন অ্যান্ড গোয়েন্দা-দক্ষিণ) বিপ্লব কুমার সরকার এবং ডিএমপির ট্রাফিকের (দক্ষিণ) যুগ্ম পুলিশ কমিশনার এস এম মেহেদী হাসান গত বছরের ৬ আগস্ট থেকে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে মৌখিক বা লিখিতভাবে অবহিত না করে বিনা অনুমতিতে কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন।

সেহেতু, বিপ্লব কুমার সরকার এবং এস এম মেহেদী হাসানকে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮ এর ২ (চ) বিধি অনুযায়ী ২০২৪ সালের ৬ আগস্ট থেকে সরকারি চাকরি হতে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমাদের ব্যর্থতা আছে অস্বীকার করার উপায় নেই: আসিফ নজরুল
মিঠাপুকুরে ধর্ষকের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ ও কুশপুত্তলিকা দাহ
এবার মেহেদি হাসান ও বিপ্লব কুমার চাকরি থেকে বরখাস্ত
এমসি কলেজ শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় জামায়াত আমিরের দায় স্বীকার  
লালমনিরহাটে জামাত-শিবিরের কলেজ দখলের চেষ্টা
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার  
এলিফ্যান্ট রোডের একটি বাসা থেকে ঢাবি ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
চ্যানেল ‘চ্যানেল ওয়ান’ সম্প্রচারে বাধা নেই  
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভাঙার অভিযোগ  
‘ডু অর ডাই’ ম্যাচে নিউজল্যান্ডের বিপক্ষে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
আ:লীগ পাচার হওয়া অর্থ দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা  
বনশ্রীতে ব্যবসায়ীকে গুলি করে ২০০ ভরি সোনা ছিনতাই    
চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা