শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সীমান্তে কাছ থেকে কথা ও দেখতে না পারায় দর্শনার্থীদের দুঃখ

শারদীয় দুর্গাপুজা উপলক্ষ্যে দুদেশের দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড়ে দিনাজপুরের হিলি সীমান্ত এলাকা মিলন মেলায় পরিনত হয়েছে। সীমান্তের বাংলাদেশ অংশে যেমন ভিড় করছেন দর্শনার্থীরা তেমনি ভারত অংশে দর্শনার্থীদের ভিড় রয়েছে। কেউবা এসেছেন পুজা দেখতে ও কেউবা এসেছেন আত্মিয়স্বজনের সাথে দেখা করতে। কিন্তু সীমান্তে বিজিবি ও বিএসএফের কঠোর মনোভাবের কারণে দুর থেকে হাত নেড়ে মনের ভাব প্রকাশ করে মনে কষ্ট নিয়ে বাড়ি ফিরছেন দর্শনার্থীরা।

দূর্গাপুজা শুরুর পর থেকেই প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস ও পিকআপে নিয়ে দর্শনার্থীরা আসছেন হিলি সীমান্তে। ভারতের অভ্যন্তরেও দর্শনার্থীরা আসছেন বাংলাদেশের পুজা দেখতে যা দশমির দিন পর্যন্ত চলে। কিন্তু পারাপার হতে না পারায় শুন্যরেখার অদূরে দুই পার্শ্বে দাঁড়িয়ে দুদেশের দর্শনার্থীরা একে অপরকে দেখছে ও ছবি তুলে মনের ভাব প্রকাশ করছে। সেই সাথে সীমান্তের পাশ দিয়ে বয়ে চলা রেললাইনে ঘুরছেন।

বগুড়া থেকে আসা স্বাগত সাহা বলেন, সীমান্তে কাঁটা তারের বেড়া দিয়ে দুই বাংলাকে ভাগ করে দিলেও আমাদের মনকে তো আর ভাগ করতে পারেনি। আগে তো দুই বাংলা একই ছিল। আমাদের যেমন অনেক আত্মিয় স্বজন ভারতে রয়েছে তেমনি তাদের অনেক আত্মীয় স্বজন রয়েছে বাংলাদেশে। আর প্রতিবছর এই দুর্গাপুজাকে ঘিরে আমরা অধির আগ্রহে থাকি ভারতে থাকা আত্মিয় স্বজনের সাথে দেখা সাক্ষাত করতে পারবো।

অন্যান্য বছর সময় দিতো এতে ভারতে থাকা আত্মিয় স্বজনের সাথে দেখা সাক্ষাত করতে পারতাম। কিন্তু এবারে এসে আর দেখা সাক্ষাত করতে পারছিনা শুধু দুর থেকে হাত নেড়ে মনের ভাব প্রকাশ করতে হচ্ছে যার কারনে কষ্ট নিয়ে বাসায় ফিরতে হচ্ছে। কলকাতা থেকে আমার আত্মিয় স্বজন এসেছিল দেখা করতে কিন্তু সম্ভব হলোনা। আমাদের অনুরোধ হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষজনকে অন্তত একটি দিন ৫/১০ মিনিট দেখা করার সুযোগ দিতো তাহলে ভালো হতো।

গাইবান্ধা থেকে আসা স্মৃতি রানী বলেন, আমরা পাসেপার্ট করে ভারতে পুজা দেখতে যেতে পারছিনা এর জন্য আমাদের মন খুব পুড়ছে। কিন্তু তারপরেও বাংলাদেশ থেকে ভারতের পুজা কেমন হয় সেটি অনুভব করতে হিলি সীমান্তে এসেছি। ভারতে পুজা খুব সুন্দর হচ্ছে বলে অনুভব করছি। কিন্তু চোখ দিয়ে পরখ করে দেখার ইচ্ছা থাকলেও যেতে পারছিনা। তাই দুর থেকে যতটুকু অনুভুব করা যায় সেটাই করছি।

দিপা রানী বলেন, আমরা পরিবার পরিজন নিয়ে হিলি সীমান্ত এলাকা ও ভারতের পুজা দেখার জন্যই এসেছি। কখনো আমরা দেখিনি শুনেছি এখান থেকে নাকি ভারতের প্রতিমা দেখা যায় সেটি দেখার জন্যই মূলত আমাদের আশা। এখান থেকে যতটুকু দেখলাম তাতে ভালোই লাগলে যদি ওপারে যেতে পারতাম তাহলে আরো ভালো লাগতো।

কৃষ্ণ চন্দ্র রায় বলেন, আমার শ্বশুর ও শ্বাশুড়ি ভারতে থাকে তাই তাদেরকে দেখার জন্য প্রতিবছর হিলি সীমান্তে আসি সেই ধারাবাহিকতায় এবারো হিলি সীমান্তে এসেছি কিন্তু এবার তাদের সাথে দেখাতো হলোনা। বিজিবি যেতেই দিচ্ছেনা সীমানায় যার কারনে খুব কষ্ট লাগছে। গতবছর দেখা হয়েছে তার আগের বছর দেখা হয়েছিল তাদের সাথে।

অপর এক বলেন, আমরা হিলি সীমান্তে পুজা দেখার জন্য এসেছি। ভারতে আমাদের আত্মিয় স্বজন রয়েছে তারাও ওপারে এসেছে। একটু তাদের সাথে দেখা সাক্ষাত করবো কিন্তু বিজিবি যেতেই দিচ্ছেনা যার কারনে দেখা সাক্ষাত করা হলোনা তেমনি ভারতের পুজা দেখাও হলোনা। হাতের ইশারায় দুর থেকে তাদের সাথে মনের ভাব আদান প্রদান করলাম শুধুমাত্র এতটুকুই। কাছ থেকে দেখতে পারলামনা যার কারনে মনে আক্ষেপ থেকেই গেলো যদি যেতে পারতাম তাহলো ভালো লাগতো। বহুবছর পর তাদের সঙ্গে একটু দেখা সাক্ষাত করবো পুজা দেখবো এজন্যই তো হিলি সীমান্তে এসেছিলাম।

তপন চন্দ্র বলেন,ভারতে আমাদের অনেক আত্মিয় স্বজন রয়েছে তাদের সাথে দেখা করতে ও কাছ থেকে কথা বলতে আজকে আমরাও যেমন এখানে এসেছি তেমনি তারাও ওপারে এসেছে। সীমান্তে কড়াকড়ির কারনে আমরা কেউ আর কাছাকাছি যেতে পারছিনা। এই পাড়ে আমরা দাড়িয়ে আছি আর সীমান্তের ওইপাড়ে ভারতে থাকা আত্মিয় স্বজন দাড়িয়ে রয়েছে। শুধু দুর থেকেই তাদের যেমন আমরা দেখছি ওরাও ঠিক তেমনিভাবে আমাদের দেখছে। দুপারে দাড়িয়ে থেকেই চোখের ইশারায় ও হাত নেড়ে ভাব বিনিময় করছি এর মাঝেই মনের মধ্যে অন্যরকম একটা অনুভতি কাজ করছে।

হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোষ্টের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো.বদিউজ্জামান বলেন, শারদীয় দুর্গাপুজা উপলক্ষ্যে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোষ্ট দিয়ে পাসপোর্টে যাত্রী পারাপার দ্বিগুন বেড়েছে। সেই সাথে সীমান্তে দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। হিলি একটি স্থলবন্দর ও ভারত বাংলাদেশের নিকটতম সীমান্তবর্তী এলাকা। খুব কাছ থেকে বাংলাদেশ থেকে যেমন ভারতকে দেখা যায় তেমনি ভারত থেকে বাংলাদেশকে দেখা যায়। এছাড়া সীমান্তের ভারত অংশে খুব নিকটতম এলাকায় বিশাল আকৃতির একটি দুর্গাপুজার মন্ডপ রয়েছে। অনেকেই দুর থেকে সেই পুজামন্ডপ দেখার জন্য দর্শনার্থীরা শুন্যরেখায় ভিড় করেন।
এএজেড

Header Ad

২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা

ফাইল ছবি

আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় লঘুচাপ সৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মো. বজলুর রশিদের দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।

আবহাওয়া অফিস জানায়, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত দেশের উত্তরাঞ্চলের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে

রোববার (২৪ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। এছাড়া সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এছাড়া আগামী পাঁচদিনে আবহাওয়া পরিস্থিতি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই।

Header Ad

অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের

ছবি: সংগৃহীত

গত অক্টোবর মাসে দেশজুড়ে সড়ক, রেল ও নৌ-পথে সর্বমোট ৫৩৪টি দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ৫৭৫ জন এবং আহত হয়েছেন ৮৭৫ জন। এরমধ্যে ৪৫২টি সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ৪৭৫ জন এবং আহত হয়েছেন ৮১৫ জন। একই সময়ে রেলপথে ৬৩টি দুর্ঘটনায় ৭৬ নিহত, ২৪ জন আহত হয়েছেন। নৌ-পথে ১৯টি দুর্ঘটনায় ২৪ জন নিহত, ৩৬ জন আহত এবং ৯ জন নিখোঁজ রয়েছেন।

এছাড়া এই সময়ে ১৩৮টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ১৬৩ জন নিহত, ২৩৯ জন আহত হয়েছে। যা মোট দুর্ঘটনার ৩০.৫৩ শতাংশ, নিহত ৩৪.৩১ শতাংশ ও আহত ২৯.৩২ শতাংশ।

শনিবার (২৩ অক্টোবর) সংবাদ মাধ্যমে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরীর পাঠানো এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়। সংগঠনটি বহুল প্রচারিত ও বিশ্বাসযোগ্য জাতীয়, আঞ্চলিক, অনলাইন এবং ইলেক্ট্রনিক সংবাদপত্রে প্রকাশিত সড়ক, রেল ও নৌ-পথের সংগঠিত দুর্ঘটনার সংবাদ মনিটরিং করে এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সড়কে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত ব্যক্তির মধ্যে ১৭ জন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, ১৪৯ চালক, ১৩৭ পথচারী, ৫১ পরিবহন শ্রমিক, ৭৩ শিক্ষার্থী, ১৮ শিক্ষক, ৭৬ নারী, ৬২ শিশু, ৫ চিকিৎসক, ৯ সাংবাদিক এবং ১৩ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীর পরিচয় মিলেছে। এদের মধ্যে নিহত হয়েছে ৬ জন পুলিশ সদস্য, ৩ সেনা সদস্য, ১ আনসার সদস্য, ১২৪ জন বিভিন্ন পরিবহনের চালক, ১১৭ জন পথচারী, ৫৮ জন নারী, ৫১ জন শিশু, ৪৯ জন শিক্ষার্থী, ৩২ জন পরিবহন শ্রমিক, ১৫ জন শিক্ষক, ৪ জন চিকিৎসক, ৬ জন সাংবাদিক, ১৬ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী।

এই সময় সড়ক দুর্ঘটনায় সংগঠিত ৬৩১টি যানবাহনের পরিচয় মিলেছে। এতে দেখা যায়, ২৪.৪১ শতাংশ মোটরসাইকেল, ২২.৫০ শতাংশ ট্রাক-পিকাপ-কাভার্ডভ্যান ও লরি, ১৮.৫৪ শতাংশ বাস, ১৭.৯১ শতাংশ ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক, ৩.৯৬ শতাংশ সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ৬.৬৫ শতাংশ নছিমন-করিমন-মাহিন্দ্রা-ট্রাক্টর ও লেগুনা, ৬.০২ শতাংশ কার-জিপ-মাইক্রোবাস সড়কে দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। সংগঠিত মোট দুর্ঘটনার ৪৯.৪৮ শতাংশ গাড়ি চাপা দেওয়ার ঘটনা, ২৫.২৫ শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষ, ১৪.৭৭ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে, ৯.৫১ শতাংশ বিবিধ কারণে, ০.২৫ শতাংশ ট্রেন যাববাহনে সংঘর্ষ। এবং চাকায় ওড়না পেছিয়ে ০.৭৫ শতাংশ।

সেপ্টেম্বর মাসে সড়ক দুর্ঘটনার উল্লেখযোগ্য কারণ হিসেবে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে— দেশের সড়ক-মহাসড়কে ট্রাফিক পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশের অনুপস্থিতি সুযোগে আইন লঙ্ঘন করে যানবাহনের অবাধ চলাচল; জাতীয় মহাসড়কে রোড সাইন বা রোড মার্কিং, সড়কবাতি না থাকায় এবং অতি বৃষ্টির কারণে সড়কের মাঝে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হওয়া; এসব গর্তের কারণে যানবাহন চলাচলে ঝুঁকি বেড়েছে; জাতীয়, আঞ্চলিক ও ফিডার রোডে টানিং চিহ্ন না থাকার ফলে নতুন চালকের এসব সড়কে দুর্ঘটনায় পতিত হয়েছে; মহাসড়কের নির্মাণ ত্রুটি, যানবাহনের ত্রুটি, ট্রাফিক আইন অমান্য করার প্রবণতা; উল্টোপথে যানবাহন চালানো, সড়কে চাদাঁবাজি, পণ্যবাহী যানে যাত্রী পরিবহন এবং অদক্ষ চালক, ফিটনেসবিহীন যানবাহন, অতিরিক্ত যাত্রী বহন, বেপরোয়া যানবাহন চালানো এবং একজন চালক অতিরিক্ত সময় ধরে যানবাহন চালানোকে।

দুর্ঘটনার প্রতিরোধে সুপারিশ হিসেবে বলা হয়েছে— জরুরি ভিত্তিতে মোটরসাইকেল ও ইজিবাইকের মত ছোট ছোট যানবাহন আমদানি ও নিবন্ধন বন্ধ করা; জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে রাতের বেলায় অবাধে চলাচলের জন্য আলোকসজ্জার ব্যবস্থা করা; দক্ষ চালক তৈরির উদ্যোগ গ্রহণ, যানবাহনের ডিজিটাল পদ্ধতিতে ফিটনেস প্রদান; ধীরগতির যান ও দ্রুতগতির যানের জন্য আলাদা লেনের ব্যবস্থা করা; সড়কে চাদাঁবাজি বন্ধ করা, চালকদের বেতন ও কর্মঘণ্টা সুনিশ্চিত করা; মহাসড়কে ফুটপাত ও পথচারী পারাপারের ব্যবস্থা রাখা, রোড সাইন, রোড মার্কিং স্থাপন করা; সড়ক পরিবহন আইন যথাযতভাবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রয়োগ করা; উন্নতমানের আধুনিক বাস নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা, নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিআরটিএর সক্ষমতা বৃদ্ধি করা; মানসম্মত সড়ক নির্মাণ ও মেরামত সুনিশ্চিত করা, নিয়মিত রোড সেফটি অডিট করা; মেয়াদোত্তীর্ণ গণপরিবহন ও দীর্ঘদিন যাবৎ ফিটনেসহীন যানবাহন স্ক্যাপ করার উদ্যোগ নেওয়া এবং বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক-মহাসড়ক দ্রুত মেরামতের ব্যবস্থা করা।

Header Ad

গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব

ছবি: সংগৃহীত

আর মাত্র তিন পর ওয়েস্ট ইন্ডিজের গায়ানায় পর্দা উঠবে গ্লোবাল সুপার লিগের প্রথম আসরের। বৈশ্বিক ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টগুলোর চ্যাম্পিয়নদের নিয়ে উইন্ডিজ ক্রিকেট আয়োজন করছে গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট লিগ, আর এই টুর্নামেন্টের জন্য তরুণ পেসার তানজিম হাসান সাকিবকে দলে ভিড়িয়েছে স্বাগতিক গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়র্স।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন এই টাইগার পেসার।

এর আগে বাংলাদেশ সময় বুধবার দুপুরে ঢাকা ত্যাগ করেছিলেন সাকিব। এরপর গায়ানায় সাকিবকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেয় ফ্যাঞ্চাইজিটি। নিজেদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্ট করে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে গ্লোবাল সুপার লিগ কতৃপক্ষ।

চোটের কারণে এই আসরে সাকিবের খেলা নিয়ে এতদিন অনিশ্চয়তায় ভুগছিলেন সাকিব। কিন্তু গত সোমবার ফিটনেস টেস্ট দিয়ে সেই অনিশ্চিয়তা দূর করেছেন তিনি। যার ফলে বিসিবির কাছ থেকে এই লিগে খেলার অনুমতি পান সাকিব।

রংপুর রাইডার্স ও গায়ানা আমাজন ওয়ারিয়র্সসহ টুর্নামেন্টটিতে অংশ নেবে পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) লাহোর কালান্দার্স, ইংল্যান্ডের হ্যাম্পশায়ার ও অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া ক্রিকেটে নিয়মিত খেলা ভিক্টোরিয়ান ক্রিকেট দল।

টুর্নামেন্টটির প্রথম রাউন্ডে প্রতিটি দলই একে অপরের মুখোমুখি হবে। পাঁচ দলের মধ্য থেকে চার দল যাবে সেমিফাইনালে। এরপর আগামী ৭ ডিসেম্বর হবে টুর্নামেন্টের ফাইনাল।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা
অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের
গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব
আইপিএল নিলামের আগেই নিষিদ্ধ হলেন ভারতের ২ ক্রিকেটার
গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া
পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...
অ্যান্টিগায় প্রথম দিন শেষে স্বস্তিতে টাইগাররা
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী
বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ
মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে
৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ