শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫ | ৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

নওগাঁয় আউশ ধানের দামে অসন্তুষ্ট চাষিরা

আউশ ধানকে বলা হয় আপদকালীন ফসল। তাই সোনালি এ ফসল ঘরে তোলায় ব্যস্ত সময় পার করছেন নওগাঁর চাষিরা। ধানের ফলনে খুশি হলেও দামে সন্তুষ্ট না চাষিরা। বাজারে ধানের দাম এক সপ্তাহের ব্যবধানে নিম্নমুখী হওয়ায় সন্তুষ্ট না তারা।

সরেজমিনে বিভিন্ন মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, আগাম জাতের এই আউশ ধান কাটা ও মাড়াই চলছে পুরোদমে। কৃষকরা ধান কেটে আঁটি বেঁধে কেউ মাথায় করে, আবার কেউ পরিবহনে করে বাড়িতে ও রাস্তায় নিয়ে যাচ্ছেন। রাস্তায় ও বাড়ির উঠানেই চলছে ধান মাড়াইয়ের কাজ।

চাষিরা বলছেন, এ বছর আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় ধানের রোগবালাই ও পোকার আক্রমণ কম ছিল। গত বছরের চেয়ে এবার আউশের ভালো ফলন হয়েছে। বিঘাপ্রতি ১৬ থেকে ২০ মণ করে ফলন পাচ্ছেন তারা। তবে বাজারে ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা ধানের মণ হওয়ায় অসন্তুষ্ট চাষিরা।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, জেলায় এ বছর ৫৫ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে আউশ ধানের আবাদ করেছে চাষিরা। এর মধ্যে নওগাঁ সদর উপজেলায় ৩ হাজার ৬৯৫ হেক্টর, রানীনগরে ১ হাজার ১৫০ হেক্টর, আত্রাইয়ে ১ হাজার ৭২০ হেক্টর, বদলগাছীতে ১ হাজার ৫৬০ হেক্টর, মহাদেবপুরে ১৩ হাজার ১১০ হেক্টর, পতœীতলায় ৬ হাজার ৮৫০ হেক্টর, ধামইরহাটে ২ হাজার ২৮০ হেক্টর এবং মান্দা উপজেলায় ১৪ হাজার ৩১০ হেক্টর , সাপাহার উপজেলায় ৭৯৫ হেক্টর, পোরশায় ৯১০ হেক্টর এবং নিয়ামতপুরে ৯ হাজার ১২০ হেক্টর জমিতে।

যা থেকে ধান উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ৫৬ হাজার ৪১০ মেট্রিক টন। সেখানে চালের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ৭০ হাজার ৯৪০ মেট্রিক টন।

মহাদেবপুর উপজেলা সরস্বতী পুর গ্রামের চাষি মকবুল হোসেন বলেন, এবার আমি ৪ বিঘা জমিতে আউশ ধান চাষ করেছি। এক বিঘা জমিতে ধান রোপণ থেকে শুরু করে কাটা পর্যন্ত ৮ থেকে সাড়ে ৮ হাজার টাকা খরচ হয়। কিন্তু বাজারে ধানের যে দাম তাতে করে আমাদের আমাদের সংসার চালানো কষ্টকর। মণ প্রতি ধানের দাম না হলেও ১ হাজার টাকার বেশি হলে আমরা (কৃষকরা) তাও একটু লাভবান হতাম।

আরেক চাষি সবুজ বলেন, সাড়ে ছয় বিঘা জমিতে পারিজা জাতের ধান লাগিয়েছি। এক সপ্তাহ আগে ধানের দাম ভালো ছিল। প্রতি মন ধান ১ হাজার টাকার বেশি ছিল। বর্তমানে বাজারে সে ধান বিক্রি হচ্ছে ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা মন। এতে করে আমাদের খুব একটা পোষায় না। সবকিছু খরচ বাদ দিয়ে সমান-সমান হয়।

উত্তর গ্রামের চাষি হেলাল বলেন, এবছর খরা এবং আবহাওয়া ভালো থাকায় ধানের ভালো ফলন হয়েছে। এছাড়াও পোকামাকড় কম ছিল। আমি দেড় বিঘা জমিতে ধান চাষ করেছিলাম। বিঘা প্রতি ১৮ মণ করে ধান পেয়েছি।

শ্যামপুর গ্রামের চাষি সুমন হোসেন বলেন, আমি ৫ বিঘা জমিতে ধান লাগাইছিলাম। এক বিঘা জমিতে হাল চাষ থেকে শুরু করে কীটনাশক ও কাটা-মাড়াই পর্যন্ত প্রায় আট হাজার টাকা খরচ হয়েছে আমার। ১৬ থেকে ২০ মন হারে প্রতি বিঘাতে ধানের ফলন হয়েছে। ধান চাষে একজন কৃষকের যে পরিশ্রম করতে হয় বর্তমান বাজার সে হিসাবে ধানের দাম খুব কম। বাজারে ধানের দাম হাজার টাকার বেশি হলে আমাদের জন্য ভালো হতো।

চাষি ওসমান গনি বলেন, প্রথম অবস্থায় ধানের দাম ভালো ছিল। শ্রমিক না পেয়ে সামনের সপ্তাহে ধান কাটতে পারি নাই। এক সপ্তাহের মধ্যে ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে ধানের দাম কমে দিয়েছে। এতে করে আমরা বিপাকে পড়েছি। সরকারের এদিকে নজর দেওয়ার কথা জানান।

মহাদেবপুর উপজেলার হাটচকগৌরি এলাকার ধান ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম বলেন, প্রথমে যখন ধান কাটা শুরু হয় তখন আবহাওয়া ও ধানের সরবরাহ কম ছিল। বর্তমানে পুরো দমে ধান কাটা শুরু হয়েছে। এবং আবহাওয়া খারাপ। ব্রি-৫৬ ও পারিজা জাতের ধান যেগুলো কাচা সেটা মণ প্রতি ৮০০ থেকে ৮২০ টাকা কিনছি। এবং শুকনো যে গুলো সেগুলো ৮৫০ থেকে ৯০০ টাকা করে।

নওগাঁ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ অফিসার এ,কে,এম মনজুরে মাওলা বলেন, আউশ ধান চাষের জন্য জেলায় কৃষককে বিভিন্ন ধরনের প্রনোদনা দেওয়া হয়েছে। সঠিক সময়ে ধান রোপন, পোকামাকড় কম ও আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় এ বছর আউশ ধানের ভালো ফলন হয়েছে। ইতিমধ্যে ৪৩ শতাংশ ধান কাটা শেষ হয়েছে। ধান কাটার সময় তেমন কোন বৃষ্টি না হওয়ায় কৃষক ভাগান্তিতে পড়ে নাই। এই ধান কাটার পর সুগন্ধি আমন ধান লাগানো হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, প্রথম দিকে ধানের ভালো দাম ছিল। এখন বাজারে ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা প্রতিমণ ধান বিক্রি হচ্ছে। এতে করে লাভের পরিমাণ কম হলেও কৃষকের লস হবে না। মণ প্রতি ১ হাজার টাকা করে দাম হলে কৃষকরা বেশি লাভবান হবেন বলে মনে করেন এই কর্মকর্তা। ধান মাড়াইয়ের পর তাৎক্ষণিক বিক্রি না করে সংরক্ষণ করে পরে বিক্রি করলে আরও ভালো দাম পাওয়ার কথা জানান তিনি।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি, তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস

ছবি: সংগৃহীত

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আগামী পাঁচ দিন দেশের সব বিভাগেই বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে এই সময়ে দিন ও রাতের তাপমাত্রা কিছুটা বাড়বে বলে পূর্বাভাসে উল্লেখ করা হয়েছে। শনিবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপের বর্ধিতাংশ বিরাজ করছে। পাশাপাশি মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ রয়েছে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে।

এই পরিস্থিতিতে শনিবার চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো অথবা বৃষ্টি হতে পারে। রোববারও একই রকম আবহাওয়া বিরাজ করতে পারে।

সোমবার সিলেট বিভাগে কিছু কিছু জায়গায় এবং দেশের অন্যান্য বিভাগের দু-এক জায়গায় বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বাড়তে পারে।

মঙ্গলবার ও বুধবারও দেশের বিভিন্ন জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে। তবে বুধবার দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, পাঁচ দিনের বর্ধিত পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এই সময়ের মধ্যে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা ধীরে ধীরে কমে আসতে পারে এবং তাপমাত্রা আরও কিছুটা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই এ সময়ে জনসাধারণকে সচেতন থাকতে এবং বজ্রপাতের সময় নিরাপদ স্থানে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

বাফুফের প্রধান অর্থ কর্মকর্তা সরফরাজের পদত্যাগ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) প্রধান অর্থ কর্মকর্তা (সিএফও) সরফরাজ হাসান সিদ্দিকী পদত্যাগ করেছেন। ফেডারেশন তার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছে, যা ১০ এপ্রিল থেকে কার্যকর হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তবে দুই পক্ষের মধ্যে হওয়া চুক্তি অনুযায়ী, পদত্যাগ কার্যকর হলেও আরও তিন মাস দায়িত্ব হস্তান্তর প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে বাফুফেতে যুক্ত থাকবেন তিনি।

সিএফও সরফরাজের পরিবর্তে এখন থেকে বাফুফের ব্যাংকিং সংক্রান্ত বিষয় এবং আন্তর্জাতিক সংস্থা ফিফা, এএফসি ও সাফের সঙ্গে আর্থিক যোগাযোগ করবেন ফিন্যান্স বিভাগের আরেক কর্মকর্তা সৈয়দ আমিরুল।

ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার নির্বাহী কমিটির সকল সদস্যকে বিষয়টি একটি বার্তার মাধ্যমে জানিয়েছেন।

উল্লেখ্য, প্রশাসনিক কাঠামোয় বাফুফের সাধারণ সম্পাদকের পরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদ হলো প্রধান অর্থ কর্মকর্তার। এই দুই পদের জন্যই বাফুফেকে প্রতি মাসে প্রায় আট লাখ টাকা ব্যয় করতে হয়। দীর্ঘদিন ধরেই এই পদটি ঘিরে বাফুফে নানা সমস্যার মধ্যে রয়েছে।

২০২৩ সালের ১৪ এপ্রিল বাফুফের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগকে নিষিদ্ধ করে ফিফা। এরপর আর্থিক অনিয়ম নিয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে ফেডারেশন। তদন্ত চলাকালে প্রধান অর্থ কর্মকর্তা আবু হোসেন পদত্যাগ করেন। এরপরই সরফরাজ হাসান সিদ্দিকীকে দায়িত্ব দেন তৎকালীন সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন। কয়েক মাসের মধ্যেই তাকেও পদত্যাগ করতে হলো, যা বাফুফের প্রশাসনিক অস্থিরতার ইঙ্গিত বহন করে।

Header Ad
Header Ad

ভর্তুকি মূল্যে পাটের তৈরি বাজারের ব্যাগ সরবরাহ করা হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। ছবি: সংগৃহীত

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, পলিথিন শপিং ব্যাগের বিকল্প হিসেবে সাধারণ মানুষের মাঝে পাটের তৈরি ব্যাগ সরবরাহ করা হবে। এ লক্ষ্যে একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, যার আওতায় ভর্তুকি মূল্যে পাটের ব্যাগ দেওয়া হবে। তিনি জানান, এই প্রকল্প বাস্তবায়নে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে একযোগে কাজ করা হবে।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে “প্লাস্টিক দূষণ রোধে করণীয়” শীর্ষক সেমিনার ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান বলেন, পাটের ব্যাগ ব্যবহারে জনসচেতনতা বাড়াতে প্রচার কার্যক্রম হাতে নেওয়া হবে। পাশাপাশি নতুন উদ্যোক্তা তৈরির মাধ্যমে পাটের ব্যাগ উৎপাদন সম্প্রসারণ করা হবে। এ কার্যক্রমে জেডিপিসি, এসএমইএফ ও জয়িতা ফাউন্ডেশনের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।

তিনি বলেন, “প্লাস্টিক দূষণ রোধে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। অপ্রয়োজনীয় প্লাস্টিক ব্যবহার আমাদের নিজেরাই বন্ধ করতে হবে। ‘প্লাস্টিকের বিকল্প নেই’—এই ধারণা ভুল। সরকারের উদ্যোগগুলো রাতারাতি বাস্তবায়ন সম্ভব না হলেও ধাপে ধাপে তা বাস্তবায়ন করা হবে।”

সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান। আরও বক্তব্য রাখেন পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. কামরুজ্জামান, নরওয়েজিয়ান দূতাবাসের উপ-মিশন প্রধান মারিয়ান রাবে ক্নাভেলসরুদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ, ইউনিডোর বাংলাদেশ প্রতিনিধি ড. জাকি উজ জামান, ঢাকা মেডিকেল কলেজের ড. আফিয়া শাহনাজ, এবং বুয়েটের অধ্যাপক ড. মো. মফিজুর রহমান।

উপদেষ্টা অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ও শব্দ দূষণমুক্ত হিসেবে ঘোষণা করার আহ্বান জানান।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি, তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস
বাফুফের প্রধান অর্থ কর্মকর্তা সরফরাজের পদত্যাগ
ভর্তুকি মূল্যে পাটের তৈরি বাজারের ব্যাগ সরবরাহ করা হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবিবার সারা দেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
দেশের ইতিহাসে এবারের নির্বাচন সর্বোত্তম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে ভারত: রিজভী
ভূঞাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালই যেন নিজেই অসুস্থ!
জাতীয় পার্টি কোনো সুবিধাবাদী দল নয়: জিএম কাদের
প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট নিয়ে আইসিইউতে পরিচালক সৃজিত মুখার্জি
জুলাই গণঅভ্যুত্থান যেন কোনোভাবেই ব্যর্থ না হয় : নাহিদ ইসলাম
আ.লীগের মিছিল ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নির্দেশ
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর সেই শিশু সেহেরিশের লাশ উদ্ধার
আগামী ঈদের আগেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে কাজ করছে সরকার
লাল কাপড়ে ঢাকা হবে দেশের সব পলিটেকনিকের ফটক
৬০ বছর বয়সে বিয়ে করলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ১২ কেজি রূপার গয়না জব্দ
ফয়জুল করীমকে বরিশালের মেয়র ঘোষণার দাবি
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নেওয়া বাংলাদেশি যুবক নিহত
গোবিন্দগঞ্জে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আটক