রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

নওগাঁয় আউশ ধানের দামে অসন্তুষ্ট চাষিরা

আউশ ধানকে বলা হয় আপদকালীন ফসল। তাই সোনালি এ ফসল ঘরে তোলায় ব্যস্ত সময় পার করছেন নওগাঁর চাষিরা। ধানের ফলনে খুশি হলেও দামে সন্তুষ্ট না চাষিরা। বাজারে ধানের দাম এক সপ্তাহের ব্যবধানে নিম্নমুখী হওয়ায় সন্তুষ্ট না তারা।

সরেজমিনে বিভিন্ন মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, আগাম জাতের এই আউশ ধান কাটা ও মাড়াই চলছে পুরোদমে। কৃষকরা ধান কেটে আঁটি বেঁধে কেউ মাথায় করে, আবার কেউ পরিবহনে করে বাড়িতে ও রাস্তায় নিয়ে যাচ্ছেন। রাস্তায় ও বাড়ির উঠানেই চলছে ধান মাড়াইয়ের কাজ।

চাষিরা বলছেন, এ বছর আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় ধানের রোগবালাই ও পোকার আক্রমণ কম ছিল। গত বছরের চেয়ে এবার আউশের ভালো ফলন হয়েছে। বিঘাপ্রতি ১৬ থেকে ২০ মণ করে ফলন পাচ্ছেন তারা। তবে বাজারে ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা ধানের মণ হওয়ায় অসন্তুষ্ট চাষিরা।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, জেলায় এ বছর ৫৫ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে আউশ ধানের আবাদ করেছে চাষিরা। এর মধ্যে নওগাঁ সদর উপজেলায় ৩ হাজার ৬৯৫ হেক্টর, রানীনগরে ১ হাজার ১৫০ হেক্টর, আত্রাইয়ে ১ হাজার ৭২০ হেক্টর, বদলগাছীতে ১ হাজার ৫৬০ হেক্টর, মহাদেবপুরে ১৩ হাজার ১১০ হেক্টর, পতœীতলায় ৬ হাজার ৮৫০ হেক্টর, ধামইরহাটে ২ হাজার ২৮০ হেক্টর এবং মান্দা উপজেলায় ১৪ হাজার ৩১০ হেক্টর , সাপাহার উপজেলায় ৭৯৫ হেক্টর, পোরশায় ৯১০ হেক্টর এবং নিয়ামতপুরে ৯ হাজার ১২০ হেক্টর জমিতে।

যা থেকে ধান উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ৫৬ হাজার ৪১০ মেট্রিক টন। সেখানে চালের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ৭০ হাজার ৯৪০ মেট্রিক টন।

মহাদেবপুর উপজেলা সরস্বতী পুর গ্রামের চাষি মকবুল হোসেন বলেন, এবার আমি ৪ বিঘা জমিতে আউশ ধান চাষ করেছি। এক বিঘা জমিতে ধান রোপণ থেকে শুরু করে কাটা পর্যন্ত ৮ থেকে সাড়ে ৮ হাজার টাকা খরচ হয়। কিন্তু বাজারে ধানের যে দাম তাতে করে আমাদের আমাদের সংসার চালানো কষ্টকর। মণ প্রতি ধানের দাম না হলেও ১ হাজার টাকার বেশি হলে আমরা (কৃষকরা) তাও একটু লাভবান হতাম।

আরেক চাষি সবুজ বলেন, সাড়ে ছয় বিঘা জমিতে পারিজা জাতের ধান লাগিয়েছি। এক সপ্তাহ আগে ধানের দাম ভালো ছিল। প্রতি মন ধান ১ হাজার টাকার বেশি ছিল। বর্তমানে বাজারে সে ধান বিক্রি হচ্ছে ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা মন। এতে করে আমাদের খুব একটা পোষায় না। সবকিছু খরচ বাদ দিয়ে সমান-সমান হয়।

উত্তর গ্রামের চাষি হেলাল বলেন, এবছর খরা এবং আবহাওয়া ভালো থাকায় ধানের ভালো ফলন হয়েছে। এছাড়াও পোকামাকড় কম ছিল। আমি দেড় বিঘা জমিতে ধান চাষ করেছিলাম। বিঘা প্রতি ১৮ মণ করে ধান পেয়েছি।

শ্যামপুর গ্রামের চাষি সুমন হোসেন বলেন, আমি ৫ বিঘা জমিতে ধান লাগাইছিলাম। এক বিঘা জমিতে হাল চাষ থেকে শুরু করে কীটনাশক ও কাটা-মাড়াই পর্যন্ত প্রায় আট হাজার টাকা খরচ হয়েছে আমার। ১৬ থেকে ২০ মন হারে প্রতি বিঘাতে ধানের ফলন হয়েছে। ধান চাষে একজন কৃষকের যে পরিশ্রম করতে হয় বর্তমান বাজার সে হিসাবে ধানের দাম খুব কম। বাজারে ধানের দাম হাজার টাকার বেশি হলে আমাদের জন্য ভালো হতো।

চাষি ওসমান গনি বলেন, প্রথম অবস্থায় ধানের দাম ভালো ছিল। শ্রমিক না পেয়ে সামনের সপ্তাহে ধান কাটতে পারি নাই। এক সপ্তাহের মধ্যে ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে ধানের দাম কমে দিয়েছে। এতে করে আমরা বিপাকে পড়েছি। সরকারের এদিকে নজর দেওয়ার কথা জানান।

মহাদেবপুর উপজেলার হাটচকগৌরি এলাকার ধান ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম বলেন, প্রথমে যখন ধান কাটা শুরু হয় তখন আবহাওয়া ও ধানের সরবরাহ কম ছিল। বর্তমানে পুরো দমে ধান কাটা শুরু হয়েছে। এবং আবহাওয়া খারাপ। ব্রি-৫৬ ও পারিজা জাতের ধান যেগুলো কাচা সেটা মণ প্রতি ৮০০ থেকে ৮২০ টাকা কিনছি। এবং শুকনো যে গুলো সেগুলো ৮৫০ থেকে ৯০০ টাকা করে।

নওগাঁ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ অফিসার এ,কে,এম মনজুরে মাওলা বলেন, আউশ ধান চাষের জন্য জেলায় কৃষককে বিভিন্ন ধরনের প্রনোদনা দেওয়া হয়েছে। সঠিক সময়ে ধান রোপন, পোকামাকড় কম ও আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় এ বছর আউশ ধানের ভালো ফলন হয়েছে। ইতিমধ্যে ৪৩ শতাংশ ধান কাটা শেষ হয়েছে। ধান কাটার সময় তেমন কোন বৃষ্টি না হওয়ায় কৃষক ভাগান্তিতে পড়ে নাই। এই ধান কাটার পর সুগন্ধি আমন ধান লাগানো হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, প্রথম দিকে ধানের ভালো দাম ছিল। এখন বাজারে ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা প্রতিমণ ধান বিক্রি হচ্ছে। এতে করে লাভের পরিমাণ কম হলেও কৃষকের লস হবে না। মণ প্রতি ১ হাজার টাকা করে দাম হলে কৃষকরা বেশি লাভবান হবেন বলে মনে করেন এই কর্মকর্তা। ধান মাড়াইয়ের পর তাৎক্ষণিক বিক্রি না করে সংরক্ষণ করে পরে বিক্রি করলে আরও ভালো দাম পাওয়ার কথা জানান তিনি।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  

সাক্কু মিয়া। ছবিঃ সংগৃহীত

হবিগঞ্জের মাধবপুরে নিজের মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা সাক্কু মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল ‍শুক্রবার গভীর রাতে উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের বেংগাডুবা গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সাক্কু মিয়া বেংগাডুবা গ্রামের মৃত আব্দুল মালেকের ছেলে।

পুলিশ জানায়, সাক্কু মিয়া তার প্রথম স্ত্রী রুনা বেগমের যোগসাজসে গত কয়েকমাস ধরে তৃতীয় স্ত্রী সালমা আক্তারের গর্ভজাত সন্তানকে ধর্ষণ করতেন।

গতকাল শুক্রবার রাতে প্রতিবেশীরা ঘটনা টের পেয়ে সাক্কু মিয়াকে ধরে পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে মাধবপুর থানার পুলিশের একটি দল গিয়ে সাক্কুকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে ও ভিকটিমকে উদ্ধার করে। ভিকটিমকে মেডিকেল পরীক্ষার জন্য হবিগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।

এ বিষয়ে মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন সত্যতা নিশ্চিত করে জানান আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  

ছবিঃ সংগৃহীত

দেশের ১৪ জেলার ওপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর সমূহের জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, টাঙ্গাইল, ঢাকা, ফরিদপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, নোয়াখালী এবং চট্টগ্রাম অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  

ছবিঃ সংগৃহীত

সাম্প্রতিক সময়ে দেশব্যাপী চুরি, ছিনতাই, খুন ও ডাকাতি প্রতিরোধে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। অপরাধ দমনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে র‌্যাবও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অভিযান পরিচালনা করছে বলে জানান, র‍্যাব মহাপরিচালক অতিরিক্ত আইজিপি এ কে এম শহিদুর রহমান।

শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাত ২টার দিকে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর মাতুয়াইলে র‍্যাবের টহল ও চেকপোস্ট পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় র‍্যাব মহাপরিচালক আরও বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে সারাদেশের বিভিন্ন স্থানে কতিপয় দুষ্কৃতকারী ও স্বার্থান্বেষী মহল হামলা ও নাশকতার মাধ্যমে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি করে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি, চাঁদাবাজিসহ সাধারণ মানুষের ওপর নৃশংস কায়দায় হামলা ও আক্রমণ চালাচ্ছে। এসব অপরাধ দমনে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে র‌্যাব ফোর্সেসও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অভিযান পরিচালনা করছে।

তিনি বলেন, এরইমধ্যে র‌্যাবের সব ব্যাটালিয়ন তাদের নিজস্ব দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় রোবাস্ট প্যাট্রোলিং পরিচালনা করছে। ঝুঁকিপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিরতিহীনভাবে অতিরিক্ত টহল মোতায়েনের মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।

র‍্যাব মহাপরিচালক বলেন, ব্যাটালিয়নগুলোতে নিজস্ব কন্ট্রোল রুমের মাধ্যমে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীদের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করে ঢাকাসহ সারাদেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হচ্ছে। দেশব্যাপী বিভিন্ন জায়গায় অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে চেকপোস্ট স্থাপন করে তল্লাশির মাধ্যমে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। পাশাপাশি যে কোনো উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য র‌্যাব বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট ও ডগ স্কোয়াড সার্বক্ষণিক প্রস্তুত রাখা হয়েছে। যে কোনো উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবিলায় সব মেট্রোপলিটন শহর, জেলা শহর ও উপজেলা পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে চেকপোস্ট স্থাপন, পর্যাপ্ত সংখ্যক টহল মোতায়েন এবং সাদা পোশাকে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে বলেও জানান মহাপরিচালক।

তিনি বলেন, সব মেট্রোপলিটন শহর ও গুরুত্বপূর্ণ জেলা শহরগুলোতে যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সার্বক্ষণিক প্রয়োজনীয় সংখ্যক ফোর্স রিজার্ভ রাখা হয়েছে। গত ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত রাজধানী থেকে ৪০ জন, ময়মনসিংহে ২৫ জন, রাজশাহী থেকে ২৪ জন, সিলেট থেকে ১৭ জন, নারায়ণগঞ্জ থেকে ১৫ জনসহ মোট ১৮০ জন আসামিকে গ্রেফতার এবং অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করেছে র‌্যাব। এছাড়া সারাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখাসহ যেকোনো ধরনের নাশকতা ও সহিংসতা প্রতিরোধে র‌্যাবের গোয়েন্দা নজরদারিসহ বিভিন্ন কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান র‍্যাব মহাপরিচালক অতিরিক্ত আইজিপি এ কে এম শহিদুর রহমান।

র‍্যাব ডিজি আরও বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে রাজধানীর মোহাম্মদপুর ও আদাবর এলাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বেশ কয়েকটি সন্ত্রাসী গ্রুপের সদস্যদের খুন, হত্যাচেষ্টা, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, মাদক কারবারি এবং চাঞ্চল্যকর সৃষ্টিকারী বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম লক্ষ্য করা যায়। এসব গ্রুপের সন্ত্রাসীরা নিজেদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারের লক্ষ্যে এক গ্রুপ অপর গ্রুপের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়ে মারামারি ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে জখম করার প্রবণতাও লক্ষ্য করা যায়। এর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য মোহাম্মদপুরের আলোচিত শীর্ষ সন্ত্রাসী কবজি কাটা গ্রুপের প্রধান আনোয়ার ওরফে শুটার আনোয়ার ওরফে কবজি কাটা আনোয়ার, জেনেভা ক্যাম্পের শীর্ষ সন্ত্রাসী বুনিয়া সোহেল এবং জেনেভা ক্যাম্পের শীর্ষ মাদক কারবারি সেলিম আশরাফি ওরফে চুয়া সেলিমসহ তাদের সহযোগীদের গ্রেফতার করেছে র‌্যাব।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু  
জিম্মিদের ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল  
জশ ইংলিসের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড গড়ে ইংল্যান্ডকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে: উপদেষ্টা ফারুক
দিনাজপুরের বিরামপুরে ৮ জুয়াড়ি গ্রেফতার
চীনে নতুন করোনা ভাইরাসের আবির্ভাব, আবারও মহামারির শঙ্কা
নওগাঁ জেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রায়হান, সম্পাদক বেলায়েত
শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে ফুল আনতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে প্রত্যেক শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে: মঈন খান
জামায়াত দাবি করে ২১ শে ফেব্রুয়ারির সমস্ত কৃতিত্ব তাদের: রনি
যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম, মোটরসাইকেল পুড়িয়ে আ.লীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
দীঘি নয়, ‘টগর’ সিনেমায় নায়িকা হচ্ছেন পূজা চেরী
নারী গোয়েন্দার প্রেমের ফাঁদে পড়ে ভারতের গোপন তথ্য ফাঁস (ভিডিও)
নির্বাচনের আগেই জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি নিহতদের পরিবারের
চলন্ত বাসে ডাকাতি-যৌন নিপীড়ন: মির্জাপুর থানার এএসআই বরখাস্ত
ছাত্রদের নতুন দলে যোগ দিচ্ছেন সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক সদস্যরা
চলন্ত বাসে ডাকাতির সময় ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি: পুলিশ সুপার