রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

বাহার ম্যাজিকে নৌকার জয়, সাক্কুর কাঁটা ছিলেন কায়সার

বাহার ম্যাজিক আর কুমিল্লা আওয়ামী লীগের একতা রিফাতকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দিয়েছে। অন্যদিকে মনিরুল হক সাক্কুর পরাজয়ের প্রধান কারণ হচ্ছেন আরেক মেয়র প্রার্থী নিজাম উদ্দিন কায়সার। দুই জনই ছিলেন বিএনপির। যদিও দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় দুই জনকেই বিএনপি থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। বিএনপি এই নির্বাচন বর্জন করলেও পরোক্ষাভাবে আওয়ামী লীগ-বিএনপির লড়াই হয়েছে কুসিক নির্বাচনে।

কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্রথম দু’টি নির্বাচনে মেয়র পদে ভরাডুবির ঘটেছিল আওয়ামী লীগের। তবে তৃতীয়বারের লড়াইয়ে এবার সফল হয়েছে দলটি। বিলুপ্ত কুমিল্লা পৌরসভা ও সিটি করপোরেশনে টানা ১৬ বছর মেয়রের দায়িত্বে থাকা মনিরুল হক সাক্কুকে ৩৪৩ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে প্রথমবারের মতো মেয়র হয়েছেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরফানুল হক রিফাত।

দলীয় নেতাকর্মী ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে কুমিল্লা নগর আওয়ামী লীগে দৃঢ় ঐক্য এবং সদর আসনের সংসদ সদস্য ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারের ‘ম্যাজিক লিডারশিপের’ কারণে জয়ের বন্দরে পৌঁছেছে আওয়ামী লীগ।

পক্ষান্তরে টানা ১৬ বছর দায়িত্বে থাকার পরও হ্যাট্টিক জয়ের মুখ দেখতে পারেনি সাক্কু। এর প্রধান কারণ তার ভোট দুই ভাগে বিভক্ত হওয়া। এরসঙ্গে যুক্ত হয়েছে ‘কাঙ্খিত উন্নয়ন’ করতে না পারা।

বুধবার (১৫ জুন) অনুষ্ঠিত কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ৫০ হাজার ৩১০ ভোট পেয়ে মেয়র পদে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী আরফানুল হক রিফাত। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা ও সাবেক মেয়র মনিরুল সাক্কু পেয়েছেন ৪৯ হাজার ৯৬৭ ভোট। আরেক মেয়র প্রার্থী বিএনপির অপর নেতা নিজাম উদ্দিন কায়সার পেয়েছেন ২৯ হাজার ৯৯ ভোট।

সাক্কুর পরাজয়ের কারণ বিশ্লেষণ করতে গিয়ে কুমিল্লার রাজনীতি সচেতনরা বলছেন, বিএনপির একটি অংশ ছিল স্বতন্ত্র প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কুর পাশে। আরেক অংশ ছিল নিজামউদ্দিন কায়সারের সঙ্গে। যার ফলে বিএনপি’র ভোট দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। বলা যায়, সাক্কুর পরাজয়ে বড় নিয়ামক ছিলেন কায়সার। তার ঘোড়া দৌড়ের কারণেই ২৯ হাজার ৯৯ ভোট বের হয়ে যায় সাক্কুর পকেট থেকে। তাই নির্বাচনে ফলাফল ঘোষণার পর থেকেই নগরীতে সাক্কুর পরাজয় নিয়ে চলছে নানা বিশ্লেষণ।

অপরদিকে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নৌকা প্রতীকের আরফানুল হক রিফাত জয় পেয়েছেন মূলত ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগ, ভোটের রাজনীতিতে কুমিল্লা সদের আসনের সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারের জাদুকরি নেতৃত্ব আর সাক্কু-কায়সারের ভোট ভাগাভাগির কারণে।

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল হাই বাবলু মনে করেন, ‘মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজী আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার এমপির নেতৃত্বে অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে এবার আওয়ামী লীগ বেশি ঐক্যবদ্ধ ছিল। এ ছাড়া নগরীর ভোটাররাও পরিবর্তন চেয়েছে। সেক্ষেত্রে আরফানুল হক রিফাতই ছিল তাদের প্রথম পছন্দ। এ কারণেই আমরা এবার জয়লাভ করতে পেরেছি।’

একই কথা বলেছেন কুমিল্লা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক সাদেকুর রহমান পিয়াস। তিনি বলেন, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার এমপির নেতৃত্বে মহানগর আওয়ামী লীগের ছিল অনেক বেশি ঐক্যবদ্ধ, অনেক বেশি শক্তিশালী। এ ছাড়া আমাদের সকল সহযোগী সংগঠন তার নেতৃত্বে একসঙ্গে কাজ করেছে। নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ শক্তির কারণে, তাদের মনোবল শক্তির কারণে আমাদের সিটি করপোরেশনে আওয়ামী লীগের বিজয় হয়েছে, নৌকার বিজয় হয়েছে, জননেত্রী শেখ হাসিনার বিজয় হয়েছে। আর এই বিজয়ের পেছনে পুরো কৃতিত্ব বাহারের ‘ম্যাজিক লিডারশিপ’।

কুমিল্লার রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও গবেষক আহসানুল কবীর বলেন, প্রচার-প্রচারণা এবং সবকিছু মিলিয়ে আওয়ামী লীগ এবার জয়ের ব্যাপারে দৃঢ় প্রত্যয়ী ছিল। সাংগঠনিকভাবে তারা অনেক সুশৃঙ্খল ছিল। সবচেয়ে বড় কথা তারা ভোটারদের মন জয় করতে পেরেছে। আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা ভোটারদের আশ্বস্ত করতে পেরেছে- তাদের দ্বারা কুমিল্লার উন্নয়ন সম্ভব।

মেয়র পদে রিফাতের জয়ে এমপি বাহারের নেতৃত্বের প্রভাব ছিল কি না- এমন প্রশ্নে আহসানুল কবীর বলেন, অবশ্যই। তিনি সংগঠক হিসেবে অত্যন্ত দক্ষ এবং বিচক্ষণ। কুমিল্লা সিটিতে নৌকার জয়, এমপি বাহারের সাংগঠনিক দক্ষতা ও প্রজ্ঞার বহিঃপ্রকাশ।

এনএইচবি/এসজি/

Header Ad
Header Ad

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!

ছবি: সংগৃহীত

নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকা ঘটনা নিয়ে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

ক্রমাগত দুশ্চিন্তা শরীরের স্ট্রেস-রেসপন্স সিস্টেমকে সক্রিয় রাখে, যা দীর্ঘমেয়াদে ক্রনিক স্ট্রেসের জন্ম দেয় এবং এমনকি অকাল মৃত্যুর কারণও হতে পারে।

গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘমেয়াদি মানসিক চাপ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে দেয়, ফলে সংক্রমণ ও বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের মতো মারাত্মক কার্ডিওভাসকুলার সমস্যার সঙ্গেও এটি সরাসরি সম্পর্কিত।

বিশেষজ্ঞরা জানান, দীর্ঘ সময় ধরে কর্টিসলসহ বিভিন্ন স্ট্রেস হরমোনের অতিরিক্ত নিঃসরণ হজমজনিত সমস্যা, পেশির টান, অনিদ্রা ও মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।

এছাড়া, অনিয়ন্ত্রিত বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত উদ্বেগ ধূমপান, অতিরিক্ত খাদ্যগ্রহণ বা মাদকাসক্তির মতো ক্ষতিকর অভ্যাস গড়ে তুলতে পারে, যা আরও ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করে।

তবে, মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমানোর জন্য সচেতনতা ও সঠিক দিকনির্দেশনা অনুসরণ করলে এ সমস্যা মোকাবিলা করা সম্ভব। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন, নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম, মেডিটেশন এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য পেশাদার সহায়তা নেওয়া এসব সমস্যা সমাধানে কার্যকর হতে পারে।

সূত্র: আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন

Header Ad
Header Ad

জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বলেছেন, জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার নির্বাচন হবে না।

রোববার বিকেলে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ওই পোস্টে ইশরাক লিখেছেন, "জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার ফরকার হবে না। তার আগে অন্তত ঢাকার প্রাণকেন্দ্র দক্ষিণ ঢাকায় আমার সঙ্গে যুদ্ধ করে, আমাকে কবরে পাঠিয়ে তারপর করতে পারলে করবে।"

তিনি আরও লিখেছেন, "এই সরকারকে এর চাইতে স্পষ্ট ভাষায় আর কিছু বলার নাই। আর আমাদের দলীয় কেউ যদি ভুলেও স্বপ্ন দেখেন, যেই হন না কেন আপনাদের চিনবো না। অতএব এলাকায় ফ্যাসিবাদের স্থান দেওয়ার আগে ১০০ বার চিন্তা করে নিয়েন। আগে বরখাস্তকৃত কমিশনের/কাউন্সিলর পদধারী হাসিনার কিলার বাহিনীদের বিচার, শাস্তি ও নির্মূল করতে হবে।"

 

তরুণ এই বিএনপি নেতা তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিজস্ব পরিকল্পনায় স্থানীয় নির্বাচন থাকতে পারে। কিছু নতুন দল বা ছোট দল নিজেদের অবস্থান সুসংহত করার চেষ্টা করতে পারে। তবে তার মতে, "এই মার্কাবিহীন স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মাধ্যমে খুনি হাসিনার অমানুষ জালেম বাহিনীর উত্থান ঘটবে।"

তিনি আরও উল্লেখ করেন, "আমাদের স্পষ্ট দলীয় সিদ্ধান্ত রয়েছে এই ব্যাপারে। এর বাইরে, ঢাকা দক্ষিণের সাবেক মেয়র প্রার্থী বা মহানগর বিএনপির সদস্য হিসেবে, বা একজন সাধারণ রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে, যে অবস্থানেই বিবেচনা করা হোক না কেন, আমি জানিয়ে দিচ্ছি—ঢাকার অলিগলির রাজনীতি কীভাবে চলে তা আমি জানি।"

ইশরাক হোসেন তার পোস্টের শেষ অংশে বলেন, "ঢাকা ও অন্যত্র স্থানীয় সরকার নির্বাচনের যে কোনো উদ্যোগকে চক্রান্ত হিসেবেই গণ্য করা হবে। হাসিনার কমিশনার/কাউন্সিলরা কিভাবে হয় এবং তারা কীভাবে ফিরে আসতে পারে, সেটাও আমাদের মুখস্থ।"

Header Ad
Header Ad

২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!

ছবি: সংগৃহীত

পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহতের ঘটনায় দিনটি রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এরই মধ্যে ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করে পরিপত্র জারি করা হয়েছে। দিবসটি যথাযথভাবে পালনের জন্য সবাইকে অনুরোধ করেছে সরকার।

তবে পরিপত্র জারির পর থেকেই অনেকের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে, ২৫ ফেব্রুয়ারি কি সরকারি ছুটি থাকবে? এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও নানা আলোচনা চলছে।

সরকারি পরিপত্র অনুযায়ী, ২৫ ফেব্রুয়ারি সরকারি ছুটি থাকবে না। দিবসটি ‘গ’ শ্রেণীভুক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা জাতীয়ভাবে পালন করা হবে, তবে ছুটি থাকবে না।

পরিপত্রে বলা হয়েছে, সরকার প্রতিবছর ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। তবে এটি সরকারি ছুটি ছাড়া জাতীয় দিবস হিসেবে পালন করা হবে।

এর আগে মন্ত্রিপরিষদসচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদও সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করা হবে, তবে এদিন সরকারি ছুটি থাকবে না।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানায় বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদর দপ্তরে ঘটে যাওয়া নির্মম হত্যাকাণ্ডে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। শোকাবহ ও হৃদয়বিদারক এই দিনকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের মাধ্যমে সেনা সদস্যদের আত্মত্যাগকে জাতীয় স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি